আপনারা অনেকেই বাংলাদেশ থেকে অনেক দেশে পড়াশোনা করার জন্য যেতে ইচ্ছুক। কিন্তু আপনারা জানেন না কোন কোন দেশ স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ভালো সে সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে স্টুডেন্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং কোন দেশে যাবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করব।
কোন দেশের উচ্চশিক্ষা উন্নত সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করবো যা থেকে আপনারা সকলেই উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ। আসুন জেনে নিই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোন কোন দেশ ভালো এবং অন্যান্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোন কোন দেশ ভালো
বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনা করার জন্য অনেক ছাত্র-ছাত্রী উন্নত দেশগুলোতে যেয়ে থাকেন। আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে পড়াশোনা করার জন্য যাবেন তারা অনেক সময় প্রশ্ন করে থাকেন স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোন কোন দেশ ভালো সে সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদেরকে জানাতে চেষ্টা করবো স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোন কোন দেশ ভালো সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আশা করি আপনারা সকলে উপকৃত হবেন। আসুন জেনে নেই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোন কোন দেশ ভালো সে সম্পর্কে।
- অস্ট্রেলিয়া
- আমেরিকা
- ফিনল্যান্ড
- জার্মানি
- মালয়েশিয়া
- ব্রিটেন
- ইতালি
- আয়ারল্যান্ড
- কানাডা
- সুইডেন
- নরওয়ে
- চায়না
আরো অনেক দেশে বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্টরা পড়াশোনা করার জন্য যেয়ে থাকেন। আপনারা যারা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কোন কোন দেশ ভালো এমন জানতে চান তারা এখান থেকে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এছাড়াও আরো অনেক দেশ রয়েছে যেগুলোতে অনেকটাই ফ্রিতেই পড়াশোনা করার সুযোগ রয়েছে তবে বর্তমানে বিভিন্ন দেশেই স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে তাই সেই অনুযায়ী এবং আপনার প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই বৈধ কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
কোন কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ
আপনারা যারা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বাইরে পড়াশোনা করার জন্য যেতে চান। তারা অনেক সময় জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন কোন কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ সে সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করবো। কোন কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ বানিয়ে বিস্তারিত তথ্য। আশা করি আপনারা সকলে উপকৃত হবেন আমাদের কনটেন্ট পড়ে ইনশাআল্লাহ। আসুন জেনে নেই কোন কোন দেশের ভিসা সহজে তা সম্পর্কে।
- কানাডা
- চায়না
- অস্ট্রেলিয়া
- ফিনল্যান্ড
- জার্মানি
- মালয়েশিয়া
- ইন্ডিয়া
- ইতালি
- আয়ারল্যান্ড
- অস্ট্রেলিয়া
- আমেরিকা
- জার্মানি
আরো অনেক দেশে আপনি যদি ভালো ছাত্র হয়ে থাকেন খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন কোন কোন দেশের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে সম্পর্কে।
উপরে যেগুলো আমরা উল্লেখ করেছি সেগুলো প্রত্যেক বছরের ডিসেম্বরের শেষে এবং জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের দিকেও কিন্তু আবেদন প্রক্রিয়া চলমান থাকে সেইসাথে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন রকম ভাবেও কিন্তু আবেদন করার সুযোগ দিয়ে থাকে তাই সেই অনুযায়ী আপনাদেরকে আবেদন করে নিতে হবে।
বিদেশে কিভাবে স্টুডেন্ট ভিসা পাব
বিদেশি স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার ক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় আপনাকে কোন দেশে যাবেন সেই দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপ সুবিধা আছে কিনা সেটা জেনে নিতে হবে এবং কত টাকা খরচ তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই বিস্তারিতভাবে দেওয়া থাকে তাই সেই অনুযায়ী আপনারা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হবে।
বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশী সিস্টেমে কিন্তু স্টুডেন্ট ভিসা অথবা স্কলারশিপের জন্য আবেদন করার সুযোগ থাকে তাই তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী এবং প্রয়োজনে কি কি কাগজপত্র লাগে এবং প্রয়োজনীয় ফি কত টাকা এই বিষয়গুলো ভালো মতো জেনে তারপরেই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করবেন।
আপনারা অনেক সময়ই গুগল ইউটিউবে সার্চ দিয়ে থাকেন বিদেশে কিভাবে স্টুডেন্ট ভিসা পাব সে সম্পর্কে জানার জন্য। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করবো বিদেশে আপনি কিভাবে স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসায় পড়াশোনা করতে চান তাহলে আপনি বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার মতো যোগ্যতা অর্জন করুন। আপনার যদি বিদেশে পড়ার মতো যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য যেতে পারবেন।
আপনি যদি নিজে সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকেন বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য তাহলে আপনি খুব সহজেই বিদেশের স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন। এ কারণে আপনাকে অনেক পরীক্ষা দিতে হবে এবং অনেক প্রতিযোগিতার মধ্যে আপনার আসনটি আপনাকে ছিনিয়ে নিতে হবে। তাহলে আপনি খুব সহজেই বিদেশের স্টুডেন্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন।
কোন কোন দেশে উচ্চশিক্ষার খরচ কম
আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে পড়াশোনা করার জন্য ইচ্ছুক তারা অনেক সময় জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন কোন কোন দেশে উচ্চশিক্ষার খরচ কম সে সম্পর্কে। আসুন জেনে নেই কোন কোন দেশে উচ্চশিক্ষার খরচ কম সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
- জার্মানি
- নরওয়ে
- সুইডেন
- অস্ট্রিয়া
- ফিনল্যান্ড
- বেলজিয়াম
- ফ্রান্স
- ইতালি
এছাড়াও আরও অনেক দেশ রয়েছে যেগুলোতে আপনি খুব কম খরচে উচ্চ শিক্ষা সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে বিদেশে পড়াশোনা করার জন্য অবশ্যই আপনাকে অনেক মেধাবী হতে হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন কোন কোন দেশে উচ্চশিক্ষা খরচ কম হতে পারে সে সম্পর্কে।
উচ্চশিক্ষার জন্য কোন কোন দেশগুলো সবচেয়ে ভালো
আপনারা অনেকেই উচ্চশিক্ষার জন্য বাইরে যেতে চান। যাবার পূর্বে আপনারা জানতে চান উচ্চশিক্ষার জন্য কোন কোন দেশগুলো সবচেয়ে ভালো সে সম্পর্কে। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে তেমনই কিছু দেশ নিয়ে আলোচনা করব। যে দেশগুলো উচ্চশিক্ষার জন্য অনেক বেশি ভালো। আসুন জেনে নেই সে দেশগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আশা করি আপনারা সকলেই উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
- আমেরিকা
- চায়না
- লন্ডন
- মালয়েশিয়া
- সিঙ্গাপুর
- কানাডা
- অস্ট্রেলিয়া
- জার্মানি
মূলত এই দেশগুলো উচ্চশিক্ষার জন্য সবচেয়ে ভালো। আরো দেশ রয়েছে যেগুলো উচ্চশিক্ষার জন্য অনেক ভালো। আজকে আমরা আপনাদের সঙ্গে প্রধানত কয়টি দেশ নিয়ে আলোচনা করেছি যেগুলো উচ্চশিক্ষার জন্য খুবই ভালো সেগুলো সম্পর্কে। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন।
ফ্রী উচ্চশিক্ষার জন্য কোন দেশটি সবচেয়ে ভালো
আপনারা যারা স্মৃতি উচ্চ শিক্ষা করার জন্য বাইরে যেতে আগ্রহী মূলত তারা এ সম্পর্কে জানতে চান। আসুন আমরা জেনে নেই ফ্রী উচ্চশিক্ষার জন্য কোন দেশটি সবচেয়ে ভালো সে সম্পর্কে। ফ্রী উচ্চশিক্ষার জন্য সবচেয়ে ভালো দেশ জার্মানি। জার্মানিতে অনেক প্রযুক্তি রয়েছে।
জার্মানিতে পড়াশোনার মান অনেক ভালো যে কারণে অনেক দেশ থেকে জার্মানিতে পড়াশোনা করতে হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী এসে থাকেন। রেংকিং এর দিক থেকে জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রথমের দিকে। জার্মানিতে অনেক দেশ থেকে ফ্রি উচ্চশিক্ষা নিতে আসে। আপনিও চাইলে জার্মানিতে ফ্রী উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে পারেন।
জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার জন্যে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে অনেক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হবে যা আপনারা হয়তো বুঝতেই পারছেন। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফ্রী উচ্চশিক্ষার জন্য কোন দেশটির সবচেয়ে ভালো সে সম্পর্কে।
উচ্চশিক্ষার জন্য কোন কোন দেশ স্কলারশিপ দেয়
আপনারা যারা উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপ এর মাধ্যমে বাইরের দেশে যেতে ইচ্ছুক মূলত তাদের জন্য আমাদের কনটেন্ট সাজানো হয়েছে। আসুন জেনে নিই উচ্চশিক্ষার জন্য কোন কোন দেশগুলো স্কলারশিপ দেয় সে সম্পর্কে।
- কানাডা
- যুক্তরাজ্য
- যুক্তরাষ্ট্র
- দক্ষিণ কোরিয়া
- মালয়েশিয়া
- চীন
- জার্মানি
আরো অনেক দেশ উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলার্শিপ দিয়ে থাকেন। আমরা কয়েকটি দেশ নিয়ে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছে। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন উচ্চশিক্ষার জন্য কোন কোন দেশ স্ক্লোর্শিপ দেয় সে সম্পর্কে।
ইন্ডিয়া
কানাডা
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সবথেকে ভাল দশ হচ্ছে কানাডা। কানাডাতে পড়াশোনা করার জন্য সুযোগ সুবিধা বেশি থাকে এবং পড়াশোনা শেষ করার পরে সেখানে স্থায়ী হওয়া যায়। তাই এক কথায় বলা যায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সবথেকে ভাল দেশ হল কানাডা। কানাডাতে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যাওয়ার জন্য খরচ পরে প্রায় ১৬ লাখ টাকার মত। আর আপনি যদি সরকারিভাবে স্কলারশিপ পেয়ে যান তাহলে ১০ লক্ষ টাকার মধ্যেই কানাডাতে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
তবে আপনারা যদি এইচএসসির পরে যেতে চান তাহলে কিন্তু খরচ বেশি হবে এবং সুযোগ সুবিধা করে নিতে হবে প্রথম অবস্থায় সরকারী ভাবে চেষ্টা করে যদি না হয় তাহলে বেসরকারিভাবে প্রায় বাৎসরিকভাবে ১৬ লক্ষ টাকা খরচ করে আপনাদেরকে সেখানে পড়াশোনা করার সুযোগ করে নিতে হবে।
প্রথম অবস্থায়ই এ সমস্ত দেশে পড়াশোনা করার জন্য মূলত শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতা থাকা লাগে যেমন আপনাকে ভাষাগত দক্ষতার দিক থেকেও কিন্তু ভালো হওয়া লাগবে যেমন আইএলটিএস স্কোর মিনিমাম 6.50 থাকতে হবে তাহলে আপনি কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন আবেদন করার পরেই যে কোন একটি বিশ্ববিদ্যালয় টিকে গেলেই আপনারা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য কানাডা দূতাবাসে গিয়ে আবেদন করলেই ভিসা পেয়ে যাবেন।
আমেরিকা
আমেরিকা হচ্ছে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সবথেকে ভাল দেশ। স্টুডেন্টদের সবারই স্বপ্ন থাকে আমেরিকাতে গিয়ে পড়াশোনা করার। তবে আমেরিকাতে পড়াশোনা করার জন্য ভালো স্টুডেন্ট হতে হয় এক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় হতে ভালো রেজাল্ট করলেই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আবেদন করার জন্য খরচ পড়ে প্রায়ই বিশ হাজার টাকা থেকে ২৫ হাজার টাকার মত।
প্রথম অবস্থায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে আবেদনে যদি টিকে যান তাহলে ওই সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে একটি ইনভাইটেশন লেটার পাঠানো হবে সেই ইনভাইটেশন লেটার নিয়ে যদি আমেরিকা দূতাবাসে গিয়ে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে ভিসা হয়ে যাবে এবং আপনি বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গিয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
মনে রাখবেন আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করার পরেই সেই সমস্ত দেশে কিন্তু জব করার সুযোগ পাওয়া যায় এবং আমেরিকাতে সবথেকে ভালো ভালো কোম্পানি রয়েছে যারা কিনা এ সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে স্টুডেন্ট নিয়ে থাকে। গ্রাজুয়েশন শেষ করার পরেই সেই দেশে কাজ করার সুযোগ করে নিতে পারবেন অথবা ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোতেও জব করার সুযোগ করে নিতে পারবেন।
বিশ্বের সবথেকে বড় বড় কোম্পানিগুলো তো মূলত ইউরোপের মধ্যেই তাই আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে পারেন তাহলে সব থেকে ভালো হবে। তবে আমেরিকার মতো দেশে যদি আপনি একবার স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ঢুকতে পারে তাহলে ইউরোপের অন্যান্য যে কোন দেশগুলোতে কিন্তু পরবর্তীতে আপনারা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ওই সমস্ত জায়গায় পড়াশোনা করার সুযোগ করে নিতে পারবেন।
চায়না
অন্যান্য দেশের তুলনায় চায়নাতে স্টুডেন্টদের পড়াশোনা করার সুযোগ সুবিধা বেশি দিয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে প্রায়ই অনেক স্টুডেন্ট আছে যারা কিনা চায়নাতে গিয়ে পড়াশোনা করছে পড়াশোনা শেষ করার পরে সেখানে চাকরি করছে অথবা অনেকে আছে ওই চায়নাতে পড়াশুনা শেষ করে বিশ্বের অন্যান্য দেশে গিয়েও তারা জব করছে। মূলত যারা ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্ট অথবা ডাক্তারি স্টুডেন্ট আছে তারা বর্তমানে অনেকেই স্কলারশিপ নিয়ে চায়নার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করছে।
চায়নাতে অনেক কম খরচেও পড়াশোনা করা যায় আর আপনি যদি সরকারিভাবে চায়নার স্কলারশিপ পেয়ে যান তাহলে একেবারে বিনামূল্যে সেখানে পড়াশোনা করার সুযোগ করে নিতে পারবেন মূলত সেখানে বিনামূল্যে পড়াশোনা করার সুযোগ দিয়ে থাকে চায়না। তবে অনেকে আছে যাদের রেজাল্ট ভালো থাকেনা অথবা যাওয়ার পাইনা তারা বেসরকারিভাবে সেখানে গিয়ে পড়াশোনা করছে তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে বেসরকারিভাবে চায়নাতে পড়তে হলে কিন্তু খরচ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেকটাই কম লাগে।
চায়নাতে পড়াশোনা করার জন্য উপযুক্ত একটি জায়গা। তাই সেখানে পড়াশোনা করতে হলে ইন্টারের পরেই সেখানে পড়াশোনা করার সুযোগ করে নিতে পারবেন অথবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করে সেখানে মাস্টার ডিগ্রী বা অন্যান্য রিচার্জের কাজেও সেখানে যেতে পারবেন সেই সমস্ত সুযোগ সুবিধা রয়েছে তবে চায়নাতে পড়াশোনা করার জন্য কিন্তু চায়না ভাষার গুরুত্ব বেশি দেওয়া হয়ে থাকে।
তবে যদি আপনি আইএলটিএস করে ইংলিশ বিষয়ে ভালো দক্ষতা অর্জন করে সেখানে গিয়ে পড়াশোনা করতে চান সেটারও সুযোগ রয়েছে তাই চায়নাতে পড়াশোনা করার জন্য বর্তমানে খরচ পড়ছে প্রায় ১২ লাখ টাকার মত এক্ষেত্রে যদি সরকারিভাবে সুযোগ করে নিতে পারেন তাহলে একেবারে সীমিত মরলেই আপনারা জানাতে গিয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন এবং কাজ করতে পারবেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন