কোন ব্যাংকে টাকা জমা রাখলে বেশি লাভ পাবেন। এই নিয়ে আজকে আমরা বিস্তারিতভাবে কনটেন্ট এর মাধ্যমে আলোচনা করব তা ছাড়াও কতদিন পরিমাণ মেয়াদে টাকা জমা রাখা লাগবে। এবং কত টাকা পরিমাণ জমা রাখা লাগবে এই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে সম্পূর্ণরূপে এই কনটেন্টে মাধ্যমে আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাহলে চলুন পর্যায়ক্রমে দেখে নেওয়া যাক কোন ব্যাংকে টাকা জমা রাখলে বেশি লাভ পাবেন।
যখন আপনার হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা চলে আসে তখন এটা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয় যে টাকাটা কোন কাজে ব্যবহার করবেন নাকি ব্যাংকে রাখবেন তখনি আপনার মাথায় চিন্তা আসে যে ব্যাংকের মাধ্যমে রাখলে আমি কত টাকা পরিমাণ লাভ পাব নানান রকমের চিন্তা চলে আসে তাই আজকে আমরা এমন কিছু ব্যাংকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিব যেগুলোর মাধ্যমে আপনার টাকা রাখলে ভালো পরিমাণ প্রফিট পাবেন।
কোন ব্যাংকে টাকা জমা রাখলে বেশি লাভ
বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ব্যাংকেই টাকা জমা রাখা যাই নির্দিষ্ট মেয়াদ অনুযায়ী তিন বছর পাঁচ বছর এবং আট বছর থেকে 10 বছর মেয়াদ পর্যন্ত আপনি সর্বনিম্ন 500 টাকা থেকে শুরু করে টাকা রাখতে পারবেন। এবং সেইসব টাকার মেয়াদ অনুযায়ী সুদের শতকরা হার নির্ধারণ হয়ে থাকে যেমন 6% শুরু করে 9.5 পর্যন্ত সঞ্চয়ী হিসাবের জন্য সুদের হার নির্ধারিত হয়ে থাকে। তাই উক্ত মেয়াদ অনুযায়ী যদি কেউ টাকারে রাখেন তাহলে সেই অনুযায়ী তার টাকার পরিমান বৃদ্ধি পাবে।
বাংলাদেশের কিছু নির্ধারিত ব্যাংক রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনার টাকা জমা রাখলে লাভ বেশি পাবেন সেই সমস্ত ব্যাংক নিউ আমরা আলোচনা করব এবং আপনি ডিসাইড করে নিতে পারবেন আপনি কোন ব্যাংকে রাখবেন এখানে আমরা সব ব্যাগ গুলো নিয়েই পর্যায়ক্রমে বিস্তারিতভাবে আলোচনার মাধ্যমে তুলে ধরবো।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
বর্তমানে ডাচ বাংলা ব্যাংকের গ্রাহক সংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তাদের টাকা জমা রাখার মেয়াদকাল শুরু হয়ে থাকে সর্বনিম্ন 3 বছর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 8 বছর অথবা 10 বছর পর্যন্ত আপনি এই মেয়াদে টাকা জমা রাখতে পারবেন। এবং এখানে সর্বনিম্ন 500 টাকা থেকে শুরু করে আপনি টাকা জমা রাখতে পারবেন মাসিক কিস্তির ভিত্তিতে। এবং ডাচ-বাংলা ব্যাংকে সুদের হার শতকরা 7.5 শতাংশ দেওয়া হয়। এবং এই ব্যাংকের সুদের হার 4% শতাংশ দিয়ে লাভের হিসাব করা হয়ে থাকে।
ডাচ বাংলা তে আপনি তিন বছর থেকে শুরু করে 5 বছর মেয়াদী এবং আট বছর মেয়াদী এবং 10 বছর মেয়াদ পর্যন্ত আপনি টাকা জমা রাখতে পারবেন এবং সেই টাকার পরিমাপ অনুযায়ী নিচে আপনি কত টাকা লাভ পাবেন সেই অনুযায়ী একটি লিস্ট প্রকাশ করা হলো।
আপনি 500 টাকা থেকে শুরু করে আপনার পছন্দের কিস্তি অনুযায়ী বিভিন্ন অংকের টাকা জমা রাখতে পারবেন। এবং এখানে তিন বছর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 10 বছর পর্যন্ত টাকা জমা রাখতে পারবেন এবং লাভ সহকারে টাকা পেয়ে যাবেন এবং কত টাকা তে কত লাভ পাবেন তা উপরে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড কত লাভ পাবেন
এক্সিম ব্যাংকের ডিপিএস এর হার নির্ধারণ করা হয়েছে তার মেয়াদের উপর ভিত্তি করে যেমন 5.60% এবং 5.70 হারে। এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে সর্বনিম্ন 3 বছর থেকে শুরু করে পাঁচ বছর 8 বছর 10 বছর এবং 12 বছর পর্যন্ত আপনি টাকা জমা রাখতে পারবেন। এক্সিম ব্যাংক এর সর্বনিম্ন 200 টাকা থেকে শুরু করে আপনি সর্বোচ্চ 20,000 টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তির ভিত্তিতে আপনি টাকা জমা দিতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন | ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি ২০২২
আল আরাফা ব্যাংক এ কত লাভ পাবেন
অন্যান্য ব্যাংকের ডিপিএস এর লাভের হার নির্ধারণ করা হয়েছে 5.60পারসেন্ট। এবং কি আপনি সর্বনিম্ন 200 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকা পর্যন্ত কিস্তির মাধ্যমে আপনি জমা রাখতে পারবেন। অন্যান্য ব্যাংকের মতো এই ব্যাংকে আপনি 2 বছর থেকে শুরু করে তিন বছর পাঁচ বছর 8 বছর 10 বছর এবং 12 বছর পর্যন্ত মেয়াদে আপনি টাকা জমা রাখতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী আপনাকে 6.60 পার্সেন্ট হারে লাভ দেওয়া হবে।
উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড
উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড ডিপিএস এ লাভের হার হল 5% থেকে শুরু করে 9 সাপোর্ট দিয়ে থাকে। এখানে আপনি সর্বনিম্ন 500 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 30 হাজার টাকা পর্যন্ত মান্থলি কিস্তিতে রাখতে পারবেন। এবং কেরেক্টা অসুবিধা হলো এখানে পাঁচ বছর থেকে শুরু করে দশ বছর মেয়াদী পর্যন্ত টাকা রাখতে পারবেন অন্যান্য ব্যাংকের মতো দুই বছর তিন বছর 4 বছর মেয়াদে এখানে কোন টাকা জমা রাখা হয় না।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড
এই ব্যাংকের ডিপিএস এর মেয়াদকাল সর্বনিম্ন 3 বছর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আপনি দশ বছর পর্যন্ত এই সমস্ত মেয়াদ গুলোতে আপনি টাকা রাখতে পারবেন এবং সর্বনিম্ন টাকা রাখতে পারবেন 250 টাকা থেকে শুরু করে আপনি 5000 টাকা পর্যন্ত এই ব্যাংকে জমা রাখতে পারবেন। এই ব্যাংকের শতকরা সুদের হার 6% থেকে শুরু করে 6.17 পার্সেন্ট পর্যন্ত এবং ব্যাংকের সুদের হার 4.5% হয়ে থাকে।
ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড ডিপিএস এ কত লাভ পাবেন
আপনি যদি ট্রাস্ট ব্যাংক এর মাধ্যমে ডিপিএস করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে তিন বছর থেকে শুরু করে পাঁচ বছর সাত বছর এবং 10 বছর মেয়াদ পর্যন্ত আপনি মাসিক কিস্তির ভিত্তিতে টাকা জমা করতে পারবেন। সর্বনিম্ন 500 টাকা থেকে শুরু করে আপনি সর্বোচ্চ 10 হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তির মাধ্যমে টাকা জমা রাখা সম্ভব ট্রাস্ট ব্যাংকে। ট্রাস্ট ব্যাংকে ব্যাংকে সুদের হার শতকরা 8 পার্সেন্ট এবং সঞ্চয়ী সুদের হার 6 পার্সেন্ট।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
মার্কেটাইল ব্যাংক
এই ব্যাংকে ডিপিএস এর মেয়াদকাল 3 বছর থেকে শুরু করে পাঁচ বছর সাত বছর এবং 10 বছর এবং কি আপনি সর্বনিম্ন 250 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আপনি সাত হাজার টাকা পর্যন্ত জমা রাখতে পারবেন। এখানে শতকরা সুদের হার 6 পার্সেন্ট থেকে শুরু করে 45 এ পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাই এই ব্যাংকের মাধ্যমে যদি আপনি ডিপিএস করেন তাহলে 250 টাকা থেকে শুরু করতে পারবেন এবং এর স্বর্গ লাস্ট 10 বছর পর্যন্ত আপনি জমা করতে পারবেন।
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এ লাভ কেমন পাবেন
সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ডিপিএস করলে আপনি পাঁচ বছর মেয়াদি পর্যন্ত ডিপিএস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে 500 টাকা থেকে শুরু করে 10 হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা রাখতে পারবেন অন্যান্য ব্যাংকের থেকে সোনালী ব্যাংকে সুদের হার শতকরা 8.5% থেকে শুরু করে 6.5% পর্যন্ত সঞ্চয়ী হিসাবের সুদের হার নির্ধারিত হয়ে থাকে।
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড
অগ্রণী ব্যাংকের ডিপিএস এর মেয়াদকাল পাঁচ বছর থেকে দশ বছর। মাসিক কিস্তিতে আপনি 200 টাকা হারে প্রত্যেক মাসে জমা করতে পারবেন এবং সর্বোচ্চ 5 হাজার টাকা পর্যন্ত মান্থলি কিস্তির মাধ্যমে জমা করা যাবে। এ ব্যাংকের শতকরা সুদের হার নির্ধারিত হয়ে থাকে 8 পার্সেন্ট থেকে শুরু করে 9 পর্যন্ত পাওয়া যায়। অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় অগ্রণী ব্যাংক লাভের হার একটু বেশি পাওয়া যায়। তাইলে আপনি সঞ্চয়ী হিসাব খুলে টাকা জমা রাখতে পারবেন।
বুরো বাংলাদেশ এনজিও লোন ও প্রবাসী লোন পদ্ধতি
জনতা ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশ
ব্যাংকে ডিপিএস খুলতে পারবেন আপনি চার বছর থেকে শুরু করে দশ বছর পর্যন্ত অন্যান্য ব্যাংকে 5 বছর থেকে শুরু করে দশ বছর হয়ে থাকে তবে জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে চার বছর মেয়াদ পর্যন্ত আপনি সঞ্চয়ী হিসাব খুলতে পারবেন। মাসিক কিস্তিতে 200 টাকা থেকে শুরু করে 5000 টাকা পর্যন্ত এখানে জমা রাখা সম্ভব। আর এখানে শতকরা সুদের হার নির্ধারিত হয়ে থাকে 8 পার্সেন্ট থেকে শুরু করে 9 পার্সেন্ট পর্যন্ত। সঞ্চয়ী হিসাব খুললে সুদের হার নির্ধারিত হবে 6 পার্সেন্ট হারে।
পূবালী ব্যাংক লিমিটেড
অন্যান্য ব্যাংকের মতো প্রবালী ব্যাংক ইউ ডিপিএস সিস্টেম চালু আছে এখানে মান্থলি 500 টাকা থেকে শুরু করে 20 হাজার টাকা পর্যন্ত পূবালী ব্যাংকে টাকা জমা রাখা যায়। আপনি সর্বনিম্ন 3 বছর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর মেয়াদ পর্যন্ত টাকা রাখতে পারবেন। এ ব্যাংকে সুদের শতকরা হার নির্ধারণ করা হয়েছে 8 পার্সেন্ট থেকে শুরু করে 9.5 শতাংশ পর্যন্ত। সঞ্চয়ী হিসেবে সুদের হার নির্ধারিত হয়ে থাকে 4.5 শতাংশ পর্যন্ত।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
আপনি সর্বনিম্ন 100 টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 5 হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক কিস্তির মাধ্যমে টাকা জমা রাখতে পারবেন এখানে জমানো টাকার মেয়াদকাল পাঁচ বছর থেকে শুরু করে দশ বছর মেয়াদ পর্যন্ত জমা রাখা সম্ভব। ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাবে টাকা রাখলে 7.75 % শতকরা মুনাফা দেওয়া হয়ে থাকে। মুনাফার শতকরা সুদের হার হল 9 পার্সেন্ট এবং 10 পার্সেন্ট। এবং জমানো টাকার মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে দশ বছর পর্যন্ত।
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের ডিপিএস এর মাধ্যমে 5 বছর 8 বছর 10 বছর মেয়াদ পর্যন্ত টাকা জমা রাখতে পারবেন। মাসিক কিস্তিতে 450 টাকা থেকে শুরু করে 650 টাকা এবং বারোশো পঞ্চাশ টাকা অথবা 2350 টাকা এই কিস্তি গুলোর মাধ্যমে জমা রাখতে পারবেন। এখানে সঞ্চয় এর হিসাব এর শতকরা 4% এর মুনাফা দেওয়া হয়। এছাড়াও ডিপিএস এ যে পরিমাণ মুনাফা আপনাকে দেওয়া হবে সেই পরিমাণ মুনাফা ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
সোনালী ব্যাংক প্রবাসী লোন ২০২২ কিভাবে পাবেন দেখে নিন
আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড
আইএফআইসি ব্যাংকের মাধ্যমে আপনি মাসিক কিস্তিতে 500 টাকা থেকে শুরু করে আপনি নিজের ইচ্ছামত টাকা জমা রাখতে পারবেন। অন্যান্য ব্যাংকের সচারাচার নির্ধারিত লিমিটের মধ্যে টাকা রাখা সম্ভব কিন্তু এই ব্যাংকে নিজের ইচ্ছামত টাকা জমা রাখতে পারবেন। টাকার উপর ভিত্তি করে সুদের হার নির্ধারিত 9% দিবে। অন্যান্য ব্যাংকে ডিপিএস এর মেয়াদকাল 3 বছর থেকে 5 বছর পর্যন্ত। শতকরা সুদের হার 5%।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড
ন্যাশনাল ব্যাংকে ডিপিএস করার জন্য পাঁচ ধরনের মাসিক কিস্তিতে টাকা জমা রাখা যাবে। 500 টাকা, 1000 টাকা, 2000 টাকা, 5000 টাকা, 10000 টাকা, মাসিক কিস্তির মাধ্যমে ন্যাশনাল ব্যাংকে জমা রাখতে পারবেন। ডিপিএস এর মেয়াদ হবে তিন বছর থেকে শুরু করে 6 বছর 8 বছর এবং 10 বছর পর্যন্ত। এখানে শতকরা সুদের হার 7% থেকে শুরু করে 9 পার্সেন্ট পর্যন্ত এবং টাকার পরিমাণের ওপর নির্ধারিত হয়ে থাকে।
সিটি ব্যাংক লিমিটেড
সিটি ব্যাংকে টাকা জমা রাখার মেয়াদ 3 বছর থেকে 5 বছর সাত বছর এবং 10 বছর পর্যন্ত এখানে সর্বোচ্চ 20 হাজার টাকা এবং সর্বনিম্ন 500 টাকা থেকে আপনি মাসিক কিস্তির মাধ্যমে টাকা জমা রাখতে পারবেন। এখানে মাসিক কিস্তিতে সুদের হার নির্ধারিত হয়ে থাকে 8 পার্সেন্ট থেকে শুরু করে আপনি শতকরা 4 পার্সেন্ট পর্যন্ত পাবেন।
সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি | সৌদি আরবে জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড
ঢাকা ব্যাংকের মাধ্যমে ডিপিএস করলে এখানে নির্ধারিত টাকা জমা রাখার মেয়াদকাল হয়ে থাকে তিন বছর পাঁচ বছর 8 বছর এবং 10 বছরে সর্বনিম্ন 500 টাকা এবং সর্বোচ্চ 20 হাজার টাকা পর্যন্ত জমা রাখতে পারবেন এখানে সুদের হার নির্ধারিত হয়ে থাকে 7.5% ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাবের জন্য 4% লাভ হিসাব করে।
এই কনটেন্টের মাধ্যমে আমরা ব্যাংকের যাবতীয় সিস্টেমের বিষয়গুলো তুলে ধরেছি সেখান থেকে আপনারা বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে কত পারসেন্ট আরে আপনার টাকা অনুযায়ী লাভ পাবেন সে বিষয়টিও আমরা লিস্ট আকারে প্রকাশ করেছি এখান থেকে আপনারা ডাচ-বাংলা শহর ঢাকা ব্যাংক সিটি ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক সহ অন্যান্য ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা রাখলে কত দিন মেয়াদ এবং কত টাকা পর্যন্ত রাখতে পারবেন তা সম্পূর্ণরূপে তুলে ধরা হয়েছে। আজকে আমাদের কোন ব্যাংকে টাকা জমা রাখলে বেশি লাভ হবে এই নিয়ে বিস্তারিত তথ্য।
কিস্তিতে ল্যাপটপ কেনার নিয়ম | ছাত্রদের জন্য কিস্তিতে ল্যাপটপ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন