জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
জার্মানিতে কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য, আপনাকে অবশ্যই একটি জার্মান কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার থাকতে হবে। আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট এবং জার্মানিতে থাকার অনুমতির জন্য একটি আবেদনপত্রও থাকতে হবে।
জার্মানিতে কাজের ভিসার জন্য আবেদন:
- একটি জার্মান কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার পান।
- আপনার স্থানীয় জার্মান দূতাবাস বা কনস্যুলেটে একটি ভিসার জন্য আবেদন করুন।
- একটি বৈধ পাসপোর্ট
- একটি চাকরির অফার
- একটি পূর্ণাঙ্গ ভিসা আবেদনপত্র
- একটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট-আকারের ছবি
- আপনার শিক্ষাগত এবং পেশাগত যোগ্যতার প্রমাণ
- আপনার আর্থিক স্থিতিশীলতার প্রমাণ
- ভ্রমণ বীমা
আপনার ভিসার জন্য একটি সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করুন। আপনার ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনি জার্মানিতে প্রবেশ করতে এবং আপনার নতুন চাকরি শুরু করতে সক্ষম হবেন। জার্মানিতে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করার সময় বিবেচনা করার জন্য এখানে কিছু অতিরিক্ত বিষয় রয়েছে:
আপনার চাকরির অফার অবশ্যই জার্মান কর্তৃপক্ষের দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে। আপনাকে অবশ্যই জার্মানিতে বসবাসের জন্য একটি বৈধ বাসস্থানের প্রমাণ সরবরাহ করতে হবে। আপনাকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে আপনার জার্মানিতে থাকার সময় নিজের এবং আপনার নির্ভরশীলদের (যদি থাকে) সমর্থন করার জন্য আপনার পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে।
আপনাকে অবশ্যই জার্মান ভাষার একটি নির্দিষ্ট স্তরের দক্ষতা প্রমাণ করতে হতে পারে। জার্মানিতে কাজের ভিসা সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, আপনি জার্মান ফেডারেল অফিস অফ ফরেন অ্যাফেয়ার্সের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
জার্মানিতে কাজের ভিসা পাওয়া একটি চ্যালেঞ্জিং প্রক্রিয়া হতে পারে, তবে এটি অবশ্যই সম্ভব নয়। আপনি যদি আপনার গবেষণা করেন এবং প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে কাজ করতে ইচ্ছুক হন তবে আপনি আপনার স্বপ্নের জার্মানিতে চাকরি পেতে পারেন।
২০২৩ সালে যারা জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা বাংলাদেশের সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই আবেদন করে জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাদের খরচ হবে 8 লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১২ লক্ষ টাকা।
২০২৩ সালে বিমান ভাড়া সহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ার কারণেই মূলত ৮ লক্ষ টাকা থেকে 12 লক্ষ টাকার মধ্যে জার্মানিতে যাওয়া যাচ্ছে। ২০২২ সালের আগে ৫ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আট লক্ষ টাকার মধ্যেই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে জার্মানিতে যাওয়া যেত। কিন্তু এখন বর্তমানে বিমান ভাড়া সহ সমস্ত জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণেই এখন আরো বেশি পরিমাণে খরচ করা লাগছে।
আমরা বাংলাদেশীরা অনেকেই অনেক দেশে টাকা আয় করার জন্য যেতে চাই। আমরা অনেক দেশে কাজ করার জন্য যেতে চাই কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না আমরা সেখানে গিয়ে কি কাজ করব। আমরা যে দেশে যাব সে দেশে আমাদের বেতন কত হবে। আমাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা কেমন হবে ইত্যাদি সম্পর্কে আমরা জানতে পারিনা। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত। আশা করি আপনারা আপনার মনের সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের এই কন্টেন্ট থেকে পাবেন।
আমেরিকাতে কাজের ভিসা নিয়ে কিভাবে যাবেন
জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার যোগ্যতা
আপনারা অনেকেই জার্মানিতে কাজ করার জন্য যেতে চান। অনেকেই জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান মূলত তাদের জন্য আমাদের এই কনটেন্ট টি। আমরা অনেকেই জানিনা জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে হলে আমাদের কি কি যোগ্যতা লাগবে তার সম্পর্কে। আজকে আমরা তার সম্পর্কে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।
- নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা থাকতে হবে
- নির্দিষ্ট কাজের উপর প্রশিক্ষণ সনদ
- এর আইডি কার্ডের ফটোকপি
- আই এল টি এস সম্পূর্ণ হতে হবে
- চেয়ারম্যান কর্তিক সনদপত্র
- এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
- বাবা মায়ের আইডি কার্ডের ফটোকপি
জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে অনেকেই যেতে চাই। ওয়ার্ক পারমিট ভিসার যোগ্যতা সম্পর্কে অনেকেই অবগত নয়। জার্মানিতে আপনি যদি যেতে চান তাহলে আপনাকে এসএসসি বা এইচএসসি/ইন্টার পাশ করা লাগবে। আপনাকে অবশ্যই জার্মান ভাষায় অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি জার্মান ভাষা না বুঝেন বা যদি জার্মান ভাষা না পারেন তাহলে আপনি জার্মান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা গ্রহণ করতে পারবেন না।
আপনি জামান যেতে চান সেখানে গিয়ে কি করবেন তা আপনাকে আগে থেকেই ভেবে রাখতে হবে বা অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আপনি যদি আপনার স্কেল না দেখাতে পারেন তাহলে আপনি সেখানে যেতে পারবেন না। আপনি যে সকল বিষয়ে অভিজ্ঞ আপনি জার্মানী গিয়ে সে সকল বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারবেন এতে আপনার অনেক সুবিধা হবে।
জার্মানিতে কাজের জন্য আবেদন করবো কিভাবে
আপনারা অনেকেই জার্মানিতে যেতে চান। কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন না জার্মানিতে যাবেন সেখানে গিয়ে কি কাজ করবেন তার সম্পর্কে। জার্মানিতে আপনি কি কাজের জন্য কেমন বেতন দেয়া হবে তাও জানেন না এ সকল তথ্য নিয়ে আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করবো। জার্মানিতে কাজের জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সেই বিষয়ের উপর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আপনি গুগল থেকে জার্মানিতে কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসকল কোম্পানিগুলো কাজের জন্য কর্মী নিয়ে থাকে সেখানে আপনি নিয়োগ এর আবেদন করতে পারেন। আবেদন করার জন্য প্রয়োজন হতে পারে আপনার পড়াশোনার সার্টিফিকেট আর আপনার কাজের দক্ষতা। এভাবে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করতে পারেন।
সরকারি মাধ্যমে আয়ারল্যান্ড যাওয়ার উপায়
জার্মান কোম্পানি আবেদন গ্রহণ করলে করণীয় কি
আপনারা অনেকেই জার্মানিতে গিয়ে সেখানে কাজ করতে চান। অনেকেই বাংলাদেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে জার্মানি কোম্পানির যে সকল নিয়োগ দিয়ে থাকে তার আবেদন করে থাকেন। আপনারা অনেকেই জানেন না তারা যদি আপনার আবেদন গ্রহণ করে থাকে তারপরে কি করতে হবে। আজকে আমরা এই সম্পর্কে আলোচনা করব।
আপনি অনলাইনের মাধ্যমে জার্মান কোম্পানিতে কাজ করার জন্য আবেদন করে থাকলে এবং সেই আবেদন যদি তারা গ্রহণ করে থাকে তাহলে আপনাকে ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেবে। তারপর আপনাকে কোন একদিন নির্দিষ্ট ডেটে ভাইভা দেওয়ার জন্য বলবে।
সেটা হতে পারে অনলাইনের মাধ্যমে যেমন, স্কাইপ। ভাইভার সময় যখন আপনি জার্মানি ভাষায় কথা বলবেন তখন তারা বুঝতে পারবে যে আপনি সেই বিষয়ে অভিজ্ঞ তখন আপনাকে তারা নিয়োগ করে নিতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনাকে তারা ওয়ার্ক পারমিট দিয়ে দিবে। সকল পেপারগুলো এম্বাসিতে জমা দিতে হবে। এসকল কিছু গুলো আপনি জমা দেওয়ার পরবর্তীতে আপনাকে জার্মান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিয়ে দেওয়া হবে।
জার্মানিতে জব ভিসায় আসতে কত টাকা লাগে
জার্মানিতে জব ভিসায় আসতে কত টাকা লাগবে তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর। প্রধান খরচগুলি হল: ভিসা ফি: ৭৫ ইউরো। জার্মানিতে থাকার খরচ: আপনি কোথায় থাকেন এবং আপনার জীবনযাত্রার মানের উপর নির্ভর করে। তবে, মাসিক ১,০০০ থেকে ১,৫০০ ইউরো খরচ ধরা যেতে পারে। ভ্রমণ বীমা: প্রতি বছর ৩০০ থেকে ৫০০ ইউরো জার্মান ভাষা শেখার খরচ: আপনি যদি ইতিমধ্যে জার্মান ভাষা না জানেন তবে আপনাকে একটি ভাষা কোর্সে ভর্তি হতে হবে।
অন্যান্য খরচ
চাকরির খোঁজার খরচ: আপনি যদি জার্মানিতে থাকাকালীন চাকরি খুঁজেন তবে আপনার যাতায়াত, থাকা এবং খাওয়ার খরচ বহন করতে হবে। আপনার পেশাগত যোগ্যতা অনুবাদ করার খরচ: আপনার পেশাগত যোগ্যতা জার্মানিতে স্বীকৃত হওয়ার জন্য আপনাকে সেগুলি জার্মান ভাষায় অনুবাদ করতে হতে পারে। আপনার পাসপোর্ট এবং অন্যান্য নথিপত্রের প্রত্যয়িত অনুবাদের খরচ।মোট খরচ আপনার ব্যক্তিগত পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ ইউরোর মধ্যে হতে পারে।
আপনারা অনেকেই জার্মানিতে কাজ বা জব করার জন্য যেতে চান। আপনারা অনেকেই জানেন না জার্মানিতে জব ভিসা নিয়ে যেতে কত টাকা লাগে বা টাকা লাগে না কি এ সম্পর্কে। অন্যান্য দেশের মতো জার্মানিতে যেতে হলে ভিসা কিনতে হয় না। আপনি যদি জার্মানিতে জব ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনার ইসকিল অনেক ভালো হতে হবে। আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং জার্মান ভাষায় অনেক দক্ষ হতে হবে।
জার্মানিতে যেতে হলে কোন টাকা লাগে না আপনার অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আপনি যেতে পারবেন। জার্মানিতে যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই জার্মানি থেকে যে সকল কাজের জন্য আবেদন ফরম ছেড়ে থাকে সেগুলো আপনাকে অনলাইনে পূরণ করতে হবে। যদি আপনি চান তাহলে আপনার ভাইভা নেওয়া হবে। তারা যদি আপনাকে নির্বাচন করে তাহলে আপনি খুব সহজেই জার্মান চলে যেতে পারবেন।
মালটা কাজের ভিসা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
জব ভাইবার জন্য আপনাকে সেখানে ডাকতে পারে এবং যাবতীয় খরচ গুলো তারাই বহন করবে। সুতরাং আপনারা বুঝতে পারছেন এখানে আপনার টাকা খরচ করতে হবে না। আপনি সম্পন্নভাবে চাকরিটা পেয়ে গেলে আপনি বাংলাদেশ থেকে যাবেন সে খরচটা ও জার্মান কোম্পানি বহন করবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন জার্মানিতে জব ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে।
জার্মানিতে জব ভিসায় আসার খরচ কমাতে যা করতে পারেন
জার্মানিতে থাকার জন্য একটি সাশ্রয়ী মূল্যের বিকল্প খুঁজুন। জার্মানিতে থাকাকালীন চাকরি খুঁজুন। পেশাগত যোগ্যতা নিজেই অনুবাদ করুন। পাসপোর্ট এবং অন্যান্য নথিপত্রের প্রত্যয়িত অনুবাদ নিজেই করুন। জার্মানিতে জব ভিসায় আসার জন্য অবশ্যই আর্থিকভাবে সক্ষম হতে হবে। আপনার যদি পর্যাপ্ত অর্থ না থাকে, তাহলে ভিসা আবেদন বাতিল করা যেতে পারে।
জার্মানিতে যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ছয় মাস মেয়াদের একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট
- আইডি কার্ডের ফটোকপি
- বাবা মায়ের আইডি কার্ডের ফটোকপি
- নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা
- ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত সনদ
- জার্মান দূতাবাসের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সত্যায়িত
- জার্মান দূতাবাসে আবেদন ফরম সংগ্রহ
উপরোক্ত কাগজপত্র যদি কোন ধরনের ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে আগে থেকে সংশোধন করতে হবে তাহলে না হলে জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই অবশ্যই চেষ্টা করবেন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো আগে থেকেই ভুল ত্রুটিগুলো সংশোধন করে নেওয়া।
জার্মানিতে কোন ভিসায় যাওয়া সহজ
আমরা জার্মানিতে অনেকেই যেতে চাই। আমরা অনেকেই পড়াশোনা করার জন্য আবার কেউ জব করার জন্য আবার কেউ কাজ করার জন্য যেতে চাই। আমরা অনেকেই জানিনা জার্মানিতে কোন ভিসা নিয়ে যাওয়ার সহজ আর কোন বিষয় নিয়ে যাওয়া কঠিন। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
জার্মানি একটি উন্নত দেশ। জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাওয়া অনেক কঠিন অন্যান্য ভিসার তুলনায়। জার্মানিতে স্টুডেন্ট ভিসা বা জব ভিসা নিয়ে যাওয়া অনেক সহজ। আপনার যদি অনার্স মাস্টার্স পড়াশোনা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই আবেদন করে জার্মানি যেতে পারবেন। তবে জার্মানির যাওয়ার আগে আপনাকে ইংরেজি এবং জার্মান ভাষায় অবশ্যই অভিজ্ঞ হতে হবে।
জার্মানি গিয়ে অনেকে অনেক রকম কাজ করে থাকেন অথবা জব করেন। যারা জার্মানীতে পড়াশোনা করেন তারা তার পাশাপাশি পার্টটাইম জব করে থাকেন। সেখান থেকে তারা খুব ভালোভাবেই টাকা আয় করে চলাচল করতে পারে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন জার্মানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাওয়া একটু বেশি কঠিন সেটি উন্নত দেশ তার কারণে।
জার্মানিতে কাজের সুযোগ
জার্মানিতে চাকরির বাজার বর্তমানে শক্তিশালী, চাকরির খোলার সংখ্যা বেকারত্বের হারের চেয়ে বেশি। এর জন্য বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে। জার্মানির জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর মানে হল যে শ্রমবাজারে চাহিদা পূরণের জন্য আরও শ্রমিকের প্রয়োজন।
জার্মানিতে বেকারত্বের হার কম। এর মানে হল যে কাজ খুঁজতে আগ্রহী প্রচুর সংখ্যক যোগ্য প্রার্থী রয়েছে।
জার্মানি একটি শক্তিশালী অর্থনীতির সাথে একটি উন্নত দেশ। এর মানে হল যে জার্মানিতে প্রচুর সংখ্যক উচ্চ-বেতনের চাকরি রয়েছে। জার্মানিতে চাকরির সন্ধানের জন্য আপনি যদি আগ্রহী হন তবে এখানে কয়েকটি বিষয় মনে রাখতে হবে আপনার জার্মান ভাষার দক্ষতা ভালো হতে হবে। বেশিরভাগ চাকরির জন্য জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রয়োজন হয়।
একটি শক্তিশালী সারসংকলন এবং কভার লেটার থাকতে হবে। আপনার সারসংকলন এবং কভার লেটার আপনাকে প্রতিযোগিতা থেকে আলাদা হতে সাহায্য করবে। আপনাকে নেটওয়ার্ক করতে হবে। জার্মানিতে চাকরি খুঁজে পাওয়ার একটি দুর্দান্ত উপায় হল নেটওয়ার্কিং করা। জার্মানিতে চাকরি খুঁজে পাওয়ার জন্য এখানে কয়েকটি সংস্থান রয়েছে।
- ফেডারেল এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি
- ইনডেড
- মনস্টার
- গ্ল্যাসডোর
জার্মানিতে কয়েকটি জনপ্রিয় পেশা রয়েছে:
- স্বাস্থ্যসেবা
- ব্যবসা এবং অর্থ
- ট্রেডস
- আইটি এবং প্রযুক্তি
- ইঞ্জিনিয়ারিং
জার্মানিতে কাজ করা একটি দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা হতে পারে। দেশটি একটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ইতিহাস সহ একটি সুন্দর দেশ। জার্মানিতে বেতন এবং সুবিধাগুলিও সাধারণত খুব ভাল। আপনি যদি আপনার কর্মজীবনকে এগিয়ে নিতে একটি দুর্দান্ত জায়গা খুঁজছেন তবে জার্মানি একটি দুর্দান্ত বিকল্প।
জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি
স্বাস্থ্যসেবা: নার্স, ডাক্তার, ফার্মাসিস্ট, হেলথ কেয়ার অ্যাসিস্ট্যান্ট
ব্যবসা এবং অর্থায়ন: অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, মার্কেটিং ম্যানেজার
কারিগরি: ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, মেকানিক, ওয়েল্ডার
আইটি এবং প্রযুক্তি: সফ্টওয়্যার ডেভেলপার, ডেটা অ্যানালিস্ট, IT সার্ভিস টেকনিশিয়ান, IT প্রোজেক্ট ম্যানেজার
ইঞ্জিনিয়ারিং: মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার
দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা: যদি কোন নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকে তবে আপনার কাজ খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। জার্মান ভাষার দক্ষতা: যদি জার্মান ভাষা জানেন তবে কাজ খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা: আপনার যদি একটি উচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকে তবে আপনার কাজ খুঁজে পাওয়া সহজ হবে।'
যদি জার্মানিতে কাজ করতে চান তবে অবশ্যই একটি জার্মান কোম্পানির কাছ থেকে চাকরির অফার পেতে হবে। জার্মানিতে থাকাকালীন চাকরি খুঁজতে পারেন, তবে এটি কঠিন হতে পারে।
জার্মানিতে কাজের সন্ধান
- কাজের জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করুন।
- কাজের জন্য নিয়োগকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
- কাজের জন্য একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করুন।
- কাজের জন্য একটি ভাষা কোর্সে ভর্তি হন।
- কাজ করা একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা হতে পারে।
আপনি যদি জার্মানিতে কাজ করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার গবেষণা করতে হবে এবং প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে কাজ করতে ইচ্ছুক হতে হবে।
আপনারা অনেকেই জার্মানিতে জানতে চান কিন্তু জার্মানি সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন না। আপনারা অনেকেই জানেন না জার্মানিতে কাজের চাহিদা কেমন। আসলে জার্মানিতে কাজের চাহিদা অনেক বেশি। সেখানে অনেক বাংলাদেশী কাজ করে থাকেন।
করোনাকালীন সময়ে অনেক সমস্যা হওয়ার কারণে সেখানে এখন সবকিছু ঠিকঠাক করার জন্য কাজের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। জার্মানিতে যারা যাবেন তারা নিজে নিজেই একটু কষ্ট করে কাজ পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে আপনারা ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- ডাইভিং
- মেকানিক্যাল
- সিকিউরিটি গার্ড
- ফুড প্যাকেজিং
- এগ্রিকালচার
- কম্পিউটার অপারেটর
- শপিং মল
- রেস্টুরেন্ট
- ফুড ডেলিভারি
- স্পোর্টসম্যান
- পরিছন্নতা কর্মী
- কনস্ট্রাকশন
- নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার
- ডাক্তার
- মাস্টার
- ক্লিনিং ম্যান
- মেডিক্যাল ক্লিনার
- শপিংমল ক্লিনার
- আবাসিক হোটেল
জার্মানিতে কাজের বেতন কত
জার্মানিতে কাজের গড় বেতন প্রতি ঘন্টায় প্রায় 23 ইউরো। তবে, এটি কেবল একটি গড়। কিছু পেশার বেতন প্রতি ঘন্টায় 10 ইউরোর কম, অন্যদের বেতন প্রতি ঘন্টায় 50 ইউরোরও বেশি। সফ্টওয়্যার ডেভেলপার: প্রতি ঘন্টায় 40 ইউরো। নার্স: প্রতি ঘন্টায় 30 ইউরো। ইলেকট্রিশিয়ান: প্রতি ঘন্টায় 35 ইউরো। শিক্ষক: প্রতি ঘন্টায় 35 ইউরো। বিক্রয় সহকারী: প্রতি ঘন্টায় 15 ইউরো।
আপনার পেশা: কিছু পেশার বেতন অন্যদের তুলনায় বেশি। উদাহরণস্বরূপ, ডাক্তার এবং আইনজীবীদের বেতন সাধারণত অন্যান্য পেশার তুলনায় বেশি।
অভিজ্ঞতা: আপনার যত বেশি অভিজ্ঞতা থাকবে, আপনার বেতন তত বেশি হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যদি একটি উচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকে, তবে আপনার বেতন তত বেশি হবে।
জার্মান ভাষার দক্ষতা: আপনি যদি জার্মান ভাষা জানেন, তবে আপনার বেতন তত বেশি হবে। যে জার্মানিতে কাজ করছেন তার অবস্থান: জার্মানির বড় শহরগুলিতে বেতন ছোট শহরগুলির তুলনায় বেশি।
আপনারা অনেকেই জার্মানি যেতে চান। অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন জার্মানিতে কাজ করে কেমন বেতন পাওয়া যাবে। আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাবো জার্মানিতে কাজের বেতন সম্পর্কে।
জার্মানিতে আপনি যদি ভালোভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনি বিএনপিকে 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। যারা সাধারন ভাবে কাজ করে তারা দের লক্ষ টাকা আয় করে থাকে। আসলে কাজের উপর ভিত্তি করে টাকা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। যে যত বেশি কাজ করবে সে তত বেশি টাকা পাবে। আশা করি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন।
জার্মানিতে একজন কর্মীর বেতন আড়াই লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে স্বাভাবিকভাবে একজন কর্মীর বেসিক বেতন দুই লক্ষ টাকার উপরেই হয়ে থাকে। আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় জার্মানিতে গিয়ে কাজ করতে চান তাহলে কিন্তু কলেজের নির্ধারিত ছুটি সময় অনুযায়ী জার্মানিতে কাজ করার সুযোগ পাবেন।
এক্ষেত্রে মান্থলি দুই লক্ষ টাকা থেকে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত স্টুডেন্ট অবস্থায় ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। জার্মানিতে কাজের সময় ৮ ঘন্টা দেওয়া হয়। ওভারটাইমসহ সর্বোচ্চ ১২ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ থাকে। তবে নরমালি যারা বর্তমানে কাজে নিয়োজিত আছে এর থেকে বেশি সময়ও কাজ করার সুযোগ পায় এক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যা হয় না।
জার্মানিতে যেতে কত টাকা লাগবে
জার্মানিতে ভ্রমণের খরচ ভ্রমণের সময়কাল, যে ধরনের কার্যকলাপ করতে চান এবং আপনার ভ্রমণের স্টাইলের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হবে। তবে, এখানে একটি সাধারণ ধারণা দেওয়া হল যে কত খরচ হতে পারে:
পরিবহন
- বাস ভ্রমণ: $20-$50 প্রতি লেগ
- স্থানীয় পরিবহন: $10-$30 প্রতি দিন
- রাউন্ড-ট্রিপ ফ্লাইট: $600-$1,200
- ট্রেন ভ্রমণ: $50-$200 প্রতি লেগ
আবাসন
- হোটেল: $100-$300 প্রতি রাত
- এয়ারবিএনবি: $50-$150 প্রতি রাত
খাবার
- ক্যাফে: $10-$20 প্রতি খাবার
- মুদি দোকান: $5-$10 প্রতি দিন
- রেস্তোরাঁ: $20-$50 প্রতি খাবার
কার্যকলাপ
- ঐতিহাসিক স্থান: $5-$10 প্রতি প্রবেশ
- ট্যুর: $20-$50 প্রতি ব্যক্তি
- জাদুঘর: $10-$20 প্রতি প্রবেশ
অন্যান্য খরচ
- ভিসা: $160
- ভ্রমণ বীমা: $50-$100
- স্মারক: $50-$100
জার্মানিতে দুই সপ্তাহের ভ্রমণের জন্য আপনার প্রায় $2,000-$5,000 খরচ হতে পারে। তবে, আপনি যদি একটি বাজেটে ভ্রমণ করেন তবে আপনার খরচ কমাতে পারেন। এখানে কিছু টিপস রয়েছে
জার্মানিতে ওয়ার পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে হলে খরচ পড়বে প্রায় ৮ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে 12 লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আর আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকার মধ্যেই স্টুডেন্ট ভিসাতে যাওয়া যাবে।
এক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কলেজে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হবে আবেদন যদি সম্পন্ন হয়ে যায় তাহলে ইনস্টিটিউট ফিসহ আনুষাঙ্গিক সমস্ত খরচ গুলো বহন করার ক্ষেত্রে আপনাকে আট থেকে ১২ লক্ষ টাকার মতো খরচ করা লাগবে।
- ফ্রি বা কম খরচে কার্যকলাপ খুঁজুন।
- পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করুন।
- অফ-সিজনে ভ্রমণ করুন।
- হোস্টেল বা এয়ারবিএনবি-তে থাকুন।
- নিজের খাবার রান্না করুন।
আপনারা অনেকেই জার্মানি যেতে চান তাই আপনারা জার্মানি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান। অনেকে জানতে চান জার্মানিতে বসবাস করতে হলে আপনার কেমন টাকা খরচ হবে তার সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে সম্পর্কে আলোচনা করব।
মালয়েশিয়াতে টুরিস্ট ভিসায় গিয়ে কাজ করার উপায়
আপনি যদি জার্মানিতে থাকতে কত টাকা খরচ হয়। খরচ টা সম্পূর্ণ আপনার চাহিদার উপর নির্ভর করে। জার্মানিতে অনেক বাংলাদেশিরা বাস করে। সেখানে কেউ খরচ করে থাকে 300 ইউরও। কেউ খরচ করে থাকে 400 আবার কেউ খরচ করে থাকে 500 ইউরও আসলে খরচ টা সম্পূর্ণটাই নিজের চাহিদার উপর নির্ভর করে। তবে আপনি 350 ইউরও খরচ করে থাকা-খাওয়া হাত খরচ সবকিছু চালিয়ে দিতে পারবেন।
যে খরচগুলো আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করলাম মাসিক খরচ। আশা করি আপনারা সকলেই বুঝতে পারছেন খরচের বিষয় টি। 350 ইউরও সমান সমান বাংলাদেশি টাকায় প্রায় 35 হাজার টাকার মতো। আপনি ঠিকঠাক ভাবে কাজ করে থাকলে প্রথম মাসে আপনি দেড় লক্ষ টাকার বাড়িতে পাঠাইতে পারবেন। জার্মানিতে বেতন দেওয়া হয় অনেক বেশি টাকা। আশাকরি জার্মানির ভিসা থেকে শুরু করে যাবতীয় তথ্য আপনারা পেয়েছেন।
জার্মান জব ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা
- কোম্পানির নির্দেশনা অনুযায়ী সনদ
- পূর্বে কোথায় কাজ করেছেন তার প্রমাণ
- ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি
- নির্দিষ্ট কোন স্কিল থাকলে তার প্রমাণ
- কতদিন যাবত চাকরিতে নিয়োজিত আছেন তার প্রমান
- বাহিরে অন্য কোথাও কাজ করেছেন কিনা
- ট্রাভেল হিস্টরি থাকলে তার প্রমাণ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন