এখন থেকে আর ইন্ডিয়ার মাধ্যমে অথবা নেপালের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিটসহ নিউজিল্যান্ড এর যাবতীয় ভিসা কার্যক্রম বাংলাদেশ থেকেই করা যাচ্ছে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের সরকার নিবন্ধিত এজেন্সিগুলো থেকে নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট সহ নিউজিল্যান্ডের যাবতীয় ভিসা নিতে পারবেন।
এছাড়া যদি আপনারা নিউজিল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট সহ নিউজিল্যান্ডে পড়াশুনা বা ভ্রমণ ভিসা নিতে চান তাহলে বাংলাদেশের অনেক ট্রাভেল এজেন্সি অথবা অনেক সরকার নিবন্ধিত বিভিন্ন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রদান করে তাদের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে আপনারা নিতে পারবেন। কিভাবে আপনারা নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা গুলো পাবেন এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করা উচিত নিচে দেখুন।
নিউজিল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫
নিউজিল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫
বর্তমানে নিউজিল্যান্ডে যেতে ১২ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা লাগে। তবে নিউজিল্যান্ডে যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অথবা নিউজিল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যান তাহলে খরচ কিন্তু কম বেশি হতে পারে। সরকারিভাবে যদি নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক ভিসা পান তাহলে খরচ একেবারে পাঁচ লক্ষ টাকা লাগে।
নিউজিল্যান্ডে যাওয়ার জন্য নিউজিল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করার পরে যদি আপনারা স্কলারশিপ পেয়ে যান সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র যাতায়াত খরচ লাগবে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা খরচ পড়বে। আর যদি আপনারা সেখানে নিজের খরচে পড়াশোনা করতে চান তাহলে অবশ্যই ১৫ থেকে ২০ লক্ষ টাকা লাগবে।
তখন আপনি কোন কোম্পানির মাধ্যমে যদি নিউজিল্যান্ডের কাজ পেয়ে যান তখন যেতে হলে আপনাকে মিনিমাম পাঁচ থেকে ছয় লক্ষ টাকা খরচ করতেই হবে। তবে অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা কিনা আপনাকে তারা খরচ দিয়ে নিয়ে যাবে এক্ষেত্রে যে টাকা বিমান ভাড়া এবং অন্যান্য ফি প্রদান করা লাগে তা সকল খরচ দিয়েও নিয়ে যাই।
আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি নিউজিল্যান্ডের অবস্থান করে তাদের মাধ্যমে যদি আপনারা কাজ নিতে পারেন তাহলে কিন্তু কম খরচের মধ্যেও যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা খরচ করলেই কিন্তু নিউজিল্যান্ডের কাজের ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যায়।
নিউজিল্যান্ড বেতন কত ২০২৫
নিউজিল্যান্ডে কি ধরনের কাজ করছেন তার উপর ডিপেন্ড করে মূলত কাজের বেতন নির্ধারিত হয়। আপনি যদি ভালো এবং দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে মাসিক বেতন ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা করে তুলতে পারবেন। এক্ষেত্রে যদি আপনি কৃষি কাজ অথবা অন্যান্য যে কোন কাজ করেন না কেন মাসিক বেতন দুই লক্ষ টাকার উপরেই থাকবে।
তবে সেখানে দক্ষ কর্মীর চাহিদা সর্বদা বেশি থাকে এক্ষেত্রে যদি আপনি উন্নত মানের কাজগুলো করতে চান সে ক্ষেত্রে কিন্তু বেতন মিনিমাম ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে ডিপেন্ড করে আপনার দক্ষতার উপর এবং আপনি কি ধরনের কাজ করছেন তার উপর। অথবা ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার বা সাধারণ কর্মী হিসেবে যদি কাজ করেন তাহলে কিন্তু বেতন কম বেশি হতে পারে।
মনে রাখবেন দেশের বাহির থেকে যারা নিউজিল্যান্ডে কাজের উদ্দেশ্যে যাই তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু প্রত্যেক বছর বেতন বৃদ্ধি পায় এবং কোম্পানি কিন্তু তাদের বোনাস সহ আরো অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে। তবে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে নিউজিল্যান্ডের ভিসা নিয়ে যান তাহলে কিন্তু নির্দিষ্ট একটি এজেন্সির হয়ে কাজ করা লাগতে পারে।
যারা বর্তমানে আগে থেকেই সেখানে নিয়োজিত আছে তারা কিন্তু চাইলেই যে কোন ব্যক্তিকে বাংলাদেশ থেকে নিয়ে গিয়ে কাজ দিতে পারে তবে অনেকেই এটি করতে চায়না। কারণ কোন ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়ার পরে যদি সে অবৈধ কোন কিছু করে তাহলে তাকে কিন্তু এই সমস্যার সমাধান করতে হয় অথবা সেও সমস্যার মধ্যে পড়ে যায়।
নিউজিল্যান্ড কৃষি ভিসা ২০২৫
নিউজিল্যান্ডে কৃষি ভিসা পাওয়া আগের তুলনায় অনেকটাই সহজ হয়েছে এক্ষেত্রে আপনারা তিন বছর মেয়াদী পর্যন্ত কৃষি ভিসা নিতে পারবেন এক্ষেত্রে খরচ পড়বে প্রায়ই ৮ লক্ষ টাকা। কৃষি বিষয়ে পারদর্শী হয়ে আপনি দেশ থেকে এবং দেশের বাইরে থেকে নিউজিল্যান্ড কৃষি ভিসা নিতে পারেন।
এক্ষেত্রে নিউজিল্যান্ডের দূতাবাসে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং আপনি কৃষি কাজে কত দিন যাবত নিয়োজিত আছেন এবং কি কি দক্ষতা রয়েছে যা সকল বিষয়গুলো যদি ভালো মতো উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে ৯০ দিনের মধ্যেই নিউজিল্যান্ড কৃষি ভিসা নিতে পারবেন।
যদি আপনি দেশের বাইরে থেকে নিউজিল্যান্ড কৃষি ভিসা নেন তাহলে আরো সহজে নিতে পারবেন কিন্তু আপনাকে দেশের বাহিরে থেকে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন করার সময় অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট এবং অন্যান্য বিষয়গুলো দেখানো লাগবে।
নিউজিল্যান্ড কাজের ভিসা পাওয়ার উপায় ২০২৫
নিউজিল্যান্ড কাছের ভিসা পাওয়ার অন্যতম উপায় হলো সেখানে যদি আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি অথবা পরিচিত কোন কোম্পানি থাকে তাদের মাধ্যমে কাজ পাওয়া। আপনার পরিচিত কোন যদি ভাই ব্রাদার সেখানে অবস্থান করে তাহলে আপনি সেই মানুষকে অনুরোধ করতে পারেন এতে করে কাজের ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ হয়।
নিউজিল্যান্ড কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য www.immigration.govt.nz ওয়েবসাইটে গিয়ে সরাসরি আবেদন করুন এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য এডুকেশনাল সার্টিফিকেট দিয়ে সাবমিট করুন। পরবর্তীতে আপনাকে ইমেইলের মাধ্যমে ভাইবা নিবে সেখানে নির্বাচিত হয়ে গেলে আপনি সহজেই নিউজিল্যান্ডের কাজের ভিসা পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে আপনি কয়েকটি সেক্টরের কাজ করতে পারবেন কোন সেক্টরে কাজ করবেন সেটা এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাকে নির্বাচিত করতে হবে।
অথবা আপনার পরিচিত কোন দালাল বা পরিচিত কোন এজেন্সি যদি থাকে তাহলে তারাও কিন্তু আপনাকে নিউজিল্যান্ডের কাজের ভিসা নিয়ে দিতে পারে কিভাবে পারে সেটা নিয়ে আলোচনা করা যাক। টাকার মাধ্যমে করে থাকে তবে অবশ্যই অগ্রিমভাবে কখনো কাউকে টাকা দিবেন না।
এরা বিভিন্ন উপায়ে আপনাকে নিউজিল্যান্ডে পৌঁছানোর পরে মূলত টাকা নিয়ে থাকে তবে এক্ষেত্রে এই বিষয়গুলোতে কিন্তু অনেকটাই রিস্ক। তাই আপনি যদি নিউজিল্যান্ডে যেতে চান তাহলে বৈধ উপায় আছে অনেকগুলো যেমন আপনাকে বাংলাদেশ থেকে আগে অন্য কোন কান্ট্রিতে গিয়ে দুই বছর অবস্থান করে সেখান থেকে আপনারা নিউজিল্যান্ডের ভিসা নিতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে একটু লেন্থি প্রসেস হলেও এটা একটি বৈধ উপায়।
নিউজিল্যান্ড কি ইউরোপের দেশ
নিউজিল্যান্ড হলো ইউরোপের অন্তর্ভুক্ত কোনদেশ নয়। ওশেনিয়া মহাদেশের মধ্যে অবস্থিত নিউজিল্যান্ড। এটি অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি হলেও অস্ট্রেলিয়ার অন্তর্ভুক্ত কোন দেশ নয়। নিউজিল্যান্ড থেকে অস্ট্রেলিয়া দূরত্ব প্রায় ২ হাজার কিলোমিটারের মত।
নিউজিল্যান্ডের ধর্ম কি
নিউজিল্যান্ডের প্রধান ধর্ম হচ্ছে খ্রিস্টান। বর্তমানে নিউজিল্যান্ডে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করছে হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলিম সহ আরো অনেক ধর্মের মানুষ রয়েছে।
নিউজিল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা তথ্য
আপনারা অনেকেই অনেক দেশে কাজ করার জন্য যেতে চান। অনেকে অনেক দেশে যেয়ে থাকেন। যেমন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ফিজি, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর ইত্যাদি দেশে যেয়ে থাকেন। আপনারা অনেকেই নিউজিল্যান্ড এ যেতে চান। নিউজিল্যান্ডের যাওয়ার পূর্বে যে সকল তথ্যগুলো জানা জরুরি তার সম্পর্কে আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব।
যেমন, নিউজিল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাব। নিউজিল্যান্ডে যেতে কত টাকা লাগে। নিউজিল্যান্ডে গিয়ে বাংলাদেশিরা এখানে কি কি কাজ করে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি আপনারা আমাদের এই কনটেন্ট থেকে আপনার মূল্যবান প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাআল্লাহ।
নিউজিল্যান্ডে কি ওভারটাইম আছে
আপনারা অনেকেই নিউজিল্যান্ডে যেতে চান। তাই আপনারা অনেকেই জিজ্ঞেস করে থাকেন নিউজিল্যান্ডে ওভারটাইম করা যায় কি যায় না সে সম্পর্কে। নিউজিল্যান্ডে সপ্তাহে 48 ঘন্টা কাজ করতে হয়। এটা নির্দিষ্ট সময়।
আপনি যদি 48 ঘণ্টার বেশি কাজ করে থাকেন তাহলে 48 ঘণ্টার পরবর্তী যত ঘন্টা কাজ করবেন সেগুলো ওভারটাইমের মধ্যে পড়বে। এ থেকে হয়তো আপনারা সকলেই বুঝতে পারছেন নিউজিল্যান্ডে ওভারটাইম কাজ করা যায়। ওভারটাইমের জন্য আপনাকে এক্সট্রা বেতন দেওয়া হবে। নিউজিল্যান্ডে ওভারটাইম কাজ করা যায় আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
নিউজিল্যান্ডে ভিসা পেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন
আপনারা যারা নিউজিল্যান্ডে যেতে চান তারা অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। নিউজিল্যান্ডের যেতে হলে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিত। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব নিউজিল্যান্ডের যেতে হলে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় তা নিয়ে।
আপনি যদি নিউজিল্যান্ডে যেতে চান তাহলে যে সকল ডকুমেন্ট গুলোর প্রয়োজন হবে তা নিচে দেওয়া হল।
প্রথমত আপনার পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে। পাসপোর্ট এর মেয়াদ অবশ্যই ছয় মাসের ঊর্ধ্বে হতে হবে।
আপনার ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম এর প্রয়োজন হবে।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর প্রয়োজন হবে।
ছবির প্রয়োজন হবে। অবশ্যই ছবিতে ব্যাকগ্রাউন্ড কালার হিসেবে সাদা থাকতে হবে।
আপনার এনআইডি কার্ড এর প্রয়োজন হবে।
আপনার মেডিকেল টেস্টের রিপোর্ট এর প্রয়োজন হবে।
করোনার টিকা দিয়েছেন কিনা এর প্রমাণ পত্র হিসেবে টিকা কার্ড এর প্রয়োজন হবে।
সাধারনত এই সকল ডকুমেন্ট গুলো প্রয়োজন হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার আরও ডকুমেন্টের প্রয়োজন হতে পারে সেগুলো আপনি এজেন্সির মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন নিউজিল্যান্ডে ভিসা পেতে হলে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়।
নিউজিল্যান্ডে বাঙালিরা কি কি কাজ করে
আপনারা অনেকেই নিউজিল্যান্ডে যেতে চান। আপনারা অনেকের মুখে থেকে শুনে থাকেন বিদেশে গিয়ে মানুষ কি কি কাজ করে সে সম্পর্কে। অনেকেই বিশ্বাস করেন আবার অনেকেই বিশ্বাস করেন না। আসুন জেনেনি নিউজিল্যান্ডে গিয়ে বাঙালিরা কি কি কাজ করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
আপনি যদি নিউজিল্যান্ডে কাজ করার জন্য যেয়ে থাকেন। তাহলে আপনি অনেক রকম কাজ করতে পারবেন। যে সকল কাজ গুলো অ্যাভেইলেবল রয়েছে সেগুলোর নাম নিচে উল্লেখ করা হলো।
সেখানে গিয়ে আপনি কৃষিখাতে কাজ করতে পারেন।
নিউজিল্যান্ডে গিয়ে আপনি হোটেলে কাজ করতে পারেন।
নিউজিল্যান্ডে গিয়ে আপনি লেবারের কাজ করতে পারেন।
নিউজিল্যান্ডে গিয়ে আপনি ক্লিনারের কাজ করতে পারেন।
আপনি সেখানে গিয়ে ফাস্টফুডের প্যাকেজিং এর কাজ করতে পারেন।
আপনি নিউজিল্যান্ডে গিয়ে মাল্টিশপে যে সকল কাজ করার সুযোগ সুবিধা রয়েছে সেগুলো করতে পারেন।
সেখানে গিয়ে আপনি বিভিন্ন ধরনের কোম্পানিতে কাজ করতে পারেন তাদের চাহিদা অনুযায়ী।
নিউজিল্যান্ডে গিয়ে সকল কাজ করে এভেলেবেল রয়েছে। নিউজিল্যান্ডে বাঙালিরা অনেক রকম কাজ করে থাকেন নিজের দক্ষতা অনুযায়ী। আপনি যে বিষয়ে দক্ষ আপনি সেই বিষয়ে কাজ করতে পারেন। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন নিউজিল্যান্ডে বাঙালিরা কি কি কাজ করে থাকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
নিউজিল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাব
আপনারা অনেকেই নিউজিল্যান্ডের যেতে চান। কিন্তু আপনারা জানেন না নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন তার সম্পর্কে বিস্তারিত। আসুন জেনে নিই আমরা খুব সহজেই কিভাবে নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারি তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
- নিউজিল্যান্ডের যেসকল কোম্পানিগুলো জব এর সার্কুলার প্রকাশ করে সেখানে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। আপনার সিভি ও ডকুমেন্টগুলো পাঠানোর পরে তারা আপনাকে নির্বাচন করলে পরবর্তীতে আপনাকে ভাইভার জন্য বলা হবে। আপনি ভাইভাতে সঠিক পারফরম্যান্স দেখাতে পারলে। তারা আপনাকে জব দিয়ে দিবে এবং নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন। এখানে আপনাকে একটি জব অ্যারেঞ্জ করতে হবে। জব এরেঞ্জ করার পরে আপনাকে তারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেওয়ার পারমিশন দিয়ে দিবে।
- নিউজিল্যান্ডের যদি আপনার কোন আত্মীয় স্বজন থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমে আপনি নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন।
- আপনি এজেন্সির মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন। বাংলাদেশি অনেক এজেন্সি আছে যেগুলো অন্যান্য দেশে কাজের ভিসার টুরিস্ট ভিসায় ইত্যাদি ভিসা নিয়ে মানুষ পাঠিয়ে থাকেন। তবে নিউজিল্যান্ডের ভিসা এজেন্সি আপনি বাংলাদেশে পাবেন না। আপনি ইন্ডিয়ার এজেন্সির মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারেন।
আপনি যদি নিউজিল্যান্ডে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে তিনটি মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডে যেতে পারবেন। যেমন,
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কোন কোন মাধ্যম দিয়ে নিউজিল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাবেন এবং আপনি নিউজিল্যান্ডের খুব সহজে যেতে পারবেন।
অনলাইনে নিউজিল্যান্ডের জব সার্চ কিভাবে করব
আপনারা অনেকেই ভাবছেন অনলাইনের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের জব সার্চ করে। সেখানে আবেদন করে একটি জব অ্যারেঞ্জ করে নিউজিল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাবেন। কিন্তু আপনি জানেন না কিভাবে অনলাইনে জব সার্চ করতে হয়। আসুন জেনেনি অনলাইনে কিভাবে জব সার্চ করতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
আপনি অনলাইনে নিউজিল্যান্ডের জব সার্চ করতে হলে আপনাকে গুগোল এ গিয়ে নিউজিল্যান্ড অনলাইন জব সাইট লিখে সার্চ দিতে হবে। তারপর আপনি অনেকগুলো জব সাইট দেখতে পাবেন। সেখান থেকে আপনি খুব সহজেই জবের জন্য আবেদন করতে পারেন।
নিউজিল্যান্ড থেকে যদি আপনাকে নির্বাচন করা হয়। তাহলে আপনাকে তারা ভাইভার জন্য বলবে এবং ভাইভাতে সঠিক পারফরম্যান্স করতে পারলে আপনি তাদের কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন। এটা সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি জব অ্যারেঞ্জ করার। আপনি যদি সব অ্যারেঞ্জ করে নিউজিল্যান্ডে যান তাহলে আপনার খরচ অনেক কম হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন।
আরো জানতে ভিজিট করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন