কানাডা বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় দেশ যেখানে কর্মসংস্থানের বিপুল সুযোগ রয়েছে। অনেকেই কানাডায় কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চান, কিন্তু এর জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবশ্যক। ২০২৫ সালে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত হতে পারে তা বিস্তারিত জানুন।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ ২০২৫
ফি-এর ধরন | আনুমানিক পরিমাণ (BDT) |
---|---|
ওয়ার্ক পারমিট আবেদন ফি | ১৩,০০০ টাকা |
ওপেন ওয়ার্ক পারমিট ফি | ৮,৫০০ টাকা |
বায়োমেট্রিক ফি | ৭,০০০ টাকা |
ডিপেন্ডেন্ট ফি (প্রতি সদস্য) | ১৩,০০০ টাকা |
মেডিকেল টেস্ট ফি | ১৭,০০০ – ২৫,০০০ টাকা |
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি | ২,০০০ – ৪,৫০০ টাকা |
ভিসা প্রসেসিং ফি | ২,০০০ – ৪,৫০০ টাকা |
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। ভালো কোন ট্রাভেল এজেন্সি অথবা কানাডা দূতাবাসের মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন।
আরো পড়ুন: ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ধরন
- ১. এমপ্লয়ার-স্পেসিফিক ওয়ার্ক পারমিট
- ২. ওপেন ওয়ার্ক পারমিট
- ৩. পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট ওয়ার্ক পারমিট (PGWP)
কানাডা আবেদনের যোগ্যতা
- বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে
- প্রয়োজনীয় চাকরির অফার থাকতে হবে
- মেডিকেল ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স রিপোর্ট
- ফান্ড প্রমাণের জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- পূর্ববর্তী কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ
- ইংলিশ ভাষায় অভিজ্ঞতা
কানাডা এম্বাসি ফি কত
কানাডা এম্বাসি ফি ১৪,০০০ টাকা। এক্ষেত্রে বাংলাদেশে অথবা দিল্লি এবং নেপালের মাধ্যমে ফি প্রদান করতে পারবেন। ফ্রি প্রদান করার পরে পরবর্তীতে আপনাকে ডাকা হবে। তার আগে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন এবং অন্যান্য সকল প্রসেস গুলো সম্পন্ন করুন।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রসেসিং সময়
কেন কানাডায় কাজ করবেন?
- উচ্চ বেতন ও ভালো কর্মপরিবেশ
- পার্মানেন্ট রেসিডেন্স (PR) এর সুযোগ
- পরিবারের জন্য স্পনসরশিপ সুবিধা
- বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ও শিশুদের শিক্ষাসুবিধা
উপসংহার
কানাডায় কাজ করতে চাইলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যথাযথ প্রস্তুতি নিতে হবে। ২০২৫ সালের জন্য আপডেটেড ফি এবং আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালোভাবে জানা জরুরী। উপরের তথ্য অনুযায়ী আবেদন করলে সহজেই ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।