২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে কর্মী নেবে বলে জানিয়েছে ইতালি সরকার এক্ষেত্রে প্রায় ৮৬ হাজার কর্মী নেবে বিভিন্ন স্টেপে। তবে উক্ত প্রক্রিয়া শুরু হবে ফেব্রুয়ারি মাসের ২৮ তারিখে প্রথম পর্যায়ে ৪৮ হাজার কর্মী নিবে পরবর্তীতে স্টেপ বাই স্টেপ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কর্মী নেবে।
2022 সালে নতুনভাবে জানুয়ারি মাস থেকে ইতালি ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। 22 সালেও অনেক কর্মী ইতালিতে কাজে নিযুক্ত হয়েছে তবে ২৩ সালে আরো বড় পরিসরে ইতালি সরকার বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ দেবে বলে জানিয়েছে। তাই মূলত আজকে আমরা ২০২৩ সালে যে বড় পরিসরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সে সংক্রান্ত তথ্যগুলো এখানে তুলে ধরেছি তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক ইতালি লোক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে যাওয়ার বিভিন্ন ধরনের সুযোগ তৈরি হয়েছে। বর্তমানে ইতালির সরকার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় এক লাখের মতো শ্রমিক নেবে বলে তারা নিশ্চিত করেছে। তবে বর্তমানে বাংলাদেশ সহ এশিয়া মহাদেশের অনেক দেশ থেকেই অবৈধপথে বর্তমানে ইতালিতে অনেকেই কাজে নিয়োজিত আছে তবে তাদের বৈধ প্রক্রিয়া নিয়ে আমাদের একটি কনটেন্ট আছে সেখানে দেখে নিতে পারেন।
ইতালিতে কেন যাবেন
বর্তমানে ইতালিতে কাজের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বর্তমানে ভালো পরিমাণে ইতালিতে বেতন পাওয়া যাচ্ছে তাই দুবাই মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর যাওয়া শ্রমিকদের সেখানে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে। তাই কেউ যদি সরাসরি বাংলাদেশ থেকে যেতে পারে তাহলে তার জন্য অনেকটাই ভালো হবে। কারণ ইতালিতে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক যাওয়া নিষিদ্ধ করেছিল পুনরায় আবার চালু করছে।
দৈনিন্দিন ইতালিতে নতুন নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে বর্তমানে, রেস্টুরেন্ট, ক্লিনিং, মেডিকেল, দোকান, কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভিং, মেকানিকাল সহ বিভিন্ন কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে সেইসাথে কৃষি ভিসাসহ অন্যান্য ভিসা তেবর্তমানে ইতালিতে লোক নিচ্ছে। তাই এই সমস্ত কাজের নিয়োজিত থাকতে পারবে তাহলে মাসে দেড় লাখ টাকা থেকে আড়াই লাখ তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে
ইতালিতে লোক নিয়োগ ২০২৩
২০২৩ সালে ২৮ শে ফেব্রুয়ারি থেকে ৪৮হাজার কর্মী নেবে সিজনাল ভিসার মাধ্যমে ইতালি সরকার। ইতালি লোক নিয়োগ ২০২৩ এ পরবর্তীতে আরো ৪০ হাজার কর্মী নেবে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন ক্যাটাগরির উপর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। প্রথম অবস্থায় শুধুমাত্র সিজনাল ভিসার মাধ্যমেই এই কর্মী নেওয়া হবে বলে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
তাছাড়াও বছরের বিভিন্ন সময় সিজনাল ভিসা অথবা নন- সিজনাল ভিসা নিয়ে যে কেউ ইতালিতে যেতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে সরকার নিবন্ধিত এজেন্সিগুলার মাধ্যমেই শুধুমাত্র ইতালিতে যাওয়া যায়। অন্যান্য বেসরকারি এজেন্স গুলার মাধ্যমে যদি আপনারা যেতে চান তাহলে কিন্তু বড় অংকের টাকা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই অবশ্যই ২০২৩ সালে ইতালিতে লোক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংক্রান্ত তথ্যগুলো বিএমইটি অথবা বুয়েসেলের মাধ্যমে আপনারা জেনে নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে বর্তমানে ইতালিতে কোন ধরনের কাজের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ আছে এবং কোন বিষয়গুলোর উপর লোক নিচ্ছে এই সংক্রান্ত তথ্য গুলো জানার জন্য অবশ্যই রিসেন্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংক্রান্ত তথ্যগুলো জেনে নিতে পারবেন সরকার নিবন্ধিত এজেন্সীগুলোর মাধ্যমে।
ব্যাপকভাবে কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে মালয়েশিয়া জানতে ক্লিক করুন
ইতালি ভিসা আবেদন লিংক ২০২৩
ইতালি ভিসা আবেদন করার জন্য এই www.visa.vfsglobal.com/one-pager/italy/ ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে। ইতালিতে দুই ধরনের ভিসা রয়েছে সিজনাল ভিসা আরেকটি নন সিজনাল ভিসা। আপনার দক্ষতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর ইতালির যে কোন একটি ভিসার আবেদন করতে পারবেন এই লিংক থেকে।
তবে মনে রাখবেন এই ভিসা আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনার দক্ষতা থাকতে হবে। আপনার দক্ষতা অনুযায়ী যখন আপনি এই ভিসার জন্য আবেদন করবেন তখন পরবর্তীতে আপনাকে ইতালি দূতাবাস থেকে ফোন করে আপনাকে দূতাবাসে ডাকা হবে। পরবর্তীতে আপনাকে ভাইবা এবং পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত করে তারপরে আপনাকে ভিসা প্রদান করা হবে।
ইতালি ভিসা আবেদন করার নিয়ম
২৮ শে ফেব্রুয়ারি থেকে যে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে ইতালি নন-সিজোনাল এবং সিজনাল ভিসার জন্য। এক্ষেত্রে আপনারা বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত বি এম ইটি অথবা বুয়েসেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করে ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাছাড়া সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত রিকরটিং এজেন্সি রয়েছে এ সমস্ত ভিসা এজেন্সি গুলোর মাধ্যমেও আপনারা ইতালি ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
এই আবেদনপত্রের সাথে আপনাকে উল্লেখ করা লাগবে বর্তমানে আপনি ইতালিতে কোথায় থাকবেন এবং আপনার ঠিকানা কি পাশাপাশি কাজের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং প্রয়োজনীয় নথি গুলো আবেদনপত্রের সাথে উল্লেখ করতে হবে এবং সেইসাথে প্রসঙ্গে লাইসেন্স অন্তর্ভুক্ত করতে হবে তাহলে আপনি ইতালি ভিসার জন্য যোগ্য হবেন।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় বলতে প্রথম পদ্ধতি হল ইতালিতে আপনার কোন আত্মীয় - স্বজন থাকলে বা কাছের কেউ থাকলে তাদের ইতালি সরকারের কাছে আবেদন করাতে হবে। আর দ্বিতীয় পদ্ধতি কোন প্রতিষ্ঠান সাথে চুক্তি করে আবেদন করা যেতে পারে। আবেদন করা মানেই ইতালি চলে যাওয়া নয়। আবেদন করার পর যদি সরকার আপনাকে নির্বাচন করে তবে আপনি ইতালি যেতে পারবেন।
যারা বর্তমানে ইতালিতে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজে নিয়োজিত আছে ঐ সমস্ত কোম্পানিতে কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আরও লোক নিয়োগ দেওয়ার প্রসেস রয়েছে। তাই আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি এরকম ইতালি কোন কোম্পানিতে কাজ করে থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমে আপনারা ইতালির ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন এই প্রসেসটি অন্যান্য প্রসেসের তুলনাই অনেকটাই সহজ এবং খুবই কম খরচে হয়ে যাবে।
ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে | অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার খরচ
ইতালি ভিসা খরচ
ইতালি ভিসা খরচ অনেক বিষয়ের উপর নির্ভর করে থাকে। শুধুমাত্র যারা সিজনাল ভিসায় যেতে চায় তারা সেখানে ৫ থেকে ৭ মাস পর্যন্ত থাকতে পারে। তাদের মোট খরচ হয়, ৪ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মতো। ভিসার প্রকারভেদ এর জন্য খরচের ও কম বেশী হয়ে থাকে। আর যারা নন সিজনাল ভিসায় যেতে চাই তাদের মোট খরচ হতে পারে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা।
তাছাড়া বিভিন্ন কোম্পানির এজেন্সি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে খরচ কিন্তু বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে তবে অবশ্যই যাওয়ার আগে আপনাদেরকে এই সমস্ত বিষয়ে জেনে নিতে হবে যে কোন কোম্পানির মাধ্যমে কত টাকা খরচ লাগছে। এবং তারা কি কি সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে এবং যাওয়া মাত্রই কি কাজে নিয়োজিত হওয়া যাবে কিনা সেটা আগে থেকেই আপনার কোম্পানির সঙ্গে নিশ্চিত করে নিবেন।
এবং কত টাকা বেতন দিবে সেই বিষয়েও আপনারা আগে থেকে নিশ্চিত করবেন কেননা সেখানে যাওয়ার পরে অনেকেই কাজে নিয়োজিত হতে পারে না আবার বেতন বিষয়ে তারা বিস্তারিত জানে না তাই অবশ্যই এই বিষয় নিয়ে আগে থেকেই এজেন্টের সঙ্গে কথা বলে নেওয়া উচিত।
কাতারের ভিসা কবে থেকে খুলবে | কাতারে প্রবাসীদের বেতন কত ?
ইতালির ভিসা কবে খুলবে ২০২৩
২০২৩ সালের সম্পূর্ণভাবে ইতালি ভিসা চালু আছে ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক বিভিন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমেই ইতালিতে কর্মী পাঠানোর কার্যক্রম চলছে। তবে এই ক্ষেত্রে যারা সিজনাল অথবা নন সিজনাল ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রে আগের মতই নিয়ম চালু আছে তবে করোনা ভ্যাকসিন নিশ্চিত করতে হবে।
সেই সাথে আপনারা যেই ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন সেই কাজের উপর অবশ্যই দক্ষতা অর্জন করে পরীক্ষার মাধ্যমে আপনাদেরকে নির্বাচিত হয়ে তারপরেই ইতালিতে যেতে পারবেন। তবে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে সরকার নিবন্ধিত এজেন্সিগুলার মাধ্যমেই শুধুমাত্র ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করা যাচ্ছে।
আর সিজনাল বা মৌসুমী ভিসার আবেদন শুরু হবে ২৮ এ ফেব্রুয়ারি থেকে এবং উভয় ক্ষেত্রে আবেদনের শেষ সময় সীমা থাকবে ১৭ ই মার্চ পর্যন্ত। বাংলাদেশ থেকে যারা ইতালি ভিসা আবেদন করতে চান ইতালির ভিসা আবেদন কেন্দ্র ঢাকা অবস্থিত। কেন্দ্রের ঠিকানা নিচে দেওয়া হল : এ যে হাইটস ( নিচতলা ) চ. 72. 1 বাংলাদেশ ওয়েবসাইট।
ইতালিতে সরকারি ভাবে লোক নিয়োগ
ইতালিতে সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য প্রথম অবস্থায় নির্দিষ্ট কোন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে যে কোন একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে তারপরে আপনারা সরকারিভাবে ইতালিতে যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনারা বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি অথবা বেসরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি থেকে লোক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে উক্ত বিজ্ঞপ্তিতে এগ্রিকালচার কর্মীদের চাহিদা বেশি রয়েছে। তাছাড়াও রয়েছে কনস্ট্রাকশন কোম্পানি সহ অন্যান্য কোম্পানিগুলোতে। যারা এই কাজের উপর দক্ষ তারা চাইলে সরকারিভাবে ইতালিতে যেতে পারবেন।
ইতালি কাজের ভিসা
বর্তমান সময়ে দেশের বাইরে কাজ করার স্বপ্ন অনেকেই করে থাকেন সেই ক্ষেত্রে ভালো কাজের আসায় এবং ভাল দেশে যাওয়ার জন্য প্রতিটি প্রবাসীর মনের মধ্যেই স্বপ্ন থাকে তাই আজকে আমরা এই বিষয় নিয়েই কথা বলতে চাচ্ছি যে ইতালিতে কাজের ভিসা কিভাবে পাওয়া যাবে এবং কাজ গুলো কি কি
ইতালিতে বিভিন্ন রকম অফার ছাড়ে আপনি যদি তাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখেন তাহলে অবশ্যই দেখতে পাবেন স্টুডেন্ট ভিসা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং মোবাইল সার্ভিসিং ক্লিনার এসব বিষয় নিয়ে আপনি কাজের ভিসা পেতে পারেন সে ক্ষেত্রে ইতালির নাগরিক হতে আপনাকে ইনভাইট পাওয়া লাগবে তাহলে আপনি ইতালির কাজের ভিসা পেয়ে যাবেন
ইতালিতে কারা যেতে পারবে
বর্তমানে প্রায় ৪২ হাজার শ্রমিক নেবে ইটালি সরকারের মধ্যেই সদস্য কৃষি শ্রমিক পাশাপাশি অন্যান্য কাজের জন্য শ্রমিক নিয়ে যেমন কৃষি ড্রাইভিং সহ হোটেল কর্মী নেবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই দক্ষতা সম্পূর্ণ শ্রমিকদের অধিকার বেশি দেওয়া হবে বলে তারা নিশ্চিত করেছে। তবে এ ক্ষেত্রে পূর্বে কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তার প্রমাণস্বরূপ ভিসার আবেদন পত্রের সাথে সেগুলো জমা দিতে হবে তাহলে তাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সেইসাথে পূর্বে কোথাও কোনো কর্মী যদি বিদেশে কাজে নিয়োজিত ছিল তারাও যদি আবেদন করে তাহলে তাদের অগ্রধিকার বেশি দেওয়া হবে।
কানাডা জব ভিসা| কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
ইতালিতে বেতন কত
বিভিন্ন দেশের থেকে ইতালিতে কাজের জন্য বেতন একটু বেশি পাওয়া যায়। ইতালিতে প্রতিমাসে একজন কর্মরত ব্যক্তি বেতন পায় প্রায়ই ৩৬৫০ ইউরো। বার্ষিক যোগ করলে দাঁড়ায় প্রায় ১৬৩০০ ইউরের মতো এটি হলো বাৎসরিক গড় বেতন। এই বেতনের মধ্যে আবাসন এবং পরিবহন এবং অন্যান্য সুবিধা রয়েছে। বিভিন্ন পেশার জন্য বিভিন্ন রকম বেতন দেওয়া হয়।
তাছাড়াও এর কোম্পানিভেদে বেতন কিন্তু ভিন্ন রকম হয়ে থাকে তবে অবশ্যই আপনি যেই কোম্পানির অধীনে কাজ করবেন সেই কোম্পানির বিষয়টি জেনে নিবেন তারা থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা এবং যাতায়াত ভাড়া সহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য খরচ বহন করবে কিনা। কারণ ইতালিতে সাধারণত বিভিন্ন কোম্পানি যাতায়াত খরচ সহ আনুষঙ্গিক বেতন তারা বহন করে থাকে।
ইতালি ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ইতালি ভিসা করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন। তাছাড়াও আপনি বর্তমানে কার অধীনে কাজে নিয়োজিত হচ্ছেন অথবা বর্তমানে আপনি কোথায় থাকবেন সে বিষয় নিয়েও আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে পাশাপাশি আপনাকে ভেরিফিকেশনের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট প্রদান করতে হবে তারপরেই আপনি ভিসা অ্যাপ্রভাল পাবেন।
ভিসার জন্য যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন
- স্টুডেন্ট ভিসার জন্য যেসব কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হবে
- পাসপোর্ট অন্তত 6 মাস মেয়াদ থাকতে হবে।
- দূতাবাসের ওয়েবসাইট থেকে ভিসা আবেদন ফরম ডাউনলোড করে তা পূরণ করতে হবে
- দুই কপি ছবি পাসপোর্ট সাইজের
- ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি
- পূর্বে কোথাও ট্রাভেল করেছেন তার প্রমাণ
- বর্তমানে কোন কাজে নিয়োজিত আছেন তার প্রমাণ
- পড়বে কোথায় কাজ করেছেন তার প্রমাণ
- কোন কোন কাজের প্রতি দক্ষতা আছে তার প্রমাণ
- আই এল টি এস স্কোর থাকতে হবে
এই সমস্ত কাগজপত্র নিয়ে ইতালি দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে সে ক্ষেত্রে আপনি দিল্লি এম্বাসির মাধ্যমে যদি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিজে গিয়ে আবেদন করায় সবথেকে ভালো হবে। এবং আপনি যদি অন্য কোন কোম্পানির মাধ্যমে করতে চান তাহলে তাদের মাধ্যমে সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো সঙ্গে নিয়ে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন ও প্রবাসী লোন পদ্ধতি
ইতালিতে বৈধ হওয়ার উপায়
ইতালিতে বৈধ হওয়ার উপায় কয়েক রকম আছে। যেমন, বাবা বা মা ইতালি থাকলে, সন্তান যদি সে অবস্থা হয়। তাহলে সেই ইতালির নাগরিক হয়ে যায়। বাইরের দেশ থেকে গিয়ে যদি স্থানীয় কোন মেয়েকে বিবাহ করা হয় তাহলে সে নাগরিক হতে পারে ইতালিতে যাওয়ার পরে যদি কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করে তাহলে সেই ইতালির নাগরিক হয়ে যায়। পূর্বপুরুষ যদি ইতালি হয় তাহলে স্বাভাবিকভাবেই পরের প্রজন্ম সবগুলো ইতালি হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন