আমাদের আজকের এই কনটেন্টটি হাঙ্গেরি কাজের ভিসা সম্পর্কে। এ কনটেনটি যদি আপনারা সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে হাঙ্গেরি থেকে কিভাবে অন্যান্য রাষ্ট্রে মানুষ প্রবেশ করে এবং এখানে বর্তমানে কিভাবে আপনি কাজের ভিসা নিয়ে থাকতে পারবেন এই বিষয়গুলো এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে সুন্দর মত উপস্থাপনা করা হয়েছে।
হাঙ্গেরি কাজের ভিসা
আপনারা অনেকেই কাজ করার জন্য অনেক দেশে যেয়ে থাকেন। যেমন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভুটান, দুবাই, সৌদি আরব, ফিজি ইত্যাদি দেশে যেয়ে থাকেন। আপনারা অনেকেই আছেন যারা হাঙ্গেরিতে কাজ করতে যেতে চান। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে হাঙ্গেরি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনাদের মনে অনেক রকম প্রশ্ন জাগে। যেমন, হাঙ্গেরিতে কিভাবে যেতে হয়।
হাঙ্গেরিতে গিয়ে বাংলাদেশিরা কি কাজ করে থাকেন। হাঙ্গেরিতে বেতন কত। হাঙ্গেরিতে যেতে হলে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে ইত্যাদি সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে হাঙ্গেরি সম্পর্কে ডিটেইলস আলোচনা করবো আশা করি আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর এর মধ্য থেকে পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
হাঙ্গেরি কাজের ভিসা ২০২৩
বর্তমানে হাঙ্গেরি কাজের ভিসা চালু আছে। এক্ষেত্রে ২০২৩ সালে যারা আপনারা হাঙ্গেরিতে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা চাইলে আঙ্গারি কাজের ভিসার জন্য সরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। বর্তমানে হাঙ্গেরিতে ফ্যাক্টরির কাজ এবং গার্মেন্টস কর্মী হিসেবে ব্যাপকভাবে কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে।
যারা দীর্ঘ পাঁচ বছর যাবৎ হাঙ্গেরিতে অবস্থান করছে তাদের হাঙ্গেরি থেকে অন্যান্য রাষ্ট্রে যাওয়ার অনুমোদন রয়েছে। এক্ষেত্রে হাঙ্গেরি থেকে আপনারা পাশাপাশি অন্যান্য রাষ্ট্র প্রবেশ করতে পারবেন তবে এখানকার পদ্ধতি এবং পলিসি কিছুটা আগের তুলনাই চেঞ্জ করা হয়েছে।
আয়ারল্যান্ডের কাজের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
বর্তমানে হাঙ্গেরিতে কাজের ভিসার মাধ্যমে যেতে হলে আগের তুলনায় খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে তাই ২০২৩ সালে যারা হাঙ্গেরিতে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে যাচ্ছেন তারা অবশ্যই বৈধ কোন এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন তা না হলে কিন্তু বড় অংকের টাকা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকতে পারে অবৈধভাবে যারা বর্তমানে অবস্থান করছে তাদের বৈধ হওয়ার বিষয়ে সে দেশের সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে তাই সেখানে অবৈধভাবে যাওয়ার পরে অবৈধ হওয়ার উপায় রয়েছে ২০২৩ সালের মধ্যেই।
হাঙ্গেরি ভিসা খরচ কত
বর্তমানে হাংরিতে কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়ার জন্য খরচ পড়বে প্রায় সাড়ে চার লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আগের তুলনায় হাঙ্গেরিতে যাওয়ার প্রসেস অনেকটাই সহজ হয়েছে তবে খরচ অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। কেননা বর্তমানে হাংগেরি থেকে অন্যান্য রাষ্ট্রে যাওয়ার সুযোগ থাকার কারণে অনেকেই হাঙ্গেরিতে চলে যাচ্ছে।
তাই আপনারা যদি হাঙ্গেরিতে সরাসরি কাজের নিয়োগ পেতে চান তাহলে বেসরকারি অথবা সরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যেতে পারবেন তবে সরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যাওয়াই সবথেকে উত্তম হবে। দীর্ঘদিন যদি আপনি কাজ করতে পারেন তাহলে হাঙ্গেরি থেকে আবার অন্যান্য রাষ্ট্রেও প্রবেশ করার সুযোগ পাবেন।
জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন
বর্তমানে অনেক টাকা খরচ করে হলেও অনেকেই হাঙ্গেরিতে প্রবেশ করছে কেন না হাঙ্গেরি থেকে ইউরোপ কান্ট্রির ভিতরে ঢোকার সুযোগ সুবিধা বেশি থাকার কারণে। তাই প্রথম অবস্থায় যারা টুরিস্ট ভিসা বা অন্যান্য পদ্ধতিতে হাঙ্গেরিতে প্রবেশ করছেন তারা অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
ভালো মানের কাজের ভিসা নিয়ে যদি হাঙ্গেরিতে জানতে চান তাহলে কিন্তু খরচ বেশি পড়বে এক্ষেত্রে প্রায় ৮ লাখ টাকার মতো খরচ পড়তে পারে ভালো মানের কাজ নিয়ে যেতে হলে তবে আপনারা যদি নরমালি সেখানে যেকোনো একটি কাজ নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনারা খুব সহজেই অন্যান্য কাজের শিফট করতে পারবেন।
তাই উচিত হবে প্রথম অবস্থায় ভালো মানের কাজ না হলেও মোটামুটি একটি কাজ পেলেই সেখানে চলে যাওয়া উচিত এবং সেখান থেকে অন্যান্য দেশে যাওয়ার সুযোগ করে নেয়া উচিত এতে করে অন্যান্য দেশে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে এবং কাজের কাজের ভিসা ও পাওয়া যাবে তাই উচিত হবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভালো মানের বিচার না হলেও অল্প মূল্যের ভিসা পেলেও চলে যাওয়া।
হাঙ্গেরিতে কাজের বেতন কত
হাঙ্গেরিতে কাজের বেতন আগের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে এখন বর্তমানে একজন শ্রমিকের বেতন প্রায় ৬৫ হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ ক্ষেত্রে ফ্যাক্টরিতে যারা কাজ করে তাদের বেতন আগের তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে এক্ষেত্রে সত্তর হাজার থেকে শুরু করে ৯০ হাজার ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন একজন কর্মীর।
আমরা আপনাদের সঙ্গে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছে হাঙ্গেরিতে যেতে হলে আপনার কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে এবং কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে তার সম্পর্কে। এখন আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করবো হাঙ্গেরিতে বেতন কত তা সম্পর্কে বিস্তারিত।
আপনি যদি হাঙ্গেরিতে যান এবং আপনি যদি কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি সর্বোচ্চ বেতন পাবেন 1 লক্ষ 30 হাজার থেকে এক লক্ষ আশি হাজার টাকা পর্যন্ত। অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের জন্য সর্বোচ্চ বেতন। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন হাঙ্গেরিতে বেতন কত দেয়া হয় তার সম্পর্কে।
কাতারে ব্যাপকভাবে কর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
হাঙ্গেরিতে যাওয়ার জন্য কারা আবেদন করতে পারবেন
আপনারা অনেকে হাঙ্গেরিতে যেতে চান। কিন্তু আপনারা জানেন না হাঙ্গেরিতে যাওয়ার জন্য কারা আবেদন করতে পারবে সে সম্পর্কে। হাঙ্গেরিতে যাওয়ার জন্য আপনার বয়স হওয়া লাগবে ১৮ বছর এবং সর্বোচ্চ বয়স হওয়া লাগবে ৪৫ বছর। আপনার বয়স যদি ৪৫ বছরের উর্ধ্বে এবং ১৮ বছরের নিচে হয় তাহলে আপনি হাঙ্গেরিতে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কারা কারা আবেদন করতে পারবে সে সম্পর্কে।
বর্তমানে হাঙ্গেরি যাওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করা লাগে তবে ক্ষেত্রে দূতাবাস থেকে ভিসার জন্য আবেদন করলে খুব সহজেই এবং অল্প টাকার মধ্যেই যাওয়া যায় তাদের অনলাইনের মাধ্যমে অথবা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
হাঙ্গেরিতে যাওয়ার যোগ্যতা
আপনারা হাঙ্গেরিতে যদি যেতে চাও তাহলে আপনার যেসকল যোগ্যতাগুলো প্রয়োজন হবে তা নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি আপনারা আলোচনা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়লে বুঝতে পারবেন। হাঙ্গেরিতে অনেকেই যেতে চান। কিন্তু আপনারা হাঙ্গেরিতে যাওয়ার জন্য যে সকল যোগ্যতার প্রয়োজন হবে তার সম্পর্কে অবগত নয়। যে কেউ ইচ্ছা করলে হাঙ্গেরি যেতে পারবে না। হাঙ্গেরি যাওয়ার জন্য যে সকল যোগ্যতা প্রয়োজন তা নিচে দেওয়া হল।
হাঙ্গেরিতে যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে এসএসসি পাস করতে হবে।
আপনার কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আপনি যদি সর্বনিম্ন এসএসসি পাশ করেন তাহলে আপনি যেতে পারবেন তার নিচে হলে আপনি হারিয়ে যেতে পারবেন না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
হাঙ্গেরিতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন
আপনারা অনেকেই বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরিতে যেতে চান। আপনারা অনেকেই জানেন হাঙ্গেরিতে যেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। আবার অনেকে হাঙ্গেরিতে যেতে চান কিন্তু আপনারা জানেন না হাঙ্গেরিতে যেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন। আপনারা অনেক সময় অনেক কে জিজ্ঞাসা করে থাকেন অথবা ডকুমেন্টগুলো ভুল করার কারণে আপনাদের হাঙ্গেরির যেতে অনেক সময় লেগে যায়। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব হাঙ্গেরি যেতে কি কি ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হয় তা সম্পর্কে বিস্তারিত।
ইউরোপীয় স্টাইল সিভি।
অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট থাকতে হবে। অবশ্য পাসপোর্ট এর মেয়াদ থাকতে হবে।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হবে।
আপনি হাঙ্গেরি যেতে হলে অবশ্যই আপনার হেলথ ইন্সুরেন্স থাকতে হবে।
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরি যেতে হলে কি কি ডকুমেন্ট গুলোর প্রয়োজন হয় তা সম্পর্কে।
হাঙ্গেরিতে বাঙালিরা কি কি সুবিধা পাই
আপনারা অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন হাঙ্গেরিতে যে সকল বাঙালি গুলো যেয়ে থাকে আমি কাজ করার জন্য তারা সেখানে গিয়ে কি কি সুবিধা পায় তার সম্পর্কে। বাংলাদেশিরা হাঙ্গেরিতে গিয়ে বেশ কয়েক রকমের সুযোগ পেয়ে থাকেন যা নিচে দেওয়া হল।
প্রথম সুবিধাটি হল যে সকল বাংলাদেশী হাঙ্গেরিতে যাবে। তারা তিন মাসের মাথায় টিআরসি পেয়ে যাবে। টিআরসি মানে টেমপোরারি রেসিডেন্স কার্ড।
তারপর আমরা যে সুবিধা পাব তা হল হাঙ্গেরির ওয়ার্ক পারমিট ভিসা জেনারেলি রিজেক্ট হয় না।
আরেকটি সুবিধা পাব তা হলো হাঙ্গেরির এম্বাসি ভারতের দিল্লিতে অবস্থিত। সেখানে আমরা সরাসরি আমাদের ফাইল জমা দিতে পারব।
আমরা যখন টিআরসি পাবো তখন আমরা বৈধভাবে আশেপাশের দেশগুলোতে যেতে পারবো। সেখানে গিয়ে আমরা কাজও করতে পারব এবং থাকতে পারবো।
হাঙ্গেরিতে টিআরসি পাওয়ার পরে আপনি ইতালি, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশে যেতে পারবেন।
হাঙ্গেরিতে জাওয়াপর বাঙালিরা এ সকল সুবিধা গুলো পেয়ে থাকেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
হাঙ্গেরিতে বাঙালিরা কি কি কাজ করে
আপনারা অনেকে হাঙ্গেরিতে যাওয়ার পূর্বে হাঙ্গেরি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। অনেকেই জানেন না হাঙ্গেরিতে গিয়ে বাঙালিরা কি কাজ করে। আজকে আমরা এ সম্পর্কে আলোচনা করব।
হাঙ্গেরিতে গিয়ে বাঙালিরা সবচেয়ে বেশি কাজ করে থাকেন কনস্ট্রিকশন লেবার।
কনস্ট্রাকশন লেবার এর মধ্যে আছে। রড বাইন্ডার, কার্পেন্টার, মেশিন ইত্যাদি।
বাঙালিরা সেখানে গিয়ে ক্লিনার এর কাজ করেন। রেস্টুরেন্ট ক্লিনার, মসজিদ ক্লিনার ইত্যাদি।
বাঙালিরা সেখানে গিয়ে ফ্যাক্টরি লেবার এর কাজ করে থাকেন। ফ্যাক্টরিতে অনেক রকম কাজের জন্য অনেক রকম লেবার এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।
হাঙ্গেরিতে গিয়ে বাংলাদেশিরা যে সকল কাজ গুলো বেশি করে থাকেন সেগুলো উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। আশা করি আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন।
বাংলাদেশে হাঙ্গেরি দূতাবাস
ঢাকায় এখন পর্যন্ত হাঙ্গেরির দূতাবাস খোলা হয়নি। বিগত কয়েক বছরের মধ্যে কয়েকটি বৈঠকের মাধ্যমে হাঙ্গেরি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। তবে বিগত কয়েক বছরের মধ্যে আশা করা যাচ্ছে হাঙ্গেরির দূতাবাস বাংলাদেশে খোলা হবে। বর্তমানে হাঙ্গেরি যাবতীয় কার্যক্রম ইন্ডিয়া দূতাবাসের মাধ্যমে করা।
হাঙ্গেরির জাতীয় কার্যক্রম ইন্ডিয়ার মাধ্যমে করা হয়ে থাকে তাই বাংলাদেশ থেকে যারা যেতে চান তারা সরাসরি ভারতীয় দূতাবাস থেকে যেতে পারবেন এক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র গুলো নিয়ে নিজে জমা দিলে সব থেকে ভালো হয় তবে বৈধ কোন এজেন্সির সহায়তা নিলে আরো ভালোমতো করতে পারবেন।
হাঙ্গেরিতে কতদিন বা কত ঘন্টা কাজ করতে হয়
অনেকেই হাঙ্গেরিতে যাওয়ার পূর্বে অনেক রকম প্রশ্ন করে থাকেন। অনেকেই জিজ্ঞেস করে থাকে না হাঙ্গেরিতে কতদিন বা কত ঘন্টা কাজ করতে হয় তার সম্পর্কে। আসুন জেনে নিই। হাঙ্গেরিতে সপ্তাহে 5 দিন কাজ করতে হবে। প্রতিদিন কাজ করতে হবে 8 ঘণ্টা করে। এর চেয়ে আপনি বেশি কাজ করে সেটা ওভারটাইম ধরা হবে।
ওভারটাইমের জন্য আপনাকে এক্সট্রা বেতন দেওয়া হবে। আপনি যদি ছুটির দিনে কাজ করতে চান তাহলে আপনি কাজ করতে পারবেন। ছুটির দিনে কাজ করার জন্য আপনাকে এক্সট্রা বেতন দেওয়া হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন হাঙ্গেরিতে কত ঘন্টা কাজ করতে হয় এবং সপ্তাহে কতদিন কাজ করতে যায় তার সম্পর্কে।
দক্ষিণ কোরিয়াতে কাজের বেতন এবং যাওয়ার উপায়
হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কত দিনের
আপনারা অনেকে হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চান। তারা জানেন না হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কত দিনের জন্য দেয়া হয় তার সম্পর্কে। হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দুই বছরের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে। আপনি দুই বছরের বেশি থাকতে চাইলে আপনাকে ভিসা রিনিউ করতে হবে। দুই বছর পর পর রিনিউ করে আপনি যতদিন ইচ্ছা থাকতে পারবেন। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
হাঙ্গেরির ওয়ার পারমিট ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরবর্তীতে আবারো পুনরায় দূতাবাসের মাধ্যমে গিয়ে আপনারা আবেদন করে ভিসা রিনিউ করে নিতে পারবেন তবে পুনরায় কিছু ফ্রি প্রদান করা লাগে সেই সাথে আপনি কি কাজে নিয়োজিত আছেন তার কোম্পানির একটি প্রমাণ দেখানো লাগবে এবং কতদিন যাবৎ সেখানে অবস্থান করছেন সেই বিষয়ে একটি প্রমাণ দেখানো লাগে এই সমস্ত বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন