লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ | কেয়ার ওয়ার্কার ভিসা আবেদন

    লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২২ | কেয়ার ওয়ার্কার ভিসা আবেদন

    বর্তমানে কাজের জন্য মানুষ বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমাচ্ছে। দুবাই মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর ছাড়া ও মানুষ  ইংল্যান্ডে কাজের ভিসায় যাওয়ার ইচ্ছা অনেকের। কিন্তু সেখানে যাওয়ার জন্য আগে কোনো সুযোগ ছিল না কিন্তু বর্তমান সরকার আবার নতুনভাবে সুযোগ করে দিয়েছে


    ইংল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে মানুষ যেতে পারবে এখন বাংলাদেশ থেকেও। তাছাড়াও আপনি চাইলে অন্যান্য দেশের মাধ্যমে সে দেশে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। তাই আজকে আমরা কথা বলবো ইংল্যান্ডের কাজের ভিসা যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এবং ইংল্যান্ড কেয়ার ওয়ার্কার ভিসা আবেদন নিয়ে


    লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪

    ২০২৪ সালে আই এল টি এস ছাড়াও লন্ডনে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যাচ্ছে বেশ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে এই সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। ভালো কাজের উপর দক্ষতা থাকলেই আপনি খুব সহজেই লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন এই ক্ষেত্রে বুয়েসেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আগে থেকেই নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে এবং লন্ডনের যে কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আসামাত্রই ভাইবা দিয়ে লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট নিতে পারবেন


    বিগত দুই বছর যাবত ব্রিটেনে কেয়ার টেকার ভিসা চালু হয়েছে এখন পর্যন্ত বর্তমান সরকার এটি চালু রেখেছে। এই ক্যাটাগরিতে এক বছরে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক নিবে ইংল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে। এবং বৃটেনের স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ দিবে ব্রিটেন সরকার। এবং তাদের সেবা-যত্ন করার জন্য তথা ইউরোপের মানুষগুলো যে রকম সুবিধা পেয়ে থাকে এবং যেমন ভাবে জীবন যাপন করেওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে গেলে তারাও সেই ভাবে জীবন যাপন করতে পারবে তাই তারা প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের সকল সুযোগ সুবিধা প্রদান করবে


    কিন্তু সেই দেশে কাজের জন্য অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞতা কিছুটা প্রয়োজন তা না হলে আপনি লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার যোগ্য হতে পারবেন না আগের থেকে কিছু মাধ্যমগুলোতে শিথিল করেছে সেখানে আইএলটিএস ছাড়া যাওয়া যায় তবে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য ইংলিশে ভালো দক্ষ হতে হবে তা না হলে আপনি সেখানে ভিসা পাবেন না


    লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪

    বরাবরের মতো এ বছরেও কেয়ারিং ম্যান হিসেবে ইংল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাওয়ার সুযোগ হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত যে কোন সরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমেই লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারবে। তবে লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার জন্য অবশ্যই ইংলিশ দক্ষতা থাকতে হবে। ২০২৩ সালে যারা কেয়ারিং ম্যান এর ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই উপরুক্ত কাজের উপর দক্ষতার প্রশিক্ষণ সনদ দেখাতে হবে


    কেয়ারিং ম্যান হিসেবে ইংল্যান্ডে ভিসা চালু হতে যাচ্ছে। সেখানে বয়স্ক মানুষদের কে দেখাশোনা করার জন্য বাংলাদেশ থেকে জনবল নিয়োগ দিবে। তাই বাংলাদেশ স্বীকৃত কিছু ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি যোগাযোগ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন যেমন বিএমইটি হলো বাংলাদেশের স্বীকৃতি প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আন্ডারে একটি প্রতিষ্ঠান। এটার মাধ্যমে যোগাযোগ করে আপনি ইংল্যান্ডে যেতে পারবেন


    রোমানিয়াতে কোন কাজের চাহিদা বেশি দেখে নিন


    ইংল্যান্ডে কেয়ার ওয়ার্কার ভিসা

    বর্তমানে ইংল্যান্ডে কেয়ার গিভার ভিসার মাধ্যমে অনেক শ্রমিক নিয়োগ দিচ্ছে সে দেশের সরকার বাংলাদেশেও এটার মাধ্যমে ইংল্যান্ডে পাঠানোর জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে তাই যারা কেয়ারগিভার ভিসার মাধ্যমে যেতে চাচ্ছেন তারা বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারেন। তাছাড়াও বাংলাদেশের কিছু স্বীকৃত কোম্পানি আছে তাদের মাধ্যমে আপনারা যেতে পারবেন নিচে আমরা ওয়েবসাইটের লিংক গুলো দিয়ে দিব


    ২০২৩ সালে পুনরায় আবার কেয়ার ওয়ার্কার ভিসা চালু করেছে এক্ষেত্রে অবশ্যই উপরুক্ত কাজের জন্য সরকার নিবন্ধিত এবং লাইসেন্সধারী যে সমস্ত এজেন্সি রয়েছে তা প্রত্যেকটি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনারা ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। কেয়ার ওয়ার্কার ভিসার বিগত বছরগুলোতেও বাংলাদেশ থেকে ইংল্যান্ডে কর্মী গিয়েছে। তাই নতুন বছর উপলক্ষে আবারো নতুনভাবে ছবি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার


    ইংল্যান্ডে কোন কোন পদে কর্মী নিয়োগ দেবে

    ব্রিটেনে অসুস্থ মস্তিস্কের মানুষদের অথবা প্রতিবন্ধীদের সেবার জন্য সমগ্র বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন পদে বর্তমানে জনবল নিয়োগ দিচ্ছে তাই বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের মানুষদের সেখানে পাঠানোর জন্য ব্যবস্থা নিয়েছে

    কোন কোন পদে নিয়োগ দেবে

    • এয়ার অ্যাসিস্ট্যান্ট পদ
    • কেয়ার ওয়ার্কার
    • কেয়ার
    •  হোম কেয়ার
    • সাপোট কেয়ার


    ইতালিতে কাজের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ভিসা আবেদন


    লন্ডনে কেয়ার ওয়ার্কার ভিসা আবেদন

    কেয়ার ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে নিচের দেওয়া রিকোয়ারমেন্ট গুলো অবশ্যই থাকা লাগবে তা না হলে আপনি সেখানে কেয়ার ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কি কি কাগজপত্র লাগবে। যদি আপনাকে কোন কোম্পানি স্পন্সর কাজ দিয়ে দেয় তাহলে যেগুলো জমা দেয়া লাগবে

    • দরখাস্ত 
    • সার্টিফিকেট
    • পাসপোর্ট
    • এম্পিয়ার এর সঙ্গে চুক্তি
    • অ্যাপ্লিকেশন ফি ( 232 পাউন্ড তিন বছরের ভিসা ফি)
    • TB টেস্ট সার্টিফিকেট
    • আইএলটিএস সার্টিফিকেট
    • এক মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং সেখানে 1270 পাউন্ড ট্রানস্ফার থাকা লাগবে

    লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

    • ছয় মাস মেয়াদী ভ্যালিড পাসপোর্ট
    • এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
    • ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি
    • অন্যান্য জায়গায় ট্রাভেল করেছেন তার প্রমাণ
    • বাসার বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি
    • বাবা মায়ের এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
    • পাসপোর্ট সাইজের চার কপি ছবি

    তাছাড়া আরো অন্যান্য প্রয়োজনেও কাগজপত্র লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য লাগে তাই অবশ্যই আপনারা এজেন্সির মাধ্যমে আগে থেকেই জেনে নিতে পারবেন লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে। এ প্রশ্নগুলো আপনার এজেন্সি কে করে খুব সহজেই তাদের মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন


    আমরা এখানে যে কাগজগুলোর কথা উল্লেখ করেছি মূলত যে কোন ভিসা করার ক্ষেত্রে কিন্তু এই সমস্ত কাগজপত্র গুলো লেগে থাকে। লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার জন্য আপনি যেই প্রশিক্ষণ নিয়েছেন সেই প্রশিক্ষণের উপর একটি সনদ দেখাতে হবে


    লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত

    লন্ডন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম ১২ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত তবে আপনি যদি সরকারিভাবে লন্ডনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে চান তাহলে সীমিত খরচের মধ্যেই লন্ডনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে ইংলিশ ভাষা দক্ষতা থাকতে হবে এবং পাশাপাশি আপনাকে যেই কাজের উপর যেতে চাচ্ছেন সেই কাজ সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকতে হবে


    কেয়ারকিভার কর্মী হিসাবে লন্ডনে যাওয়া যাচ্ছে। যারা সরকারি ভাবে কেয়ার গিভার কর্মী হিসেবে যেতে চাচ্ছেন। তারা বুয়েসেলের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। তাছাড়া আরও সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলো রয়েছে তাদের মাধ্যমেও আপনারা ভিসা আবেদন করে যেতে পারবেন


    ইংল্যান্ডে যাওয়ার সহজ উপায়

    ইংল্যান্ডে যাওয়ার জন্য আগের থেকে অনেকটাই সহজ হয়েছে বর্তমান সময়ে। বর্তমানে ইংলিশ মোটামুটি অভিজ্ঞতা থাকলে যেতে পারবেন ইংল্যান্ডে। তাছাড়াও যদি আপনি আইএলটিএস স্কোর যদি ফোর পয়েন্ট থাকে তাহলে আপনি যেকোন ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর পড়াশোনার ক্ষেত্রে যদি ইংল্যান্ডে যেতে চান তাহলে আপনার আইএলটিএস score 6 লাগবে। তা না হলে আপনি স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন না


    কুয়েতে কোন কাজে বেতন বেশি এবং সহজ কাজগুলো কি


    ইংল্যান্ডে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ থেকে মানুষটির ভাবে যেতে পারবে এক অন্যান্য ভাষার মাধ্যমে এবং পড়াশোনার ক্ষেত্রে অথবা চাকরির মাধ্যমে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ইংলিশ দক্ষতাটা অবশ্যই জরুরি তা না হলে আপনি সেই দেশে গিয়ে ভাষাগত সমস্যা পড়তে পারেন। তাছাড়াও আপনি ভ্রমণ ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন আমরা নিচে পয়েন্ট আকারে দিয়ে দিলাম কোন কোন বিষয়ে আপনি ইংল্যান্ড যেতে পারবেন

    • ভ্রমণ ভিসা
    • স্টুডেন্ট ভিসা
    • ওয়ার্ক ভিসা

    যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়

    ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পাওয়া একটি কঠিন কাজ তবে এটি কিছু মাধ্যম অবলম্বন করে করা যায়। সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ সম্পাদনা করতে হবে এবং দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবে। এবং নির্দিষ্ট অধ্যবসায় এর সাথে লক্ষটি শেষ পর্যন্ত অর্জন করতে হবে। নাগরিকত্ব পেতে হলে একজন ব্রিটিশ বাসিন্দার সাথে বিয়ের তিন বছর থাকতে হবে। এবং মিনিমাম 11 বছর আপনাকে স্থায়ীভাবে বসবাস করা লাগবে এবং আপনাকে অবশ্যই ১৮ বছরের বেশি হওয়া লাগবে এবং পাশাপাশি ইংরেজিতে সাবলীল কথা বলা লাগবে


    এটি আপনার জন্য জেনে রাখা জরুরী যে নাগরিকত্ব আবেদনের কথা বিবেচনা করার সময় উপরোক্ত বিষয়গুলো আপনাকে জেনে রাখা লাগবে। এবং এটি করার জন্য যুক্তরাজ্যের নাগরিক হতে সুপারি সরবরাহ করতে হবে কমপক্ষে তিন বছর ধরে। একটি সুপারিশকারী প্রত্যেক ব্যক্তির বয়স কমপক্ষে 25 বছর হতে হবে তাদের সঠিক প্রস্তাবিত দ্বিতীয় জমিদার তার আত্মীয় বা হওয়া চলবে না। এছাড়া আবেদনকারীকে উপস্থাপনকারী কোন আইন সংস্থার কর্মচারী দ্বারা একটি সুপারিশ জারি করা যাবে না


    লন্ডনের ভিসার দাম কত

    লন্ডনে যাওয়ার জন্য আপনি কি ধরনের ভিসা নিতে চাচ্ছেন সেটার উপর নির্ভর করেই ভিসার দাম নির্ধারিত হয় লন্ডনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ করতে হবে ৮ লক্ষ টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। লন্ডন টুরিস্ট ভিসার জন্য খরচ করতে হবে ৫ লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এবং লন্ডন স্টুডেন্ট ভিসার জন্য খরচ পড়বে ৬ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত


    লন্ডনে এক এক ভিসার দাম একেক রকম আপনি যদি সরকারি মাধ্যমে যেতে চান তাহলে কিন্তু খুবই কম খরচের মধ্যেই আপনি লন্ডনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। শুধুমাত্র লন্ডনে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়েই সরকারিভাবে যাওয়া যায় তাছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে লন্ডনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করা যায় না


    লন্ডন ভিজিট ভিসা ২০২৪

    ২০২৩ সালে লন্ডন ভিজিট ভিসা সংগ্রহ করার জন্য অবশ্যই আপনার উপযুক্ত একটি কারণ উল্লেখ করতে হবে আপনি কি কারণে সেখানে ভিজিট করতে চাচ্ছেন এবং কতদিন পর্যন্ত অবস্থান করবেন সেই বিষয় নিয়ে একটি নথিভুক্ত কাগজ আপনাকে জমা দিতে হবে। বর্তমানে ডলারের রেট বেশি বাড়ার কারণে বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই নিষেধাক্কা রয়েছে। তবে আপনি যদি অন্যান্য জায়গায় ট্রাভেল করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ হবে

    বর্তমানে লন্ডন ভিজিট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে কিছু মাধ্যম অবলম্বন করা লাগবে আপনি বাংলাদেশ হতে অন্যান্য ভিসা তৈরি করা লাগবে সেখান হতে আপনি লন্ডনে ভিজিট ভিসা পেতে পারেন যেমন কিরগিস্থান হতে লন্ডনের ভিজিট ভিসা পাবেন তাই তার আগে আপনাকে কিরগিজস্তানের ভিসা করে সেখানে অবস্থান করে আপনি লন্ডন যেতে পারবেন


    লন্ডন ফ্যামিলি ভিসা

    লন্ডনের ফ্যামিলি ভিসা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই সেখানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে সেখানে পৌঁছানোর পরে আপনি ফ্যামিলি ভিসার মাধ্যমে আপনার ফ্যামিলির সদস্যদের কে নিয়ে যেতে পারবেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ওখানেই স্থায়ী ভিসার জন্য আবেদন করে স্থানীয় হওয়া লাগবে তারপরে আপনি ফ্যামিলি ভিসার মাধ্যমে আপনার ফ্যামিলির সদস্যদের কে নিয়ে যেতে পারবেন

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন