আজকে আমরা কথা বলবো মালদ্বীপ কাজের ভিসা নিয়ে কিভাবে আপনারা মালদ্বীপে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন এবং এই ভিসার দাম কত এবং এই ভিসা পেতে হলে আপনার কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে এই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আমরা এই কনটেন্টে মাধ্যমে আলোচনা করবো আশা করছি আপনারা এই কনটেস্ট এর মাধ্যমে সমস্ত বিষয় বুঝতে পারবেন তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক।
বর্তমানে মালদ্বীপ টুরিস্ট স্পট এর মধ্যে অন্যতম স্থান দখল করে রেখেছে মালদ্বীপ। তাই এখানে প্রতিনিয়ত পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষজন ছুটি কাটাতে এখানে পাড়ি জমাচ্ছে। তাই দিন দিন এখানে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে তাই অনেকেই আছে যারা মালদ্বীপের কি কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করছেন তাদের জন্য এবার আসছে বিশেষ একটি সুযোগ। তাই সেখানে গিয়েও আপনারা কাজ করার সুযোগ তৈরি করে নিতে পারবেন এবং কি কি অভিজ্ঞতা লাগবে তা নিচে তুলে ধরা হলো।
মালদ্বীপ কাজের ভিসা ২০২৫
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
মালদ্বীপ ভ্রমণ ভিসার দাম কত ২০২৫
শুধুমাত্র মালদ্বীপের ভ্রমণ ভিসার জন্য খরচ পড়বে প্রায় ১৫ হাজার ৫০০ টাকা। আর যদি আপনারা কোন ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে নির্দিষ্ট একটি প্যাকেজ নিতে চান সে ক্ষেত্রে কিন্তু বিভিন্ন ধরনের খরচ রয়েছে। এক্ষেত্রে বিমান ভাড়া এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য সকল খরচ ট্রাভেল এজেন্সের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
মালদ্বীপের ভ্রমণ পেশার সংক্রান্ত বিভিন্ন প্যাকেজ রয়েছে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের যে সমস্ত ট্রাভেল এজেন্সি গুলো রয়েছে সেখানে ৫৫ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ১৫ দিন থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত বিভিন্ন প্যাকেজ কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে যারা তিন মাস মালদ্বীপের ভ্রমণ প্যাকেজ নিতে চান সে ক্ষেত্রে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন প্যাকেজ আছে।
মালদ্বীপ কাজের ভিসা কবে খুলবে 2025
বর্তমানে মালদ্বীপের টুরিস্ট ভিসা এবং কাজের ভিসা সহ সকল ভিসা সার্ভিস চালু আছে। এক্ষেত্রে টুরিস্টদের ক্ষেত্রে কিন্তু আগের তুলনায় কঠিন কিছু নিয়ম চালু করা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে যারা মালদ্বীপে ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে যায় তারা অবৈধভাবে সেখানে থেকে যায় এবং সেখান থেকে অন্যান্য দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্যে অথবা সেখানেই কাজে বা বিভিন্ন বিজনেস করছে।
তাই এক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য কিন্তু মালদ্বীপে কাজের ভিসা বা কোন ভিসাতেই যাওয়ার ক্ষেত্রে কিন্তু অবশ্যই আগের তুলনায় কঠিন কিছু নিয়মের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। তাই আপনারা চেষ্টা করুন মালদ্বীপে বৈধ পথে যাওয়া এবং সেখানে গিয়ে বিজনেস ভিসা অথবা যে কোন একটি ভিসা কনভার্ট হয়ে যাওয়া এতে করে আর সমস্যা হবে না।
মালদ্বীপ রিসোর্ট ভিসা কবে চালু হবে
মালদ্বীপ রিসোর্ট ভিসা এখন পর্যন্ত চালু আছে। তবে এই প্রসেসগুলো আগের তুলনায় কিছু জটিল হয়ে গিয়েছে এক্ষেত্রে আপনার লাস্ট তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং আপনার প্রয়োজনীয় অন্যান্য ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করা লাগবে তাহলে আপনারা মালদ্বীপ রিসোর্ট ভিসা পাবেন। এক্ষেত্রে আরও প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র দেখানো লাগতে পারে।
মালদ্বীপ রিসোর্ট ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার বিমান টিকেটসহ আরো প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো দেখা লাগতে পারে এক্ষেত্রে আপনার ইনকাম ট্যাক্স বা অন্যান্য বিষয়গুলো দেখতে পারে। আপনি যখন মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসা নিয়ে যাবেন তখন এই প্রসেস গুলো অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে।
মালদ্বীপে অবৈধভাবে থাকলে কি হয়
আপনি যদি মালদ্বীপে অবৈধভাবে অবস্থান করেন তাহলে কিন্তু আপনাকে প্রত্যেকদিন পনেরশো টাকা করে জরিমানা দিতে হবে। আপনার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরে কিন্তু এই কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে তাই অবশ্যই আপনার যখন ভিসা শেষ হয়ে যাবে তখন কিন্তু অবশ্যই দ্রুত দেশে চলে আসা উচিত।
মালদ্বীপ বাংলাদেশ কর্মী ভিসা নতুন প্রক্রিয়াকরণ
বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপে যদি আপনারা কর্মী ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে খরচ পড়বে প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কিছু আরও তথ্য দেখানো লাগবে সেই সাথে আপনাকে নির্ধারিত একটি কাজের উপর দক্ষতা থাকলেই আপনি মালদ্বীপে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।
আগের তুলনায় প্রক্রিয়াগুলো ভিন্ন হয়ে গেছে এক্ষেত্রে আপনি কি কাজে যাচ্ছেন অথবা সেখান থেকে কি কোন কোন রাষ্ট্রে কাজে যাবেন কিনা তা সকল বিষয়গুলো দেখা লাগে। তাই এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সময় এই প্রসেসগুলো আগেই শেষ করবেন এবং সেখান থেকে যদি আপনি ভিসা সেই দেশের এম্বাসিতে পাঠান তাহলে আপনাকে সেখানে অবস্থান করতে হবে।
মালদ্বীপ কেন যাবেন
মালদ্বীপ বর্তমানে টুরিস্ট স্পট এর মধ্যে অন্যতম একটি স্থান দখল করে রেখেছে। তাই এখানে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন মানুষ আসছে এতে করে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা তৈরি হচ্ছে যেমন বর্তমানে মালদ্বীপের ড্রাইভিং ভিসার মাধ্যমে অনেকেই আছে যারা কাজ করছে। অথবা বিভিন্ন ধরনের বিজনেস ভিসা নিয়েও তারা কাজ করছে অনেক ফলমূলের দোকান অথবা রিসোর্টে কাজ করছে। তাই এই সমস্ত কাজের সুযোগ নিতে হলে অবশ্যই মালদ্বীপে যেতে হবে তা না হলে বিজনেস করার অথবা কাজ করার সুযোগ পাবেন না তাই অন্যান্য দেশের তুলনায় বর্তমানে মালদ্বীপ এ কাজ করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
মালদ্বীপের আজকের খবর 2025
মালদ্বীপের সকল ভিসা প্রসেস এখন পর্যন্ত চালু আছে তবে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত ভিসা আগের নিয়মই চলবে। ধারণা করা হচ্ছে যে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের পর থেকে কিন্তু ভিসা কার্যক্রমে একটু কঠিন করতে পারে মালদ্বীপ সরকার। কেননা সেখানে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে প্রায় অবৈধভাবে অনেক কর্মী সেখানে যাচ্ছে।
তাই আগের তুলনায় কিছুটা কঠোর করা হয়েছে এখন পর্যন্ত নিয়মের ক্ষেত্রে যারা এখানে অবৈধভাবে বসবাস করছে বা অবস্থান করছে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু কঠিন কিছু নিয়ম করেছে এবং জরিমানা কিন্তু অবশ্যই আগের মতই দেওয়া লাগছে।
মালদ্বীপ ভিসার দাম কত ২০২৫
বর্তমানে আপনি মালদ্বীপে কি ধরনের ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করেই ভিসার দাম নির্ধারিত হয়। আপনি যখন ভ্রমণ ভিসা নিয়ে যাবেন সেক্ষেত্রে খরচ পড়বে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। মালদ্বীপে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে খরচ পড়বে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া বিজনেস ভিসা নিতে হলে খরচ পড়বে ৩ লক্ষ টাকা।
যারা মালদ্বীপ থেকে অন্যান্য দেশে যেতে চান সে ক্ষেত্রে কিন্তু মালদ্বীপে কিছুদিন পর্যন্ত আপনাকে অবস্থান করাই লাগবে এক্ষেত্রে আপনাকে সেই ভিসার দাম এবং সেখানে থাকার খরচ কিন্তু ভিন্ন হতে পারে। বর্তমানে মালদ্বীপের ভ্রমণ ভিসা বা অন্যান্য ভিসা নিতে হলে কিন্তু আপনার আগের নিয়ম অনুযায়ী নিবেন তবে 2025 সালের পর থেকে কিন্তু ভিন্ন নিয়ম হবে।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন | ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
মালদ্বীপ যেতে কত টাকা লাগে
মালদ্বীপ টুরিস্ট ভিসা নিতে হলে আপনাকে মিনিমাম আর 100 ডলারের মতো খরচ করতে হবে আর আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে চান তাহলে বাংলাদেশ থেকে আপনার তিন লাখ টাকার মতো খরচ পড়বে এক্ষেত্রে আপনার আনুষঙ্গিক বিমান ভাড়া এবং অন্যান্য খরচ একটা ভাবে প্রদান করা লাগবে শুধুমাত্র টুরিস্ট ভিসার জন্য 30 দিন থেকে 60 দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য 2 বছর 4 বছর এবং ছয় বছর মেয়াদী পর্যন্ত আপনারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারবেন তাছাড়াও বিজনেস ভিসার জন্য অন্যান্য রিকোয়ারমেন্ট আছে।
মালদ্বীপে কাজের ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
বর্তমানে মালদ্বীপে কাজ পাওয়া অনেকটাই সহজ একটি ব্যাপার আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে মালদ্বীপে প্রবেশ করতে পারেন তাহলে কাজ পাওয়া অনেকটা সহজ সেখানে কয়েকটি স্কেল এর ওপর ভালো পরিমাণ বেতন পাওয়া সম্ভব আছে। ড্রাইভিং জানা থাকলে সেখানে ড্রাইভিং এর চাহিদা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আপনি খুব সহজে ডাইভিং এর কাজ করে মাসে এক লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কাজের সুবিধা আছে।
যেমন শেফের কাজ করে আপনি নিজেই ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন এক্ষেত্রে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন পাঁচ তারকা হোটেল এর মাধ্যমে আপনারা পারমিট ভিসা নিয়ে কাজ করতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনারা ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন রেস্টুরেন্টে শেফের কাজ করে মাসে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব তবে এক্ষেত্রে আপনাকে দক্ষ একজন রান্নার করা জানতে হবে।
কানাডা জব ভিসা | কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
মালদ্বীপে কাজের ভিসার জন্য আবেদন
কেউ যদি মালদ্বীপে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চায় তাহলে তাকে আগমনের সময় নিতে হবে। এবং পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে কর্মীদের একটি বৈধ নিয়োগ অনুমোদন চাইতে হবে। লিখিত বিবৃতির মাধ্যমে প্রবাসীদের মালদ্বীপ এ কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে তবে এক্ষেত্রে আপনাকে একটি মেডিকেল চেকআপ এর মাধ্যমে তারা ভিসা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করবে। সেই সাথে আপনার প্রয়োজনীয় পাসপোর্ট এবং বায়োডাটা জন্য কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। এবং এই সমস্ত কাগজ পাতি দিয়ে আপনি কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
মালদ্বী ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
মালদ্বীপে ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো নিয়ে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে অথবা মালদ্বীপের মাধ্যমে তাছাড়াও বাংলাদেশের বিএমআইটি অথবা বোয়েসেল মাধ্যমে মালদ্বীপে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো নিয়ে তারপরেই মালদ্বীপে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে নিচে তুলে ধরা হলো কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন।
- এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
- পাসপোর্ট সাইজের 2 কপি ছবি
- কাজের অভিজ্ঞতা সার্টিফিকেট
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট
- করণা ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট
মালদ্বীপে কাজের বেতন কত
বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে সে সমস্ত কাজের মূল্য বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে সাধারণত ডাইভিং এর উপর কেউ যদি কাজ করে থাকে তাহলে মাসে ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে আবার কেউ যদি রেস্টুরেন্টের কাজ করে থাকে তাহলে মাসে ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে তাই এক একটা কাজের এক এক রকম বেতন হয়ে থাকে। তাই মালদ্বীপে কাজ করতে হলে অবশ্যই দক্ষতার প্রয়োজন আছে দক্ষতা জানলে আপনার বেতন বৃদ্ধি পাবে।
দুবাই কাজের ভিসা | দুবাই ভিসা আজকের খবর
যদি আপনি সেখানে গিয়ে বিজনেস করেন তারপরেও কিন্তু সেখানে ভালো ইনকাম করা যায়। এক্ষেত্রে মালদ্বীপে বিজনেস করার জন্য কিন্তু আপনাকে অবশ্যই বিজনেস ভিসা করতে হবে এক্ষেত্রে খরচ পড়বে প্রায় তিন লাখ টাকা। তিন লাখ টাকা খরচ করে আপনি পাঁচ বছর পর্যন্ত সেখানে বিজনেস করার সুযোগ করে নিতে পারবেন।
মালদ্বীপে গেলে কিভাবে কাজ পাবেন
মালদ্বীপের বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য কোম্পানি রয়েছে তা ছাড়াও তাদের গভমেন্ট জব ওয়েবসাইটগুলোতে খুব সহজে কাজের জন্য আবেদন করা যায় সে ক্ষেত্রে আপনাকে একটি স্ট্রং সিভি তৈরি করা লাগবে এবং এই ছবিতে যদি আপনার জীবন বৃত্তান্ত এবং আপনার এডুকেশন কোয়ালিফিকেশন সহ প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো দিয়ে যদি আবেদন করতে পারেন তাহলে আপনাকে ফোনের মাধ্যমে অথবা ই-মেইল এর মাধ্যমে তারা হায়ার করে নিতে পারে এবং এইভাবে আপনি মালদ্বীপে কাজ সংগ্রহ করতে পারেন।
মালদ্বীপে কি কি কাজ পাওয়া যায়
মালদ্বীপে ডাইভিং রান্নার কাজ ক্লিনিং পদের কাজ রেস্টুরেন্টের কাজ এবং মালির কাজ সহ কয়েক ধরনের কাজ চালু আছে এ সমস্ত কাজ করে আপনি মাসে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন তবে অবশ্যই আপনাকে মালদ্বীপে কাজের ওপর দক্ষতা অর্জন করে তারপরে আপনাকে মালদ্বীপে প্রবেশ করতে হবে তা না হলে আপনি ভালো পরিমাণ বেতন পাবেন না এবং আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম থাকবে তাই উচিত হবে ভালো হয়ে তারপরে মালদ্বীপে যাওয়া।
বাংলাদেশ থেকে কুয়েত ভিসা বিস্তারিত | কুয়েতের বেতন কত ?
মালদ্বীপে কোন কাজের চাহিদা বেশি
বর্তমানে মালদ্বীপে ড্রাইভিং এর কাজ বেশি এবং রেস্টুরেন্টের কাজ বেশি। তাই কেউ যদি এই সমস্ত কাজের ভিসা নিয়ে মালদ্বীপে যেতে পারে তাহলে তাঁর কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে এবং অবশ্যই আপনি যে বিষয়ে কাজ নিতে চাচ্ছেন সেই বিষয়ে একটি সার্টিফিকেট থাকতে হবে তারপরে আপনাকে কাজের জন্য নিয়োগ দেবে তার আগে আপনি কখনই কাজের জন্য নিয়োগ পাবেন না আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন