বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন এবং কত টাকা খরচ হচ্ছে এবং ২০২৪ সালে কিভাবে বেলজিয়ামের কাজের ভিসা আবেদন করবেন। তাহলে চলুন আমরা পর্যায়ক্রমে আজকে বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কত টাকা খরচ হয় এবং এটি পাওয়ার উপায় কি এবং আবেদন প্রক্রিয়া কি এ নিয়ে জেনে নিন।
দীর্ঘদিন যাবত বেলজিয়ামের কাজের ভিসা কিন্তু চালু আছে তবে বাংলাদেশ থেকে বেসরকারি এবং সরকারিভাবে যাওয়া যাচ্ছে তবে বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া কিন্তু আগের তুলনায় অনেকটাই কঠিন কিভাবে যাবেন এ পদ্ধতি কিন্তু অনেকেই জানেনা তাহলে চলুন কয়েকটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা যাক।
বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
বেলজিয়ামে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সরকারি এবং বেসরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যাওয়া যাচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে যদি আপনি সরকারি ভাবে যেতে চান তাহলে বোয়েসেলের মাধ্যমে আপনাকে আবেদন করতে হবে। আর যদি বেসরকারিভাবে আপনারা সরাসরি বাংলাদেশ থেকে চাকরি নিয়ে বেলজিয়ামে যেতে চান তাহলে কয়েকটি উপায় অবলম্বন করতে হবে।
প্রথম অবস্থায় বেসরকারি কোন এজেন্সির মাধ্যমে আপনাকে এই বিষয় নিয়ে আলাপ করতে হবে। অথবা আপনি সরকার নিবন্ধিত বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি রয়েছে যারা কিনা বৈধভাবে আপনাকে বাংলাদেশ থেকে বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে পারবে চলুন দেখে নেয়া যাক।
বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন ব্যাংক লোন দেয় দেখে নিন
বেলজিয়াম কাজের ভিসা বাংলাদেশ ২০২৪
২০২৪ সালে বেলজিয়ামে কাজের ভিসা নিতে হলে খরচ পড়বে প্রায় ৮ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। বাংলাদেশ থেকে যদি সরকারিভাবে বেলজিয়াম কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চান তবে সে ক্ষেত্রে খরচ কিন্তু কিছুটা কম হবে এর মধ্যে আপনারা ৬ লক্ষ টাকার মধ্যেই বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যেতে পারবেন।
তবে মনে রাখবেন যদি বেসরকারি ভাবে যেতে চান তাহলে কিন্তু সমস্যা হতে পারে বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া কিন্তু অত সহজ না। এক্ষেত্রে অনেকেই কিন্তু প্রতারণার কেননা অনেকেই দীর্ঘদিন যাবত বেলজিয়ামে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছে তারা বিভিন্ন দালালের খপ্পরে পড়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অথবা ভারতীয় কিছু অঞ্চলে নিয়ে যায় তাদেরকে অবরুদ্ধ করে রেখে টাকা আদায় করছে।
তাই আপনারা যদি বেলজিয়ামে কাজের বিচার নিয়ে যেতে চান তাহলে বৈধভাবে যে কোন সরকারি এজেন্সি অথবা ভালো কোন এজেন্সির সহায়তা নিয়ে তারপরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিন। যদি আপনার কোন পরিচিত থাকে এবং তারাও যদি আপনাকে অবৈধ পদ্ধতি দেখায় তাহলেও কিন্তু অবশ্যই সতর্ক অবলম্বন করা জরুরী।
কাজের ভিসার জন্য আবেদন
বেলজিয়াম কাজের ভিসা আবেদন করার জন্য আপনারা চাইলে দেশ থেকে এবং দেশের বাইরে থেকে আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশে অনেক সরকার নিবন্ধিত এসএসসি রয়েছে তাদের মাধ্যমে আবেদন করলে দীর্ঘদিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে আপনারা যদি দেশের বাহিরের এজেন্সি গুলো থেকে আবেদন করেন তাহলে কিন্তু তাড়াতাড়ি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
www.belgium.be এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনারা বেলজিয়ামের কাজের ভিসা আবেদন করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে আপনার কাজের উপর দক্ষতার একটি প্রমাণ দেখানো লাগবে এবং আপনি করবে কোথায় কাজ করেছেন এবং আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি এবং ভাষাগত দক্ষতা আছে কিনা এই বিষয়গুলো দেখা হয়।
এক্ষেত্রে চাইলে আপনারা মালয়েশিয়া থেকে অথবা অন্যান্য দেশ থেকে কিন্তু বেলজিয়ামের ভিসা নিতে পারেন যেমন বাংলাদেশ থেকে অনেক ব্যক্তি কিন্তু ইন্ডিয়া থেকে অথবা মালয়েশিয়া থেকে বেলজিয়ামের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনাদেরকে অবশ্যই খুঁজে বের করা লাগবে এবং আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়ে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে তারপরে আপনি পারবেন।
রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি কোথায় জেনে নিন
অনেকেই আছে এখান থেকে মায়ানমার ইন্ডিয়া হয়ে তারা বিভিন্ন এজেন্সি সহায়তা নিয়ে মূলত ইউরোপের দেশগুলোতে অথবা বেলজিয়ামের মতো ভালো দেশগুলোতে কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে। তাই এই বিষয়ে আপনার যদি ভালো পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্ঞান না থাকে তাহলে কিন্তু কখনোই আপনি বেলজিয়ামে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন না।
বেলজিয়ামে যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে বেলজিয়ামে যেতে হলে প্রায় ৮ থেকে ১২লক্ষ টাকা খরচ হচ্ছে। তবে সরকারিভাবে যদি আপনি যেতে পারেন তাহলে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মধ্যে যাওয়া যায়। বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি রয়েছে অথবা ভারত মালয়েশিয়াতে অনেক এজেন্সি রয়েছে এই এজেন্সি গুলোর সাথে আপনারা যোগাযোগ করে বিবেচনা করে দেখুন।
কেননা একেক এজেন্সিতে কিন্তু এক এক রকম সুবিধা দেয় এবং খরচ কিন্তু ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে বিভিন্ন এজেন্সিতে কিন্তু সুযোগ-সুবিধা হওয়ার কারণে ভাড়া বাবদ বা অন্যান্য খরচ বাবদ কিন্তু আলাদা করে রাখে। তাই এই বিষয়টি আপনাদেরকে বিবেচনা করে যেতে পারেন এবং বিমান ভাড়া নিতে দিবেন নাকি কোম্পানি দিবে সে বিষয়টিও জেনে রাখুন।
বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে হলে প্রথমে আপনাকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে বুয়েসেল এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন। পরে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন হওয়ার পরে পরবর্তীতে আপনাকে ইমেইলের মাধ্যমে অথবা ফোন কলের মাধ্যমে ভাইবা এর জন্য ডাকা হবে।
পরবর্তীতে আপনার প্রয়োজনীয় কাজের উপর দক্ষতা এবং অন্যান্য পেশা সম্পর্কে তারা অবগত হওয়ার পরে আপনাকে ভিসা দিবে কিনা সেই বিষয়টি পনেরো দিনের মধ্যেই তারা নিশ্চিত করবে পরবর্তীতে আপনি যদি ভিসা পেয়ে যান তাহলে বেলজিয়ামের কাজ নিয়ে সেখানে যেতে পারবেন।
কাজের ভিসার জন্য কি কি লাগবে
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
- নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতার প্রমাণ
- চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত সনদ
- শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ
- ভাষাগত দক্ষতা প্রমাণ
- পূর্বে কোথাও কাজ করেছেন কিনা তার প্রমাণ
- এক কপি পাসপোর্ট এর ফটোকপি
বেলজিয়াম কাজের ভিসার দাম কত ২০২৪
এই বছরে যদি আপনি কাজের ভিসা চান তাহলে খরচ পড়বে প্রায় ৮ লক্ষ টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা। তবে যদি আপনি নিজে কোন মাধ্যমে ব্যবস্থা করতে পারেন তাহলে কিন্তু খরচ কিছুটা কম হবে। আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি বেলজিয়ামে অবস্থান করে তাদের মাধ্যমেও কিন্তু কাজের ভিসা নিতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে খরচ কিন্তু অনেকটাই কম পড়বে।
সাধারণত চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা মধ্যে কিন্তু সরকারিভাবে জানতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে দীর্ঘদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করা লাগতে পারে অথবা দেশের বাহিরে থেকে যদি আপনি ভিসার ব্যবস্থা করতে পারেন তাহলেও কিন্তু ১০ লক্ষ টাকার মধ্যে বেলজিয়ামের কাজের ভিসা পাওয়া সম্ভব।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় | ইতালিতে বেতন কত?
বেলজিয়ামের স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৪
বর্তমানে বেলজিয়ামের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে হলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে বেলজিয়ামের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার পরে আবেদন যদি একসেপ্ট হয়ে যায় তাহলে আপনারা বেলজিয়াম দূতাবাসে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশে বেলজিয়ামের দূতাবাস না থাকার কারণে ইন্ডিয়া বেলজিয়াম দূতাবাসে গিয়ে আপনাকে আবেদন করতে হবে।
তবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে আপনারা বেসরকারিভাবে বা সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে কিন্তু বেলজিয়ামের স্টুডেন্ট ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই খরচ বেশি পড়বে এবং দীর্ঘদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করা লাগবে তাই উপস্থিত হবে আপনাদের প্রথম অবস্থায় তাদের সাথে গিয়ে যোগাযোগ করে দেখা।
বেলজিয়ামে কি সহজে চাকরি পাওয়া যায়?
বেলজিয়ামের সহজে চাকরি পাওয়া যায় না তবে আপনার পরিচিত কোন কোম্পানি বা পরিচিত কোন এজেন্সি যদি থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমে আপনারা সহজেই চাকরি পাবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনার কাছে কয়েকটি বিষয় জেনে রাখা উচিত যে বেলজিয়ামে কিন্তু বর্তমানে আগের তুলনায় কাজ পাওয়া অনেকটাই কঠিন কেননা এখন বিভিন্ন দেশ থেকে বেলজিয়ামে কাজের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমাচ্ছে।
তবে আপনার যদি ভালো কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকে এক্ষেত্রে কাজ পাওয়া কিন্তু অনেকটাই সহজ যেমন ড্রাইভিং সহ আরো অন্যান্য কাজগুলোতে কৃষি কাজে কিন্তু এখন পর্যন্ত কর্মী কম রয়েছে এই কাজগুলোতে যদি আপনারা আবেদন করতে পারেন তাহলে কিন্তু কাজ পাওয়া অনেকটাই সহজ হবে।
বেলজিয়ামে ওয়ার্ক পারমিট কিভাবে পাওয়া যায়?
বেলজিয়ামের ওয়ার্ক পারমিট কিভাবে পাবেন এই নিয়ে অনেকের মধ্যে অনেক ধরনের প্রশ্ন থাকে তবে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে বেলজিয়ামের ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া কিন্তু আগের তুলনায় অনেকটাই সহজ। আপনি যদি ভাল কোন কাজের অভিজ্ঞতা রাখেন তাহলে আপনি খুব সহজে আবেদন করে বেলজিয়ামের ওয়ার্ক পারমিট পাবেন।
বর্তমানে রেস্টুরেন্ট কাজের জন্য বেলজিয়ামে কিন্তু অনেক কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে তবে আপনি এই বিষয়ে যদি অভিজ্ঞ হন তাহলে কিন্তু আবেদন করতে পারেন। অথবা কনস্ট্রাকশন করবি বা অন্যান্য আরো অনেক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি চলমান রয়েছে সেই সমস্ত কাজগুলোতে আপনারা বেলজিয়াম ওয়ার্ক পারমিট আবেদন করতে পারেন।
সৌদি আরবে কাজের ভিসা | সৌদি আরবের ভিসা কবে খুলবে
পাওয়ার জন্য প্রথম অবস্থায় আপনাকে বেলজিয়াম দূতাবাসে গিয়ে অথবা বেলজিয়ামের বিভিন্ন জব ওয়েবসাইট গুলোতে গিয়ে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদের প্রয়োজনীয় কিছু রিকোয়ারমেন্ট থাকতে হবে এবং কাগজপত্র দেখানো লাগবে এ নিয়ে বিস্তারিতভাবে আমরা পর্যায়ক্রমে তুলে ধরলাম।
বেলজিয়ামের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
বেলজিয়ামের এক ইউরো সমান বাংলাদেশের ১৩২ টাকা। বর্তমানে বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি বেলজিয়ামের ইউরোর মান। বাংলাদেশের তুলনায় বেলজিয়ামের ইউরোন মান সবসময় বেশি থাকে তবে বর্তমানে বাংলাদেশের ডলারের বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বেলজিয়ামের ইউরো এর মান প্রতিনিয়ত বাড়ছে আছে।
স্টুডেন্ট ভিসায় বেলজিয়াম যেতে কত টাকা লাগে?
বর্তমানে বেলজিয়ামের স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে ৮ লক্ষ টাকা খরচ পড়ছে। তবে এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিমান ভাড়া সহ সকল খরচ এর মধ্যে সংযুক্ত রয়েছে। বেলজিয়ামে যদি স্কলারশিপ পেয়ে যান তাহলে এক্ষেত্রে শুধুমাত্র বিমান ভাড়া খরচ পড়বে এক্ষেত্রে তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা বিমান ভাড়া এবং সঙ্গে অন্যান্য খরচ আছে।
বর্তমানে বেলজিয়ামে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কিন্তু অবশ্যই কয়েকটি বিষয় আপনাদের লক্ষ্য রাখতে হবে যে আপনারা কোন বিশ্ববিদ্যালয় যাচ্ছেন এবং সেখানে গিয়ে পার্ট টাইম জব করতে পারবেন কিনা এবং কত টাকা খরচ হবে এ বিষয়গুলো নিয়ে। তবে আপনারা যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চান তাহলে অবশ্যই ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ করতেই হবে।
বেলজিয়াম বেতন কত ২০২৪
বর্তমানে বেলজিয়ামে কাজের ভিসা থেকে যাওয়ার পরে বেতন পাওয়া যাচ্ছে ১ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে যারা আইটি বিশেষজ্ঞ অথবা ভালো কাজে পারদর্শী তাদের বেতন কিন্তু ৪ লক্ষ ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে আপনি যদি ভালো অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন এবং কৃষি কাজে অথবা ড্রাইভিং কাজে যদি আপনি সময় দেন তাহলে এক্ষেত্রে বেতন পাওয়া যাবে মাস শেষে প্রায় ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মত।
বেলজিয়ামে যদি দীর্ঘদিন যাবত আপনি এখানে কাজ করতে পারেন তাহলে বেতন অবশ্যই বেশি হবে। তাই ধৈর্য ধরে আপনাকে দুই থেকে তিন বছর যদি এখানে অবস্থান করতে পারেন তাহলে বেতন আস্তে আস্তে বাড়বে এবং দ্বিগুণ হতে থাকবে।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন | ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন