বাংলাদেশ থেকে তুরস্কের ভিসা আবেদন কিভাবে করবেন এবং বাংলাদেশ থেকে তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায় সহ ভিসা কিভাবে পাবেন এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। তা ছাড়া বাঁচতে আমরা জানিয়ে দিব তুরস্কে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজগুলো বাংলাদেশ থেকে গিয়ে খুব সহজেই পাওয়া যাবে। এবং অন্যান্য মাধ্যমে কি তুরস্কে যাওয়া যায় এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা তাহলে চলুন পর্যায়ক্রমে দেখে নেওয়া যাক।
সৌদি আরব দুবাই সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়া বাংলাদেশ থেকে তুরস্কে বর্তমানে অনেক লোক কাজের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমাচ্ছে। এখানে বর্তমানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কাজ পাওয়া যাচ্ছে সেই হিসেবে দুবাই মালয়েশিয়ার মতো এখানেও ইনকাম করতে পারবেন। অন্যান্য দেশের তুলনায় এখানে অনেকটাই শান্তিপ্রিয় দেশ হিসেবে কাজের ডিউটি অনুযায়ী এবং কাজের ধরন অনুযায়ী অনেকটাই সহজ হিসেবে কাজ করা যায়। পর্যায়ক্রমে আমরা কাজ নিয়ে এবং ভিসা নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা করেছি পর্যায়ক্রমে তা তুলে ধরা হলো।
তুরস্ক ভিসা কিভাবে করতে হয়
প্রথমে আপনাকে ভিসার ধরন জেনে নিতে হবে এবং আপনি কি ধরনের ভিসা নিতে যাচ্ছেন সেটি প্রথমে বাছাই করে নিতে হবে। এবং ভিসা আবেদনের জন্য আপনার সকল প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি আগে গোষ্ঠী এটাস্ট করে নিতে হবে অবশ্য সকল ডকুমেন্ট জন্য লিগ্যাল থাকে সেদিকে আপনাকে নজর রাখতে হবে। তাহলে যদি সমস্ত কাগজ পাতি আপনার ঠিক থাকে তাহলে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বর্তমানে তুরস্কে কয়েকভাবে যাওয়া যাচ্ছে এখানে আপনারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়েও যেতে পারবেন অথবা স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমেও যেতে পারবেন বর্তমানে অনেকেই আছে যারা বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে বাংলাদেশের নাগরিক হওয়া সত্ত্বেও স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে সেখানে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে না গিয়ে কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে মূলত তাদের মূল উদ্দেশ্যই থাকে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার।
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩
কাতার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার জন্য কিন্তু আগের তুলনায় অনেকটাই খরচ বেশি পড়ছে এক্ষেত্রে প্রায় চার লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করা লাগে। যারা দেশের বাহির থেকে তুরস্কর ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করছে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু কম খরচের মধ্যেই যাওয়া যাচ্ছে। এক্ষেত্রে যদি পরিচিত কোন ব্যক্তি থাকে তাহলে তিন লাখ টাকার মধ্যে অথবা অনেক কম খরচের মধ্যেই তুরুস করতে যাওয়া সম্ভব।
তুরস্ক থেকে পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে কাজ করে অথবা বিভিন্ন ভিসা তে কাজ করে তাহলে তারা কিন্তু খুবই কম খরচের মধ্যে তুরস্কের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। তাই উচিত হবে প্রথম অবস্থায় তুরস্কের পরিচিত কোন ব্যক্তির সাথে আলাপ করা এবং সেই অনুযায়ী ভিসার জন্য আবেদন করা।
তুরস্ক ভিসা কিভাবে করতে হয় তার নিয়ম
তুরস্কে ভিসার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রয়োজনীয় আবেদনপত্রটি সঠিকভাবে অনলাইনের মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। অনলাইনে ভিসা আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনার ভিসা ফরম টি আগে ডাউনলোড করে নিতে হবে এবং সেইসাথে ডাউনলোড করা ফরমটি সকল তথ্য ইনফরমেশন দিয়ে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
এবং সেই সাথে প্রয়োজনীয় সাক্ষাৎকারটি সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ করে নিতে হবে যদি কোন ভুল না হয়। এবং ভিসা অফিসে গিয়ে আপনার সাক্ষাৎকারের সেই অংশটি ভালোমতো উপলব্ধ করতে হবে। তুরস্কো ভিসার জন্য অবশ্যই প্রযোজ্য কাগজপত্র গুলো সঠিকভাবে এটাস্ট করে লাগিয়ে নিতে হবে।
সেবার মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করার জন্য পেমেন্ট ধার্য করা হয়েছে তা সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। এবং সেইসাথে প্রেমেন্ট এর জন্য দেওয়া রিসিট টি ভালোমতো সংগ্রহ করে নিতে হবে। কারণ পরবর্তীতে ভিসা কার্যক্রমের জন্য এই রিসিপ্ট এর প্রয়োজন হতে পারে।
তুরস্ক থেকে গ্রিস যাওয়ার উপায়
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি পাওয়া যায়
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে। দুবাই সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়ার মতো তুরস্কে বর্তমানে এখন বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক ভিসা সহ বিভিন্ন ভাষায় সে দেশে পাড়ি জমাচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে তুরস্কে মোটামুটি 10 থেকে 15 হাজারের মতো লোক এখন বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত আছে। এবং বর্তমানে স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমেও সেখানে গিয়ে অনেকজন কাজ করছে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে। তাইলে বাংলাদেশ থেকে আপনি খুব সহজেই তুরস্কে যেতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে ইন্ডিয়া থেকে বেশি সংখ্যক লোক এখন তুরস্কে পাড়ি জমাচ্ছে।
তুরস্কে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে নিকটতম তুর্কি মিশন বরাবর আবেদন করতে হবে। সেই সাথে আপনার ভ্যালিড পাসপোর্ট এবং ভিসা আবেদনের পত্র এবং আপনাকে যে নিয়োগ করবে তার একটি ইমেইল অথবা সিটি সে আবেদনের সাথে যুক্ত করতে হবে। সেইসাথে ভিসার যাবতীয় কার্যক্রম গুলো যেন থাকে এবং আপনার প্রয়োজনীয় নথি গুলো। এই সমস্ত বিষয় যদি সঠিক থাকে তাহলে আপনি তুরস্কোর ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খুব সহজেই পেয়ে যাবেন।
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হলে কি কি লাগবে
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে হলে অবশ্যই আপনার একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট, সেইসাথে যেই সাথে যাচ্ছেন সেটার একটি চিঠি অথবা ইমেইল, এবং আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো যেমন নিবন্ধন আইডি কার্ড এবং অন্যান্য প্রশংসা পত্র সহ যাবতীয় নথিগুলো এটাস্ট করে নিতে হবে তারপরে আপনি তুরস্ক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তুরস্কে কোন কাজের চাহিদা বেশি
বর্তমানে তুরস্কে বিভিন্ন কাজের নিয়োগ চলছে সেইসাথে বাংলাদেশ থেকে কৃষি বিচারসহ বিভিন্ন কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে এবং ইন্ডিয়া থেকে মানুষ পাড়ি জমাচ্ছে। তাই সেই হিসেবে রেস্টুরেন্ট কর্মী, হোটেল বয়, মাদ্রাসা মসজিদ ক্লিনিক সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে কাজের চাহিদা বেশি। সৈনিক পদে ব্যাপকভাবে কাজে নিয়োগ দিচ্ছে তুরস্ক সরকার।
বর্তমানে তুরস্কে আই টিনের ঘর দেশ হয়ে উঠেছে সেই হিসাবে। সেখানে বর্তমানে কাজের চাহিদা রয়েছে হচ্ছে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং, গেম ডেভেলপমেন্ট থ্রিডি অ্যানিমেশন সহ অন্যান্য সকল বিষয়ে বর্তমানে কাজের চাহিদা রয়েছে, সেইসাথে বাংলাদেশ থেকে যদি সে দেশে পাড়ি জমান তবে শ্রমিকদের জন্য কনস্ট্রাকশন কম্পানি, মসজিদ-মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন পদে কাজের চাহিদা রয়েছে।
তুরস্কে কাজ পাওয়ার উপায়
তুরস্কে কাজ পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে তাদের জব ওয়েবসাইটগুলোতে নজর রাখতে হবে। তারপরে শিবির মাধ্যমে সে সমস্ত জবের অফার এ আপনাকে সাবমিট করতে হবে। তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী যদি আপনি সিলেক্ট হয়ে যান তাহলে আপনাকে ফোন অথবা ই-মেইল এর মাধ্যমে জানিয়ে দিবে। সেই সাথে যদি আপনি ভিসার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনার ক্লায়েন্টের সঙ্গে বিষয়টি ক্লিয়ার করে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং তারা ভিসা তৈরি করে আপনাকে বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যাবে। তাই বাংলাদেশ থেকেও আপনি তাদের গভমেন্ট জব ওয়েবসাইটগুলোতে ফলো করতে পারবেন।
তুরস্ক স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে কাজ
তুরস্ক আপনি স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে যদি যেয়ে থাকেন তাহলে আপনি পার্টটাইম কাজ করতে পারবেন। তবে সেই ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার প্রতিষ্ঠান সময়ের বাহিরে কাজ করতে হবে তবে আপনি পার্টটাইম ছাড়া অন্যান্য ডেইলি কাজগুলো করতে পারবেন না। পার্ট টাইম কাজ করে আপনি মাসে 40 থেকে 60 হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
তুরস্ক ভিসার দাম কত?
এই প্রশ্নটা অনেকেই করে থাকেন আপনারা যারা তুরস্ক যেতে চান তাদের জন্য ভিসার দাম টা জানাও অতি জরুরী দালালের মাধ্যমে থেকে দাও যদি পুরুষকে যাওয়া হয় তাহলে তিন থেকে চার লক্ষ টাকার মতো লেগে থাকে কিন্তু আপনি যদি দালালের মাধ্যমে যান তাহলে আপনার কাছ থেকে সাত লক্ষ টাকার মত নেওয়া হবে যেভাবে যাবেন না কেন ভেবে দেখে নেবেন সবকিছু ঠিক আছে কিনা সঠিকভাবে আপনি সেখানে পৌঁছাতে পারবেন কিনা এই সকল বিষয় জেনে বুঝে যাবেন।
তুরস্ক এম্প্লয়মেন্ট ভিসার দাম
- অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ পড়বে $119
- ওয়ার্ক পারমিট সার্টিফিকেট দুই বছরের জন্য $238
- ওয়ার্ক পারমিট সার্টিফিকেট তিন বছরের জন্য $357
- তুরস্ক স্থায়ী ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ $1189
- তুরস্ক স্বাধীন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ $1189
- সুরক্ষার অধীনে সিরিয়ান এর জন্য ওয়ার্ক পারমিট একবছরের খরচ $89
- এবং প্রতিটি প্রশংসা পত্রের জন্য কাগজ হিসেবে ধরা হয়$14
বাংলাদেশ থেকে তুরস্ক ভিসা আবেদন
আমরা যারা তুরস্কে যেতে চাই তারা তুরস্কে যাওয়ার জন্য আবেদন করব। কিন্তু কিভাবে আবেদন করতে হয় তা সম্পর্কে আমরা অবগত নয়। আজকে আপনাদের বাংলাদেশ থেকে তুরস্ক ভিসা আবেদন করা সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। আপনি যদি তুরস্কের যেতে চান তাহলে আপনাকে এই লিংকে যেতে হবে। এই লিংকে গেলে আপনারা একটি আবেদন ফরম দেখতে পাবেন।আবেদনের লিংক নিচে দেওয়া আছে।
সেই ফোনটি আপনাকে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। এই আবেদনের আবেদনকারীর
পাসপোর্ট এর নাম্বার চাবে
জাতীয়তা কিতা যাবে তুরস্কে কি কারণে যেতে
চাই এবং কোন দূতাবাস থেকে ভিসা আবেদন জমা দেবেন সে সম্পর্কে তথ্য
চাইবে। এসকল পূরণ করা হলে আপনি একটি চুক্তি নামা দেখতে পাবেন এবং তার সাথে সম্মতি হতে হবে তাহলে ভিসা আবেদনের পরবর্তী ধাপে যেতে পারবেন। ভিসার আবেদন করার জন্য যা যা প্রয়োজন
তা আপনারা দেখতে পাবেন।
তুরস্ক ভিসা কি চালু আছে
হ্যাঁ বর্তমানে তুরস্কের সকল ভিসা কার্যক্রম চালু আছে। করণা মহামারীর কারণে 2019 সালের পর থেকে 21 সালের শেষ পর্যন্ত সকল ভিসা কার্যক্রম বন্ধ ছিল। বর্তমানে তাদের ভ্রমণ ভিসা স্টুডেন্ট ভিসা এবং সকল কাজকর্মের ভিসা আবার পুনরায় চালু করেছে। তাই সে হিসেবে বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়া থেকে তুরস্কে বর্তমানে বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমাচ্ছে।
তুরস্ক ভিসা পাওয়া কঠিন
তুরস্ক ভিসা পাওয়ার জন্য খুব একটা কঠিন ব্যাপার নয় আপনার ভিসা যদি ভাল থাকে এবং আপনি যদি আপনার উনাদের কাছ থেকে মিশন বা কমিটমেন্ট আবেদন পেয়ে থাকেন তবে সেক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য গুলো জমা দিয়ে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তুর্কি ভিসার জন্য যা যা প্রয়োজন।
আমরা
যারা তুর্কি ভাষা করতে চাই তারা সবাই হয়তো জানি না তুরস্ক ভিসার
জন্য কি কি প্রয়োজন।
আজকে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব তুরস্ক ভিসা আবেদন করার জন্য কি কি প্রয়োজন
হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত। তুর্কী ভিসা আবেদনের জন্য প্রথমত পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হয়, আই সম্পর্কিত দলিল,
বিমান বুকিং এবং এর টিকিট, সেখান
থেকে আর ফিরে আসবেন
এর প্রমাণপত্র, পরিচিত মূলক চিঠি, হোটেল বুকিং এবং আমন্ত্রণ পত্রের দলিল।
আপনি কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান
তুরস্ক ভিসা প্রসেসিং এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি কি?
অনেকেই জানেননা ভিসা প্রসেসিং এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কোনগুলো। আজকে আপনাদের কে বোঝানোর চেষ্টা করব তুরস্ক ভিসা প্রসেসিং এর প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র গুলো সম্পর্কে। তুরস্ক ভিসা প্রসেসিং এর জন্য লাগবে
- একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট
- ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- যারা চাকরিজীবী তাদের প্রতিষ্ঠানে থেকে ছুটির দরখাস্ত
- প্রতিষ্ঠানের ভিজিটিং কার্ড
- চাকরিজীবী হলে অফিস আইডি কার্ডের ফটোকপি
- এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
- টিআইএন সার্টিফিকেট এর ফটোকপি
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি দুই কপি
- মূলত এগুলো হলেই তুরস্কের ভিসা প্রসেসিং এর কাজ হয়।
- আরো বিস্তারিত জানতে হলে সরাসরি তুরস্ক দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।
তুরস্কর দূতাবাসের ঠিকানা নিচে দেওয়া হল: রোড নাম্বার 2, বাড়ি নাম্বার 7, বারিধারা ঢাকা 1212 ফোন নাম্বার: 8813 297, 882 21 98
তুরস্ক টুরিস্ট ভিসা করতে কত সময় লাগে ?
আপনারা
জানেন তুরস্কের বেড়াইতে যাইতে চান তাদের জন্য তুরস্ক টুরিস্ট ভিসা এর প্রয়োজন হয়।
সকল কাগজপত্র যদি ঠিক থাকে তাহলে তুরস্ক টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং করতে 15 দিনের মতো সময় লাগে। টুরিস্ট ভিসা মাধ্যমে যেকোনো স্থানে ভ্রমণ করতে পারবেন। টুরিস্ট ভিসা মাধ্যমে ভ্রমণকারীরা 60 থেকে 180 দিন পর্যন্ত বৈধ ভাবে অবস্থান করেন।
তুরস্ক ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা করতে কত সময় লাগে?
যারা
ফ্যামিলি নিয়ে তুরস্কে বেড়াতে যেতে চান তাদের জানা জরুরী তুরস্কো ভিজিট ভিসা করতে কত সময় লাগে।
আজকে আপনাদের সঙ্গে এ সম্পর্কে আলোচনা
করব। তুরস্ক ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং করতে সময় লাগে 15 দিনের মত যদি সব
কাগজপত্র সঠিক থাকে। এই বিষয় নিয়ে
তারা ভিজিট করতে পারবে সর্বোচ্চ 180 দিন পর্যন্ত। তারপরে তারা সে দেশের জন্য
অবৈধ হয়ে যাবে।
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া সহজ
তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া আগের থেকে অনেকটা সহজ হয়ে গিয়েছে কারণ বর্তমানে যদি আপনার ভ্যালিড ভিসা থাকে তাহলে আপনি আপনার ক্লায়েন্টের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী যদি ছেলে হয়ে থাকেন এবং যদি চিঠি পেয়ে থাকেন তবে সেই স্মৃতি এবং ভিসা নিয়ে সরাসরি আপনি তুরস্কের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনাকে কোন জটিল সমস্যায় পড়তে হবে না ছোটখাট সমস্যা হলেও সলভ করা অনেকটাই সহজ।
তুরস্কে কোন কাজের বেতন বেশি
বর্তমানে তুরস্কে আইটি নির্ভর হয়ে উঠেছে সেই হিসেবে আইটি জনিত কাজগুলোতে বর্তমানে বেতন বেশি দিচ্ছে। নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট সহ অন্যান্য বিষয়েও বেতন বেশি দিচ্ছে, যেমন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার সহ ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার এবং বিভিন্ন অফিশিয়াল কাজগুলোর জন্য অনেক ভালো পরিমাণ বেতন বেশি দিচ্ছে।
সর্বশেষ কথা
আমরা এখানে তুরস্কের যাবতীয় ভিসা কার্যক্রম বিষয়টা নিয়ে তুলে ধরেছি। এখানে আলোচনা করা হয়েছে তুরস্ক ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন এবং বাংলাদেশ থেকে তুরস্ক ভিসার আবেদন কিভাবে করবেন সহ তুরস্কের ভিসা পাওয়ার সহজ মাধ্যম গুলো খুব সহজে তুলে ধরেছি। এবং সেই সাথে আলোচনা করেছি তুরস্কে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং স্টুডেন্ট হিসাবে কাজ করতে পারবেন কিনা এই বিষয়টা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি করলে আপনি বুঝতে পারবেন।
এবং তুরস্কে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি সে বিষয়টিও তুলে ধরেছি বর্তমানে কৃষি ভিসাসহ অন্যান্য ভাষার মাধ্যমে বাংলাদেশ ইন্ডিয়া থেকে 10 থেকে 15 হাজারের মতো লোক এখন কাজ করছে। তাছাড়াও দুবাই মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর থেকে বিভিন্ন টুরিস্ট ভিসা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে লোক সেখানে গিয়ে কাজ করছে। তাই এই কমেন্টের মাধ্যমে আমরা সম্পূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরেছি আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আরো পড়তে ভিজিট করুন:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন