ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ | ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

    ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ | ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়


    দাম্পত্য জীবন শুরু হওয়ার পরে সংসারে যখন নতুন বাচ্চা হওয়ার খবর শোনা যায় তখন সবার মনের মধ্যে প্রশ্ন থাকে পেটের বাচ্চাটি ছেলে সন্তান নাকি মেয়ে সন্তান তাই আজকে আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দিব ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ এবং গর্ভের-সন্তান-ছেলে-না-মেয়ে-বোঝার-উপায় কি এই বিষয়টা নিয়ে আজকের বিস্তারিত আলোচনা তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক


    নতুন জীবনে দাম্পত্য শুরু হওয়ার পরে তাদের ঘরে একটি ফুটফুটে ছেলে সন্তান নেওয়ার অনেকেরই ইচ্ছা থাকে। তাই যখন নতুন বাচ্চা পেটে আসে তখন অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন থাকে গর্ভের বাচ্চা টি ছেলে নাকি মেয়ে তাই আমরা আজকে পর্যায়ক্রমে তুলে ধরব ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি হয়ে থাকে এবং কেমন আচরণ করলে বুঝবেন আপনার গল্পের বাচ্চাটি ছেলে সন্তান


    ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ

    একাধিক পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে দেখা গিয়েছে যে যদি স্বাভাবিকের তুলনায় মায়ের চুলের গ্রোথ বেশি হয়ে থাকে তাহলে তাদের মধ্যে কোন সন্দেহ থাকে না যে ছেলে সন্তান হতে চলেছে। তাছাড়াও সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি শরীর দুর্বল ভাব এবং বমি বমিভাব লক্ষণগুলো দেখা দিলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে একাধিক গবেষণার মাধ্যমে পাওয়া গিয়েছে। তাছাড়াও স্বামী যদি দেখেন তার স্ত্রী বা দিকে ঘোরে ঘুমাচ্ছে যেকোনো সময় তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার অন্যতম লক্ষণ। তাছাড়া মায়ের সন্তান যদি পেটের নিচের দিকে ঝুঁকে গেছে বলে মনে হয় তাহলে সম্ভাবনা বেশি থাকে ছেলে সন্তান হওয়ার


    চিকিৎসকরা হার্ট রেট মা পা করে এবং সেই সময় যদি বাচ্চার হার্টবিট 140 থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে পুত্রসন্তান আসতে চলেছে নিঃসন্দেহে। তাছাড়া একাধিক গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে সন্তান ছেলে হতে চলছে যদি মায়ের প্রসাবের রং এবং হলদে হয়ে থাকে। এবং মায়ের প্রসব যদি উজ্জ্বল হলুদ রংয়ের পোশাক হয় তাহলে নিঃসন্দেহে কন্যা সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রেগনেন্সি টেস্ট করার সময় হাতের তালু বারেবারে শুকিয়ে এলে পুত্রসন্তানের প্রলোভন সম্ভাবনা


    তাছাড়াও গর্ভাবস্থায় মেয়েদের শরীরের দুধের সঞ্চয়ী শুরু হওয়া ব্রেস্টের মাপ বাড়তে থাকা এমনকি সাধারণ ডান দিকের তুলনায় বামদিকের বেস্ট একটু বেশিমাত্রায় ভারী হয়ে যাওয়ার প্রবণতা। তাহলে আপনাকে বুঝে নিতে হবে আপনার গর্ভের সন্তানটি পুত্রসন্তান। এরকম বেশ কিছু গবেষণার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে


    আপনি কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান


    ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

    গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে তা অনেকের মধ্যেই সন্দেহ থেকে যায় আর সেটি জানার জন্য অনেকে অনেক ধরনের লক্ষণ ফলো করে থাকেন। গর্ভের সন্তানটি যদি ছেলে নাকি মেয়ে জানতে হয় তাহলে গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ থেকেই বোঝা যায়। আর হ্যাঁ এটা নিশ্চিত করেছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান গবেষক রবি রত্নকরুন। যদি গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ এবং প্রসাবের আগে কম হয়ে থাকে তাহলে পুত্রসন্তান জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আরো তিনি বলেছেন দীর্ঘদিন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পরে বুঝেছেন যে যদি প্রসাবের আগে গর্ভবতী মহিলা বক্তার অনেকাংশেই কমে যায় তাহলে কন্যা সন্তান জন্ম দেয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। 


    তাই গর্ভের-সন্তান-ছেলে-না-মেয়ে-বোঝার-উপায় হল যদি প্রসাবের আগে গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ অনেকাংশেই কমে যায় তাহলে কন্যা সন্তান জন্ম দিচ্ছেন। আর যদি গর্ভ অবস্থায় রক্তচাপের মাত্রা অনেকাংশে বেড়ে যায় তাহলে তিনি পুত্রসন্তান জন্ম দিচ্ছেন। এই গবেষণাটি মোটামুটি 700 40 জনের মতো পরীক্ষার মাধ্যমে এমন একটি তথ্য তুলে ধরেছেন কানাডিয়ান ডাক্তার


    ছেলে সন্তান হলে হার্টবিট কত হয়

    ছেলে সন্তান হলে হার্টবিট কত হয় তা অনেকেই প্রশ্ন করেছেন। আবার কিছু কিছু লক্ষণ এর মাধ্যমে গর্ভের সন্তানটি ছেলে কিনা বুঝার জন্য অনেকেই হার্টবিট রেট জানতে চেয়ে থাকেন ডাক্তারের কাছে। ছেলে সন্তান হলে হার্টবিট এর রেট হয় 140 BPM নিচে হয়ে থাকে আর যদি 140 এর উপরে হয় তাহলে গর্ভের মেয়ে সন্তান হবে


    ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে

    কিছু কিছু লক্ষণ এর মাধ্যমে পেটের সন্তান ছেলে কিনা তা নিশ্চিত করা যায় তা হল পেটের ভুড়ি টা যদি নিচের দিকে নেমে যায় তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আর যদি গর্ভবতী মহিলাকে কেউ ফলো করে থাকে এবং সে যদি বাম দিকে কাত হয়ে ঘুমায় তাহলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এবং সকালে উঠে যদি দুর্বলতা ভাব অনুভব করে। এবং বমি বমি ভাব আসে এবং মাথা ঘোরা দেখায় তাহলে এটেল সন্তান ছেলে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে


    ছেলে সন্তান কত সপ্তাহে হয়

    গর্ভের মেয়ে সন্তানের তুলনায় ছেলে সন্তানের অপরিণত অবস্থায় সাধারণত 20 থেকে 24 সপ্তাহ পর্যন্ত জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা 70 ভাগ বেশি হয়ে থাকে। কোথাও যদি 30 থেকে 33 সপ্তাহ জন্ম নেওয়ার ঝুঁকি 24 শতাংশ বেশি তাছাড়াও 34 থেকে 36 সপ্তাহে জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ বেশি থাকে বলে বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে


    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন