দুবাই থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

    দুবাই থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়


    আজকে আমরা কথা বলবো দুবাই থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এবং যেতে হলে কত টাকা খরচ করতে হবে এই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আমরা এই কনটেন্টটিতে মাধ্যমে আলোচনা করব। তাছাড়াও কিকি রিকোয়ারমেন্ট আছে দুবাই থেকে অন্যান্য দেশে যাওয়ার জন্য এবং কত টাকা খরচ হবে সমস্ত প্রসেস নিয়ে তা বিস্তারিত ভাবে আমরা এখানে জানিয়ে দিব তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক দুবাই থেকে কোন কোন দেশগুলোতে যাওয়া যায় এবং কি কি কাজ করা যায়

    বর্তমানে বাংলাদেশের শ্রমিক বেশিরভাগই তাক করে থাকে দুবাইয়ে তাই সেখানে কাজের সংখ্যা কম হওয়ায় অনেকেই সেখান থেকে অন্যান্য দেশে চলে যাচ্ছে অথবা অন্যান্য দেশে যাওয়ার জন্য দুবাইতে পাড়ি দিচ্ছে। তবে এ ক্ষেত্রে অনেকেই সঠিক পদ্ধতি জানিনা যে কিভাবে তারা দুবাই থেকে অন্যান্য দেশগুলোতে যাবে যেমন দুবাই থেকে ইতালি, কানাডা, রোমানিয়া, আমেরিকা, মালটা, আলবেনিয়া, ফ্রান্স, পর্তুগাল সহ বিভিন্ন দেশগুলোতে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক এই সমস্ত দেশগুলোতে যেতে হলে কি করতে হবে

    দুবাই থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

    বর্তমানে দুবাই থেকে টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে অথবা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে ইউরোপের বিভিন্ন কান্ট্রি সহ কয়েকটি দেশে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে সে সমস্ত দেশ গুলো হল ইতালি, কানাডা, রোমানিয়া, আমেরিকা, মালটা, আলবেনিয়া, ফ্রান্স, পর্তুগাল, তবে এই সমস্ত দেশে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু রিকোয়ারমেন্ট আছে সেই সমস্ত রিকোয়ারমেন্ট গুলো পূরণ করতে পারলেই আপনি এই সমস্ত দেশগুলোতে কাজের উদ্দেশ্যে অথবা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যেতে পারবেন

    বর্তমানে দুবাই থেকে বিভিন্ন দেশে যাওয়ার জন্য তেমন কোনো কঠিন একটি ব্যাপার নয় তবে এক্ষেত্রে আপনাকে দুবাইয়ে অবস্থান করতে হবে। এটি আপনি কোন দেশে যাচ্ছেন এবং কি কাজে যাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করবে আপনাকে কতদিন দুবাই অবস্থান করা লাগতে পারে তার পরেই আপনি অন্যান্য দেশের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তা আমরা নিচে বিস্তারিতভাবে কোন দেশে যাওয়ার জন্য কতদিন আপনাকে দুবাই অবস্থান করা লাগবে তা তুলে ধরা হলো

    এবং কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য কি কি রিকোয়ারমেন্ট প্রয়োজন তা সম্পূর্ণভাবে আমরা নিচে তুলে ধরেছি সেখান থেকে আপনারা দেখে নিতে পারবেন যে কাজের জন্য যেতে হলে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন এবং কতদিন দুবাই অবস্থান করা লাগবে এবং কত টাকা খরচ হবে। সেগুলো বিস্তারিতভাবে আমরা এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে তুলে ধরেছি

    বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন

    দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়া যায়

    বর্তমানে দুবাই থেকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুলোতে যাওয়া যাচ্ছে সেই ক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই দুবাইতে মিনিমাম এক বছর অবস্থান করা লাগবে আপনি যদি সেখানে টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সেখানে এক বছর থাকার পরেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সেটা টুরিস্ট ভিসা হোক অথবা কাজের ভিসা হোক অথবা বিজনেস ভিসার জন্য আবেদন করেন না কেন তবে অবশ্যই আপনাকে এক বছর দুবাইতে থাকার পরেই তা করতে হবে

    ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুলোতে যাওয়ার জন্য মিনিমাম 7 লাখ টাকা প্রয়োজন দুবাই থেকে। এই ক্ষেত্রে বিভিন্ন এজেন্সি খরচসহ বিমান ভাড়া এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য খরচ বাবদ খরচ ধরা হয়েছে তবে এই খরচ বিভিন্ন এজেন্সির বিভিন্ন রকম ধরে থাকে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে কয়েকটি এজেন্সি ঘুরে তারপর এই ডিসিশন নিতে হবে তার মাধ্যমে আপনি যাবেন এবং কত টাকা লাগছে সেটা জানতে পারবেন। নিশি আমরা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরব এই সমস্ত দেশগুলোতে যেতে হলে কি কি কাগজপত্র লাগে

    দুবাই থেকে ইতালি যাওয়া যায়

    দুবাই থেকে ইতালিতে বর্তমানে অনেকেই সেখানে পাড়ি জমাচ্ছে কাজের উদ্দেশ্যে। কারণ অন্যান্য দেশের তুলনায় ইতালিতে দৈনিন্দিন জীবনে কাজের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে যেমন সাধারন শ্রমিকরা কৃষিকাজসহ অন্যান্য রেস্টুরেন্ট ভিসা কনস্ট্রাকশন কম্পানি সহ বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজের নিয়োগ দিচ্ছে। এক্ষেত্রে দুবাই বিভিন্ন এম্বাসি রয়েছে তাদের মাধ্যমে আপনারা ইতালিতে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। অথবা চাইলে আপনি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে ইতালিতে যাওয়ার পরে সেখানে কাজের কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি হয়ে আসার পরে তাদের মাধ্যমে ভিসা নিয়েও আপনারা যেতে পারবেন এক্ষেত্রে খরচ একটু বেশি পড়বে তবে এইভাবে অনেকেই যাচ্ছে ইটালিতে

    সেক্ষেত্রে আপনার সরাসরি যদি এম্বাসির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়তে পারে মিনিমাম ছয় থেকে আট লাখ টাকার মতো করবে তবে অবশ্যই আপনারা যাওয়ার আগে কয়েকটি এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করবেন অথবা দুবাই অবস্থিত ইতালি দূতাবাস হতেও জেনে নিতে পারবেন

    ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে  | অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার খরচ

    দুবাই থেকে কানাডা যাওয়া যায়

    বর্তমানে অনেক এম্বাসি রয়েছে যেখান থেকে আপনারা দুবাই থেকে কানাডা যেতে পারবেন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদেরকে দুবাইয়ের এক বছর অবস্থান করার পরেই কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। অথবা কানাডিয়ান কয়েকটা ভিসা কেটগোরি রয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে শ্রমিকদের জন্য সেই ভিসার ক্যাটাগরী অনুযায়ী আপনি দুবাই দূতাবাস হতে কানাডিয়ান কাজের জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন

    এক্ষেত্রে আপনাকে আগে থেকেই কানাডিয়ান বিভিন্ন গভমেন্ট জব ওয়েবসাইটগুলো থেকে আপনাকে সরাসরি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে অথবা সিভি এর মাধ্যমে আবেদন করে কাজের জন্য আবেদন করতে হবে আবেদন সম্পন্ন হলে আপনার প্রয়োজনীয় রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী এবং তারা ইনভাইটেশন লেটার পাঠিয়ে দিবে সেটা দেখিয়ে আপনি দূতাবাসের মাধ্যমে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে কানাডা যেতে পারবেন দুবাই থেকে

    দুবাই থেকে পর্তুগাল যাওয়া যায়

    দুবাই থেকে পর্তুগাল এর বিভিন্ন কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন অথবা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে পারবেন তবে আপনাকে দুবাইয়ে 8 মাসের মত অবস্থান করা লাগবে তারপরে আপনি দুবাই থেকে পর্তুগালের ভিসা পাবেন এক্ষেত্রে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন আছে এবং আপনি যেখানে কাজ করছেন তার একটি প্রমাণ হিসেবে একটি প্রসিদ্ধ থাকা লাগবে তারপরে আপনি দুবাই থেকে পর্তুগাল যাওয়ার জন্য ভিসা তৈরি করতে পারবেন

    সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি  | সৌদি আরবে জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

    দুবাই থেকে পর্তুগাল যাওয়ার জন্য মিনিমাম 8 লাখ টাকা খরচ করা লাগবে তবে এজেন্সি ভেদাম বিভিন্ন রকম হতে পারে তবে অবশ্যই এজেন্সিতে কথা বলে অথবা দূতাবাসে কথা বলে আপনারা পর্তুগালের যাওয়ার খরচ সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন তাছাড়াও বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে কাজের ভিসা নিয়ে পর্তুগালে যেতে পারবেন এক্ষেত্রে কিন্তু ক্যাটাগরিতে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে তা না হলে ভিসা প্রবাল পাওয়া সম্ভব নয়

    তবে এক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট স্ট্রং থাকা লাগবে আপনি যদি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে চান অথবা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্যে যেতে চান তার পরেও কিন্তু আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভালো থাকা লাগবে মানে অধিক পরিমাণ ট্রানজেকশন যদি থাকে তার পরেই আপনি এ সমস্ত দেশগুলোতে যাতে পারবেন

    দুবাই থেকে রোমানিয়া যাওয়া যায়

    দুবাই থেকে রোমানিয়া যাওয়া অনেকটাই সহজ একটি ব্যাপার এক্ষেত্রে আপনি যদি রোমানিয়া যেতে চান তাহলে দুবাইতে প্রথমে টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে অথবা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে সেখানে আপনাকে অবস্থান করা লাগবে যদি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে আপনি যদি দুবাই আসেন তাহলে আপনাকে একটি কাজের ভিসা তে কনভার্ট করে নিতে হবে। এবং কাজের ভিসা তে দুই বছর মেয়াদ থাকতে হবে অবশ্যই দুই বছর মেয়াদ থাকার পরে আপনি টুরিস্ট ভিসা থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা তে আসার পরেই আপনি রোমানিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন

    দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় দেখে নিন

    রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা অথবা টুরিস্ট ভিসা আবেদন করার জন্য অবশ্যই ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন আছে সেই সাথে আপনি কি কাজে বর্তমানে দুবাইতে নিয়োজিত আছেন তার একটি প্রমাণ হিসেবে আপনাকে রশ্মির অথবা কাজের প্রমাণ আপনাকে দেখানো লাগবে তারপরে আপনি রোমানিয়াতে দিতে পারবেন দুবাই থেকে। এক্ষেত্রে দুবাই অবস্থিত অনেকেই রয়েছে যারা সরাসরি কাজের ভিসা দিয়ে আপনাকে রোমানিয়াতে নিয়ে যেতে পারবে

    দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়া যায়

    দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়া অনেক কঠিন একটা ব্যাপার। তবে ভালো যদি কোন এজেন্সি পাওয়া যায় যারা আপনাকে আমেরিকা তে পাঠাতে পারবে তাদের সাথে যোগাযোগ করে যেতে পারেন এক্ষেত্রে দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার এজেন্সি অনেকটাই কম তবে যারা নিয়ে যায় তারা সাধারণত বিভিন্ন দেশ এর মাধ্যমে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারবে এক্ষেত্রে কিন্তু খরচ মিনিমাম 15 লাখ টাকার মত পড়বে। এবং তাও রিস্ক থেকেই যায়। তাই এই সমস্ত রিস্ক না নিয়ে আপনি সরাসরি ইউরোপের বিভিন্ন কান্ট্রি তে ঢোকার পরে দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার একটা রিস্ক নিয়ে দেখতে পারেন তাছাড়া সরাসরি দুবাই থেকে না যাওয়াই উচিত

     দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় দেখে নিন

    দুবাই থেকে আলবেনিয়া যাওয়া যায়

    দুবাই থেকে আলবেনিয়া ভিসা পাওয়া অনেকটা সহজ একটি ব্যাপার এক্ষেত্রে আপনাদেরকে কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করা লাগবে আপনাকে দুবাইতে মিনিমাম 5 মাস অবস্থান করা লাগবে তার পরেই আপনি আলবেনিয়া ভিসা নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন এজেন্সির রয়েছে যারা আলবেনিয়াতে কাজ দিয়ে আপনাকে দুবাই থেকে নিয়ে যাবে। চাইলে সরাসরি আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা দুবাই অবস্থিত আলবেনিয়া এম্বাসি এর মাধ্যমেও যোগাযোগ করে আপনারা দুবাই থেকে আলবেনিয়া যেতে পারবেন

    তবে এক্ষেত্রে আপনার একটি কাজে প্রমাণ লাগবে তাছাড়া ব্যাংক স্টেটমেন্টের প্রয়োজন নাই তাছাড়া অন্যান্য দেশগুলোতে যেতে হলে কিন্তু অবশ্যই ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখা হয়। আপনি যদি আলবেনিয়াতে প্রবেশ করতে পারে তাহলে আলবেনিয়া থেকে আবার অন্যান্য রাষ্ট্রের যাওয়ার জন্য আপনার জন্য সহজ হবে। তাই আগে আলবেনিয়া যাওয়ার ব্যবস্থা করুন তারপর এই অন্যান্য দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন

    কুয়েত মাজরা ভিসা,কুয়েত ভিসা নিউজ,কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা

    দুবাই থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার প্রক্রিয়া

    দুবাই থেকে ফ্রান্সের বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছে যেমন বর্তমানে ফ্রান্সে ফ্যাক্টরিতে কাজের নিয়োগ চলছে সেই হিসেবে দুবাই থেকে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে ফ্রান্সে যাওয়া যাচ্ছে তবে এক্ষেত্রে আপনার খরচ পড়বে মিনিমাম 5 থেকে 6 লাখ টাকার মতো। তাছাড়া টুরিস্ট ভিসা যদি আপনি পান ঢুকতে পারেন তাহলে ফ্রান্সে গিয়ে আপনি একটি কাজের ইনভাইটেশন লেটার নিয়ে আসতে পারলেই দুবাই ফ্রান্স দূতাবাসে আপনারা ভিসার জন্য আবেদন করে দুবাই থেকে ফ্রান্সে যেতে পারবেন

    দুবাই থেকে মালটা যাওয়ার প্রক্রিয়া

    দুবাই থেকে মাল্টা কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়া একেবারে সহজ একটি ব্যাপার তবে দুবাইতে আপনাকে মিনিমাম সাত মাস অবস্থান করা লাগবে তারপরে আপনি মাল্টা কাজের ভিসা নিয়ে দুবাইতে যেতে পারবেন অথবা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। বর্তমানে মাল্টাতে যাওয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে মাল্টা থেকে ইতালি ইউরোপের বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রবেশ করার জন্য। তবে মাল্টাতে যাওয়ার জন্য আপনাকে মিনিমাম 4 থেকে 6 লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করা লাগবে পর পারমিট ভিসার জন্য খরচ বেশি করে এবং টুরিস্ট ভিসার জন্য খরচ কম পড়ে

    ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন | ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি

    প্রথম অবস্থায় মালটা তো আপনি তৈরির মাধ্যমে সেখানে গিয়ে কাজের জন্য ইনভাইটেশন লেটার নিয়ে আসতে পারেন আপনার পরিচিত কোন এজেন্সির মাধ্যমে অথবা সেখানে বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে গিয়ে সেখানে কাজ খুঁজে নিতে হবে এবং সেখান থেকে ইনভাইটেশন লেটার নিয়ে এসে দুবাই মাল্টার দূতাবাস হতে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এক্ষেত্রে কিন্তু অন্যান্য দেশে যাওয়ার মত ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর প্রয়োজন পড়ে না

    দুবাই থেকে এই সমস্ত গুলো তে যাওয়ার জন্য কাগজপত্র

    দুবাই থেকে আপনি যদি এই সমস্ত দেশগুলোতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কিছু রিকোয়ারমেন্ট আছে যেমন আপনাকে দুবাইতে এক বছর অবস্থান করা লাগবে। আপনার ব্যাংকের স্টেটমেন্ট এ অধিক পরিমাণ ট্রানজেকশন থাকা লাগবে। দুবাই বর্তমানে কোন কাজে নিয়োজিত আছেন তার একটি প্রমাণ লাগবে'। এবং এর আগে আপনি কোথাও ট্রাভেল করেছেন কিনা তা প্রমান লাগবে। তাহলে চলুন কি কি কাগজপত্র লাগবে তা দেখে নিন

    • 6 মাসের ভ্যালিড পাসপোর্ট
    • দুবাইতে মিনিমাম এক বছর অবস্থান
    • ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
    • এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
    • যে দেশে যাবেন সে দেশের ইনভাইটেশন লেটার
    • বর্তমান কাজে নিয়োজিত আছেন তার প্রমাণ
    • বেতন রশিদের একটি কপি
    • বিমান টিকেট এর ফটোকপি
    • হোটেল বুকিং এর ফটোকপি

    দুবাই থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য সমস্ত কাগজপত্র প্রয়োজন পড়ে অথবা আপনি যখন ভিসার জন্য আবেদন করবেন সেই ক্ষেত্রেও কিন্তু এ সমস্ত কাগজপত্র প্রয়োজন পড়বে। এবং কিছু রিকোয়ারমেন্ট এর মধ্যে যেমন ব্যাংকের ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে 30 লাখ টাকার অধিক যদি ট্রানজেকশন করে থাকেন সে রিকোয়ারমেন্ট থাকে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য

    ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার 10 টি উপায়

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন