আজকে আমরা কথা বলব এপেন্ডিসাইডের লক্ষণ কি এবং অ্যাপেন্ডিসাইট অপারেশন খরচ কত তাছাড়াও জানতে পারবেন কোথায় খুব কম খরচের মধ্যে এপেন্ডিসাইডের অপারেশন করা হয় এবং এর পরে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত এবং কোন খাবারগুলো খেলে পরবর্তী তার সমস্যা হবে না এবং সতর্কতা অবলম্বন করা কতটা জরুরী জেনে নেওয়া যাক।
এপেন্ডিসাইটিস কি
এপেন্ডিসাইটিস এর লক্ষণ কি
আপনারা অনেকেই জানতে আগ্রহী আমারে থাকেন এপেন্ডিসাইটিস সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে এপেন্ডিসাইটিস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি আপনারা সকলে আমাদের এখান থেকে আপনার মনের সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
- মূলত এপেন্ডিসাইটিস এর প্রধান বৈশিষ্ট্য পেটের নিচের দিকে ডান পাশে ব্যথা অনুভব করা।
- দ্বিতীয়তঃ আরো অন্যান্য অনুভব হতে পারে যেমন পেট খারাপ করা।
- অথবা বমি বমি ভাব এবং বমি করা একটি লক্ষণ।
- নাভির চারপাশে ব্যথা অনুভব করায় এবং ব্যাথাগুলো আস্তে আস্তে পেটের নিচের ডান দিকে এগোতে থাক।
মূলত এই সকল লক্ষণগুলো এপেন্ডিসাইটিস এর ক্ষেত্রেও দেখা দিয়ে থাকে। আশা করি আপনাদেরকে বুঝাতে পেরেছি কি কি এপেন্ডিসাইটিস এর লক্ষণ সম্পর্কে।
এপেন্ডিসাইটিস এর পরীক্ষা
আপনারা অনেকেই অনেক সময় গুগল থেকে অনেক বিষয়ে সার্চ দিয়ে জানার চেষ্টা করে থাকেন। আপনারা যারা এপেন্ডিসাইটিস এর পরীক্ষা সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের এখান থেকে আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন। চলুন জেনে নিই এপেন্ডিসাইটিস এর পরীক্ষা সম্পর্কে।
- এপেন্ডিসাইটিস এর পরীক্ষার জন্য আপনার রক্ত পরীক্ষা করতে হবে।
- প্রেগনেন্সি টেস্ট করার প্রয়োজন হয়ে থাকে নারীদের ক্ষেত্রে গর্ভবতী কিনা তা জানার জন্য।
- এপেন্ডিসাইটিস এর পরীক্ষার মধ্যে প্রসাবের পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।
- আলট্রাসনোগ্রাফি করা হয়ে থাকে। এটা করা হয়ে থাকে মূলত কি কারণে ব্যথা করছে সেটা জানার জন্য।
- সিটি স্ক্যান করা হয়ে থাকে। এই পরীক্ষাটি কতটা এক্স-রের মত পরীক্ষা এর সাহায্যে পেটের এপেন্ডিসাইটিস বাদে অন্যান্য রোগ থাকলেও তা নির্ণয় করা যায়।
মূলত এপেন্ডিসাইটিস এর পরীক্ষা এগুলো করার প্রয়োজন হয়ে থাকে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন এপেন্ডিসাইটিস হলে কি কি পরিক্ষা করতে হবে সে সম্পর্কে।
এপেন্ডিসাইটিস কত প্রকার
আপনারা অনেকেই জানতে আগ্রহী এপেন্ডিসাইটিস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব এপেন্ডিসাইটিস কত প্রকার সে সম্পর্কে। আসুন জেনে নিই এপেন্ডিসাইটিস কত প্রকার সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
এপেন্ডিসাইটিস তিন ভাগে ভাগ করা যায়
প্রদাহ অবস্থা : এটার কারণে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য, অতিরিক্ত মাছ মাংস খাওয়া, এপেন্ডিসাইটিস এর ভেতরে অথবা মাছের কাঁটা অথবা আহারে টুকরো ইত্যাদি প্রবেশ করার কারণে এই রোগটি সৃষ্টি হয়ে থাকে।
এপেন্ডিসাইটিস হলে করণীয়
আপনারা অনেকেই জানতে চান অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলে করনীয় কি সে সম্পর্কে। এপেন্ডিসাইটিস এমন একটি রোগ যা আপনাদেরকে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। এই রোগের কারণে অনেক বেশি ব্যথা অনুভূত হয় এবং যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা যায় তাহলে রোগীর জীবন বিকাশ ঘটে থাকে।
এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন খরচ
অ্যাপটিসাইটিস অপারেশন করার জন্য খরচ পড়ে ১০ হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকা। তবে বেসরকারি মেডিকেলগুলোতে এর খরচ কিন্তু আরো বেশি হতে পারে। এক্ষেত্রে ২৫ হাজার ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে। তবে সরকারি মেডিকেলগুলোতে অথবা নরমাল যে সমস্ত হসপিটাল রয়েছে এগুলোতে সাধারণত ১০ হাজার টাকা থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যেই অপারেশন সম্পূর্ণ করা যায়।
এপেন্ডিসাইটিস এর ওষুধ কি
আপনারা অনেকেই জানতে চান এপেন্ডিসাইটিস এর ওষুধ সম্পর্কে। মূলত আপনাদের জন্যই আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব এপেন্ডিসাইটিস এর ওষুধ সম্পর্কে। আসুন জেনে নিই এপেন্ডিসাইটিস এর ওষুধ কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
এপেন্ডিসাইটিস ফেটে গেলে কি হয়
আপনারা অনেক সময় জানতে চান এপেন্ডিসাইটিস ফেটে গেলে কি হয় সে সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে এপেন্ডিসাইটিস ফেটে গেলে কি হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আসুন জেনে নি এপেন্ডিসাইটিস ফেটে গেলে কি হয় তার সম্পর্কে।
এপেন্ডিসাইটিস এর কারণ
আপনারা অনেকেই জানতে আগ্রহী এপেন্ডিসাইটিস এর কারন কি সে সম্পর্কে। আমরা ইতিমধ্যেই এপেন্ডিসাইটিস সম্পর্কে অনেক তথ্য আলোচনা করেছে। এখন আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব এপেন্ডিসাইটিস এর কারণ সম্পর্কে। আসুন জেনে নিই এপেন্ডিসাইটিস এর কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।