আজকে আমরা কথা বলবো ফ্রান্স কাজের ভিসা নিয়ে এবং ফ্রান্সে যেতে কত টাকা লাগে এবং ফ্রান্সে কোন কাজের চাহিদা বর্তমানে বেশি রয়েছে। সেই সাথে ফ্রান্সে যাওয়ার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন এবং ভিসা প্রক্রিয়া কিভাবে সম্পন্ন করবেন সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে এই কন্টাক্টার মধ্যে তুলে ধরব আশাকরি আপনারা ফ্রান্স বিষয়ে সকল তথ্য এখানে পেয়ে যাবেন তাহলে চলুন পর্যায়ক্রমে দেখে নেওয়া যাক।
ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে মানুষ পাড়ি জমাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে অসংখ্য শ্রমিক ফ্রান্সে গিয়ে কাজের ভিসা নিয়ে কাজ করছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে তাই চাইলেই আপনিও ফ্রান্সে গিয়ে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবেন তবে অবশ্যই আপনাকে লিগেল ফ্রান্সে প্রবেশ করতে হবে এবং কিভাবে আপনি ফ্রান্সের ভিসা পাবেন এবং ভিসা হাতে পাওয়ার জন্য কতদিন সময় লাগবে এবং কত টাকা খরচ হবে তা এই বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা ক্লিয়ার করব তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য।
ফ্রান্স কাজের ভিসা ২০২৪
ফ্রান্সে ২০২৪ সালে যদি আপনারা কাঁচের ভিসা নিতে চান তাহলে আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তির মাধ্যমে অথবা সরকার নিবন্ধিত এজেন্সির মাধ্যমে আপনাদেরকে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে ২০১৪ সালে কিন্তু অনেকটাই সহজ ভাবেই ফ্রান্সে কাজের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে এক্ষেত্রে আপনি যদি নিজেও অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রান্সে কাজের ভিসার আবেদন করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু খুব সহজেই পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রথম অবস্থায় আপনাকে ভালো একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী অনলাইনে যদি আপনারা ওই কাজের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখতে পান তাহলে সেই অনুযায়ী আপনাদেরকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো দিয়ে সেখানে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে পরবর্তীতে যদি আবেদনে আপনারা অ্যাপ্রুভাল পেয়ে যান তাহলে কিন্তু আপনাদেরকে সেই অনুযায়ী ফ্রান্স দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন লেটার পেয়ে যাবেন সেই অনুযায়ী আপনাদেরকে ফ্রান্সে প্রবেশ করার জন্য ভিসা দেওয়া হবে।
অনেকে মনে করে যে ফ্রান্সে বৈধ ভাবে যাওয়া যায় না। তারা মনে করে থাকে শুধুমাত্র অবৈধভাবে যেতে হয় কিন্তু একবারে সম্পূর্ন মিথ্যা বানোয়াট। এই কথাগুলো শুধুমাত্র দালাল বলে থাকে কারন আপনার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করার জন্য। তাই এই বিষয়টি একেবারেই মিথ্যা বানোয়াট। বর্তমান সময়ে খুব সহজেই আপনি ফ্রান্সে বৈধভাবে পারমিট বা কাজের ভিসা নিয়ে খুব সহজেই সেখানে গিয়ে কাজ করতে পারবেন। তার জন্য আপনার কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন আছে সেই বিষয় নিয়ে নিয়েছি আমরা তুলে ধরব।
সরকারিভাবে আপনি খুব সহজেই ফ্রান্সে যেতে পারবেন তার জন্য আপনাকে এখন থেকে কঠিন কোন বিষয় নিয়ে কাজ করা লাগবে না। আপনি ফ্রান্সে কাজের ভিসা নিয়ে কীভাবে যাবেন বা কিভাবে সেখানে কাজ করবেন সেই বিষয় নিয়ে সম্পূর্ণরূপে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
আপনি যদি ফ্রান্সের ওয়ার্ক ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে চান তাহলে অনেকগুলো সুবিধাই আপনি পাবেন যেমন ফ্রান্সের নাগরিকত্ব খুব সহজে লাভ করা যাবে এছাড়াও ফ্রান্সের বেতন তুলনামূলকভাবে অন্যান্য দেশের থেকে অনেকটাই বেশি। সেইসাথে ফ্রান্সে যেতে হলে আপনাকে অন্য দেশের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে হবে না আপনি সরাসরি বাংলাদেশ থেকেই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং ওয়ার্ক ভিসা কি কাজ করতে পারবেন।
অনেক এজেন্সির কাছে আপনারা শুনেছেন যে ফ্রান্সে যাওয়া যাইনা বা বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সের কোন এখনো এজেন্সি হয়নি এরকম কথা যারা বলে আসলে ফ্রান্স বিষয়ে তারা কিছুই জানিনা এবং বর্তমানে প্রাণ সম্পর্কে তাদের কোনো ধারনাই নেই এবং তাদের এজেন্সি সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনো ধারনাই তৈরি হয়নি।
আপনি যদি ফ্রান্সে অবৈধভাবে যেতে চান এবং কোন এজেন্সির মাধ্যমে জাতীয় চান এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ফ্রান্সের যাবতীয় বিষয়টি আপনার ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
ফ্রান্সে কাজের ভিসা খরচ কত ২০২৪
বর্তমানে ফ্রান্সে কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে খরচ পড়বে প্রায় ১৬ লাখ টাকার মত। তবে যদি আপনি দেশের বাহির থেকে যেতে চান তাহলে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে আপনি খুব সহজেই ফ্রান্সের কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। তবে বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি যেতে চান তাহলে কিন্তু বিষয়টা ভিন্ন রকম হবে এক্ষেত্রে সরকারিভাবে যদি যান তাহলে ১০ লক্ষ টাকা অথবা বেসরকারিভাবে যদি যান তাহলে ১৬ লক্ষ টাকার বেশি লাগতে পারে।
তবে ফ্রান্সে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনারা বৈধ কোন এজেন্সি এর মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করবেন অথবা সরাসরি দিল্লিতে অবস্থিত ফ্রান্সের দূতাবাসের মাধ্যমে আপনারা আবেদন করেও কিন্তু সেখানকার মাধ্যমেও যেতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে খরচ কিছুটা কম হবে তাই প্রথম অবস্থায় আপনি নিজে চেষ্টা করুন পরবর্তীতে বিভিন্ন এজেন্সির সহায়তা নিতে পারবেন যদি না হয়।
মূলত ফ্রান্সে কাজের ভিসার জন্য সবথেকে ভালো উপায় হল নিজেই অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে সেই অনুযায়ী ভিসা সংগ্রহ করা এক্ষেত্রে যদি না হয় তাহলে পরবর্তীতে দূতাবাস আর যদি না হয় তাহলে ভালো কোনো এজেন্সির সহায়তা নিতে পারেন। তবে কখনোই অবৈধ পদ্ধতিতে ফ্রান্সের বিভিন্ন খরচ অথবা যে সমস্ত টাকা-পয়সা আদান প্রদান করা হয় তা কখনোই করবেন না।
কানাডা জব ভিসা | কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
ফ্রান্সে কেন যাবেন
ফ্রান্সে আপনার ভিসা নিয়ে কেন যাবেন কারণ অন্যান্য দেশের তুলনায় ফ্রান্সের বেতন তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি আপনি সেখানে যদি শুধুমাত্র হোটেল কর্মী হিসেবে কাজ করেন তাহলে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন মাসে 1 লাখ 20 হাজার থেকে শুরু করে আপনি মাসে ২ লক্ষ থেকে আড়াই লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। কেননা ফ্রান্সে তুলনামূলকভাবে কাজের গুরুত্ব প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং অন্যান্য সমস্ত কাজের উপর দক্ষ লোক নিয়োগ দিচ্ছে বর্তমানে। তাই বর্তমানে দৈনন্দিন জীবনে কাজের চাহিদা মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় বৈদেশিক ভাবে শ্রমিককে নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এজন্য বর্তমানে চাহিদার তুলনায় এখন অন্যতম ভূমিকা পালন করছে শ্রমিকদের জন্য।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
ফ্রান্সে কি কাজের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে
বাংলাদেশ থেকে খুব সহজে ফ্রান্সের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সহজে এবং অন্যান্য 20 জন নিয়ে খুব সহজেই বাংলাদেশ থেকে আপনি ফ্রান্সে যেতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে আপনার কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন আছে। সেগুলো যদি আপনি ঠিকঠাকমতো জমা দিতে পারেন তাহলে খুব সহজে বাংলাদেশ থেকে আপনি ফ্রান্সে যেতে পারবেন। অথবা বাংলাদেশে কোন কোন সময় যদি এজেন্সির মাধ্যমে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি দিল্লি এম্বাসির মাধ্যমে খুব সহজেই ফ্রান্সে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন তবে কিছুমাত্রায় খরচটা একটু বেড়ে যেতে পারে তবে স্বাভাবিকভাবে খুব একটা বেশি বাড়ে না।
দিল্লির মাধ্যমে সরাসরি আপনি পাসপোর্ট করে খুব সহজে যেতে পারবেন এবং ওয়ার্ক পারমিট নিতে পারবেন তবে খরচ একটু বেশি হয় তাও আপনি এই কাজটি করতে পারবেন। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষ ফ্রান্সে অবৈধভাবে পাড়ি জমাচ্ছে যেমন বিভিন্ন দেশের মাধ্যমিকে সেই দেশ থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে যাওয়ার পরে পুলিশের মাধ্যমে থেকে যাচ্ছে এবং সেখানে থাকার পরে পুলিশের হাতে ধরা দিচ্ছে এবং সেখান থেকেই ফ্রান্সের মাধ্যম তৈরি করছে কিন্তু এই প্রচেষ্টা একটু অন্যরকম আপনার একসময় দেশে ফিরে আসতে পারে।
রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি? সুযোগ সুবিধা কেমন এবং সেলারি কত?
ফ্রান্সে কাজের ভিসার জন্য কি কি প্রয়োজন
আপনি যদি ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে তাদের দেওয়া কিছু রিকোয়ারমেন্ট গুলো আপনাকে ফিলাপ করতে হবে তারপরে আপনি ফ্রান্সের ভিসা বা ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হাতে পাওয়ার জন্য যোগ্য হবেন তাই চলুন কি কি প্রয়োজন তা বিস্তারিত নিচে দেখে নিন।
- এক বছর মেয়াদি পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট সাইজের চার কপি ছবি
- এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
- আপনার নিবন্ধন কার্ডের ফটোকপি
- আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা
- নির্দিষ্ট কোন কাজের প্রতি দক্ষতা প্রমাণ
- ইংরেজি ভাষায় অভিজ্ঞতা
- চেয়ারম্যান কর্তৃক স্বাক্ষরিত সনদপত্র
ফ্রান্সে যেতে কত টাকা লাগে
ফ্রান্সে যদি আপনি টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে খরচ পড়বে মিনিমাম তিন লাখ টাকা আর আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে খরচ পড়বে 8 লাখ টাকা এর সাথে বিমান ভাড়া সহ আনুষঙ্গিক খরচ বাবদ ধরা হয়েছে তবে বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে টুরিস্ট ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে খুব সহজেই মিশে যাওয়া যাচ্ছে। তবে বিমান ভাড়ার ক্ষেত্রে কিছুটা আপনার কমবেশি হতে পারে তাই অবশ্যই অনলাইনে নতুন আপডেট দেখে তারপরে ফ্রান্সে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করবেন।
আপনি যদি টুরিস্ট ভিসা নিয়ে ফ্রান্সে যেতে চান তাহলে আপনাকে একজন ভ্রমণকারী সেটা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে সেটা প্রমান করার জন্য আপনার বিভিন্ন দেশের ভ্রমণের প্রমাণ হিসেবে বিভিন্ন ডকুমেন্ট দেখানো লাগতে পারে অথবা আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট চেক করা লাগবে তারা যদি চেক করে সবকিছু ঠিকঠাক দেখেন আপনি একজন বিজনেসম্যান ভাগ্নে ভ্রমণকারী তাহলে আপনাকে ভ্রমণ করার অনুমতি দেবে
সেইসাথে আপনি স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন তবে স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে আপনার আইএলটিএস স্কোর 6 থাকা লাগবে। তাহলে আপনি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন অথবা আপনাকে ফ্রান্স ভাষা শেখা লাগবে তবে ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোন ভাষার যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন নেই তবে আপনাকে ইংলিশে প্রতি দক্ষতা অবশ্যই থাকতে হবে।
ফ্রান্সের ভিসা কিভাবে পাবেন
ফ্রান্সের ভিসা আপনি দুই ভাবে পাবেন এক বাংলাদেশ থেকে টুরিস্ট ভিসা ভ্রমণ ভিসা নিতে পারবেন তবে বর্তমানে বাংলাদেশের সাথে ফ্রান্সের এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারবেন তবে আপনি সর্বদা দালালের মাধ্যমে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন তা না হলে দালাল আপনার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতে পারে। বাংলাদেশের অনেক বৈধ ফ্রান্সের ভিসা সার্ভিস দিয়ে থাকে তাদের মাধ্যমে নিবেন আমরা বিস্তারিতভাবে এজেন্সি নিয়ে কথা বলবো।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় | ইতালিতে বেতন কত?
ফ্রান্সের ভিসার দাম কত
ফ্রান্সের বিভিন্ন ভিসার ক্যাটাগরী অনুযায়ী ফ্রান্সের ভিসার দাম নির্ধারিত হয়ে থাকে যেমন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য মিনিমাম 8 লাখ টাকা খরচ হবে এবং টুরিস্ট ভিসার জন্য মিনিমাম তিন লাখ টাকা খরচ হবে এবং অন্যান্য ভিসার ক্ষেত্রে ভিন্ন ধরনের দাগ হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি দিল্লি এম্বাসির মাধ্যমে ফ্রান্সে যেতে চান তাহলে মোটামুটি 10 থেকে 12 লাখ টাকা খরচ হবে। তাই এটি নির্ভর করে এজেন্সির ওপর।
ফ্রান্সে কোন কাজে বেতন বেশি
বর্তমানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যারা কাজ করতে যাচ্ছে তারা চাইলে ড্রাইভিং ভিসা সহ হোটেল কর্মী রেস্টুরেন্ট, চেয়ারম্যান, পাইপ ফিটিং, ক্লিনিং, মেডিকেল ক্লিনিক, সহ বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে পারবে এক্ষেত্রে মাসে এক থেকে 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায় তবে অবশ্যই আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সমস্ত কাজগুলোতে জয়েন করা লাগবে এবং পূর্ব অভিজ্ঞতা নিয়ে কাজে যেতে হবে তা না হলে আপনি ভালো বেতনে কাজ পাবেন না।
ফ্রান্সে কি কি কাজ পাওয়া যায়
বর্তমানে ফ্রান্সে ড্রাইভিং ভিসা সহ রেস্টুরেন্ট ভিসা এবং হোটেল ভিসা নিয়ে মানুষ কাজ করছে বাংলাদেশ এবং ইন্ডিয়া থেকে যারা যাচ্ছে তারা এই সমস্ত বিষয়ে বেশি কাজ করছে। এবং মাস শেষে তারা এই সমস্ত কাজ করে এক লক্ষ থেকে 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত মাসে ইনকাম করছে। তাছাড়াও ফ্যাক্টরি ভিসা এবং অন্যান্য কাজ করছে তবে বর্তমানে ডিমান্ড ফুল সবথেকে ফ্রান্সে কাজ হল আইটি রিলেটেড কাজগুলো যারা আইডি রিলেটেড এক্সপার্ট তাদের গুরুত্ব বর্তমানে সবচেয়ে বেশি।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ভিসা 2022 বিস্তারিত | কুয়েতের বেতন কত ?
ফ্রান্সে কোন কাজের চাহিদা বেশি
বর্তমানে ফ্রান্সে আইটি রিলেটেড কাজগুলোতে গুরুত্ব বেশি দেওয়া হচ্ছে, যেমন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, অ্যাপ ডেভলপার, ভিডিও এডিটর, অ্যানিমেটর সহ ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার অন্যান্য যারা এক্সপার্ট তাদের সবথেকে বেশি চাহিদা বর্তমানে। এবং বর্তমানে এই কাজগুলোতে বেতন বেশি দিচ্ছে সরকার। তাই যারা এই উপরোক্ত কাজগুলো করে দক্ষতা অর্জন করে ফ্রান্সের ঢুকতে পারবেন তাদের বেতন অনেকটাই বেশি মাত্রায় পাবেন।
সাবধানতা
বর্তমানে ফ্রান্সের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে কিন্তু এগুলা নিয়ে দালালরা আপনাদের কাছে ছলচাতুরি করতে পারে। কেননা বর্তমানে ফ্রান্সে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেওয়ার কথা বলে হয়তো আপনাকে টুরিস্ট ভিসা হাতে ধরিয়ে দিতে পারে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি সেখানে গিয়ে দুই তিন মাস থাকার পর আবার দেশে ফেরত আসা লাগবে তখন কিন্তু আপনার মোটা অংকের টাকা দালাল মেরে দিতে পারে এজন্য অবশ্যই অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রান্সের ভিসা চেক করে নিবেন সেটা আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিল নাকি টুরিস্ট ভিসা দিল এ বিষয়টি অবশ্যই দেখে নিবেন অথবা স্টুডেন্ট ভিসা দিয়ে আপনাকে টুরিস্ট ভিসা হাতে ধরিয়ে দিতে পারে এই বিষয়টি অবশ্যই নজর রাখবেন এবং অনলাইন বা বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে গিয়ে চেক করে নিবেন।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন