ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম কত | ল্যাপটপের কিবোর্ড এর দাম

    ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম কত

    সাধারণত আমাদের ল্যাপটপের ওয়ারেন্টি ডেট এক্সপায়ার হয়ে যাওয়ার পরে ল্যাপটপের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তার মধ্যে প্রধান সমস্যা হচ্ছে ডিসপ্লের সমস্যা। হওয়ার পর পরই মূলত ডিসপ্লের সমস্যা শুরু হয়ে যায় এক্ষেত্রে নানা ধরনের সমস্যা দেখতে পারবেন। অনেক সময় ল্যাপটপের স্কিন ঝিরঝির করে। আবার অনেকের ল্যাপটপের ডিসপ্লেতে আলো আসে না এগুলো মূলত ডিসপ্লের সমস্যা


    আসলে আমরা মূলত বুঝবো কিভাবে যে আসলে আমাদের ল্যাপটপের ডিসপ্লেতে সমস্যা নাকি ল্যাপটপের মাদারবোর্ডের সমস্যা। তাহলে চলুন পর্যায়ক্রমে কয়েকটি বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করে নেই। আসলে ডিসপ্লের সমস্যা হলে কিভাবে সলভ করা যায় এবং বাজারে বর্তমানে ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম কত এবং ল্যাপটপের অন্যান্য বিভিন্ন অংশের নাম এবং দাম বিস্তারিত জানেন


    ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম কত

    ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম সাধারণত ল্যাপটপের মডেলের উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়। ৪০০০ টাকা থেকে শুরু করে এক লাখ টাকার মধ্যে বিভিন্ন মডেলের ল্যাপটপের ডিসপ্লে রয়েছে। সাধারণত ১৪.৪০ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম ৪৪০০ টাকা। ১৫ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম ৫৮০০ টাকা। ম্যাকবুক প্রো ডিসপ্লের দাম ২২ হাজার ৭০০ টাকা


    ডিসপ্লের সাইজ অনুযায়ী ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম নির্ধারিত হয় এক্ষেত্রে আপনার নষ্ট ল্যাপটপের ডিসপ্লে কত সাইজ সেটা দেখতে হবে। আপনার পুরাতন ল্যাপটপের ডিসপ্লেতে যদি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে নিকটস্থ যে কোন ল্যাপটপ সার্ভিসিং সেন্টারে গেলে ল্যাপটপের ডিসপ্লে কিনতে পারবেন ৪০০০ টাকা থেকে বিশ হাজার টাকার মধ্যে আপনার ল্যাপটপের ডিসপ্লে পেয়ে যাবেন


    • ১২ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম ৪৬০০ টাকা
    • ১৪ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম ৫৮০০ টাকা
    • ১৪.৫ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম ৬০০০ টাকা
    • ১৫ ইঞ্চি ল্যাপটপ এর ডিসপ্লের দাম ৭ হাজার টাকা
    • ম্যাকবুক প্রো ডিসপ্লের দাম ২২৭০০ টাকা
    • ১৬.৬ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম ১০ হাজার টাকা


    এছাড়া আপনি যখন কাস্টমার কেয়ারে এ সমস্ত ল্যাপটপের ডিসপ্লে চেঞ্জ করবেন তখন কিন্তু দাম সেই অনুযায়ী নির্ধারণ করা হবে সাধারণত ASUS ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম একটু বেশি পড়ে। তবে বর্তমানে আপনি লোকাল মার্কেট থেকে যদি এ সমস্ত ডিসপ্লেগুলো চেঞ্জ করতে চান তাহলে কিন্তু খরচ অনেক অংশে কম হবে। তবে এভাবে যদি আপনার চেঞ্জ করেন তাহলে কিন্তু কোন গ্যারান্টি থাকবে না

    তাই উচিত হবে আপনাদের নিকটস্থ কোন আসুস বা আপনার নিকটস্থ যদি আপনার ল্যাপটপের ব্র্যান্ড অনুযায়ী কোন শোরুম থাকে অথবা সার্ভিসিং সেন্টার থাকে তাহলে কিন্তু সে সমস্ত জায়গায় গিয়ে চেঞ্জ করে নেওয়া। বর্তমানে স্টারটেক বা কম্পিউটার বিডি আছে এখান থেকে আপনারা ল্যাপটপের ডিসপ্লে দেখতে পারেন এবং সেইখান থেকেও কিন্তু সার্ভিসিং করে নিতে পারেন


    hp ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম

    HP ১৪ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লের দাম ১৬ হাজার ৭০০ টাকা। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের যে কোন কম্পিউটার সার্ভিসিং সেন্টার থেকে HP ল্যাপটপের ডিসপ্লে কিনেন এই দামের মধ্যেই পাবেন। তবে এক্ষেত্রে কিছু কিছু কোম্পানির ডিসপ্লেগুলোতে কিছুদিন পর্যন্ত ওয়ারেন্টি থাকে। তবে এইচপি ব্যান্ডের ল্যাপটপের ডিসপ্লেগুলোর দাম সাধারণত অন্যান্য নরমাল ডিসপ্লের তুলনায় অনেকটাই ভালো


    Hp ল্যাপটপের ডিসপ্লে গুলো মূলত মডেলের উপর নির্ভর করে অথবা ইঞ্চি অনুযায়ী ল্যাপটপের ডিসপ্লে বিক্রি হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের অনেক সার্ভিসিং সেন্টার রয়েছে যারা কিনা ১৫ ইঞ্চি ল্যাপটপের ডিসপ্লে দাম সাধারণত ১৬ হাজার টাকা অথবা এর থেকে বেশিও নিয়ে থাকে


    Hp ১৬.৫ ইঞ্চি ল্যাপটপের ২০০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ পড়ে। hp ল্যাপটপ গুলোতে ডিসপ্লে সমস্যা একটু বেশি দেখা দেয় তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই ওয়ারেন্টি থাকলে ওয়ারেন্টি কার্ড নিয়ে সার্ভিসিং সেন্টারে গেলে ফ্রিতেই ঠিক করে দিবে। তাছাড়া যদি ওয়ারেন্টি না থাকে তাহলে কিন্তু ১৬ থেকে ২০ হাজার টাকার মধ্যে কিন্তু ডিসপ্লে কিনে আবার নতুনভাবে লাগিয়ে নিতে হবে


    ল্যাপটপের ডিসপ্লে সমস্যার সমাধান

    একবার যদি ল্যাপটপের ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে এটি মাঝেমধ্যেই নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই আপনার ল্যাপটপের ডিসপ্লে তে কি সমস্যা সেটি নির্দিষ্ট একটি সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে জেনে নিতে হবে। তাছাড়া কয়েকটি লক্ষণ দেখলে আপনারা বুঝবেন যে আপনার ল্যাপটপের ডিসপ্লেতেই সমস্যা হয়েছে। অনেক সময় ল্যাপটপের ডিসপ্লেতে পিকচার না আসার কারণে অথবা আলো না আসার কারণে মনে করে যে ল্যাপটপের ডিসপ্লেতে সমস্যা


    প্রথমত আপনার ল্যাপটপে যদি আলো না আসে এবং সেখানে কোন ধরনের পিকচার না দেখায় তাহলে বুঝে নিতে হবে আপনার ল্যাপটপে ডিসপ্লেতে সমস্যা হয়েছে। এছাড়া ল্যাপটপের আলো যদি কাঁপাকাঁপি করে অথবা জিরজির করে তাহলে বুঝে নিতে হবে আপনার ল্যাপটপের ডিসপ্লেতে সমস্যা হয়েছে। অথবা হালকা হালকা আলো দেখা যাচ্ছে অথবা অর্ধেক আলোর দেখা যাচ্ছে এবং অর্ধেক দেখা যাচ্ছে না তাহলে কিন্তু এটি ল্যাপটপের ডিসপ্লের সমস্যা


    এগুলো সাধারণত ল্যাপটপের ডিসপ্লে সমস্যা হওয়ার কারণে অর্ধেকে আলো আসে এবং অর্ধেকে আলো আসে না। তাই উচিত এই ল্যাপটপের ডিসপ্লে চেঞ্জ করে ফেলা। তা না হলে কিন্তু আপনি এই ল্যাপটপের ডিসপ্লে কখনোই ঠিক করতে পারবেন না। বাজারে মূলত ৫০০০ টাকা থেকে শুরু করে আরো অনেক দামের ল্যাপটপের ডিসপ্লে পাওয়া যায় সেগুলো লাগিয়ে নিতে পারেন


    তবে আপনার ল্যাপটপের ডিসপ্লেতে যদি কোন ওয়ারেন্টি থাকে অথবা আপনার ল্যাপটপ যদি ওয়ারেন্টি আওতাভুক্ত থাকে তাহলে যে কোন সময় আপনাদের ল্যাপটপের ওয়ারেন্টি সার্ভিস নিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপের ব্র্যান্ড এবং ল্যাপটপের কত ইঞ্চি এই বিষয়গুলো আপনাকে আগে থেকেই জানিয়ে দিতে হবে তাহলে এ বিষয়ে তেমন ভোগান্তির মধ্যে করতে হবে না


    ল্যাপটপের কিবোর্ড কাজ করছে না

    ল্যাপটপের কিবোর্ড কাজ না করার মূল কারণ হলো এর ভিতর ময়লা জমা। ল্যাপটপের কিবোর্ড এর মধ্যে যদি ধুলাবালি ঢুকে তাহলে কিন্তু সেই কিবোর্ড গুলো কাজ করে না। এক্ষেত্রে যে কোন সার্ভিসিং সেন্টারে গিয়ে যদি আপনার ল্যাপটপের কিবোর্ড এর কি গুলো ভালোমতো ওয়াশ করে নেন তাহলে আবার পুনরায় নতুনভাবে কাজ করবে


    এক্ষেত্রে স্পেসিফিক ভাবে দু'একটি যদি কাজ না করে তাহলে কিন্তু আপনাদেরকে অবশ্যই ওয়াশ করে নিতে হবে। সাধারণত ৪০০ টাকা খরচ করলে নতুন ভাবে আবারো নতুনের কিবোর্ড কাজ করবে। তবে তার পরেও যদি কাজ না করে অনেক সময় কিন্তু ল্যাপটপের কিবোর্ড চেঞ্জ করে নেওয়া লাগতে পারে


    তবে আপনি আগে ওয়াশ করে দেখবেন যদি না হয় তারপরে অন্যান্য ডিসিশন নেওয়া যেতে পারে এক্ষেত্রে কিন্তু বেশি দাম পরে না। ৩ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপের কিবোর্ড পাওয়া যায় এক্ষেত্রে নতুন ভাবে আবারো লাগিয়ে নিয়ে নতুন ভাবে চালাতে পারেন


    ল্যাপটপের কিবোর্ড এর দাম

    বাজারে ২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে নানা ধরনের ল্যাপটপের কিবোর্ড পাওয়া যায়। সাধারণত এইচপি ব্যান্ডের ল্যাপটপগুলোতে দুই হাজার টাকার মধ্যে কিন্তু আপনার নষ্ট ল্যাপটপের কিবোর্ড চেঞ্জ করে ফেলতে পারবেন। আবার asus ব্যান্ডের ল্যাপটপের কিবোর্ড গুলো চেঞ্জ করতে হলে আপনাকে ৩০০০ টাকা থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করা লাগতে পারে

    • Hp ল্যাপটপের কিবোর্ড এর দাম দুই হাজার টাকা
    • Asus ল্যাপটপের কিবোর্ড এর দাম ৩৫০০ টাকা
    • নরমাল ল্যাপটপের কিবোর্ডের দাম ১৫০০ টাকা
    • ভালো মানের ল্যাপটপের কিবোর্ড এর দাম পাঁচ হাজার টাকা
    • Hp অন্যান্য মডেলের ল্যাপটপের কিবোর্ড এর দাম ৪৭০০ টাকা
    • অ্যাপল ওয়ারলেস ল্যাপটপ কিবোর্ড এর দাম ১৭৫০০ টাকা

    অথবা স্পেসিফিক ভাবে আপনার ল্যাপটপে নির্দিষ্ট কোন বাটন যদি কাজ না করে তাহলে সার্ভিসিং সেন্টারে গিয়ে সেটা ওয়াশ করে নিলেও কিন্তু অনেক সময় কাজ করে। তাই চাইলে নিকটস্থ কোনো সার্ভিসিং সেন্টারে গিয়ে ল্যাপটপের কিবোর্ডটি খুলে নতুন ভাবে আবার সার্ভিসিং করে নিবেন। তারা ওয়াশ করে দিলেই আপনার ল্যাপটপের কিবোর্ড আবার পুনরায় কাজ করবে


    সাধারণত ২০০ টাকা ৩০০ টাকা খরচ করলেই কিন্তু আপনার ল্যাপটপের কিবোর্ড আবারও ঠিক হয়ে যেতে পারে তাই আপনার নিকটস্থ কোন কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে আপনার ল্যাপটপের কিবোর্ডটি ভালোমতো পরিষ্কার করে নিবেন অনেক সময় ধুলাবালি পড়ে যাওয়ার কারণেই মূলত ল্যাপটপের কিবোর্ড এর কি গুলো নষ্ট হয়ে যায়


    আপনি কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান


    বিজয় কিবোর্ড এর দাম কত

    বাজারে বিজয় কিবোর্ড এর দাম বর্তমানে ৪০০ টাকা। ৬ মাসের ওয়ারেন্টি পাওয়া যাচ্ছে এই কিবোর্ডগুলোতে। যে কোন কম্পিউটার শপে গেলেই কিন্তু বাজারে বিজয় কিবোর্ড কিনতে পারবেন। বাজার কিন্তু দাম ভিন্ন হতে পারে বর্তমানে বিভিন্ন কম্পিউটার শপ গুলোতে বিজয় কিবোর্ড এর দাম মাত্র ৪০০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে


    এছাড়া যদি উন্নত মানের বিজয়ের ব্লুটুথ কিবোর্ডগুলো নিতে চান তাহলে খরচ পড়বে প্রায় ১৬০০ টাকার মত। এছাড়া কম দামের মধ্যেও আপনারা বিজয়ের বিভিন্ন মাল্টি ফাংশনাল কিবোর্ড গুলো কিনতে পারবেন এক্ষেত্রে যদি মেকানিক্যাল বিজয় কিবোর্ডগুলো নিতে চান তাহলে খরচ পড়বে প্রায় দুই হাজার টাকার মত। তবে কম দামের মধ্যে সবথেকে ভালো মানের বিজয় কিবোর্ড হলো ৪০০ টাকা দামের টা


    মোবাইল কিবোর্ড এর দাম কত

    অনেক সময় ইউএসবি-র মাধ্যমে কিন্তু মোবাইলে কিবোর্ড ব্যবহার করা যায় এই কিবোর্ড গুলোর দাম ৪০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। তবে আপনারা যদি মোবাইলে ব্যবহার করার জন্য ভালো মানের কিবোর্ড নিতে চান তাহলে বিজয় মডেলের কিবোর্ড গুলো নিতে পারেন এক্ষেত্রে ইউএসবির মাধ্যমে কিন্তু মোবাইলে ব্যবহার করতে পারবেন


    ছোট কিবোর্ড এর দাম কত

    ছোট মিনি কিবোর্ডগুলো নিতে হলে খরচ করতে হবে প্রায় ৬২০ টাকা । মিনি ওয়ারলেস কিবোর্ড গুলোর দাম ১০০০ টাকা। এ ছাড়া যদি ওয়ারলেস ছাড়া নিতে চান তাহলে খুবই কম খরচের মধ্যেই আপনারা পেয়ে যাবেন এক্ষেত্রে ওয়ারেন্টি পর্যন্ত থাকবে সর্বোচ্চ ছয় মাস পর্যন্ত


    ল্যাপটপের মিনি কিবোর্ড গুলোর দাম কিন্তু অনেক অংশে কম তবে আপনারা যদি আরও মিনি সাইজের নিতে চান তাহলে কিন্তু বাজারে এই মডেল গুলো পাবেন। তবে স্ট্রাটেক অথবা অন্যান্য কম্পিউটার সবগুলো থেকে আপনারা যেকোনো সময় মেনে ল্যাপটপ কিবোর্ডগুলো কিনে নিতে পারেন


    ব্লুটুথ কিবোর্ড এর দাম

    বর্তমানে ব্লুটুথ কিবোর্ড এর দাম ৮০০ থেকে শুরু করে ৫ হাজার টাকার মধ্যে বিভিন্ন মডেলের ব্লুটুথ কিবোর্ড পাওয়া যায়। তবে যদি আরো ভালো মানের উন্নত ব্যাংকগুলোর মধ্যে যদি ব্লুটুথ কিবোর্ড নিতে চান তাহলে খরচ কিন্তু আরো বেশি পড়বে। বর্তমানে ব্লুটুথ কিবোর্ড এর চাহিদা অনেক অংশে বেশি


    বর্তমানে ব্লুটুথ কিবোর্ড গুলোর মডেল অনুযায়ী দাম নির্ধারিত হয় সাধারণত ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকার মধ্যে বিভিন্ন মডেলের ব্লুটুথ কিবোর্ড রয়েছে এবং এর মেয়াদ সর্বোচ্চ ছয় মাস থেকে শুরু করে ১২ মাস ওয়ারেন্টি প্রযোজ্য


    গেমিং কিবোর্ড এর দাম কত

    গেমিং আরজিবি কিবোর্ড গুলোর দাম বর্তমানে ৮০০ টাকা থেকে শুরু করে ১২০০০ টাকার মধ্যে ভালো মানের গেমিং কিবোর্ড পাওয়া যায়। গেমিং মডেলের হেবিট কোম্পানির কিছু গেমিং কিবোর্ড রয়েছে যেগুলোর দাম সাধারণত বারোশো টাকা থেকে ৩০০০ টাকার মধ্যে ভালো মানের গেমিং কিবোর্ড পাওয়া যায়


    এই কিবোর্ড গুলো বাজারে এক বছরের পর্যন্ত ওয়ারেন্টি থাকে সেই সাথে এই কিবোর্ড গুলো ব্যবহার করার পাশাপাশি স্মুথলি কাজ করা যায়। এছাড়া আরো ভালো মানের যদি গেমিং কিবোর্ড নিতে চান তাহলে এইচপি অথবা আরো অন্যান্য গেমিং সিরিজের কিছু মডেল অ্যাভাইল্যাবল আছে সেগুলো নিতে হলে খরচ পড়ে প্রায় দুই হাজার টাকার মত


    মিউজিক কিবোর্ড এর দাম কত

    বর্তমানে মিউজিক কিবোর্ড এর দাম ১৯৯০ টাকা। এতে ওয়ারেন্টি থাকবে সর্বোচ্চ এক বছর পর্যন্ত। বাজারে আরও অন্যান্য মিউজিক কিবোর্ড রয়েছে যেগুলোর দাম কম বেশি হয়ে থাকে। তবে ভালো মানের এই কিবোর্ডটি নিতে হলে দারাজ বা যেকোনো কম্পিউটার সব থেকে আপনারা কিনতে পারবেন দুই হাজার টাকার মধ্যে


    মিউজিক কীবোর্ড রয়েছে যেগুলোর দাম কিন্তু অনেক বেশি এক্ষেত্রে আপনারা এক লাখ টাকার মধ্যেও কিন্তু অনেক মিউজিক কীবোর্ড পাবেন সেগুলো কিন্তু আলাদা হিসাব। এক্ষেত্রে দামও অনেক কম বেশি হয়ে থাকে এবং ওয়ারেন্টি অনেক বেশিদিন দেয় এবং ভালো মানের মিউজিক কীবোর্ড পাওয়া যায়


    a4 tech keyboard এর দাম কত

    a4 tech keyboard এর দাম বর্তমানে ৭৫০ টাকা। এছাড়া এর প্রত্যেকের যদি অন্যান্য ওয়ারলেস মাউস অথবা কিবোর্ড এর কম্বো প্যাক নিতে চান তাহলে খরচ পড়বে প্রায় ১৮৫০ টাকার মত। এছাড়া যদি স্পেসিফিকভাবে শুধুমাত্র আপনি কিবোর্ড নিতে চান তাহলে কিন্তু ৭০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ আপনি ৭ হাজার টাকার মধ্যে বিভিন্ন মডেলের কিবোর্ড কিনতে পারবেন


    ডেল ল্যাপটপ চার্জার এর দাম

    এডাপ্টার সহ ডেল ল্যাপটপে চার্জার এর দাম ৬৫০ টাকা। বাংলাদেশের যেকোনো কম্পিউটার সবথেকে ডেল ল্যাপটপের চার্জার ক্রয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে চার্জারের ওয়ারেন্টি কিন্তু ছয় মাস পর্যন্ত থাকে। এছাড়াও ডেল সার্ভিসিং সেন্টারে গেলেও কিন্তু ল্যাপটপের চার্জার কিনতে পারবেন। সেখানে কিন্তু অরজিনাল মানে ডেল ল্যাপটপ এর চার্জার নিতে হলে খরচ পর্যায় ১২০০ টাকা


    লেনোভো ডিসপ্লের দাম কত?

    বর্তমানে লেনোভো ডিসপ্লের দাম ৩৫০০ টাকা। তবে ১৫ ইঞ্চি lenovo ডিসপ্লের দাম কিন্তু আরো বেশি এক্ষেত্রে প্রায় ৭ হাজার টাকা। এসব ডিসপ্লেগুলোতে এখন ওয়ারেন্টি দেওয়া হচ্ছে নাঅনেক শোরুমে কিন্তু এই ধরনের সার্ভিস ওয়ারেন্টি সহ দিয়ে থাকে সেখান থেকে আপনারা লেনোভোর ডিসপ্লেগুলো লাগিয়ে নিতে পারেন


    বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন


    ল্যাপটপের স্ক্রিন চেঞ্জ করতে কত টাকা লাগে?

    ল্যাপটপের স্কিন চেঞ্জ করতে হলে সর্বনিম্ন ৪৫০০ টাকা খরচ হবে। তবে আপনার ল্যাপটপের ডিসপ্লের সাইজ যদি বড় হয় তাহলে বেশি পরিমাণ টাকা লাগতে পারে। এক্ষেত্রে উন্নত মানের ব্যান্ডেল ল্যাপটপগুলোতে স্কিন চেঞ্জ করতে হলে ১৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপের স্কিন রয়েছে


    এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ব্যান্ড অনুযায়ী যদি সেই স্কিন নিতে চান তাহলে কিন্তু নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ারে যাইতে হবে। সেখানে গিয়ে আপনার ব্র্যান্ড অনুযায়ী কিন্তু এবং মডেল অনুযায়ী অরজিনাল স্কিন লাগিয়ে দিবে সে ক্ষেত্রে কিন্তু খরচ বেশি পড়বে


    ল্যাপটপের বিভিন্ন অংশের নাম

    ল্যাপটপের বিভিন্ন অংশ রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু অংশ হলো, মাদারবোর্ড, প্রসেসর, র‍্যাম, কিবোর্ড, মাউস, ডিসপ্লে, হার্ডডিস্ক, এসএসডি, গ্রাফিক্স কার্ড সহ আরো অনেক অংশ রয়েছে সব গুলো মিলেই মূলত একটি ল্যাপটপ তৈরি হয়। ল্যাপটপের এই অংশগুলো যেকোনো সময় কিন্তু নষ্ট হয়ে যেতে পারে তাই স্পেসিফিক ভাবে পরিবর্তন করেনেওয়া যায়


    স্পেসিফিক কোন জিনিস যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে ওয়ারেন্টি আওতাভুক্ত থাকলে যেকোনো সময় এগুলো চেঞ্জ করে নিতে পারবেন তবে আপনার যেই ব্র্যান্ড সেই ব্র্যান্ড অনুযায়ী কিন্তু সেই কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে চেঞ্জ করে নিতে হবে। এগুলো চেঞ্জ করতে হলে কিন্তু অবশ্যই আপনার ওয়ারেন্টি কার্ড থাকতে হবে এবং আপনি যেই দোকান থেকে কিনেছেন সেখানকার একটি মেমো কার্ড দেখাতে হবে। তাহলে কিন্তু এই সমস্ত ওয়ারেন্টি পার্টসগুলো পরিবর্তন করে নিতে পারবেন

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Post a Comment (0)

    নবীনতর পূর্বতন