ল্যাপটপ হ্যাং হলে করণীয় | ল্যাপটপ স্লো হলে করণীয় | ল্যাপটপের হ্যাং সমাধান

    ল্যাপটপ হ্যাং হলে করণীয় | ল্যাপটপ স্লো হলে করণীয় | ল্যাপটপের হ্যাং সমাধান


    অনেকেই নতুন ল্যাপটপ অথবা পুরাতন ল্যাপটপ নিয়ে চিন্তিত আছেন। কারণ ল্যাপটপের সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে থাকে ল্যাপটপ হ্যাং হয়ে যাওয়া ভালো কাজ করা। যখন দেখবেন আপনার বিশেষ মুহূর্তে ল্যাপটপের প্রয়োজন অথবা ইম্পরট্যান্ট কাজ করছেন এমন সময় ল্যাপটপ হ্যাং হয়ে যায়। তখন মনে হয় একেবারে ভেঙ্গে ফেলতে ইচ্ছে করে। তাই আজকে আমরা কথা বলবো ল্যাপটপ হ্যাং হলে করণীয় এবং ল্যাপটপ স্লো হলে করণীয় এই বিষয় নিয়ে


    সাধারণত কোর আই ফাইভ এর নিচের মডেলগুলোতে ল্যাপটপ স্লো কাজ করে অনেক অংশে বেশি। তবে আপনার পারফর্মেন্স বাড়াতে হলে কিছু মাধ্যম ফলো করা লাগবে তাহলে আগের থেকে কিছুটা বেটার ভাবে চালাতে পারবেন। যখন কোনো ইম্পরট্যান্ট কাজ করবেন অথবা কাজের মুহূর্তে ল্যাপটপ স্লো হলে আপনার কাজে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। তাই চলুন পর্যায়ক্রমে আমরা আলোচনা করি ল্যাপটপ হ্যাং হলে কি করবেন এবং স্লো হলে কি করতে হবে


    ল্যাপটপ হ্যাং হলে করণীয়

    সর্বপ্রথম আপনাকে দেখতে হবে ল্যাপটপ কি কি কারণে হতে পারে বা হ্যাং হয় এবং ল্যাপটপ হ্যাং হওয়ার কারণ গুলো কি কি। এবং কিভাবে ল্যাপটপ হ্যাং সমস্যার সমাধান করবেন এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আপনাকে জেনে নিতে হবে তাহলে চলুন step-by-step জেনে নিন


    আপনার ল্যাপটপ হ্যাং করছে

    যদি আপনার ল্যাপটপটি হ্যাক করে থাকে তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনার দুটি সমস্যা আছে। বা স্লো কাজ করে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ল্যাপটপে এ দুটি সমস্যা যেকোনো একটি হতে পারে। 

    1. হার্ডওয়ার জনিত সমস্যা

    2.সফটওয়্যার জনিত সমস্যা

    যদি এই দুইটা সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই 90% সমস্যার সমাধান আপনি নিজেই করে ফেলতে পারবেন তাহলে চলুন দেখে নেই কিভাবে আপনি সমস্যার সমাধান গুলো করবেন


    ল্যাপটপে হার্ডওয়ার জনিত সমস্যার সমাধান

    আপনার জানা উচিত যে। আপনার ল্যাপটপ যদি হাড়জনিত কোন সমস্যার কারণে হয়ে থাকে তাহলে আপনার ল্যাপটপটি রিস্টার্ট নিতে পারে বারবার। তবে এক্ষেত্রে যদি আপনার ল্যাপটপ বারবার হ্যাং করে অথবা বারবার রিস্টার্ট নেয় তাহলে আপনাকে কি করতে হবে সেটা একবার ভেবে দেখেছেন। না কখনো সার্ভিসিং সেন্টার থেকে মেরামত করে নিয়ে এসেছেন এই বিষয়টির জন্য। এটি একটি সাধারণ সমস্যা একটু বুদ্ধি খাটালেই আপনি খুব সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন চলুন দেখে নেওয়া যাক


    ল্যাপটপের হ্যাং সমাধান

    ল্যাপটপ সাধারণত দুই বছরের বেশি পুরনো হলে অথবা লো কনফিগারেশনের ল্যাপটপ হলে হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে অথবা অনেক সময় ময়লা জমে ভিতরের কুলিং সিস্টেম ঠিকঠাক মত কাজ করে থাকে না অথবা ফ্যানগুলোতে ময়লা জমে জ্যামে আটকে গিয়ে ধীরে ধীরে হয়ে যায়। এক্ষেত্রে যদি অনেক বছর হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে একটি ভালো সার্ভিসিং সেন্টার থেকে সার্ভিসিং করে নেওয়া উচিত হবে


    ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক,, প্রসেসর, রাম,, কুলিং ফ্যান পাওয়ার সাপ্লাই মেশিন, মাদারবোর্ড, ক্যাসিং এগুলো সব নতুন ভাবে আবার সেটআপ করে নেওয়া উচিত। তাহলে আমরাই প্রাথমিক চিকিৎসা গুলো করে নিতে পারি। আবার দেখা যায় অনেক সময় অনেক ল্যাপটপে অটোমেটিকভাবে এসব সমস্যার সমাধান ঠিক হয়ে যাই


    ল্যাপটপের হার্ডওয়ার জনিত সমস্যা

    ল্যাপটপ হ্যাং হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে হার্ডওয়ার জনিত সমস্যা হার্ডওয়ার এর পার্টস জনিত কারণে অনেক সময় ল্যাপটপ হ্যাং হয়ে যেতে পারে। যেমন রুম হার্ডডিক্স প্রসেসর সহ পাওয়ার সাপ্লাই এর বিভিন্ন কারণে ল্যাপটপ হ্যাং জনিত সমস্যা হয়ে থাকে তাই এগুলো মাঝেমাঝে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা উচিত অথবা কোনোটা দুর্বল থাকলে চেঞ্জ করে নেওয়া উচিত। অনেক সময় এর অথবা প্রসেসর এর কনফিগারেশন বা ধারণ ক্ষমতা যদি অনেক কম হয় তাহলে কিন্তু আপনার ল্যাপটপ হ্যাং হয়ে যেতে পারে। দেখা যাচ্ছে আপনি ভারি কোন সফটওয়ারের কাজ করতে যাবেন তখন হ্যাং করবে যেমন গ্রাফিক ডিজাইন সহ অন্যান্য সফটওয়্যার গুলোতে সমস্যা গুলো দেখা যায়। তাই স্বপ্নের সাথে আপনার হার্ডওয়ার এর কনফিগারেশন মিল রেখেই সেই সমস্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন


    বর্তমানে সফটওয়্যার গুলো প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে এবং এর জন্য যমযমের অনেক জায়গা খেয়ে নিচ্ছে তাই আপনাদের উচিত হার্ডওয়ার আপডেট করা। আধার আপডেট না করলে আপনার সফটওয়্যার এর জায়গায় আপনার ল্যাপটপ সিজ করবে এবং আপডেট হলে সে ক্ষেত্রে আরও সমস্যা হতে পারে। এখন প্রতিনিয়ত অটোমেটিকভাবে সফটওয়্যার গুলো আপডেট নিয়ে তারপর কাজ শুরু করে। এইজন্য আপনার প্রতিমিত হার্ডওয়ারগুলো আপডেট করবেন তাহলে আপনার শ্লোগান হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যাবে


    ল্যাপটপের পাওয়ার এডাপ্টার এর সমস্যা

    অনেক সময় আপনার ল্যাপটপের পাওয়ার চার্জিং বাপ আমারে ডাক্তারের সমস্যা হতে পারে এক্ষেত্রে কিন্তু আপনার ল্যাপটপের মত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এজন্য আপনার ল্যাপটপের আউটপুট ভোল্টেজ অপশনটি পরীক্ষা করে দেখতে হবে। এডাপ্টার এর গায়ে আউটপুট ভোল্টেজ আছে কিনা সেটা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখবেন ভোল্টেজ কম বেশি হতে পারে। যদি রেগুলার ভোল্টেজের তুলনায় দুই থেকে তিন কমবেশি হয় তাহলে এডাপ্টার ভাবে পরিবর্তন করে দেখতে পারেন বিষয়টি


    ল্যাপটপ টিভি 21 বছরের পুরনো হয়ে থাকে তাহলে অটোমেটিক করে এজন্য বেশি পুরানো ল্যাপটপ হ্যাং করলে অবশ্যই সার্ভিসিং করার প্রয়োজন আছে। যদি আপনি সার্ভিসিং না করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার ল্যাপটপটি হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে এবং এটা প্রতিনিয়ত ঘটবে


    ল্যাপটপের RAM সমস্যার কারণ

    ল্যাপটপের যদি প্রেমের কানেক্টর কার্বন জমে গেলে ঠিকঠাকমতো এখানে কাজ করে না এজন্য এটা মাঝেমাঝে পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত সেই ক্ষেত্রে র্যাম খুলে রাবার দিয়ে ঘষে পুনরায় লাগিয়ে দিবেন আবার রামের কভারেজের তুলনায় সফটওয়্যার ভারী হলে হ্যাক করতে পারে। গ্রাফিক্স বা ভিডিও গেমস গুলো খেলতে হলে আপনার রেমতে অবশ্যই বাড়ি নিতে হবে তা না হলে আপনার ল্যাপটপ হ্যাং করবে


    ল্যাপটপের প্রসেসর জনিত সমস্যা

    যদি ল্যাপটপের প্রসেসরের কুলিং পেস্ট শুকিয়ে গেলে কভার হিটের কারণে কম্পিউটার হ্যাক করতে পারে। এজন্য সার্ভিসিং সেন্টারে গিয়ে অথবা নিজেই কুলিং পেস্ট নিয়ে এসে লাগিয়ে নতুনভাবে সেট করুন আর কলিং ফর ঠিকঠাক মত কাজ করছে কিনা বাতাস ঠিকঠাকমতো পাচ্ছে কিনা সে বিষয়টি অবশ্যই দেখবেন


    সিমোস মেমোরি নষ্ট হলে করণীয়

    ল্যাপটপের জন্য আলাদাভাবে মেমোরি ধরে রাখার জন্য বিভিন্ন সিস্টেম বা এক্সট্রা ফ্রী ভোল্টের ব্যাটারি গুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে যেটাকে সিমোস নামে পরিচিত। আর এই ব্যাটার যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আপনার ল্যাপটপ ঠিকঠাক মত কাজ করবে না হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাবে এজন্য এই ব্যাটারিটি পরীক্ষা করে দেখে নতুন ভাবে লাগিয়ে নিবেন আর না হলে সার্ভিসিং সেন্টারে যোগাযোগ করবেন


    সফটওয়্যার জনিত সমস্যা হলে করণীয়

    আপনার ল্যাপটপে যদি সফটওয়্যার জনিত কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি যদি সেটা কোন মতেই ঠিক না করতে পারেন তাহলে নতুন ভাবে আবার উইন্ডোজ দিয়ে নিবেন। তাছাড়া যদি ছোটখাটো সমস্যা হয়ে থাকে বুঝতে পারেন তাহলে ভালো কোন এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে নিবেন এবং ল্যাপটপ ফুল স্ক্যান করে নতুন ভাবে আবার কার্যক্রম শুরু করবেন সে ক্ষেত্রে ভালো কোন এন্টিভাইরাস প্রিমিয়াম কোয়ালিটি গুলো ব্যবহার করবেন তাহলে সফটওয়্যার জনিত সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবেন। আর সফটওয়্যার জনিত সমস্যা হলে বা অন্যান্য কোন ভাইরাস অ্যাটাক হলে আপনার কম্পিউটার কিন্তু মাঝে মাঝে শুরু হয়ে যেতে পারে


    ল্যাপটপ স্লো হলে করণীয়

    বিভিন্ন কাজের জন্য ল্যাপটপ ও ডাকছিল কাজ করে সেক্ষেত্রে আপনাকে কিছু নিয়ম ফলো করতে হবে যেগুলো ফলো করলে আপনার ল্যাপটপ অনেকটাই ফাস্ট কাজ করবে। আপনার কৌমের অতিরিক্ত ট্যাব ওপেন করে রাখবেন না। অতিরিক্ত প্রোগ্রাম চালু রাখবেন না। এবং ইমপর্ট্যান্ট কাজ করার সময় ল্যাপটপ চার্জে লাগিয়ে কাজ করবেন সে ক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপ অনেকটাই ফাস্ট কাজ করবে


    ল্যাপটপ স্লো অথবা হ্যাং হলে করণীয়

    1. আরো জনিত সমস্যা ও এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতে হবে এবং পুনরায় স্ক্যান করতে হবে
    2. পুরনো উইন্ডোজ হলে নতুন ভাবে উইন্ডোজ দিতে হবে আপডেট ভার্সন
    3. ল্যাপটপের কনফিগারেশন এর বাইরে কোন সফটওয়্যার ব্যবহার না করাই উচিত
    4. উইন্ডোজ ক্রাফট হয় সাথে সাথে আবার রিপেয়ার করে নিতে হবে
    5. ভাবি সফটওয়্যার ব্যবহারের জন্য কম্পিউটারে উপযুক্ত ভাবে জেনে তারপর ইন্সটল করতে হবে
    6. সর্বোদয় এর মধ্যে 3 শতাংশ জায়গা ফাঁকা রাখা লাগবে
    7. সি ড্রাইভে বড় কোন সফটওয়্যার অথবা ভিডিও রাখা থেকে বিরত থাকতে হবে


    ল্যাপটপ ব্যাটারি প্রবলেম

    ল্যাপটপ ব্যাটারি কারণে অনেক সময় ল্যাপটপ স্লো কাজ করতে পারে এজন্য আপনার ল্যাপটপ যদি ব্যাটারি অনেক পুরনো হয়ে থাকে অথবা সার্চ ধারণ ক্ষমতা কম হয় তাহলে আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারি টি চেঞ্জ করা উচিত হবে। তা না হলে আপনার ল্যাপটপ স্লো এই কাজটি প্রতিনিয়ত হতে থাকে এবং মাঝে মাঝে অফ হয়ে যেতে পারে। তাই আপনার উচিত হবে ল্যাপটপের ব্যাটারিটি পুরানা হলে চেঞ্জ করে নেওয়া


    ল্যাপটপ স্লো হওয়ার কারণ

    সাধারণত ল্যাপটপ এসএসসির কারণে। আপনি যদি ভাল কোয়ালিটির এসএমজি ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপ কয়েকগুণ বেশি ফাস্ট কাজ করবে তাই বাজার থেকে আপনি 25 শো থেকে পাঁচ হাজারের মধ্যে ভালো কোয়ালিটির এসএসডি পাবেন। এসএসসি লাগে নেওয়ার পরে আপনার কম্পিউটার কয়েকগুণ ভেরি ফাস্ট কাজ করবে। আর এইচএসসি না থাকার কারণে ল্যাপটপ স্লো কাজ করে। বাজার থেকে ভালো কোয়ালিটির একটি এসএসডি লাগিয়ে নিন। এবং ল্যাপটপ ভারি কাজ করার সময় চার্জে লাগিয়ে কাজ করবেন তাহলে অনেক ফাস্ট কাজ করতে পারবেন সেক্ষেত্রে হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে


     নতুন ল্যাপটপ কেনার পর করণীয়

    ল্যাপটপ কেনার পরে আপনার উচিত হবে ভালো একটি এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা। তাহলে আপনার ল্যাপটপ সুরক্ষিত থাকবে এবং ল্যাপটপ কিনার পরে অবশ্যই 12 ঘণ্টা চার্জে দিয়ে রাখবেন। এবং ভারি কোন কাজ করার সময় ল্যাপটপ চার্জার লাগিয়ে কাজ করবেন সে ক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপ স্লো কাজ করবেনা। এবং ল্যাপটপ টি অবশ্যই বেশি গরম হয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে স্লিপ মোডে রাখবেন অথবা অফ করে রাখবেন। এবং মাঝে মাঝে চেক করে দেখবেন কুলিং ফ্যান ঠিকঠাক মত কাজ করছে কিনা। এবং অন্যান্য ভাবির সফটওয়্যার গুলো যদি সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে সেগুলো রিমুভ করে দিবেন


    কি কি দেখে ল্যাপটপ কিনতে হয়

    ল্যাপটপ সাধারোনত কনফিগারেশন উপর ডিপেন্ড করে কিনতে হয় বর্তমান বাজারে বিভিন্ন টাইপের ল্যাপটপ পাওয়া যায় থেকে শুরু করে টেন জেনারেশন পর্যন্ত। এক্ষেত্রে আপনি মডেলের উপর যদি নিতে চান এবং ভারী কাজ করতে চান তাহলে আপনার জন্য বেটার হবে। আর যদি আপনি স্বাভাবিকভাবে পড়াশোনা বা টুকিটাকি কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চান তাহলে কোর আই ফাইভ এর নিচের মডেল গুলো দিয়ে আপনি অনায়াসেই ছোটখাটো কাজ গুলো করতে পারবেন। তাছাড়া যদি আপনি লংটাইম পারফরম্যান্সের জন্য এবং ভালো পারফর্মেন্স এর জন্য নিতে চান তাহলে অবশ্যই আমরা সাজেস্ট করবো ওরায় ফাইভ মডেল এর উপরের গুলো নিতে এবং অবশ্যই আপনার রেম রোম সেগুলো যেন 8 জিবি উপরে হয়। এবং সাথে গ্রাফিক্স কার্ড এবং এসএসডি লাগিয়ে নেবেন তাহলে আপনার ল্যাপটপ ভাল পারফরম্যান্স দিবে




    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন