দুবাই ভিজিট ভিসা বের হতে কতদিন লাগে ( জরুরী )

    দুবাই ভিজিট ভিসা বের হতে কতদিন লাগে


    দুবাই ভিজিট ভিসা বাংলাদেশের যে কোন ট্রাভেল এজেন্সি অথবা এয়ারলাইন্স গুলোর মাধ্যমে যদি আবেদন করেন তাহলে সর্বনিম্ন পুনরুদিন থেকে সর্বোচ্চ ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে। দুবাই যাওয়ার জন্য অনেক ট্রাভেল এজেন্সি রয়েছে যারা কিনা ভিসা পরিশোধ করার ১৫ দিনের মধ্যেই ভিসা হাতে দিয়ে দেয়। ১৫ দিনের আগে কখনোই দুবাই ভিসা পাওয়া সম্ভব হয় না। তাই সর্বনিম্ন ১৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে।


    সম্পূর্ণভাবে ভিসা হাতে পাওয়ার জন্য ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে তবে সরকারিভাবে ভিসা প্রসেসিং করতে গেলে কিন্তু এর থেকে বেশি সময় লাগবে। সরকারিভাবে মিনিমাম ৩০ দিন ধরা হয়ে থাকে আরও বেশি পর্যন্ত ভিসা প্রসেসিং হতে সময় লাগতে পারে এক্ষেত্রে ৪৫ দিন পর্যন্ত কিন্তু সময় লাগে। তবে সমস্ত কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকলে এবং ভিসা প্রসেসিংসহ যাবতীয় পরিশোধ করলে 30 দিনের মধ্যেই সরকারিভাবে দুবাই ভিসা বের হয়।


    সরকারিভাবে দুবাই ভিজিট ভিসা করতে টিকিট খরচ সহ প্রায় ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। আর যদি অন্যান্য ট্রাভেল এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে দুবাই ভিজিট ভিসা প্রসেসিং করেন তাহলে খরচ পড়বে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। ঝামেলা মুক্তভাবে ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের সরকার নিবন্ধিত ট্রাভেল এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে দুবাই ভিজিট ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন করুন তাহলে কোন রকমের ঝামেলা ছাড়াই করতে পারবেন।


    দুবাই ভিজিট ভিসা আবেদন করার কতদিন পর হাতে পাবেন

    দুবাই ভিজিট ভিসা আবেদন করার পরে যাবতীয় প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো যখন জমা দিবেন সেইদিন থেকে ১৫ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে এক্ষেত্রে সরকার নিবন্ধিত অথবা সরকারিভাবে যেভাবেই করেন না কেন সর্বোচ্চ ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে। বাংলাদেশের অনেক ট্রাভেল এজেন্সি রয়েছে দুবাইয়ের ভিজিট ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন করে দেয়।


    তবে আপনার খরচের উপর এবং প্রয়োজনীয় কাগজের উপর নির্ভর করেই আপনার ভিসা প্রসেসিং এর সময় নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। বর্তমানে দুবাইয়ের ভিজিট ভিসা সহ যাবতীয় ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন করা যাচ্ছে এখন বাংলাদেশ থেকেই তাই ভিজিট ভিসার খরচ এবং আবেদন এবং মেয়াদ সম্পর্ক বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে এখনই আমাদের দেওয়া এই কনটেন্টটি বিস্তারিতভাবে পড়তে থাকুন।


    ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে


    দুবাই ১৫ দিনের ভিজিট ভিসা পাওয়া যায়

    দুবাইয়ে ১৫ দিনের জন্য ভিজিট ভিসা পাওয়া যায় তবে এজেন্সির সঙ্গে আপনারা বিশেষ করে এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে হবে এবং তাদের নির্দিষ্ট প্যাকেজ অনুযায়ী ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এখানে প্যাকেজ কাস্টম ভাবে নিজেও তৈরি করে নেওয়া যায় প্যাকেজে আওতাভুক্ত অনেক কিছু অপশন আপনি বাদ দিয়ে নিজের মতো করেও তৈরি করে নিতে পারবেন।


    নরমালি দুবাইয়ের ভিসা ৩০ দিন থেকে 90 দিন পর্যন্ত পাওয়া যায় তবে এক্ষেত্রে আপনি যদি নির্দিষ্ট দিন উপলক্ষে করে নিতে চান তাও সেই সুযোগও রয়েছে তবে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে অগ্রিমভাবেই কয়েকটি প্যাকেট সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নিলে সবথেকে ভালো হয়। তাহলে চলুন আমরা কিছু সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা অথবা মাল্টিপল এন্ড ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।


    সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি


    দুবাই সিঙ্গেল এন্টি ভিসা

    দুবাই সিঙ্গেল এন্টি ভিসা একেবারে শুধুমাত্র ভিজিট করার জন্যই এটি ব্যবহার করা হয় একজন ব্যক্তির ৩০ দিন থেকে দুবাই ভ্রমণ করতে পারবে এক্ষেত্রে ৩৫০ দিরহাম বা ১০,০০০ বাংলাদেশী টাকার মতো খরচ করা লাগবে। এবং পরবর্তীতে ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করতে হলে ৩০,০০ টাকার মধ্যে আবারো ভিসার মেয়াদ পরিবর্তন করা যাবে।


    দুবাই মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা

    দুবাই মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসার জন্য খরচ পড়বে প্রায় 650 দিরহাম। এখানে আপনারা পাঁচ বছরের পর্যন্ত কয়েকবার ভ্রমণ করার জন্য পারমিশন পাবেন সর্বোচ্চ ৯০ দিন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করার সুযোগ থাকবে এবং পরবর্তীতে এই বিচার আবারও বৃদ্ধি করতে হলে আপনাদেরকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করা লাগবে তাহলে পুনরায় আবার ভিসার মেয়াদ বৃদ্ধি করতে পারবেন।


    বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন


    গিয়ে সেখানে থেকে যেতে চাই তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে ঝামেলার মধ্যে পড়তে হবে এক্ষেত্রে সরাসরি এজেন্সির সঙ্গে কথা বলে পুনরায় অন্যান্য কনভার্ট করার সুযোগ করে নিতে পারবেন। অনেক এজেন্সির দালাল রয়েছে যারা দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা খরচ নিয়ে থাকে সমস্ত কাজের জন্য সে ক্ষেত্রে অবশ্যই এ সমস্ত প্রতারণা থেকে বাঁচতে হবে এবং দুবাই ভিজিট ভিসার খরচ যেভাবে আপনারা আবেদন করবেন তা আগে থেকে কিছুটা জেনে নিলে তারা এ সমস্ত সমস্যার মধ্যে ফেলতে পারবে না।


    মনে রাখবেন দুবাই ভিজিট ভিসাতে গিয়ে যদি আপনারা অনেকেই থেকে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করেন তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে পুলিশ জানতে পারলে আপনার দুবাইয়ের অন্যান্য ভিসা করতে হলে কিন্তু সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই বৈধভাবে যাওয়ার চেষ্টা করুন এবং বৈধভাবে সেখানে ভিসা প্রসেসিং করার চেষ্টা করুন তাহলে কোন ধরনের সমস্যা হবে না।


     দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় দেখে নিন

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন