শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা দুজনে এখন ভারতে অবস্থান করছে। তারা দুজনারি ইংল্যান্ডের নাগরিকত্ব রয়েছে। ইংল্যান্ডে যাওয়া নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা ভারতে অবস্থান করবে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। তবে ততক্ষণ পর্যন্ত সেখানে থাকবে তা এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। গ্রহণযোগ্যতা না পেলে পরবর্তীতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বর্তমানে শেখ হাসিনা এখন ভারতে অবস্থান করছে। বর্তমানে বাংলাদেশ দূতাবাসে কয়েকটি মিটিং হয়েছে এবং ভারত সরকার বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী কে রাখবেন না বলেও তিনি গণমাধ্যমকে জানিয়েছে। পরবর্তী তার গন্তব্য কি এবং ভবিষ্যৎ কর্মসূচি কি এই বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে মূলত এখন পর্যন্ত ভারতে শেখ হাসিনা অবস্থান করছে।
তবে এখানে কত দিন পর্যন্ত থাকবে এখন পর্যন্ত তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না তবে খুব দ্রুতই এখান থেকে অন্যান্য দেশে চলে যাবে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই বিষয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে একটি বৈঠক করেছে এবং পরবর্তী তার গন্তব্য কোথায় এবং কি কাজে সে নিয়োজিত থাকবে সেই বিষয়েও তার কাছ থেকে জানতে চেয়েছে।
ভারত সরকার এইটুকু তথ্যই দিয়েছে গণমাধ্যমকে তবে এখন পর্যন্ত কোন দেশে যাবেন তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর মাধ্যমে যে ভারতে পাঠানো হয়েছিল সেই বিমানটি বাংলাদেশে আবার পুনরায় চলে এসেছে। কথা ছিল বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী যে দেশে যাবে সেখানে নামিয়ে দিয়ে আসা পর্যন্ত সেই বিমান তার সাথেই থাকবে কিন্তু ভারতে থেকে যাওয়ার কারণে সেই বিমানটি আর থাকেনি পরবর্তীতে পুনরায় আবার বাংলাদেশে চলে আসে।
শেখ হাসিনা যে বিমানটির মাধ্যমে গিয়েছিল সেটি মূলত মালামাল পার করার জন্য বিমান। শেখ হাসিনা পরবর্তী গন্তব্য ছিল হচ্ছে লন্ডন কিন্তু লন্ডনে এখন পর্যন্ত সে ঢুকতে পারেনি। ভারতে থাকাকালীন ভারত সরকার তাকে দুইটি কারণে রাখবে না বলে জানিয়েছে। এই কারণে তাকে পরবর্তী অন্য কোন গন্তব্যে পৌঁছাতে হবে বলেও জানিয়েছে।
তবে কখন নাও রাত ভারত থেকে আবার অন্য কোন দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিবে তা জানা যাচ্ছে না পরবর্তী গন্তব্য ধরা হয়েছে ফিনল্যান্ড। ফিনল্যান্ডে যাওয়ার জন্য এখন পর্যন্ত কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি তবে তার ছেলে জানিয়েছে যে তিনি আর কখনো রাজনীতি করবেন না এই কারণে বিভিন্ন দেশে যাবে সেই সমস্ত দেশে স্থানীয় হয়ে সেখানে বসবাস করার চেষ্টা করবে বলে জানিয়েছে।
ভারত সরকার সেখানে রাজনৈতিকভাবে আশ্রয় দিবে না বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। আপাতত এখানে কয়েকটি বিষয়ের জন্য এবং তার পরবর্তী গন্তব্য এবং কর্মস্থল কি হবে সেই সংক্রান্ত তথ্য নিয়েই মূলত ভারত সরকার কয়েকটি বৈঠক করেছে। বিবিসি এবং অন্যান্য গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে জানিয়েছে এবং তার ছেলে বা অন্যান্য আত্মীয়র বাসায় যাবে কিনা সেই বিষয় নিয়েও এখন পর্যন্ত নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন