আজকে আমরা মূলত আলোচনা করব আমেরিকাতে পড়াশোনার খরচ কত এবং পড়াশোনা করার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে এবং পড়াশোনা করার পরে আপনারা সেখানে জব করার সুযোগ পাবেন কিনা এই সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নিয়ে এই কনটেন্টে তুলে ধরা হয়েছে তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক আমেরিকাতে পড়াশোনার খরচ কত এবং যাওয়ার উপায় কি
আমেরিকাতে পড়াশোনা করা অনেকেরই স্বপ্নের মত একটি বিষয় তবে এখন এটি অনেক সহজেই করা যাবে তবে এই ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু স্কিল বা দক্ষতার প্রয়োজন আছে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে এইচএসসি সম্পূর্ণ করতে হবে এবং বাংলাদেশের যে কোন একটি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি থাকা অবস্থায় আপনি আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন তাহলে চলুন কিভাবে করা যায় এবং কিভাবে করতে হবে এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।
আমেরিকায় স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়
আমেরিকাতে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য প্রথম অবস্থায় আপনাকে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করতে হবে আবেদন করার জন্য ঐ সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী স্কলারশিপের জন্য আবেদন করবেন। আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনার আই এলটিএস স্কোর ৫.৫ থেকে শুরু করে ৭.৫ পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের রিকোয়ারমেন্ট থাকে। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় অথবা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স অধ্যানরত অবস্থায় আপনি স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তবে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে আমেরিকায় যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রথম অবস্থায় স্টাডি পারমিট সংগ্রহ করে তারপরে আপনি আমেরিকাতে যেতে পারবেন তবে আপনি যদি চিন্তাভাবনা করে থাকেন যে আমেরিকাতে যাওয়ার পরে আপনি স্টুডেন্ট হিসেবে থাকার পাশাপাশি কাজ করার সিদ্ধান্ত নিবেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে বাংলাদেশ থেকে এইচএসসি শেষ করে তারপরেই যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। তাহলে আমেরিকাতে যাওয়ার পরেও আপনি কাজ করার সুযোগ তৈরি করে নিতে পারবেন।
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩
২০২৩ সালে যারা আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা নেওয়ার জন্য আবেদন করবেন তারা অবশ্যই জানুয়ারি থেকে জুলাই মাসের মধ্যে আবেদন করতে পারবেন। এই সময় আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের জন্য সার্কুলার দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আবেদন করতে হবে।
আমেরিকায় ফ্রি স্কলারশিপ
আমেরিকায় ফুল ফ্রি স্কলারশিপ এখন পর্যন্ত চালু হয়নি তবে আপনি যদি আমেরিকার রেংকিংয়ের যে সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ওই সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় যদি আপনি সুযোগ পান তাহলে সেখানে পড়াশোনার খরচ বাবদ অনেক টাকাই কম খরচ হবে। ফুল ফ্রি স্কলারশিপ বলতে সাধারণত ওই সমস্ত স্কলারশিপ কেই বোঝানো হয়েছে যেগুলোতে আমেরিকার যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করার জন্য খুবই কম খরচের মধ্যে হয়ে থাকে সেটাকে মূলত ফুল ফ্রি স্কলারশিপ বলা হয়।
চায়না স্কলারশিপ কিভাবে আবেদন করবেন?
শুধুমাত্র ফ্রি স্কলারশিপ প্রদান করে যেটার মাধ্যমে আপনি আমেরিকার যাওয়ার জন্য স্টাডি পারমিট হাতে পাবেন সম্পূর্ণ ফ্রি প্রসেসে তবে স্টুডেন্ট অবস্থায় যদি আপনি আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে চান তাহলে অবশ্যই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আপনাকে টিউশন ফি প্রদান করতে হবে।
আমেরিকায় মাস্টার্স খরচ
আমেরিকায় মাস্টার্স করার জন্য খরচ হবে প্রায় ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা। মাস্টার্সে প্রতিটি টাইমে ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ বহন করা লাগে। পরবর্তীতে তাছাড়া অন্যান্য খরচ বাবদ যেমন স্পেশাল কোন কোর্স ও বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামে এটেন্ড করার জন্য আলাদাভাবে খরচ বহন করতে হয়।
আমেরিকায় পড়াশোনা খরচ
অন্যান্য দেশের তুলনায় আমেরিকাতে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের জন্য পড়াশোনার খরচ অনেকটাই বেশি হয়ে থাকে। যারা আমেরিকাতে পড়াশোনার জন্য স্কলার্শিপ এ যারা যায় তাদের টা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। স্কলারশিপের সাথে এমনিতে যাওয়ার তুলনা করলে সেটা সম্পন্ন মূর্খতার পরিচয় হবে। ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট দের ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য প্রতিবছরের আনুমানিক ৩৫ থেকে ৫৫ হাজার ডলার খরচ করতে হয়। চার বছরের ডিগ্রী সম্পুর্ন করতে খরচ হয় ২০০ হাজার ডলার।
জাপান ভ্রমণ ভিসা | জাপান স্টুডেন্ট ভিসা
আপনারা জেনে খুশি হবেন যে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যদি আপনি রেংকিং এ ভালো অবস্থান করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার পড়াশোনা খরচ অনেকটাই কম হবে। সেই সাথে আপনাকে বিভিন্ন কোর্স করার সুযোগ পাবেন এবং উচ্চতর ডিগ্রীর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা তারা বহন করবে। এবং আপনি যদি ভালো ভাবে সেখানে পড়াশোনা শেষ করতে পারেন তাহলে ঐ সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়েও টিচার হিসেবে নিয়োগ হতে পারবেন।
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ইন্টারভিউ
আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রথম অবস্থায় আপনাকে বাংলাদেশে অবস্থিত আমেরিকান দূতাবাসের মাধ্যমে আপনাকে ইন্টারভিউ দিতে হবে। সেখানে আপনার আমেরিকান দূতাবাসে নিযুক্ত প্রতিনিধিরা পড়াশোনা রিলেটেড এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করবে সেই উত্তরগুলো আপনাকে সম্পূর্ণরূপে দিতে হবে। এবং আপনার ইংলিশ স্কেল দক্ষতা কতটুকু সেই বিষয়টা তারা দেখবে। পাশাপাশি আপনাকে আরও প্রশ্ন করা হবে আপনি কি জন্য আমেরিকাতে পড়াশোনা করতে চাচ্ছেন এবং আপনি কতদিন যাবত আমেরিকাতে পড়াশোনা করবেন। এবং পড়াশোনা শেষ করার পরে আপনার কি কি পদক্ষেপ আছে সে বিষয়গুলো জানাতে হবে।
এখানে আরো কয়েকটি বিষয়ে লক্ষ্য করা হয়ে থাকে যেমন মেডিকেল রিপোর্ট আপনি শারীরিকভাবে ফিট আছেন কিনা এবং আপনার কোন ধরনের যদি শারীরিক ত্রুটি থাকে সেই বিষয়গুলো ভালো মত নজর দেওয়া হয় তাই অবশ্যই আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ইন্টারভিউ যাওয়ার আগে আপনার মেডিকেল সার্টিফিকেট সঙ্গে নিয়েই তারপরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন।
বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য আমেরিকায় স্কলারশিপ
বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য মাস্টার ডিগ্রী অথবা পিএইচডি করার জন্য আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ রয়েছে। এই ক্ষেত্রে অবশ্যই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আপনাকে স্কলারশিপের আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
তবে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে শুধুমাত্র যারা পিএইচডি অথবা ডিগ্রী বা মাস্টার ডিগ্রী অর্জন করার জন্য যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য কিন্তু অনেকটাই সহজ হবে। এক্ষেত্রে আপনাদেরকে আপনার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক একটি চিঠি তৈরি করে নিতে হবে এবং সেখানে আপনার একটি শিক্ষকের সত্যায়িত চিঠি থাকতে হবে এই চিঠি নিয়ে আপনি আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করবেন।
পরবর্তীতে আপনাকে আবেদন করার পরে ওই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক একটি ইনভাইটেশন লেটার আপনাকে পাঠিয়ে দিবে পরবর্তীতে আপনি ওই ইনভাইটেশন লেটার দেখিয়েই আমেরিকাতে স্টাডি পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন ও প্রবাসী লোন পদ্ধতি
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা খরচ হবে
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকাতে যাওয়ার জন্য স্টুডেন্ট ভিসাতে খরচ করতে হবে প্রথম অবস্থায় ৯০০ ডলার। এক্ষেত্রে আবেদন প্রক্রিয়া এবং এজেন্সি ফিসহ আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে খরচ করতে হবে। পরবর্তীতে যখন আপনি ভিসা প্রসেসিং করবেন এক্ষেত্রে অবশ্যই আমেরিকায় এর স্টুডেন্ট ভিসার একটি ইনভার্টেশন লেটার সংগ্রহ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে এক্ষেত্রে আপনাকে মোটামুটি পরবর্তীতে ৭ হাজার ডলার খরচ করতে হবে।
তবে এই ক্ষেত্রে যদি আমেরিকার র্যাংকিংয়ের যে সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় আছে সেগুলোতে যদি পড়াশোনার সুযোগ পান তাহলে কিন্তু খরচ অনেকটাই কম হবে এক্ষেত্রে শুধু আপনাকে ভিসা প্রসেসিং খরচ বহন করা লাগবে আনুষঙ্গিক ইনস্টিটিউট ফি এবং ইন্সটিটিউটে ভর্তি কার্যক্রমের জন্য যে সমস্ত কাগজপত্র এবং ইমিগ্রেশন প্রসেস সম্পন্ন করার জন্য যে সমস্ত খরচ বহন করা লাগে সেগুলোই শুধু আপনাকে বহন করতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা
আমরা অনেকেই উচ্চশিক্ষার জন্য অনেক দেশে পাড়ি জমিয়ে থাকি। যেমন আমরা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার জন্য যাই। ইংল্যান্ডে যাই, লন্ডনে যাই, চীনে যাই, আরো ইত্যাদি দেশে যেয়ে থাকি। আমরা যে দেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যাবো সেই দেশ সম্পর্কে এবং পড়াশোনা সম্পর্কে, থাকা খাওয়া ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা যানবো তার পরে সেই দেশে যাবো।
কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম | ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার জন্য কেন যাবেন
উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য কেন বিদেশে যাবেন আজ আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য কেন বিদেশে যাবেন সে সম্পর্কে। খরচের কথা চিন্তা করলে বিদেশে যাওয়ার চেয়ে দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এর চেয়ে ভাল অপশন আর আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে যারা বিদেশে যেতে চান তারা কর্মসংস্থান ও নিরাপদ জীবন যাপনের ওপর একটি নির্দিষ্টতা আনতে চান তার জন্যই তারা বিদেশে যেতে চান। বিদেশে পড়াশোনার মান ও অনেক ভালো হয়ে থাকে।
আমেরিকায় জব করে কি পড়াশোনা চালানো সম্ভব
আমেরিকায় জব করে কি পড়াশোনা চালানো সম্ভব এটা একটি কমন প্রশ্ন।স্টুডেন্ট ভিসায় বা আপনারা যারা ইন্টারন্যাশনাল ভিসায় আমেরিকায় আসবেন বা f1 ভিসায় যারা আসবেন তাদের জন্য বলছি , অবশ্যই H.S.C এর পরে আসবেন। S.S.C এর পরে আসবেন না। তা না হলে পড়াশোনার পাশাপাশি জব করার কোন উপায় থাকবে না কারণ সাধারণত আমেরিকাতে যারা স্টুডেন্ট অবস্থায় জপ করে তাদের ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট শুধু সুযোগ পাই।
যারা H.S.C এর পরে ব্যাচেলার করার জন্য অথবা মাস্টার্স করার জন্য আমেরিকায় আসেন। তারা যদি আমেরিকায় এসে জব করতে চাই তাহলে তারা প্রথম একাডেমিক শেষ করার পর জব করতে পারবে । আমেরিকায় প্রথম বছরে যে কেউ জব করতে পারবেন না। দ্বিতীয় বছরে তারা জব করতে পারবে। তবে জব এর ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি অথরিটির পারমিশন লাগবে অবশ্যই। ইউনিভার্সিটি অথরিটি পারমিশন দিলে তবে তারা জব করতে পারবে।
তবে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে আপনারা যারা এইচএসসির পরে আসবেন তারা চাইলে কলেজ ছুটির সময় বা যখন কলেজে ছুটি চলে এই মুহূর্তগুলো আপনি কাজের মধ্যে কাটিয়ে দিতে পারবেন অথবা পার্টটাইম হিসেবেও কাজ করার সুযোগ রয়েছে তবে অবশ্যই আপনার কলেজ কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পরেই আপনি স্টুডেন্ট অবস্থায় আমেরিকায় জব করতে পারবেন।
স্টুডেন্ট অবস্থায় কি আমেরিকায় জব করা যায়
স্টুডেন্টরা আমেরিকায় কি জব করতে পারবে এবং তাদের বেতন কেমন সে সম্পর্কে বিস্তারিত। জব 2 রকমের করতে পারবেন। আপনারা যে বিষয়ে পড়বেন সে বিষয়ের ওপর জব করা। মানে আপনি যে বিষয়ে পড়েছেন সেই ফিল্ডের জব হতে হবে সেই ফিল্ডের জব যদি পাওয়া না যায়। আর আপনি যদি অনেক অর্থনৈতিক সমস্যায় থাকেন । সে ক্ষেত্রে আপনি অন্য জব করতে পারেন। তবে এ জব করার জন্য ইউনিভার্সিটি অথরিটির পারমিশন লাগবে।
এবং সেই জবটি হবে পার্ট টাইম জব। একটি পার্ট টাইম জব করে বাৎসরিক ইনকাম হতে পারে 20 থেকে 25 হাজার ডলার। যদি আপনারা পারলে 50 ডলার 60 ডলার আয় করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার ইনকাম অনেক বেশি হবে কিন্তু এটা করা অনেক বেশি কঠিন।
কিস্তিতে ওয়ালটনের ল্যাপটপ কেনার নিয়ম
কেননা একদিকে স্টুডেন্ট এবং পার্ট টাইম জব হিসেবে এমন ইনকাম করা সহজ নয়। যদি এমন জব পান তাহলে আপনার পড়াশোনার খরচ চালাতে পারবেন ইনশাল্লাহ। আর যদি আপনার ইনকাম 10 ডলার 15 ডলার হয় তাহলে সেই ইনকাম দিয়ে আপনি পড়াশোনার খরচ চালাতে পারবেন না। প্রথম একাডেমিক ইয়ারের যে খরচ তাতে প্রায়ই বাংলাদেশি টাকায় 40 লক্ষ টাকার মতো।
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা ও চাকরি
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা অর্জন করার পরে আপনি চাইলে ঐ সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টিচার হিসেবে নিয়োগ হতে পারবেন অথবা আমেরিকার বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ করে নিতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আমেরিকার প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করতে হবে তাহলে আপনি আমেরিকাতে চাকরি করার সুযোগ পাবেন।
তবে যদি আপনি দেশের বাহিরে থেকে আমেরিকাতে চাকরি করার সুযোগ খোঁজেন সেটাও কিন্তু পাবেন তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অনেকটাই চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। তবে সবথেকে উচিত হবে আপনি যদি আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গেজেটেড কমপ্লিট করেন তাহলে কিন্তু চাকরি পাওয়া অনেকটাই সহজ।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
আপনি যদি একবার চাকরি পেয়ে যান তাহলে পরবর্তীতে কিন্তু আপনার আমেরিকাতে থাকার সুযোগ সুবিধা আরো বৃদ্ধি পাবে পরবর্তীতে যদি আপনি চাকরির প্রসেস আরো বড় করে নিতে পারেন তাহলে কিন্তু আমেরিকাতে গ্রীন কার্ড পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে এবং পরবর্তীতে আপনি আমেরিকার নাগরিকত্ব পেয়ে যেতে পারেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন