বৈধ পথে বিদেশে যাওয়ার জন্য এবং জনশক্তি রপ্তানি করতে বাংলাদেশ থেকে এগিয়ে এসেছে অনেক ব্যাংক। যারা টাকার কারনে বিদেশ যেতে পারছেন না এবং কম সুদে লোন খুঁজছেন তাদের জন্য এটি সুবর্ণ সুযোগ। বাংলাদেশের বিদেশ যাওয়ার জন্য অনেক ব্যাংক বর্তমানে লোন দিচ্ছে। আর এই লোড নিতে হলে কিভাবে আবেদন করবেন এবং কোন কোন ব্যাংক লোন দিচ্ছে এই নিয়ে আজকে আমরা বিস্তারিত তুলে ধরব তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।
তবে লোন নিতে হলে বৈধভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো তে অবশ্যই নিবন্ধন করে বিদেশে যেতে হবে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে এই শর্ত প্রযোজ্য। পরবর্তীতে বিদেশ যাওয়ার পরে বিদেশে গিয়ে চাকরি করে কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে সুদের পরিমাণ অনেকটাই কম অন্যান্য লোনের থেকে। চাকরি নিয়ে বিদেশ যাওয়ার জন্য কয়েকটি ব্যাংক এই উৎসাহিত করছে বর্তমানে বাংলাদেশে।
বর্তমানে এই প্রকল্পে ব্যাপকভাবে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে বর্তমানে ঋণপ্রদানকারী কয়েকটি ব্যাংকের মাধ্যমে। তাদের মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের মানুষ যাতে বিদেশে গিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারে এবং তাদের স্বাবলম্বী কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক এ সমস্ত সুবিধা দিচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছে তবে ভবিষ্যতেও আরো ব্যাংক এই প্রকল্প চালু করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। তাহলে চলুন পর্যায়ক্রমে দেখেনি কোন ব্যাংক লোন দেয়।
কত বছর মেয়াদের লোন দেয় ব্যাংক গুলোর
এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ব্যাংক এ ধরনের প্রকল্প চালু করেছে বর্তমানে। তারা 9 থেকে 14 শতাংশ সুদে এই প্রকল্পের আওতায় লোন প্রদান করছে। বর্তমানে এই ঋণ দিচ্ছে আড়াল থেকে 3 লাক টাকা পর্যন্ত। 1 থেকে তিন বছর পর্যন্ত এই ঋণের মেয়াদ। আর এই ঋণ প্রকল্পের বিভিন্ন শর্ত সমূহ এবং অনুমোদন প্রায় সব ব্যাংকে একই রকম একই ধরনের।
সোনালী ব্যাংক প্রবাসী লোন ২০২২ কিভাবে পাবেন দেখে নিন
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয়
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
- সোনালী ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংক
- অগ্রণী ব্যাংক
- প্রবালী ব্যাংক
- এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক
বর্তমানে বাংলাদেশে কয়টি ব্যাংক 9 থেকে 14 শতাংশ সুদে ঋণ প্রদান করছে। এসমস্ত ব্যাংকগুলোতে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা এবং সর্বনিম্ন আড়াই লাখ পর্যন্ত লোন প্রদান করছে। আর এই লোন এর মেয়াদ হচ্ছে এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত এর মধ্যেই লোন পরিশোধ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে লোন প্রধানের মধ্যে ব্যাংকগুলোতে প্রায় একই রকম হয়ে থাকে। একবার ভিসা নিশ্চিত হয়ে গেলে আপনি এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে যে কোন ব্যাংকেই ভিসার দুটি ফটোকপি এবং পাসপোর্ট এর ফটোকপি জমা দিয়ে আপনি আবেদন করতে পারবেন লোনের জন্য। সে ক্ষেত্রে আপনাকে তিনদিনের মধ্যেই তারা ফোন অথবা এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দিবে আপনি লোন পাবার যোগ্য কিনা।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন
বর্তমানে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এ প্রকল্পের নাম দিয়েছে অভিবাসন অভিবাসন ঋণ প্রকল্প নামে। আর তাদের এই ঋণ পরিশোধের মেয়াদ দুই বছর পর্যন্ত রাখা হয়েছে। আর এদের লোনের পরিমাণ বিভিন্ন দেশ অনুসারে আলাদা আলাদা ভাবে দিয়ে থাকে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোনের সুদের হার 9%। তবে আপনি যদি সিঙ্গাপুর যে থাকেন তার জন্য আপনাকে লোন পরিশোধের জন্য 12 মাস সময় দেওয়া হয় থাকবে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে প্রত্যেক মাসে একটি করে কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।
তবে আপনি যদি অন্য কোন দেশে যান সেক্ষেত্রে আপনাকে এই লোন পরিশোধ করার জন্য দুই বছর সময় দেওয়া হবে। বাইশটি কিস্তির মাধ্যমে আপনাকে ঋণ পরিশোধের সময় দিবে। সেখান থেকে বিদেশে গিয়ে কাজ করে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের মাধ্যমিক বাংলাদেশের টাকা আদান প্রদান করতে হবে। প্রথম অবস্থায় আপনি দুই মাসের জন্য ছাড় পাবেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকের সুবিধা নেই। বুঝানো হয়েছে প্রথম দুই মাসে আপনাকে কিস্তিতে লোন দিতে হবে না পরবর্তী দুই মাস পর থেকেই কিস্তির মাধ্যমে লোন পরিশোধের সুযোগ দেওয়া হবে।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন | ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি ২০২২
সোনালী ব্যাংক প্রবাসী লোন
সোনালী ব্যাংকের লোন প্রকল্পের নাম দিয়েছে প্রবাসী কর্মসংস্থান ঋণ প্রকল্প নামে। সর্বোচ্চ এদের লোনের পরিমাণ তিন লাখ টাকা পর্যন্ত। সর্বাধিক ঋণ পরিশোধের সময় দেওয়া হয়েছে তিন বছর পর্যন্ত। আর সোনালী ব্যাংকের এই দুই বছরে 24 কিস্তির মাধ্যমে তিন বছরে 36 কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। তবে সে ক্ষেত্রে আপনি উভয় মেয়াদের জন্য তিন মাসের গ্রেস পিরিয়ড অবশ্যই পাবেন। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় আপনি প্রত্যেক মাসে একটি করে কিস্তি দিতে হবে। তবে সোনালী ব্যাংকের লোনের সুদের হার ধরা হয়েছে 12 পার্সেন্ট। অর্থাৎ এই সোনালী ব্যাংকের লোনের সুদের অপুর অন্য কোন ওষুধ নেওয়া হবে না বলে নিশ্চিত করেছে তারা। তবে অন্যান্য ব্যাংকের মতো করে আপনাকে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
অগ্রণী ব্যাংক প্রবাসী লোন
অগ্রণী ব্যাংক প্রবাসী লোন প্রকল্পের নাম দিয়েছে প্রবাসী ঋণ প্রকল্প নামে। এখানে আপনি সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা লোন নিতে পারবেন এবং সর্বনিম্ন 18 থেকে সর্বোচ্চ 45 বছর এর যেকোনো নাগরিক বিদেশ যাওয়ার জন্য লোড নিতে পারবে। সে ক্ষেত্রে বিদেশ যাওয়ার পরে চাকরির মাধ্যমে ঋণ পরিশোধের সুযোগ দিয়েছে অগ্রণী ব্যাংক। 15 থেকে 18 মাসের কিস্তিতে তারা লোন পরিশোধের সুযোগ দিয়েছে সে ক্ষেত্রে 50 হাজার টাকা থেকে শুরু করে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত 18 মাসের কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারবেন।
ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে 2022 | অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার খরচ
এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের প্রকল্প চালু করেছে এবং এটির নাম দিয়েছে এনআরবি মাইগ্রেশন লোন নামে। তাদের সুদের হার 14 পারসেন্ট। 1,2, 3 বছরের মধ্যে এই লোন পরিশোধের সুযোগ রয়েছে। গ্রেস পিরিয়ড পাবেন মাত্র তিন মাস পর্যন্ত। আপনি বিদেশ যাওয়ার জন্য তিন মাস পর থেকে লোন এর মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারবেন। সর্বনিম্ন 18 থেকে সর্বোচ্চ 45 বছরের যেকোনো বাংলাদেশি এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে পারবেন। অন্যান্য ব্যাংকের মতো এদের রিকোয়ারমেন্ট রয়েছে।
প্রবালী ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে প্রবালী ব্যাংক এই প্রকল্পের নাম দিয়েছে নন রেসিডেন্ট ক্রেডিট স্কিম। আপনি সর্বোচ্চ এখানে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। এবং এই লোন পরিশোধের সময় দেওয়া হয়েছে দুই বছর 24 মাস পর্যন্ত। প্রতি মাসে মাসিক কিস্তির মাধ্যমে ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। আপনি প্রথম মাসে দুইবার গ্রেস পিরিয়ড পাবেন। এ ব্যাংকের সুদের হার ধরা হয়েছে 13 পারসেন্ট। সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রথম অবস্থায় কোনো রকমের জামানত লাগবে না।
জাপানে কাজের ভিসা ২০২২ | জাপান ভ্রমণ ভিসা | জাপান স্টুডেন্ট ভিসা
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন দিচ্ছে এই লোনের সুবিধা আপনি অন্যান্য ব্যাংকের মতই পাবেন। প্রবাসী লোন নিতে হলে আপনাকে অবশ্যই অন্যান্য ব্যাংকের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী নিতে হবে এখানে প্রবাসী লোন আড়াই থেকে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয় এটা। তিন বছর মেয়াদে পরিশোধ করতে হবে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে একটি গ্যারান্টেড আত্মীয়র মাধ্যমে ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে। এবং আপনার ভিসা-পাসপোর্ট অনুযায়ী এবং আপনার বিদেশে কাজ করছেন সেখানকার কাজের প্রমাণ নিয়ে আপনি আবেদন করতে পারবেন।
প্রবাসী লোন পাওয়ার যোগ্যতা সমূহ
আবেদনকারীকে অবশ্যই অনুপস্থিতিতে তাকে অবশ্যই তারা আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে যে কোন একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তির মাধ্যমে ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে কারণ পরবর্তীতে কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে সেই ব্যক্তি যেন পরিশোধ করার ক্ষমতা রাখে এমন কোনো ব্যক্তিকে নিয়ে আসতে হবে। তারমানে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল এমন একটি ব্যক্তিকে গ্যারান্টেড দিতে হবে।
এটা ছাড়াও আপনার ভিসা এর ফটোকপি বিমানের টিকিট এবং আপনি বিদেশে কি কাজ করছেন সেটার রশিদ সহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে এবং ব্যাংকের ম্যানেজারের মাধ্যমে আপনাকে আবেদন করতে হবে। এবং সেইসাথে আপনি যে ব্যাংকে একাউন্ট করবেন সেই ব্যাংকের একটি অবশ্যই সেভিংস একাউন্ট থাকতে হবে।
তবে সেই সাথে আপনাকে বিদেশ থেকে রেমিটেন্স পাঠানোর সময় আপনার নির্দিষ্ট এই ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাতে হবে এবং প্রয়োজনীয় হলফনামা অনুযায়ী আপনাকে জমা দিতে হবে। এগুলো যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনার এনআইডি কার্ড এবং চেয়ারম্যান কর্তৃক আপনার একটি সার্টিফিকেট এবং স্থানীয় ঠিকানা অনুযায়ী আপনাকে লোনের জন্য আবেদন করতে হবে।
সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি | সৌদি আরবে জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
লোন আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
আবেদনকারীকে অবশ্যই ব্যাংকের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে এবং আবেদন করতে হলে তাদের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন তা নিচে তুলে ধরা হলো।
- সিটি কর্পোরেশন অথবা ইউনিয়ন পরিষদের আবেদনকারীর নাগরিক সনদপত্র সত্যায়িত
- এক কপি ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
- 4 কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি
- তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের নিবন্ধন আইডি কার্ড
- পাসপোর্ট এর 1 কপি সত্যায়িত ফটোকপি
- যে দেশে চাকরিরত আছেন সেখানকার একটি রশিদ সত্যায়িত
- ভিসা এর ফটোকপি
- বাংলাদেশের জনশক্তি এবং প্রবাসী কল্যাণ কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পত্র এক কপি
- বিমান টিকেটের একটি ফটোকপি
বিদেশ যাওয়ার লোনের জন্য কিভাবে আবেদন করবেন
ভিসা হাতে পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের উপস্থাপক পরিচালক বরাবর লোনের জন্য আবেদন করতে হবে। প্রবাসে যাওয়ার জন্য খরচ এবং বিবরণ আবেদনকারী তিন কপি ছবি এবং জামানত দতা 2 কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্র সহ ভিসার ফটোকপি এবং স্থানীয় ঠিকানা অনুযায়ী পৌরসভার ইউনিয়ন কর্তৃক একটি সার্টিফিকেট সত্যায়িত করে নিতে হবে তারপরে আবেদনপত্রের সাথে সমস্ত বিষয় গুলো নিয়ে জমা করতে হবে। আপনি যে ব্যাংকের মাধ্যমে লোন নিতে চাচ্ছেন সেই ব্যাংকের একটি সেভিংস একাউন্ট খুলে। পরবর্তীতে সেই ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিটেন্স পাঠানোর অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ভিসা 2022 বিস্তারিত | কুয়েতের বেতন কত ?
শেষ কথা:
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কোনরকম জামানত ছাড়াই 6 টি ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ যাওয়ার জন্য লোন প্রদান করছে। উপরোক্ত এই সমস্ত ব্যাংকের মাধ্যমে আপনি তিন বছর মেয়াদে লোন পরিশোধের সুযোগ পাবেন এক্ষেত্রে তারা আয়ের লক্ষ্য থেকে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিচ্ছে কোন রকমের জামানত ছাড়াই। কোন রকমের জামানত ছাড়াই আপনি এই সমস্ত লোন নিয়ে বিদেশ যাওয়ার পরে মাসিক কিস্তির মাধ্যমে লোন পরিশোধের সুযোগ পাবেন। তাছাড়াও যদি আপনাদের অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে এবং প্রবাসী রিলেটেড যেকোন সমস্যার জন্য আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেন অথবা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন আমরা উপরোক্ত বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে তুলে ধরার চেষ্টা করব ধন্যবাদ সবাইকে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন