আজকের বিষয় ইমু কিভাবে হ্যাক করে। বর্তমান সময়ে গোটা বিশ্বে ইমো ব্যবহারকারী রয়েছে 200 মিলিয়ন প্লাস এ গ্রাহকসংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে এটা ইউজার সংখ্যা সব থেকে বেশি বাংলাদেশ ইন্ডিয়া। বলা যায় এশিয়া মহাদেশের মধ্যেই ইমু ইউজ বেশি করে। অনেকেই ইমু কিভাবে হ্যাক করে এই বিষয়ে জানতে চাই।
তাই অনেকেই অনেকভাবে এটি ব্যবহার করে থাকে। এটার জনসংখ্যা সবথেকে বেশি হয় যারা বিদেশ থাকে অথবা প্রবাসীরা দেশের বাহিরে থেকে এটা খুব সহজেই আত্মীয় স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।ইমো অ্যাপস টি খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করে।
অনেকেই বিদেশে বসে চাই যে তার ওয়াইফ অথবা তার বোন অথবা তার ভাই অথবা তার গার্লফ্রেন্ড ইমুতে কার সাথে কথা বলছে কারো সাথে যোগাযোগ করছে অথবা গোপনে বা আড়ালে অন্য কারো সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করে কিনা সে বিষয়ে নজর রাখতে। তাই ইমু কিভাবে হ্যাক করা যায় সেই বিষয়ে খোঁজাখুঁজি করে থাকে তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট
তাছাড়াও কিছুসংখ্যক দুষ্কৃতী লোক যারা এটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে এটা দিয়ে প্রতারণা করে মানুষের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে তাই এটি বর্তমান সময়ে মানুষকে মারাত্মক ক্ষতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমার পরিচিত অনেক আছে যারা এটার ভোগান্তিতে পড়েছে এবং অনেক টাকা এইভাবে হারিয়ে ফেলেছে তাই সবাই সাবধান হোন। ইমু হ্যাক করার হাত থেকে।
ইমু কিভাবে হ্যাক করে
২০২৫ সালে এসে কিন্তু ইমু হ্যাক করা অনেকটাই কঠিন হয়ে গেছে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে অবশ্যই ইমু বেটা ব্যবহার করতে হবে তাহলে যদি আপনারা অন্য কোন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে চান বা অন্য কোন একাউন্ট ইললিগ্যাল ভাবে ব্যবহার করতে চান তাহলে এটি একটি মাধ্যম। তবে এটি অবশ্যই অবৈধ কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে ব্যবহার না করাই উচিত।
আগের তুলনায় ইমু একাউন্ট কিন্তু অনেক সিকিউরিটি আপডেট করেছে যার কারণে কিন্তু আপনারা ইমু নাম্বারে কোড দিয়েও কিন্তু অনেক সময় ভেরিফাই হয়ে গেলেও কিন্তু সেটি ব্যবহার করতে পারবেন না তাই অবশ্যই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এবং আপনার ইমু একাউন্টটি হ্যাক হচ্ছে কিনা জানার জন্য আপনার ইমো অ্যাক্টিভ ডিভাইসে গেলেই কিন্তু আপনারা বিস্তারিত তথ্য দেখতে পারবেন।
ইমু এপস এর মত আরেকটি ইমু বেটা নামে অ্যাপস রয়েছে যেটার মাধ্যমেই মূলত ইমু হ্যাক করে থাকে। যখন একটি ইমো একাউন্ট অরজিনাল অ্যাপে লগইন থাকে তখন অন্য কোন ব্যক্তি ইমু বেটা অ্যাপ ডাউনলোড করে সেখানে লগইন করার চেষ্টা করলে যে ইমু একাউন্ট হ্যাক করার চেষ্টা করছে সেখানে একটি ওটিপি কোড যাবে এবং ওই কোডটি আপনি যদি অপর পক্ষ থেকে বলে দেন তাহলে ইমু হ্যাক হয়ে যাবে।
আপনার যেই নাম্বারে ইমু একাউন্ট খোলা আছে ওই নাম্বারে যদি কোন ওটিপি কোড আপনার ফোনে আসে এবং আপনি যদি অন্য কোন ব্যক্তিকে এই কোডটি শেয়ার করেন তাহলে আপনার ইমু একাউন্ট হ্যাক হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি অথবা কেউ যদি এইভাবে আপনার ওটিপি কোড নিতে চাই তাহলে কখনোই দিবেন না তা না হলে আপনার ইমু একাউন্ট হ্যাক হয়ে যাবে
ইমু কিভাবে হ্যাক হয়?
তবে অবশ্যই আপনাকে ইমু বেটা অ্যাপস ইনস্টল দিতে হবে এবং আপনি যান নাম্বার তা আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করতে যাচ্ছেন তার নাম্বার একটা গোপন কোড যাবে এই কোডটা যে কোন মাধ্যমে আপনাকে নেওয়া লাগবে তাহলে অবশ্যই আপনি ইমু হ্যাক হাক করতে পারবেন। নিচে এই অ্যাপটির লিঙ্ক দেওয়া হবে।
মোবাইল অ্যাপ দিয়ে টাকা ইনকাম। অ্যাপ দিয়ে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব ?
ভেরিফাই কোড ছাড়া ইমু কিভাবে হ্যাক করে
ইমু ব্যবহার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি সিমের মাধ্যমে নিবন্ধিত হতে হবে এবং সেখানে একটি ভেরিফাই কোড পাঠানো হয় সেই কোডটা বসালেই আপনি এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
তাছাড়া ইমু হ্যাক করতে হলে কোড ছাড়া কোন উপায় নাই অথবা তার নাম্বারে একটি কল এর মাধ্যমে কোড পাঠানো হয় সেই কলের মাধ্যমে যে কোডটা পাওয়া যাবে সেই কোডটা বসালেই হ্যাক হয়ে যাবে।
তাই বলা হয়েছে ভেরিফাই কোড ছাড়া ইমু হ্যাক করুন এই কথাটি কখনো সঠিক নয় কারণ প্রতিটি ইমো একাউন্ট এর জন্য আলাদা আলাদা নাম্বার ব্যবহার করা হয় এবং সেই নাম্বারে একটি ওটিপি কোড পাঠানো হয় অথবা কলের মাধ্যমে পাঠানো হয় সেই কোড যদি আপনি কাউকে শেয়ার করেন তাহলে আপনি আপনার ইমোতে হ্যাক করতে সাহায্য করেছেন।
তাই এই কোডটি দেওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে বিবেচনা করে দিতে হবে যে আপনি কাকে এই কোডটি দিচ্ছেন অথবা কলের মাধ্যমে যে করতে পারছেন সে কটি আপনি কাকে দিতে যাচ্ছেন সে কি আপনার পরিচিত নাকি কোন হ্যাকারের হাতে আপনার করতে তুলে দিতে চাচ্ছেন তাই সকলেই সাবধান হোন।
ইমু কোড
এবার চলুন ইমু কোড। ইমু কোড কি ইমুতে ব্যবহার করার জন্য ইমু ব্যবহার করার জন্য আমরা যে সিম ব্যবহার করি এবং সেই সিমে আন্ডারে একটি ইমু একাউন্ট খোলা হয় ইমো একাউন্ট খোলার সময় নাম্বারটি ভেরিফিকেশনের জন্য আপনার নাম্বার একটি ওটিপি কোড পাঠানো হয় এবং সেই কোডটি বসানোর জন্য ইমো অ্যাপস এর একটি জায়গা থাকে সেখানে যদি আপনি বলেন তাহলে আপনার ইমু একাউন্টটি সচল হবে।
ইমু কোড সাধারণত ছয় ডিজিটের হয় এমন 654848। অথবা কলের মাধ্যমে আপনাকে সেই গোপন কোড টি জানাতে পারে ইমু কর্তৃপক্ষ অথবা বিভিন্ন নাম্বার থেকে আপনার এসএমএস এর মাধ্যমে ইমু কোড জানিয়ে দিবে
ইমু হ্যাক করার জন্য কি পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে
আপনাদেরকে আগেই বলে রাখা উচিত যে এটি খারাপ কাজের উদ্দেশ্যে কখনোই ব্যবহার করবেন না।
এটা সম্পূর্ণ একটি বেআইনি কার্যকলাপ তাই এটি খারাপ উদ্দেশ্যে কখনোই ব্যবহার করবেন না।ইমু হ্যাক করার জন্য আলাদা কোন সফটওয়্যার অথবা কোন অ্যাপস নাই যেগুলো আছে সেগুলো ইমু কোম্পানি দাঁড়া পরিচালিত সেগুলো থেকে মানুষ ভিন্নভাবে ব্যবহার করছে। ইমু হ্যাক করার পদ্ধতি জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইমু বেটা অ্যাপস টি ডাউনলোড করতে হবে সেটি উপরে এই লিংকটি করা আছে আপনারা সেখান থেকে ইমো অ্যাপস টি ডাউনলোড করে নিবেন।
এবং আপনি যার নাম্বারে ইমু অ্যাকাউন্ট লগইন করতে চাচ্ছেন তার নাম্বারটি বসাবেন বসানোর পরে। আপনার কাঙ্খিত যে নাম্বারটির একাউন্ট চাচ্ছিলেন সেই নাম্বারে একটি কোড পাঠানো হবে কলের মাধ্যমে অথবা মেসেজের মাধ্যমে সেই কোডটি বসালেই আপনি আপনার কাংখিত অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করতে পারবেন।
ইমু হ্যাক করার সফটওয়্যার ডাউনলোড
আপনারা অলরেডি জানতে পেরেছেন যে ইমু হ্যাক করার জন্য আলাদা কোন সফটওয়্যার অথবা অ্যাপস নাই তবে যেগুলো প্লে স্টোরে আছে সেগুলো দাঁড়ায় মানুষ প্রতারণার মাধ্যমে বা বিভিন্ন ভাবে এগুলান এর খারাপ ব্যবহার করছে যেমন ইমো বেটা অ্যাপস এর মাধ্যমে অন্যের ইমু লগইন করে বিভিন্ন কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে তাই সকলেই সাবধান হোন আপনার ইমু কোড আপনার একান্ত বিষয় আপনি কাউকে শেয়ার করবেন না যদি শেয়ার করেন তাহলে আপনি আপনার তথ্য হারিয়ে ফেলবেন।
লাল ইমু সফটওয়্যার
এই নামে কোন ইমু সফটওয়্যার এখন পর্যন্ত পাবলিশ হয়নি গুগল প্লে স্টোরে এটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ একটি অ্যাপস। হয়তো কেউ কারো সঙ্গে প্রতারণা করার জন্য নির্দিষ্টভাবে কোন ডেভলপার দ্বারা তৈরিকৃত একটি অ্যাপস তাই এটি গুগল প্লে স্টোরে পাবলিশ এখন পর্যন্ত হয়নি।
তবে সাধারণত যারা ইমু হ্যাকিংয়ের কাজে জড়িত তারা তাদের পার্সোনাল নাম হিসেবে এটি ব্যবহার করে থাকে বলে বিভিন্ন অনলাইন ওয়েব সার্চে দেখা গিয়েছে। তবে আপনারা যদি এই নামে কোন সফটওয়্যার পেয়ে থাকেন তবে অবশ্যই সফটওয়্যারটি ভালোমতো যাচাই-বাছাই করে তারপরে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিবেন এক্ষেত্রে যদি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কোনো নিষিদ্ধ বা কোন ধরনের সতর্কতা জারি করা থাকে এই অ্যাপ সম্পর্কে তবুও সেটি যাচাই-বাছাই করে তারপরে ব্যবহার করবেন।
নাম্বার ছাড়া ইমু খোলার নিয়ম
প্রতিটি ইমু একাউন্ট খোলার জন্য অবশ্যই একটি নাম্বারের প্রয়োজন নাম্বার ছাড়া কখনোই ইমু একাউন্ট খোলা যাবে না তবে এ ক্ষেত্রে অনলাইনে অনেক ধরনের ফ্রি নাম্বার পাওয়া যায় যেখানে ভেরিফিকেশন করার জন্য কোডও পাওয়া যায় এইভাবে আপনারা ইমু একাউন্ট খুলতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনারা শুধুমাত্র সাময়িক সময়ের জন্য এই সমস্ত অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন পার্মানেন্টলি ইমো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করার জন্য কখনোই এটিতে কাজ করবে না।আপনি আপনার ওয়েব ব্রাউজার এ গিয়ে সার্চ করবেন কিভাবে ফ্রিতে ফোন নাম্বার পাওয়া যায় তাহলে অনেক অপশন পাওয়া যাবে অথবা অনেক ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে সেখানে গেলে ফ্রিতে অনেক নাম্বার কিছু সময়ের জন্য ব্যবহার করা যায় এই ভাবে আপনি আপনার ইমু নাম্বার ছাড়াই ইমু খুলতে পারবেন।
ইমু হ্যাক করার সফটওয়্যার ডাউনলোড
উপরের বলা হয়েছিল যে ইমু হ্যাক করার জন্য নির্দিষ্টভাবে কোন সফটওয়্যার অথবা অ্যাপস তৈরি করা হয়নি আপনি যদি আপনার একান্তই কোন প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি কোন ডেভলপার দ্বারা এটি করে নিতে পারেন কিন্তু ইমু অথবা গুগল প্লে-ষ্টোরে যেগুলা পাবলিশ করা আছে
সেগুলোর মাধ্যমেই মানুষ বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে ইমু হেক করে থাকে অথবা বিভিন্ন রকম প্রতারণা করে থাকে মানুষদের সাথে। এই সমস্ত খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকুন আপনার ভালো কোন উদ্দেশ্য থাকলে অথবা আপনি অন্য কারো একাউন্টে নজরদারি করতে হলে বৈধ উপায়ে নজরদারি করুন। গোটা প্লে স্টোরে পাবলিশ করা আছে সেটার মাধ্যমে আপনি অন্য অ্যাকাউন্ট নজরদারি করতে পারবেন
এই লিংকের মাধ্যমে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে পারবেন
ইমু আইডি হ্যাক হলে করণীয়
এবার আসা যাক ইমু হ্যাক হলে করণীয় কি। আপনি যখন বুঝতে পারবেন আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়েছে তাৎক্ষণিক আপনি আপনার একাউন্ট থেকে ম্যানেজ একাউন্টে চলে যাবেন এবং সেখানে গিয়ে দেখতে পারবেন।
আপনার একাউন্টে কোন কোন ফোনে লগইন আছে অথবা কতটা ফোনে লগইন আছে সেখান থেকেই আপনি সব ফোন থেকে রিমুভ করতে পারবেন অথবা ডিলিট করতে পারবেন আপনার যদি দেখতে পান অন্য কোন ফোনের নাম আপনার ফোন ছাড়া তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার সে অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিবেন তারপরে আপনার ফোন নাম্বারটি চেঞ্জ করে ফেলবেন
অথবা আবার নতুনভাবে পাসওয়ার্ড দিবেন এখন ইমুতে নতুনভাবে পাসওয়ার্ড দেওয়া যায় অথবা two-step ভেরিফিকেশন করে দিবেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টটি আর কেউ লগইন করতে পারবে না অথবা লগিং থাকলেও সেখানে অটোমেটিক লগ আউট হয়ে যাবে তাহলে আপনি নিশ্চিন্তে আপনার অ্যাকাউন্টটি সুরক্ষিত রাখতে পারবেন
ইমু হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়
ইমু হ্যাক থেকে বাঁচার জন্য আপনি কখনোই আপনার পার্সোনাল পাসওয়ার্ড অথবা আপনার ফোনে পার্সোনাল ওটিপি কোড অথবা আপনার কলের মাধ্যমে কোন কোড দিয়ে থাকলে সে করতে আপনি কখনোই কাউকে জানাবেন না এটা আপনার একান্তই ব্যক্তিগত এবং পার্সোনাল এটা যদি কাউকে জানিয়ে দেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই আপনার অ্যাকাউন্টটি অন্যকারো হয়ে যাবে তাই এটি বিষয়ে আপনি সজাগ থাকবেন।
ইমু হ্যাক থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে প্রতিনিয়ত ম্যানেজ একাউন্ট চেক করতে হবে তাহলে আপনি ওখানে গিয়ে দেখতে পাবেন আপনার অ্যাকাউন্টটি কতজন ব্যবহার করছে সেখান থেকে আপনি সব একাউন্ট ম্যানেজ করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনি অন্য কোন মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারেন আপনার ইমুতে পাসওয়ার্ড দিবেন স্ট্রং এবং মাঝে মাঝে ফোন নাম্বার চেঞ্জ করবেন অথবা একাউন্টের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করবেন তাহলে আপনার ইমু হ্যাক হওয়া থেকে বেঁচে যাবে।
কিভাবে অন্যের ইমু হ্যাক করা যায়
বিভিন্ন উপায়ে প্রতারণামূলক কার্যকলাপ এর মাধ্যমেই মূলত ইমু হ্যাক হয়ে যায় তবে পার্সোনালি কেউ যদি ইমু হ্যাক করতে চায় তাহলে বড় কোন ডেভেলপার কে হায়ার করে সেই ইমু হ্যাক করতে পারবে তবে এখন পর্যন্ত imo হ্যাক করার কোন সফটওয়্যার গুগল প্লে স্টোরে নাই এবং ভবিষ্যতেও গুগল প্লে স্টোর কখনোই এটি অনুমোদন দিবে না। কারণ ইমু একটি হলো সামাজিক যোগাযোগ এর অন্যতম একটি মাধ্যম।
ইমুতে বিরক্তিকর মেসেজ হতে সাবধান
যদি দেখেন আপনার ইমুতে বিরক্তিকর বাড়তি মেসেজ আসছে তাহলে আপনি সাবধান হয়ে যাবেন অথবা কেউ যদি আপনাকে ঘনঘন ফোন করে থাকে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করবেন। কেননা আপনার একাউন্টের কোন ক্ষতি করার জন্যই তারা এই কার্যক্রম চালাচ্ছে। ইমু প্রতারকরা সর্বপ্রথম আপনার ইমো নাম্বারে অতিরিক্ত ফোন অথবা মেসেজ করে থাকবে।
তাই এটা হতে সাবধান থাকবেন যে কোন সময় আপনার ইমু হ্যাক করার চেষ্টা করবে এবং আপনার কাছ থেকে কোন পিন নাম্বার চাইতে পারে সেক্ষেত্রে আপনি কখনই সেই পিন নাম্বারটি শেয়ার করবেন না। কোনমতেই আপনার মেসেজের স্ক্রিনশট অথবা আপনার মোবাইল ফোনের কোন স্ক্রীনশট তাদেরকে শেয়ার করবেন না। তা না হলে আপনার ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা 100% থাকবে।
এবং কেউ যদি আপনাকে বারবার কোন ওটিপি কোড এর কথা জিজ্ঞেস করে অথবা কোন মেসেজ গিয়েছে কিনা এই সমস্ত বিষয় যদি জিজ্ঞেস করে তাহলে সাবধান হয়ে যাবেন। অথবা মেয়ের কন্ঠ দিয়ে এমন ভাবে আপনার কাছে জিজ্ঞেস করতে পারে যে ভাই আমার একটি ওটিপি কোড গিয়েছে করোনার একজনের জন্য এই কোডটি আমার লাগবে। সেক্ষেত্রেও আপনি আপনার এই মূল্যবান করতে দিবেন না তা না হলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট অথবা ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যেতে পারে। তাই আগেই সর্তকতা অবলম্বন করুন।
এখন যদি আপনার ইমু একাউন্ট সংক্রান্ত কোন মেসেজ আসে বা ইমু একাউন্ট সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যগুলো যদি আপনার অ্যাকাউন্টে আসে তাহলে অবশ্যই তৎকালীনভাবে আপনার ইমু একটিভ ডিভাইস থেকে কতটা ডিভাইস অ্যাক্টিভ আছে সে বিষয়ে সতর্ক থাকবেন এবং যদি অধিক সংখ্যক একটিভ ডিভাইস দেখায় তাহলে অবশ্যই সেগুলো রিমুভ করে দিবেন তাহলে আপনার ইমু একাউন্টে সুরক্ষিত থাকবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন