জাপান যাওয়ার যোগ্যতা ও নিয়মাবলি ( বিনা খরচে জাপানে যান )

    জাপান যাওয়ার যোগ্যতা ও নিয়মাবলি | বিনা খরচে জাপানে যান

    জাপান যাওয়ার যোগ্যতা ও জাপান যাওয়ার নিয়মাবলী সম্পর্কে এখানে আমরা বিস্তারিত তুলে ধরেছি এবং সেইসাথে জানতে পারবেন জাপানে যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ করতে হয় এবং জাপানে সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য কি কি প্রসেস আছে এই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে এই আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরেছি তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক জাপান যাওয়ার যোগ্যতা ও জাপান যাওয়ার নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

    জাপান যাওয়ার যোগ্যতা ও নিয়মাবলি

    উদীয়মান সূর্যের দেশ জাপান জাপান প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি বিশ্বের সর্বোচ্চ ব্যবহৃত হয়ে থাকে জাপান। তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি শক্তিধর রাষ্ট্র জাপানকে বলা হয়।  সর্বাধিক গড় আয়ুর দেশ বিশ্ব শান্তি সূচকে জাপানের স্থান সবার উপরে।  জাপানিদের বুদ্ধিমত্তা ভদ্রতা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং অতিথিপরায়নতা পর্যটকদের মুগ্ধ করে। জাপানিজ জীবন যাত্রার মান উন্নত একারণেই এশিয়ার মধ্যে একটি উৎকৃষ্ট দেশে পরিণত হয়েছে। 


    সুপ্রিয় দর্শক আসসালামুয়ালাইকুম বিনা খরচে জাপান যাওয়ার সুযোগ।  বেতন লাখ টাকার উপরে প্রতিবছরই বেতন বাড়বে তবুও কমবে না।  থাকা খাওয়ার খরচ তুলনামূলক কম এছাড়াও দক্ষ ও অভিজ্ঞ শ্রমিকদের স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে।


    জাপান যাওয়ার যোগ্যতা

    জাপানে যাওয়ার জন্য আপনার যে যোগ্যতাগুলি পূরণ করতে হবে তা নির্ভর করে আপনি কতক্ষণ থাকতে চান এবং আপনি সেখানে থাকাকালীন কী করতে চান তার উপর নির্ভর করে। নিচে আমি আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করব, আরও উদাহরণ দেব এবং যেখানে সম্ভব সেখানে আরও বিবরণ যোগ করব। এ পর্যায়ে জাপানে টুরিস্ট হিসেবে অথবা কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য এ বিষয়গুলো জেনে রাখুন

    টুরিস্টদের জন্য

    90 দিনের কম: বেশিরভাগ দেশের নাগরিকদের ভিসার প্রয়োজন নেই। আপনার কেবল একটি বৈধ পাসপোর্ট এবং পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ থাকতে হবে।
    90 দিনের বেশি: ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিসার ধরন নির্ভর করে ভ্রমণের উদ্দেশ্যের উপর (পর্যটন, ব্যবসা, গবেষণা ইত্যাদি)।


    যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

    • বৈধ পাসপোর্ট
    • ভিসার আবেদনপত্র
    • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
    • ভ্রমণের উদ্দেশ্যের প্রমাণ
    • আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ
    • জাপানে থাকার সময়ের জন্য পর্যাপ্ত বীমা
    এছাড়া আরো বেশ কিছু কাগজপত্র দেখানো লাগে তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো কি কি লাগবে সেটা আপনার এজেন্সির মাধ্যমে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিতে পারবেন


    জাপানে ভিসার জন্য আবেদন

    জাপানি দূতাবাস বা কনস্যুলেটে আবেদন করতে হবে আবেদন প্রক্রিয়া 2-3 সপ্তাহ সময় নিতে পারেআবেদন ফি প্রযোজ্য আবেদন কাজ করার জন্য নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই থাকতে হবে


    কাজের ভিসা: জাপানি নিয়োগকর্তার স্পনসরশিপ প্রয়োজন
    জাপানি ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ: JLPT N5 বা তার চেয়ে ভালো


    পড়াশোনার জন্য:
    ছাত্র ভিসা: জাপানি বিদ্যালয়/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির প্রমাণপত্র
    জাপানি ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ: JLPT N2 বা তার চেয়ে ভালো

    আরো:
    পর্যটন ভিসা: 90 দিনের কম সময়ের জন্য জাপান ভ্রমণের জন্য, আপনাকে একটি বৈধ পাসপোর্ট, পূরণ করা ভিসার আবেদনপত্র, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্যের প্রমাণ (যেমন হোটেল বুকিং, টিকিট ইত্যাদি) এবং আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণ (যেমন ব্যাংক স্টেটমেন্ট) জমা দিতে হবে।


    কাজের ভিসা: জাপানে কাজ করার জন্য, আপনাকে একটি জাপানি কোম্পানির কাছ থেকে স্পনসরশিপ পেতে হবে। স্পনসরশিপ পেলে, আপনি জাপানি দূতাবাস বা কনস্যুলেটে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের সময়, আপনাকে আপনার পাসপোর্ট, ভিসার আবেদনপত্র, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, স্পনসরশিপের চিঠি, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র এবং জাপানি ভাষা পরীক্ষার সনদপত্র জমা দিতে হবে।


    জাপান যেতে আগ্রহী জাপানে যেতে হলে যা দরকার যে যোগ্যতা আপনার লাগবে তা হচ্ছে। প্রথমত বয়স কমপক্ষে 18 বছর সর্বোচ্চ 30 বছর তৃতীয়ত শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস উচ্চতা কমপক্ষে চতুর্থ আপনার উচ্চতা 5 ফুট 2 ইঞ্চি হতে হবে। যারা প্রার্থী হবেন তারা হবে উদ্যমী কর্মঠ এবং শারীরিক দিয়ে স্ট্রং হতে হবে।  আর জাপান যেতে হলে এর জন্য বুকডাউন দৌড় ছাড়াও  কিছু শারীরিক পরীক্ষা হবে জাপানি ল্যাংগুয়েজ সার্টিফিকেট থাকতে হবে। 


    কাতারের ভিসা কবে থেকে খুলবে | কাতারে প্রবাসীদের বেতন কত ?


    জাপান যাওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা

    জাপান যাওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা আপনার অবশ্যই থাকতে হবে তা না হলে আপনি জাপান যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন না   এবং আপনাকে অবশ্যই এসএসসি পাস হতে হবে এটা যে কোন বিভাগ থেকেই সম্ভব সাইন্স অথবা অথবা কমার্স যেকোনো একটি বিষয়ের প্রতি আপনার পরীক্ষায় পাশ থাকলেই আপনি জাপান যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন তবে অবশ্যই আপনাকে 5 ফুট 2 ইঞ্চি উপরে উচ্চতা থাকতে হবে।



    জাপান ভ্রমণের জন্য, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ভর করে আপনি কতদিন থাকতে চান এবং আপনি সেখানে থাকাকালীন কী করতে চান তার উপর। তবে আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে মাস্টার্স অথবা অনার্স সম্পূর্ণ হতে

    ট্যুর করার জন্য:
    90 দিনের কম: কোন নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। তবে, আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রমাণ করতে হতে পারে। তবে কাজের ভিসার ক্ষেত্রে কিন্তু অন্যরকম ব্যাপার থাকে

    90 দিনের বেশি:
    সাধারণ ভিসা:
    স্নাতক ডিগ্রি বা তার সমতুল্য
    জাপানি ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ (JLPT N5)

    কাজের ভিসা:

    • কাজের ধরন অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা
    • জাপানি ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

    স্টুডেন্ট ভিসা:

    • জাপানি বিদ্যালয়/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির প্রমাণপত্র
    • জাপানি ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

    আরো:

    পর্যটন ভিসা: 90 দিনের কম সময়ের জন্য জাপান ভ্রমণের জন্য, আপনার কোন নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। তবে, আপনাকে আপনার ভ্রমণের টিকিট, হোটেল বুকিং এবং পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ দেখাতে হবে। সে সাথে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজগুলো সঙ্গে রাখতেই হবে

    কাজের ভিসা: জাপানে নার্স হিসেবে কাজ করার জন্য, আপনাকে নার্সিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি এবং JLPT N2 বা তার চেয়ে ভালো স্কোর থাকতে হবে।

    ছাত্র ভিসা: জাপানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য, আপনাকে একটি স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি এবং JLPT N1 বা তার চেয়ে ভালো স্কোর থাকতে হবে।

    বিশেষ দ্রষ্টব্য:
    জাপানি ভাষা: জাপানে দীর্ঘ সময়ের জন্য থাকার জন্য জাপানি ভাষা জানা গুরুত্বপূর্ণ।
    অন্যান্য যোগ্যতা: কিছু ক্ষেত্রে, আপনার অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, বা অন্যান্য যোগ্যতা ভিসার জন্য আবেদন করতে সাহায্য করতে পারে।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অন্যান্য বিষয়গুলো মূলত দেখা হয় কোম্পানি কাজের উপর আপনি কি ধরনের কাজ দিচ্ছেন বা আপনার কি ধরনের শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগবে সেটা দেখিয়ে দিবে

    জাপানি ভাষা কোথায় শিখবেন

    এখন আপনাদেরকে জানিয়ে দিচ্ছি কোথায় এবং কিভাবে শিখবেন।  এই জাপানি ল্যাংগুয়েজ আমাদের বাংলাদেশের পানিতে ব্যাঙের ছাতার মত লেগে আছে সেখানে না গিয়ে যাচাই-বাছাই করে তারপর কোন একটা ল্যাঙ্গুয়েজ বা কোচিং সেন্টারে ভর্তি হওয়া ভালো।  আমার পরামর্শ হচ্ছে যেজাপানি ল্যাংগুয়েজ শিখার জন্য ভাল প্রতিষ্ঠান রয়েছে প্রথমত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। 


    আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট আছে এখানে বিভিন্ন ল্যাঙ্গুয়েজ শেখানো হয় দীর্ঘমেয়াদী এবং স্বল্প মেয়াদী। এছাড়াও আছে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি থেকে  জাপানি ভাষা শিখতে পারেন। এছাড়াও কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র টিটিসি টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার এখান থেকে জাপানি ভাষা শিখতে পারেন।  জাপানি ভাষা শেখানো হয় ঢাকা মিরপুর দারুস সালামে। বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ঢাকা। অবস্থিত শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এখানে পুরুষ মহিলা প্রশিক্ষণ নিতে পারেন।


    এছাড়াও প্রবাসী কল্যাণ ভবন  সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে  এই সমস্ত সুযোগ রয়েছে।  এখানেও চার মাস মেয়াদী জাপানি ভাষা শেখানো হয়ে থাকে এছাড়াও বাংলাদেশের বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে রয়েছে প্রায় বৃষ্টির মত কেন্দ্র জাপানি ভাষা শেখানো হয়ে থাকে। 


    সৌদি আরবে কাজের ভিসা | সৌদি আরবের ভিসা কবে খুলবে

    টিটিসি কেন্দ্রে জাপানি ভাষা কোর্স

    চট্টগ্রাম রাজশাহী খুলনা রংপুর পাবনা নোয়াখালী এছাড়াও বিভিন্ন কেন্দ্রে জাপানি ভাষা শেখার সুযোগ রয়েছে।  এবং প্রতিনিয়ত এমন কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে তাই এজন্য জাপানি ভাষা শিখতে চান তাদের নিকটস্থ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে পারেন। 


     এবং জেনে নিতে পারেন এই জাপানি ভাষা শিখানো হয় হয় কিনা।  সরকারি প্রতিষ্ঠান জাপানি ভাষা শিক্ষার খরচ খুবই কম আমার পরামর্শ থাকবে যে সমস্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে আপনার ঠিক করেন এবং কিছু বই এবং ডিকশনারি  কিনে জাপানি ভাষা শিখতে শুরু করেন। 


     এরপর যখন আপনি নিজেকে কি মনে করেন আপনি অনেকটা শিখেছেন অনেকটা বলতে পারছেন মনে হয়েছে  তারপর আরো ও   দক্ষ  আরো ও এক্সপার্ট হওয়ার জন্য জাপানি ল্যাংগুয়েজ এর উপর প্রতিষ্ঠিত সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে থেকে নিজেকে আপডেট করার জন্য আরও করার জন্য অন্য কোন কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। 


    জাপানি ভাষার শিখার পাশাপাশি যা প্রয়োজন তা হচ্ছে বাংলাদেশের যে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার বা সংক্ষেপে বলা হয়  টিটিসি।  এখান থেকে বিভিন্ন ট্রেডে যেগুলো করা হয় সেগুলো আপনাকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। 


    যেমন কেয়ার নার্সিং নির্মাণ শিল্প কৃষি শিল্প জাহাজ নির্মাণ খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং হোটেল সেবা এই সমস্ত বিশ্বের সর্বোত্তম প্রয়োজন হয়ে থাকে জাপানের প্রচুর লোক এর প্রয়োজন   প্রতিনিয়ত  হয়ে থাকে।  এ কারণে এ সমস্ত যেকোনো একটি ট্রেড আপনার যেটা ভালো লাগে এরকম একটা সেট করতে হবে। 


    বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় | ইতালিতে বেতন কত?

    জাপান যাওয়ার বিজ্ঞপ্তি বিষয়ে

    জাপানি বিষয়ে  আপনার  যা প্রয়োজন এই টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার এর একটি যে কোন একটা কোর্স সম্পন্ন হতে হবে এবং সেই সাথে থাকবে আপনার জাপানি ল্যাংগুয়েজ সার্টিফিকেট। টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার ইন অনেক সময় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে এছাড়াও যে কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।  যে কখন চালু হবে যেমন কিছুদিন আগেও এখানে কেয়ারগিভার নার্সিং এর উপর একটি প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল।


     প্রয়োজনীয় শর্ত ও আবেদনের যোগ্যতা কথা বলা হয়ে থাকে জাপানের লোক প্রয়োজন এবং কখন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে এবং কোথা থেকে জানতে পারবেন জাপানে লোক নিয়োগ করা হয়। এই সমস্ত বিষয় গুলো আপনি টিটিসি সেন্টারগুলোতে তাদের লিফলেট অথবা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দেখতে পাবেন। 


    রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি?   সুযোগ সুবিধা কেমন এবং সেলারি কত?

    সরকারি ভাবে জাপান যাওয়ার উপায়

    জাপান সম্পর্কিত এরকম প্রকাশিত  সরকারি গভমেন্ট সাইটগুলোতে  এখানে প্রয়োজনীয় শর্ত ও আবেদনের যোগ্যতা কথা বলা হয়ে থাকে জাপানের লোক প্রয়োজন এবং কখন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে এবং কোথা থেকে জানতে পারবেন সেখানে।  সরকারিভাবে চাইতে হলে অবশ্যই আপনাকে এসএসসি পাস থাকতে হবে এবং 5 ফুট 2 ইঞ্চি উপরে উচ্চতা হতে হবে এবং যেকোনো কাজের ওপর দক্ষতা অর্জন করে এবং সেই ভাষার উপর দক্ষতা অর্জন করে তারপরে আপনি সরকারিভাবে আবেদন করতে পারবেন। 


    বাংলাদেশ থেকে যারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চাকরি নিয়োগ সরকারিভাবে চাকরি নিয়ে যান তাদের জন্য বিভিন্ন রকমের বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়ন্ত্রণ সমস্ত তথ্য পেতে jobshop24 এ প্রকাশিত হয় থাকে।  ঠিক তেমনভাবে জাপানের জাপানের নিউজ অথবা কোরিয়ান বিজ্ঞপ্তি সবগুলোই টিটিসি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।   তাছাড়াও তাদের ফেসবুক পেজ আছে এবং জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয় 


    কানাডা জব ভিসা | কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা


    জাপানি ল্যাংগুয়েজ কিভাবে শিখবেন

    জাপানিজ কিংবা এই সমস্ত ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে গিয়ে হতাশ হন কারণ এই ভাষাগুলো শিক্ষা অনেক কঠিন।  ভাষা শেখার জন্য কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলেন কোচিং সেন্টারে আসলেন গেলেন একটি করে শিখলে দিয়ে কোন কাজ হবে না।  আপনাকে  শিখতে হবে ভালোভাবে।  একটা কোচিং সেন্টারে ভর্তি হবেন তখন আপনাকে মনে করতে হবে যে ক্লাসের অন্য কেউ এই শব্দের অর্থ কিংবা এই বিষয়টা জানবে না বলতে পারবে না কিন্তু স্যার যদি জিজ্ঞেস করেন আপনি পারবেন।  আপনাকে উত্তর দিতে হবে আর কেউ পারবে না আমি পারব আমাকে পারতে হবে। 


    এরকম থাকতে হবে যখন আপনার এরকম থাকবে তখন আপনি আপনি সফল হবেন তিনি হবেন আমি পারব আমাকে পারতেই হবে এরকম একটা মনোভাব থাকতে হবে।  অন্য কোথাও কোনো কিছুতেই সফল হতে চেষ্টা অবশ্যই করতে হবে। এই জাপান-কোরিয়া যখন ভাষা শিখবেন ভাষা শেখার জন্য মানসিকভাবে সতেজ আপনাদের শিখতে হবে। যখন  সিরিয়াসলি করে  শিখতে  পারবেন তখন আপনার দ্বারা কোন কিছু করা সম্ভব।  তার পরেও যদি আপনি জাপানে যেতে না পারেন এই ল্যাঙ্গুয়েজ এরপর আপনি বিভিন্ন কোর্স করিয়েও টাকা ইনকাম করতে পারবেন 


    বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ভিসা বিস্তারিত |  কুয়েতের বেতন কত

    জাপান যাওয়ার সহজ উপায়

    জাপান যাওয়ার সহজ উপায় বলতে কিছুই নাই আপনাকে নির্দিষ্ট একটি স্ক্রিপ্ট এর উপর দক্ষ হতে হবে এবং সেই ভাষার উপর দক্ষতা অর্জন করে তারপরে আপনি জানতে পারবেন। কারণ আপনাকে কেউ বিদেশে নিয়ে যাবে না বসে থাকার জন্য এইজন্য যদি যেতে চাও তাহলে আপনাকে টুরিস্ট ভিসা করে সেই দেশে বেড়াতে যেতে হবে তা ছাড়া কোন উপায় নাই আর আপনি যদি কাজের জন্য যেতে চান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কাজের উপরে দক্ষতা অর্জন করে তারপরেই আপনাকে যেতে হবে।


    বাংলাদেশ থেকে জাপান যাওয়ার উপায়।

    বাংলাদেশ থেকে জাপান যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে বাংলাদেশ গভমেন্ট সাইট অথবা টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার এর সাইট অথবা প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার সাইটগুলোতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে অথবা বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে এবং কি কি যোগ্যতা লাগবে সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়ে থাকে আপনি সেখান থেকে তাদের সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন।


    জাপান যাওয়ার এজেন্সি

    রিক্রুটিং এজেন্সি সেটিং অরগানাইজেশন হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ সংস্থা মন্ত্রণালয় 140 টি ক্ষেত্রে দক্ষ কর্মী গত আগস্টে জাপানের সঙ্গে একটি চুক্তিতে নেওয়ার কথা আছে করোনার কারণে বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরেই বাংলাদেশের শ্রম বাজারে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে একটি সুযোগ তৈরি হতে যাচ্ছে।



    জাপান যাওয়ার প্রক্রিয়া

    জাপান যাওয়ার প্রক্রিয়া হল আপনাকে অবশ্যই জাপান যাওয়ার জন্য ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে এবং সেই ল্যাঙ্গুয়েজ এর পুরো দক্ষতা অর্জন করে একটি সার্টিফিকেট নিতে হবে এই সার্টিফিকেট নিতে হলে আপনাকে বাংলাদেশ টিটিসি অথবা বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে গিয়ে আপনাকে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।


    এবং আপনাকে যেকোনো একটি কাজের পুরো দক্ষ হতে হবেএলেক্ট্রিশিয়ান ক্লিনার জাহাজ  মেকানিকাল  অথবা মিশন এর ওপর দক্ষ হতে হবে এ সমস্ত বিষয়ে দক্ষ হলে আপনার প্রক্রিয়াটি সহজ হবে।


    জাপান যাওয়ার খরচ

    যখনই যদি আপনি ভ্রমণের জন্য যান তাহলে খরচ পড়বে ১০০ ডলার থেকে ২০০ ডলার পর্যন্ত। এ ক্ষেত্রে যদি কাজের ভিসার জন্য যেতে চান তাহলে কিন্তু খরচ ভিন্ন মাত্রই হতে পারে এ ক্ষেত্রে অনেকেই আছে যারা সরকারি মাধ্যম ছাড়া বেসরকারিভাবে জাপানে যায় তাদের বেলায় কিন্তু ৮ লক্ষ টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়


    ভ্রমণের সময়কাল

    স্বল্প ভ্রমণ (1-2 সপ্তাহ): 40,000 - 80,000 টাকা
    মাঝারি ভ্রমণ (2-4 সপ্তাহ): 80,000 - 1,60,000 টাকা
    দীর্ঘ ভ্রমণ (4 সপ্তাহ): 1,60,000 টাকা বা তার বেশি


    ভ্রমণের সময়:

    উচ্চ মৌসুম (গ্রীষ্মকাল, নববর্ষ): 20% - 30% বেশি খরচ
    নিম্ন মৌসুম (শীতকাল, বর্ষাকাল): 20% - 30% কম খরচ

    যাতায়াত:
    বিমান ভাড়া: 40,000 - 1,00,000 টাকা (এয়ারলাইন, ঋতু, টিকিট কেনার সময়ের উপর নির্ভর করে) ট্রেন ভাড়া: জাপান রেল পাস (7 দিনের জন্য 22,000 টাকা)
    বাস ভাড়া: দীর্ঘ ভ্রমণের জন্য বাস একটি সাশ্রয়ী বিকল্প


    আবাসন:
    হোটেল: 3,000 - 10,000 টাকা প্রতি রাত (অবস্থান, সুযোগ-সুবিধার উপর নির্ভর করে)
    হোস্টেল: 1,000 - 2,000 টাকা প্রতি রাত
    Airbnb: 2,000 - 5,000 টাকা প্রতি রাত


    তবে থাকার ব্যবস্থা যদি নিজে করে নিতে পারেন অথবা আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তিদের মাধ্যমে থাকতে পারেন তাহলে কিন্তু খরচ অনেক অংশে কমে যাবে তবে এক্ষেত্রে কি কি খরচ লাগে বাদবাকি অন্যান্য খরচ গুলো দেখে নিতে পারি

    কার্যকলাপ:
    দর্শনীয় স্থান: 500 - 2,000 টাকা প্রবেশ ফি
    পর্যটন: 10,000 - 20,000 টাকা প্রতি ভ্রমণ
    খাবার: 500 - 2,000 টাকা প্রতি খাবার

    খাদ্য
    রেস্তোরাঁ: 1,000 - 2,000 টাকা প্রতি খাবার
    কনভেনিয়েন্স স্টোর: 500 - 1,000 টাকা প্রতি খাবার
    সুপারমার্কেট: 300 - 500 টাকা প্রতি খাবার


    উদাহরণ:
    7 দিনের ভ্রমণ: 60,000 - 1,20,000 টাকা
    14 দিনের ভ্রমণ: 1,20,000 - 2,40,000 টাকা
    21 দিনের ভ্রমণ: 1,80,000 - 3,60,000 টাকা


    জাপানে খরচ কমানোর টিপস:

    • অফ-সিজনে ভ্রমণ করুন
    • বাজেট-বান্ধব আবাসনের বিকল্পগুলি বিবেচনা করুন
    • নিজের খাবার রান্না করুন
    • পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করুন
    • ফ্রি অ্যাক্টিভিটিগুলি উপভোগ করুন


    তা আপনি কি মাধ্যমে যাচ্ছেন বাকি কাজ নিয়ে যাচ্ছেন বা কোন ধরনের কাজ সেটা কিন্তু মূলত এখানে বড় ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় তাই আপনি যখন যাবেন


    সম্পূর্ণভাবে বিনামূল্যে জাপান যাওয়ার সুযোগ তৈরী হতে পারে যদি আপনি তাদের পছন্দ অনুযায়ী সবকিছু মিলে যায় তাহলে আপনাকে শুধু আনুষঙ্গিক খরচ ছাড়া সরকারিভাবে আপনাকে জাপান যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেবে বাংলাদেশ সরকার তবে অবশ্যই আপনাকে জাপানি ভাষা এবং যেকোনো একটি কাজের পড়তে হবে এবং আপনার শারীরিক যোগ্যতা দিয়ে ফিট থাকতে হবে তাহলে আপনার বিনামূল্যে সুযোগ পাওয়ার সুবিধা আছে।


    জাপান কাজের বেতন কত

    জাপানে কাজের বেতন নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর, যদি ভালো কোন কোম্পানিতে কাজ করা হয় এবং ইঞ্জিনিয়ার ডাক্তার বা শিক্ষক বা বিভিন্ন কল খারাপ করার জমি হিসেবে কাজ করেন তাহলে কিন্তু বেতন ভিন্ন রকম ক্যাটাগরিতে পাওয়া যায়

    পেশাদার কাজ:

    • ইঞ্জিনিয়ার: 200,000 - 400,000 টাকা প্রতি মাস
    • ডাক্তার: 300,000 - 500,000 টাকা প্রতি মাস
    • শিক্ষক: 250,000 - 350,000 টাকা প্রতি মাস

    শুধুমাত্র ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে এবং অন্যান্য কাজের জন্য যদি বেতন জানতে চান তাহলে পর্যায়ক্রমে আমাদের সমস্ত কনটেন্টটি পড়ুন

    অন্যান্য কাজ:
    • কারখানার শ্রমিক: 100,000 - 150,000 টাকা প্রতি মাস
    • পরিষেবা কর্মী: 80,000 - 120,000 টাকা প্রতি মাস
    • এক্ষেত্রে ডিউটি এবং ওভারটাইমের উপর নির্ভর করে


    অভিজ্ঞতা:
    অভিজ্ঞ কর্মীরা সাধারণত নতুনদের তুলনায় বেশি বেতন পান।


    শিক্ষাগত যোগ্যতা:
    উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন কর্মীরা সাধারণত বেশি বেতন পান।


    কোম্পানির আকার:
    বড় কোম্পানিগুলি সাধারণত ছোট কোম্পানিগুলির তুলনায় বেশি বেতন দেয়।


    অবস্থান:
    টোকিও এবং ওসাকা
    । এছাড়া জাপানের বিভিন্ন শহরগুলোতে কিন্তু কাজ করার জন্য মনোবল থাকতে হবে সে সাথে যখন কোম্পানি যেখানে কাজ দিবে সেখানেই কাজের অনুমোদন নেওয়া হয়


    উদাহরণ:
    একজন অভিজ্ঞ সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার টোকিওতে 300,000 - 400,000 টাকা প্রতি মাস বেতন পেতে পারেন। একজন নার্স টোকিওতে 200,000 - 300,000 টাকা প্রতি মাস বেতন পেতে পারেন। একজন কারখানার শ্রমিক টোকিওতে 100,000 - 150,000 টাকা প্রতি মাস বেতন পেতে পারেন। তবে জেনে রাখবেন জাপানে কাজের উপর নির্ভর করে মূলত বেতন পাওয়া যায়


    বিশেষ দ্রষ্টব্য:
    বেতন কাঠামো: জাপানে বেতন সাধারণত মাসিক ভিত্তিতে দেওয়া হয়।
    অতিরিক্ত সুবিধা: বেতনের পাশাপাশি, কর্মীরা বিভিন্ন ধরণের
    জীবনযাত্রার খরচ: জাপানে জীবনযাত্রার খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি।
    আরও তথ্যের জন্য:

    জাপান যাওয়ার পরে আপনার মাসিক হাই 80,000 থেকে 90 হাজার এবং এক লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।  পাঁচ বছর পরে যখন আপনি আবার দেশে আসবেন তখন তার সঙ্গে আপনাকে আরো ছয় লাখ টাকা থেকে 7 লাখ টাকা এক্সট্রা ভাবে তারা দিবে। এবং প্রত্যেক বছর বেতন বারা সুবিধা রয়েছে


    জাপান যাওয়া নিয়ে সর্তকতা

    জাপান যাওয়ার জন্য অবৈধ কোন পদ্ধতি অবলম্বন করবেন না এক্ষেত্রে বর্তমানে জাপানে যাওয়ার জন্য অনেক ধরনের দালাল পাবেন অথবা দালালরা আপনাদেরকে বিভিন্ন ধরনের মোটিভেশনাল কথা বলে জাপানে যাওয়ার আগ্রহ দেখাবে তাই এদের কথায় কান না দিয়ে সরাসরি বাংলাদেশের সমস্ত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো রয়েছে সমস্ত রিক্রুটিং এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করবেন এই ক্ষেত্রে আপনারা আশা করা যায় তাদের কাছ থেকে মূল্যবান একটি মতামত পাবেন

    1 মন্তব্যসমূহ

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment

    নবীনতর পূর্বতন