১ বিটকয়েন সমান কত টাকা বাংলাদেশের ( আজকের আপডেট )

    ১ বিটকয়েন সমান কত টাকা বাংলাদেশের

    ১ বিটকয়েন সমান ৭,১৯৪,৯৪৮,৩৩ বাংলাদেশি টাকা। বিটকয়েনের রেট ডলারের মতো যেকোনো সময় উঠানামা করে। যে কোন সময় অনলাইনের মাধ্যমে আজকের বিটকয়েনের রেট জানতে পারবেন। অনলাইনের মাধ্যমে দেখে রিসেন্ট আপডেট এক্সচেঞ্জ রেট দেখে নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়েই সঠিকভাবে বিটকয়েনের রেট জানতে পারবেন


    বর্তমানে বাংলাদেশে বা বিশ্বের যেকোন প্রান্তেই আপনি যখন বিটকয়েন কিনবেন তখন অবশ্যই google এর মাধ্যমে আজকের রেট জেনে নিতে পারবেন। আপনি যদি গুগলের বিটকয়েন রেট জানতে চান তাহলে সরাসরি গুগল গিয়ে বিটকয়েন রেট লিখলেই আজকের রেট দেখতে পারবেন। এবার চলুন বিটকয়েন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন


     ১ বিটকয়েন সমান কত সাতোশি

     ১ বিটকয়েন সমান ১০০,০০০,০০০ সাতোশি। সাতোশি বলতে বোঝাই "স্যাট" হিসেবে সংক্ষিপ্ত। এটিকে মূলত বিটকয়েনের ক্ষুদ্রতম একক হিসাবে ধরা হয়। বিটকয়েনের প্রতিষ্ঠাতা নাকামোতো সম্মানের স্বার্থে সাতোশি নামকরণ করা হয়েছে।


    এই কারণে সাতোশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে তবে আপনি যখন অনলাইনের মাধ্যমে এই তথ্যগুলো জানতে চাবেন তখন যেকোনো সময় এই তথ্যগুলো পাবেন এবং এই নামকরণ করার মাধ্যমে কিন্তু আপনি স্পেসিফিক সংক্ষিপ্ত একটি বিটকয়েনের ক্ষুদ্রতম একককে বোঝানো হয় এই বিষয়ে আপনি আগে থেকেই জেনে রাখলে আপনার জন্য বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে সুবিধা হবে


    এক বিটকয়েন সমান কত ডলার

    আজকের রেট অনুযায়ী এক বিটকয়েন সমান ৬১,১৩৪,৪০ ডলার। প্রত্যেকদিনের মত আজকের আপডেট এ বিটকয়েনের রেট কিছুটা উর্ধ্বগতি রয়েছে


    বিটকয়েন কোন কোন দেশে বৈধ

    মূলত অর্থ প্রদানের ভিত্তিতে বিটকয়েনের বৈধতা যেকোনো সময় পর পরিবর্তিত হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানে বিটকয়েনের বৈধতা রয়েছে। তাছাড়া আরো কয়েকটি দেশে বিটকয়েনের বৈধতা থাকলেও যেকোনো কোন কোন সময় অবৈধ ঘোষণা করে দেয়। তবে বাংলাদেশ এবং বিলিভিয়াসহ আরও বেশ কিছু দেশ রয়েছে যেখানে বিটকয়েন সম্পূর্ণভাবে ব্যবহার করা অবৈধ। যে সমস্ত দেশে বিটকয়েন বৈধ রয়েছে

    • অস্ট্রেলিয়া
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • কানাডা
    • মেক্সিকো
    • জার্মানি
    • ডেনমার্ক
    • আইসল্যান্ড
    • ফ্রান্স


    তাই আপনি বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধভাবে বিক্রি করতে পারবেন না এক্ষেত্রে আপনাকে বাইরের কোন ক্লায়েন্ট অথবা যে সমস্ত দেশে বিটকয়েন বৈধভাবে বেচাকেনা করা হয় অথবা বিটকয়েন চলে এ সমস্ত দেশগুলোতে আপনি বিটকয়েন ব্যবহার বা খরচ করতে পারেন। অনেকবেশি আছে বিটকয়েন সম্পূর্ণভাবে অবৈধ হওয়ার কারণে তারা বহির্বিশ্বের বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কেনাবেচা করে থাকে।


    তাই চাইলে আপনি বিটকয়েন যে সমস্ত দেশে বৈধ রয়েছে সেই দেশগুলোর মার্কেটপ্লেস গুলোতে কেনাবেচা করতে পারেন এক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি কেননা এই সম্পর্কে অনেক স্ক্যামার রয়েছে তাই অবশ্যই সতর্কতা স্বরূপ বিটকয়েন কেনাবেচা করবেন এবং আপডেট তথ্যগুলো জেনে নিয়ে তারপরেই বিটকয়েন ব্যবহার করবেন।


    বাংলাদেশের সম্পূর্ণভাবে বিটকয়েন ব্যবহার করা অবৈধ। আপনি যদি বাংলাদেশ কেনাবেচা করেন তারপরেও কিন্তু আপনাকে সমস্যার মধ্যে করতে হবে তাই অবশ্যই বাংলাদেশ বিটকয়েন না ব্যবহার করায় সবথেকে ভালো


    ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার সবথেকে ভালো কয়েকটি উপায়


    বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ ২০২৪

    বিটকয়েনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে বাংলাদেশে অবৈধ। সিআইডির তথ্য অনুযায়ী ২০১৮ সাল থেকেই গোপন ভাবে বাংলাদেশের জনগণ এই অবৈধ বিটকয়েন কেনা বেচার সাথে জড়িত। যদি বাংলাদেশে কেউ কেনাবেচা করে থাকে তাহলে তাকে আইনত অনুযায়ী আটক হতে পারে।


    বাংলাদেশসহ বেশ কিছু বেশ রয়েছে যেগুলো তো সম্পূর্ণভাবে বিটকয়েন অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া শুধুমাত্র কয়েকটি দেশেই বিটকয়েন বৈধতা দিয়েছে তার মধ্যে আমেরিকা এবং জাপানে। সাধারণত যারা বিটকয়েন নিয়ে কেনাবেচা করে থাকে তারা এই দুই দেশের ওয়েবসাইটেই কেনাবেচা করে।


    তবে বাংলাদেশের অনেক মানুষ এখন বিটকয়েনের সাথে অনেক পরিচিত এবং এই সমস্ত তথ্যগুলো জানার চেষ্টা করে এবং প্রতিনিয়ত এই তথ্যগুলোর আপডেট জেনে থাকে বর্তমান রেট কত এবং বর্তমানে বৈধ কিনা এই সম্পর্কে অনেকেই জানার চেষ্টা করেছে।


    বিটকয়েন কোন দেশের মুদ্রা

    বিটকয়েন কোন দেশের নির্ধারিত মুদ্রা নয়। বিটকয়েন হল ভার্চুয়াল কারেন্সি বা ডিজিটাল কারেন্সি। এটি বর্তমান বিশ্বের বড় দেশগুলোতে ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা যেমন ইন্ডিয়ান রুপি বা ডলার ফিজিক্যাল ভাবে দেখতে পাই বা লেনদেন করে থাকি কিন্তু বিটকয়েন ফিজিক্যালি লেনদেন করা যায় না। বিটকয়েন শুধুমাত্র ডিজিটাল ভাবে লেনদেন করতে হয়। বিটকয়েন ডিজিটাল ওয়ালেটে স্টোর করে রাখতে হয়।


    যুক্তরাষ্ট্র জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া সহ আরো বেশ কিছু দেশ রয়েছে যেগুলোতে একেবারে সম্পূর্ণভাবে বৈধভাবে বিটকয়েন ব্যবহার করা যায় এবং বিটকয়েনের মাধ্যমে যেকোনো কেনা বাছা অথবা অনলাইন থেকে সেই দেশের কারেন্সিতেও কনভার্ট করা যায়। বিটকয়েন কে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয়ে থাকে।


    বিটকয়েন কি হালাল

    আন্তর্জাতিক ইসলামী বিদ্যাপীঠ দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়া বিভাগ থেকে ইসলামিক ফোরাম ইসলামিক স্কলারদের একটি অনলাইন গ্রুপে বিটকয়েন সম্পূর্ণভাবে নাজায়েজ ফতোয়া দিয়েছেন। তাছাড়া তুরস্কের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং মিশরের ফতোয়া বিভাগ এবং ফিলিস্তিনের কেন্দ্রীয় ফতোয়া বিভাগ বিটকয়েন সম্পূর্ণভাবে নাজায়েজ ঘোষণা করেছে।


    বিটকয়েনের মাধ্যমে গোপন চোরা চালান, ড্রাগ, হত্যা, অথবা বড় বড় মাফিয়া অসৎ কাজের জন্য বিটকয়েন ব্যবহার করে থাকে। অসৎ চোরাচালান করার বিটকয়েনের মাধ্যমে অনেক সহজ হয়। এবং বিটকয়েন লেনদেনের ক্ষেত্রে কঠোরভাবে গোপন করা হয়ে থাকে এবং এটি কেউ বুঝতে পারে না এবং অধিক ক্ষেত্রে জুয়া মাদক এই সমস্ত বিষয়গুলোতেই বেশি ব্যবহার হয়


    তাই বেশিরভাগ আলেমগণ এবং যারা ফতোয়া প্রদান করে থাকে তারা সম্পূর্ণভাবে বিটকয়েন কে হারাম ঘোষণা করেছে। বিশ্বের বেশিরভাগ মুসলিম কান্ট্রি গুলোতে সম্পূর্ণভাবে বিটকয়েন হারাম ঘোষণা করেছে এবং এই ধরনের অর্থ যেগুলো পাপ কাজের জন্য সাহায্য করে সেগুলো প্রত্যাহার করতে ইসলামে বলা হয়েছে।


    বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয়

    বিটকয়েন মাইনিং করে তৈরি করা হয় তাকে বিটমাইনার বলা হয়। কম্পিউটারের প্রসেসিং এর ক্ষমতার উপর ভিত্তি করেই লেনদেন লিপিবদ্ধ এবংসত্যাখ্যান করা হয়। এই লেনদেন থেকে মোট কত বিটকয়েন উৎপাদিত হবে তা প্রতি চার বছর পরপর একটি অংশ কমে যাবে। এভাবে মূলত ২১৪০ সাল পর্যন্ত ২,১০,০০,০০০ বিটকয়েন তৈরী করা হবে।


    বিটকয়েন সবথেকে কোন দেশে বেশি আছে অথবা বিটকয়েনের সব থেকে বেশি মালিক কে এ বিষয়টি নির্ধারণ করা খুবই চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়। তবে ধারণা করা হয় যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সব থেকে বেশি পরিমাণ বিটকয়েন আছে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোন একজন ব্যক্তির সবথেকে বেশি পরিমাণ বিটকয়েন সংরক্ষণ আছে


    ভবিষ্যৎ বিশ্বে বিটকয়েনের প্রচলন দিন দিন বাড়তে আছে। তাই ধারণা করা যাচ্ছে আগামী দিনগুলোতে বিটকয়েনের চাহিদা বাড়বে এবং সমস্ত বিষয়গুলোতে বিটকয়েন ভিত্তিক হয়ে যাবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। কেননা বর্তমানে অনেক অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে এখন বিটকয়েন এর মাধ্যমে কেনাবেচা অথবা পেমেন্ট প্রদান করছে।


    আপনি কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান


    বিটকয়েন কিভাবে কিনব

    ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে বিটকয়েন কেনা যায়। আপনি যেই ওয়েবসাইট থেকে বিটকয়েন কিনবেন সেখানে আপনার ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ড এড করুন অথবা সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে ট্রানজেকশন করেও আপনি বিটকয়েন ক্রয় করতে পারবেন। তবে বাংলাদেশ থেকে বিটকয়েন ক্রয় এবং বিক্রয় সম্পূর্ণভাবেই অবৈধ


    বিটকয়েন কেনার জন্য ট্রান্সফার একটি নিরাপদ এবং সুবিধাজনক উপায়। বর্তমানে অ্যাকাউন্টগুলো থেকে BTC কেনার জন্য একটি একাউন্ট তৈরি করা লাগে এবং সেই একাউন্ট ভেরিফাই করতে হলে যে কোন ক্রেডিট কার্ড অথবা ডেবিট কার্ড ভেরিফাই সম্পন্ন করতে হয়। এইভাবে আপনারা যে কোনো মার্কেটপ্লেস থেকে বিটকয়েন ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন


    বিটকয়েন কিভাবে ইনকাম করবো

    বিটকয়েন তৈরি করতে হলে কম্পিউটারের সাহায্য প্রয়োজন এক্ষেত্রে উন্নত মানের শক্তিশালী কম্পিউটার এবং হার্ডওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এ সমস্ত কম্পিউটার দিয়ে মাইনিং এর মাধ্যমেই মূলত বিটকয়েন তৈরি করা হয়। এই শক্তিশালী কম্পিউটার গুলোতে বিটকয়েনের উল্লেখযোগ্য কিছু সফটওয়্যার রয়েছে সেগুলো রান করে প্রসেসিং এর মাধ্যমে বিটকয়েন তৈরি হয়।


    বিটকয়েন ইনকাম করার জন্য অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে অথবা আপনি আপনার মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে বিটকয়েন ইনকাম করতে পারবেন। ইনকাম করার জন্য বেশ কিছু ভ্যালিড অ্যাপ রয়েছে যেগুলো থেকে খুব সহজেই বিটকয়েন ইনকাম করা যায়। তবে বিটকয়েন ইনকাম করতে হলে উন্নত মানের ফোন অথবা ভালো মানের কম্পিউটার থাকা লাগে।


    সাধারণত আপনি ইউটিউবের মাধ্যমে সার্চ করে দেখতে পারেন কোন অ্যাপগুলো বর্তমানে সব থেকে ভালো এবং কোনগুলো থেকে ভালো পরিমাণ বিটকয়েন ইনকাম করে সেটা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে সেল করা যায়। এ সম্পর্কে ভালো অনেক টিউটোরিয়াল রয়েছে তবে ইংলিশ টিউটোরিয়াল এর মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ টিউটোরিয়াল গুলো দেখতে পারেন যেখানে আপনাকে বিক্রি থেকে শুরু করে কিভাবে ইনকাম করবেন তার সকল প্রসেস গুলো দেখানো হয়েছে। সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরলাম।


    বিটকয়েন একাউন্ট খোলার নিয়ম

    বিটকয়েন একাউন্ট খুলতে হলে একটি ফোন নাম্বার এবং মেইল এড্রেসের প্রয়োজন। এবং আপনি যে ওয়েব সাইটে বিটকয়েন একাউন্ট খুলবেন সেই ওয়েবসাইটে ভেরিফিকেশন করতে হলে আপনার প্রয়োজনীয় নথি লাগবে। আপনার এড্রেস এবং একটি ছবি পর্যায়ক্রমে মেইল ভেরিফিকেশনসহ এড্রেস ভেরিফিকেশনের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট

    • একটি ফোন নাম্বার
    • একটি মেইল এড্রেস
    • আপনার একটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
    • এড্রেস ভেরিফিকেশন এর একটি কপি
    • একটি ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার


    একাউন্ট করার জন্য এই গুলো অবশ্যই থাকা জরুরি অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম হলো প্রথম আপনাকে ফোন নাম্বার অথবা ইমেইল এড্রেস দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে নিতে হবে তারপরে আপনি পর্যায়ক্রমে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ও ছবি দিয়ে ভেরিফাই সম্পন্ন করুন


    মোবাইল দিয়ে বিটকয়েন আয়

    মোবাইলের মাধ্যমে বিটকয়েন ইনকাম করা কখনোই সম্ভব না। বর্তমানে যারা মোবাইলের মাধ্যমে বিটকয়েন ইনকাম করার মাধ্যম দেখায় তারা সাধারণত তাদের স্বার্থে এটা দেখায়। হয়তোবা অনেক জায়গায় দেখতে পাবেন যে এক ক্লিক করলে এত বিটকয়েন ইনকাম করতে পারছেন এটি সম্পূর্ণভাবেই হওয়া। এটি একটি প্রতারণামূলক খাত তৈরি করা হয়েছে সেখান থেকে ওনার এডে ক্লিক করার কারণে ইনকাম হবে কিন্তু আপনি সেখান থেকে কোন প্রফিট পাবেন না


    তাই এইভাবে কখনোই মোবাইল দিয়ে বিটকয়েন আয় করা সম্ভব হয় না। শুধুমাত্র শক্তিশালী এবং উন্নত মানের কম্পিউটারগুলো থেকেই বিটকয়েন ইনকাম করা সম্ভব তবে অবশ্যই বেশ কিছু ভ্যালিড সফটওয়্যার প্রয়োজন এই সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে মূলত বিটকয়েন ইনকাম করা সম্ভব হয়।


    বিটকয়েন সম্পর্কে আজকের যে আলোচনা করা হলো শুধুমাত্র এখানের মানুষকে বিটকয়েন সম্পর্কে জানানোর জন্য এখানে কোন বিক্রি বা বিটকয়েন প্রমোশন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়নি এবং আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে বাংলাদেশ বিটকয়েন ব্যবহার করা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ তাই এখানে বিটকয়েন ব্যবহার সম্পর্কেও আপনাকে মোটিভেট করা হয়নি। বিটকয়েন সম্পর্কে মানুষকে তথ্য প্রদানের জন্যই তৈরি করা হয়েছে


    বাংলাদেশ কোরিয়া ট্রেনিং সেন্টার | কোরিয়া টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন