বিশেষজ্ঞদের মূর্তিতে দেরিতে মাসিক হওয়ার পিছনে অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ হলো PCOS এর সমস্যা থাকা বা থাইরয়েডে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে মাসিক দেরিতে হতে পারে। মাসিক দেরিতে হওয়ার আরো একটি অন্যতম কারণ হতে পারে মনোপজ অথবা বেস্টফিডিং এর কারণে মাসিক দেরিতে দেখা দিয়ে থাকে।
নরমালি যদি ২১ থেকে ৩৫ এর দিনের মধ্যে মাসিক হয়ে থাকে। বৈজ্ঞানিকভাবে এটি একটি হরমোন প্রক্রিয়া যা বয়সের বিকাল থেকে শুরু হয় এবং পরবর্তী ৪০ বছর পর্যন্ত অথবা ৪৫ বছর পর্যন্ত কোন কোন মেয়েদের ক্ষেত্রে এটি চলমান থাকে। ডঃ মির্জা গোয়েল এ বিষয়টিকে জানিয়েছে যে সমস্ত মহিলা আছে যাদের নিয়মিত মাসিকের সমস্যায় ভুগে এদেরকে দুই ভাবে ভাগ করেছেন।
এক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্যা যদি প্রতিনিয়ত দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে এটা যদি নিয়মিত হয়ে থাকে তাহলে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই অবশ্যই যদি প্রত্যেক মাসেই মাসিক ডেট দেরিতে দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন তা না হলে কিন্তু বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে থাকবে এবং প্রতিনিয়ত এটি বাড়তে থাকবে।
বিয়ের পর তলপেট মোটা হয় কেন দেখুন
যদি নিয়মিতভাবেই এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ওজন বেশি থাকলে কমাতে হবে এবং খাওয়ার সময় মেনটেন করে চলতে হবে এবং স্টিম জাতীয় প্রেম গুলো বেশি করতে হবে। যে সমস্ত খাদ্য খেলে শরীরের ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলো পরিহার করার চেষ্টা করুন এবং নিয়মিত পানি পান করুন ঘুম সঠিক সময়ে করার চেষ্টা করুন চিন্তা ভাবনা থেকে দূরে থাকুন তাহলেই মাসিক দেরিতে হবে না।
তারিখ অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার কারণ
তারেক অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার অন্যতম কারণ হলো প্রাকৃতিক হরমোনের পরিবর্তন হওয়ার ফলে অথবা জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করার ফলে, যদি বাচ্চা বেস্টফিডিং করানো হয় সে ক্ষেত্রেও কিন্তু তারই অনুযায়ী মাসিক না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মাসিক নিয়ন্ত্রণকারী প্রধান হরমোন গুলি অনেক সময় উত্থান পতনের ব্যাঘাত ঘটে এ কারণে অনিয়মিত বা তারিখ অনুযায়ী মাসিক হয় না।
কখন বুঝবেন যে আপনার হরমোনের পরিবর্তন হচ্ছে এবং এই কারণে মূলত আপনার তারিখ অনুযায়ী মাসিক হচ্ছে না তাহলে এটি বুঝার জন্য উপায় হল চরম ওজন বৃদ্ধি পাবে খাওয়ার উপর অনিহা চলে আসবে নিয়মিত ঘুম হবে না চিন্তা-ভাবনা বৃদ্ধি পাবে সে সাথে আরো অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় এই কারণে মূলত নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী মাসিক হয় না।
মেয়েদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ
এই সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত সেই সাথে শারীরিক ব্যায়াম এবং সঠিক সময়ে সঠিকভাবে চলাফেরা করতে হবে এক্ষেত্রে নিয়মিত ঘুম এবং প্রয়োজনমতো খাদ্য গ্রহণ করতে হবে তাহলেই তারিখ অনুযায়ী মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলেই তারিখ অনুযায়ী মাসিক হয়ে থাকে।
অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ
অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধের অন্যতম কারণ হলো হরমোন জনিত সমস্যা, মানসিক চাপ, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি সেবন করা, পলিস্টিক ওভারি সিনড্রোম, অ্যান্ড্রোমেট্রিওসিস এগুলোর কারণেই মূলত অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। অবিবাহিত মেয়েদের যদি রক্তস্বল্পতা অথবা হরমোন জনিত বিভিন্ন সমস্যার কারণেই এই বয়সে মাসিক বন্ধ হওয়ার মূল কারণ।
তবে মাসিক যদি এক মাস পর্যন্ত বন্ধ থাকে অথবা পরবর্তী মাস পর্যন্ত মাসিক না হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে তা না হলে আস্তে আস্তে এটি মারাত্মকভাবে সমস্যা দেখা দিতে পারে। অবিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে যদি দীর্ঘদিন যাবত এরকম সমস্যা দেখা দেয় তাহলে হরমোন থেরাপি দেওয়া লাগতে পারে অথবা সার্জারির মাধ্যমে এটি ঠিক করাও লাগতে পারে তাই অবশ্যই এ বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন জরুরি এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ট্রিটমেন্ট নিতে হবে।
মাসিক বন্ধ হলে কি করতে হবে
দীর্ঘদিন যাবত মাসিক বন্ধ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন সেইসাথে শারীরিক কার্যকলাপ এবং মানসিক চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখুন। কিছু হরমোনের ওষুধ সেবন করার চেষ্টা করুন সেই সাথে জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খেয়ে মাসিক খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। যদি দীর্ঘদিন যাবৎ মাসিক বন্ধ হয়ে থাকে তাহলে হরমোন থেরাপি দিয়ে অথবা সার্জারির মাধ্যমে মাসিক হয়ানোর চেষ্টা করুন এটি যদি আরো দীর্ঘক্ষণ পরিমান বন্ধ থাকে তাহলে কিন্তু আরো মারাত্মকভাবে সমস্যা দেখা দেয়।
তা এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে কেননা মাসিক বন্ধ হলে কিন্তু মেয়েদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় সে সাথে হরমোনের ভারসাম্যপূর্ণ হতে পারে তাই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ট্রিটমেন্ট দিতে হবে মাসিক বন্ধ কতদিন যাবত হয়েছে এবং কি কারণে এটি হয়ে থাকে এগুলো আগে থেকেই ডাক্তারকে অবগত করতে হবে।
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ
হঠাৎ করে পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো অনিয়মিতভাবে জীবন যাপন করা, অতিরিক্ত জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সেবন করা, হরমোন জনিত সমস্যার কারণেও হঠাৎ করে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে তবে এক্ষেত্রে যদি দীর্ঘদিন পরিমাণ মাসিক না হয়ে থাকে। তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এক্ষেত্রে দীর্ঘদিন না হয়ে থাকলে কিন্তু সার্জারির মাধ্যমে অথবা হরমোন থেরাপি দেওয়া লাগতে পারে। তবে এক্ষেত্রে যদি হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় দীর্ঘদিন পর্যন্ত না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
হঠাৎ করে মাসিক বন্ধ হওয়ার আরো অন্যতম কারণ হতে পারে যদি অনিয়মিতভাবে ঘুম হয় অথবা শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় সঠিকভাবে যদি পানি পান না করে তারপরেও কিন্তু হঠাৎ করে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে তাই অবশ্যই এই সঠিকভাবে জীবন যাপন পরিচালনা করতে হবে এবং দুশ্চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে এবং খাবার গ্রহণ করতে হবে।
আজকে আমরা কথা বলেছি হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার বিষয় নিয়ে এবং মেয়েদের মাসিক দেরিতে কি কারনে হয় এবং মাসিক দেরিতে হলে কি কি করতে হবে এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিতভাবে ধরবো ধন্যবাদ সবাইকে। আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান্য কন্টেন্ট গুলো পড়তে হলে এখনই আমাদের মেন ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন এবং নিয়মিতভাবে আমাদের এই কনটেন্টটি পড়তে থাকুন ধন্যবাদ সবাইকে।
কি খাবার খেলে যৌ*ন শক্তি বাড়ে | ছেলেদের কাম * শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ