আপনার সার্ভিস যদি আরো ভালোমতো বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে চান তাহলে ফেসবুক বুস্টিং ছাড়া বিকল্প নাই। বর্তমানে ফেসবুক বুস্টিং ব্যবহার করে মানুষ তার সার্ভিসকে দ্বিগুণভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে অথবা নির্ধারিত কোন পণ্য টার্গেটেড অডিয়েন্স এর কাছে সহজ ভাবে বিক্রি করতে পারছে।
তাই আপনি যদি আপনার ফেসবুক পেজ বুস্টিং করাতে চান তাহলে সেটা কিভাবে করবেন এবং কোন কার্ড দিতে হয় এবং ফেসবুক বুস্ট করতে কত টাকা লাগে এবং বিকাশ দিয়ে করা যায় কিনা তার সকল বিষয়গুলো নিয়ে আজকে আমরা পর্যায়ক্রমে এখানে তুলে ধরেছি। তাহলে চলুন পর্যায়ক্রমে সকল বিষয়গুলো দেখুন এবং কিভাবে করবেন কত টাকা লাগবে এই বিষয়গুলো সম্পূর্ণ ধারণা দেওয়া হয়েছে:
ফেসবুক বুস্টিং কি
ফেসবুক বুস্টিং হল ফেসবুকের একটি পেইড সিস্টেম যার মাধ্যমে খুব সহজেই ফেসবুক পেজের
কন্টেন্টগুলোকে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। এটি ফেসবুকের এড ম্যানেজার একটি অপশন থেকে আপনি যেকোন নির্দিষ্ট একটি পোস্টকে টাকা দিয়ে বুস্টিং করাতে পারবেন।
ফেসবুক বুস্টিং করার মাধ্যমে আপনার অধিক পরিমাণ সার্ভিস অথবা নির্দিষ্ট কোন একটি প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন। ফেসবুক বুস্টিং মাধ্যমে আপনার টার্গেটেট অডিয়েন্স এর কাছে আপনার কনটেন্ট পৌঁছানো সম্ভব। আপনি কোন ধরনের অডিয়েন্স চাচ্ছেন এবং আপনার প্রোডাক্টটি কারা ক্রয় করবে সকল বিষয়গুলো নির্বাচন করা যায় ফেসবুক বুস্টিংকরা যায়।
ফেসবুক বুস্টিং এর সুবিধা:
- ফেসবুক পোস্ট এর রিস অনেক গুন বেড়ে যায়
- পোস্ট করার মাধ্যমে নির্দিষ্ট শ্রোতা, বয়স, লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারবেন
- লাইক, কমেন্ট, শেয়ার, ফলোয়ার, সাবস্ক্রাইবার সহ এংগেজমেন্ট বাড়াতে পারবেন
- ফেসবুক বুস্টিংএর মাধ্যমে ওয়েব সাইটে বা ব্লক সাইটে ট্রাফিক বাড়াতে পারবেন
- লোকেশন অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় বুস্টিং করা যায়
ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে আপনি চাইলে আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স হতে পারে সেটা ছেলে অথবা মেয়ে এবং নির্দিষ্ট কোন বয়স থাকলে সেই বয়সের মানুষদেরকেই আপনি দেখাতে পারবেন। অথবা চাইলে আপনি নির্দিষ্ট কোন এরিয়া অথবা এলাকা অথবা বিভিন্ন শহর সকল বিষয়গুলো নির্বাচন করে আলাদা আলাদা ভাবে সবকিছু রিসার্চ করে বুস্ট করা যায়।
রবিতে ১০০ টাকায় ১০ জিবি সাত দিন মেয়াদ
এতক্ষন আমরা জানলাম ফেসবুক বুস্টিং কিভাবে করে এই বিষয়গুলো নিয়ে এবার জানব যে কোন মাধ্যমে করতে হয় এবং ফেসবুক পেজ পোস্ট করতে কত টাকা লাগে এবং কি কার্ড লাগে তা সকল বিষয়গুলো এখন আমরা পর্যায়ক্রমে জেনে নেব।
ফেসবুক পেজ বুস্ট করতে কত টাকা লাগে ২০২৫
ফেসবুক পেজ বুস্ট করার খরচ মূলত নির্ভর করে কয়েকটি বিষয়ের উপর। যেমন আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স এবং বিজ্ঞাপনের সময়কাল, বাংলাদেশ থেকে ফেসবুক বুস্ট করার জন্য সর্বনিম্ন ৫ ডলার (বাংলাদেশী ৭৫০ টাকা) লাগে। এক্ষেত্রে ছোট পরিসরে বিজ্ঞাপন দিলে কম টাকার মধ্যেও ফেসবুক পেজ বুস্ট করা যায়।
ফেসবুক বুস্ট এর খরচ নির্ধারণ করা হয় মূলত আপনার বাজেট এবং টার্গেটেড অডিয়েন্স এবং বিজ্ঞাপন কতক্ষণ পর্যন্ত চলবে সেই সময়ের উপর। মূলত আপনি কত দিন পর্যন্ত বুস্টিং চালাবেন তার ওপর নির্ভর করবে কত খরচ হচ্ছে। ফেসবুক পেজ বুষ্ট করার সময় বাজেট অনুযায়ী পরিকল্পনা করে নেওয়া উচিত এবং অল্প বাজেটের মধ্যে আস্তে আস্তে শুরু করলে ভালো ফলাফল পেতে পারেন।
চাইলেই আপনি যে কোন কার্ড দিয়ে কিন্তু ফেসবুক বুস্ট করতে পারবেন না এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ডলার সংযুক্ত থাকে এমন কোন কার্ড থাকতে হবে। বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকের কার্ড দিয়ে আবার কিন্তু করা যায় না এক্ষেত্রে অবশ্যই সেটা ডুয়েল কারেন্সি সাপোর্ট থাকতে হবে। মানে আপনার কার্ডে বাংলাদেশী টাকা এবং বিদেশি টাকা অথবা শুধুমাত্র ডলার থাকলেই হবে তাহলেই ফেসবুক পেজ বুস্টিং করা যায়।
ফেসবুক পেজ বুস্ট করলে কি হয়:
- বেশি মানুষের কাছে পোস্ট পৌঁছানো যায়
- টার্গেটেড অডিয়েন্স এর কাছে পেজ পৌঁছানো যায়
- পোস্টের এংগেজমেন্ট বৃদ্ধি করা যায় যেমন, লাইক, কমেন্ট, শেয়ার
- ফেসবুক পেজ বুষ্ট করার মাধ্যমে ব্যান্ড পরিস্থিতি বেড়ে যায়
- ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ট্রাফিক নিয়ে আসা যায় লিংক এর মাধ্যমে
- কম খরচের মধ্যেই পেজ বুস্ট করা যায়
- বিজ্ঞাপন দেওয়ার পরে ফলাফল দেখার সুযোগ থাকে
- পেজে ফলোয়ার এবং সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি পায়
- নির্দিষ্ট কোন সেবা বা পণ্য বিক্রি বাড়ানো যায়
- বিজ্ঞাপনের জন্য অ্যানালাইটিক্স এবং ডেটা ব্যবহার করা যায়
ফ্রিতে ফেসবুক পেজ বুস্ট করা যাই
ফ্রিতে ফেসবুক পেজ বুস্ট করা যায় না। ফেসবুকের পেইড সার্ভিসের মাধ্যমেই পেজবু স্ট করতে হয়। এক্ষেত্রে আপনি যদি ফ্রিতে প্রচার বা প্রসার করাতে চান সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে বিভিন্ন বড় ফেসবুক গ্রুপ আছে সেগুলোতে শেয়ার করতে পারেন এতে করে ফ্রিতেই পেজ মার্কেটিং করা যাবে।
আপনি যদি পেইড বুস্ট করাতে চান তাহলে আপনাকে সর্বনিম্ন ৫ ডলার খরচ করতে হবে। এবং পরবর্তীতে আপনি যদি আরো বেশি বড় পরিসরে আগাতে চান তাহলে বাজেট আরো বাড়ালে দীর্ঘদিন এবং দীর্ঘক্ষণ সময় পর্যন্ত আপনি আপনার পেজ বুস্ট করাতে পারবেন।
ফেসবুক পেজ বুস্ট করার নিয়ম
ধাপ | করণীয় কাজ |
---|---|
ধাপ ১: | আপনার ফেসবুক পেজ থেকে বুস্ট করার জন্য একটি পোস্ট নির্বাচন করুন। |
ধাপ ২: | Boost Post বাটনে ক্লিক করুন। |
ধাপ ৩: | বিজ্ঞাপনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন (যেমন লাইক, শেয়ার, বা ওয়েবসাইট)। |
ধাপ ৪: | টার্গেট অডিয়েন্স নির্বাচন করুন (লোকেশন, বয়স, লিঙ্গ, আগ্রহ অনুযায়ী)। |
ধাপ ৫: | দৈনিক বাজেট ঠিক করুন। |
ধাপ ৬: | বিজ্ঞাপনের সময়কাল নির্ধারণ করুন (১ দিন, ৫ দিন, বা আরও বেশি)। |
ধাপ ৭: | পেমেন্ট পদ্ধতি নির্বাচন করুন (ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড)। |
ধাপ ৮: | বুস্ট চালু করতে Confirm বা নিশ্চিত করুন বাটনে ক্লিক করুন। |
ফেসবুক বুস্ট করতে কোন কার্ড লাগে
ফেসবুকে বুস্ট করার জন্য একটি ডেবিট কার্ড অথবা ক্রেডিট কার্ড লাগে। বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড সহজেই পাওয়া যায় না। তবে সবাই ডেবিট কার্ড দিয়ে ফেসবুকে বুস্ট করে। ফেসবুকে বুস্ট করার জন্য দেয়াল কারেন্সি কার্ড হওয়া লাগে।
বাংলাদেশ থেকে ফেসবুকে বুস্ট করতে হলে ডুয়াল কারেন্সি কার্ড লাগে যেমন, পেওনিয়ার, পেপাল, স্বাধীন মাস্টার কার্ড, আরো বেশ কিছু ডুয়াল কারেন্সি সাপোর্টেড কার্ড রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই ফেসবুকের পেইড বুস্ট সার্ভিস করানো যায়।
আপনার যদি পাসপোর্ট থাকে তাহলে আপনার নির্ধারিত যে কোন একটি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পরে সেখান থেকে যদি আপনারা কার্ড এর জন্য আবেদন করেন এর পরে আপনার পাসপোর্ট দিয়ে সেটা এন্ড্রোস করতে হবে তাহলেই সেই কার্ডে আপনারা ডলার লেনদেন করতে পারবেন এবং ফেসবুকে বুস্ট করতে পারবেন।
আপনার যদি নিজের কোন কার্ড না থাকে তাহলে চাইলে আপনারা বাংলাদেশের সেরা কিছু এজেন্সি রয়েছে তাদের মাধ্যমে খুব সহজেই সহজ পদ্ধতিতে ফেসবুকের বুস্ট করাতে পারবেন এক্ষেত্রে তখন আর আপনার কার্ডের প্রয়োজন পড়বে না। এক্ষেত্রে আপনি পেমেন্ট করে দিলেই তাদের মাধ্যমে ফেসবুকে পেইড বুস্ট করাতে পারবেন।
কোন কার্ডগুলো দিয়ে করা যায়:
- ডাচ বাংলা ব্যাংক
- ব্রাক ব্যাংক
- প্রাইম ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংক
- ইস্টার্ন ব্যাংক
- সিটি ব্যাংক
- মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক
- এনআরবি ব্যাংক
- স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
উপরে উল্লেখিত ব্যাংক গুলোর ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ফেসবুকে বুস্ট করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট থাকতে হবে। এই ব্যাংকগুলোর কার্ড পাওয়ার পরে পাসপোর্ট দিয়ে এন্ড্রোস করে ফেসবুকে বুস্ট এর কাজ করতে পারবেন।
বিকাশ দিয়ে ফেসবুক পেজ প্রমোট
বিকাশ দিয়ে ফেসবুক পেজ প্রমোট করা যায় না। ফেসবুক পেজ প্রমোট করার জন্য ডুয়াল কারেন্সি সাপোর্ট হওয়া লাগে। তবে, বিকাশ দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সিকে টাকা দিলে ফেসবুক পেজ প্রমোট করে দিতে পারবে। বাংলাদেশে অনেকগুলো ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি রয়েছে তারা ফেসবুক পেজে বুস্ট করে দেয়। তাদের সার্ভিস চার্জ এবং ডলার রেট অনুযায়ী ফেসবুক পেজ করে দিয়ে থাকে।
এছাড়াও আপনি যে কোন মূল্যে তাদের সাথে টাকা আদান-প্রদান করে ফেসবুকে প্রমোট করিয়ে নিতে পারবেন এক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমেও চাইলে তাদেরকে টাকা দিয়ে প্রমোট করানো যায়। এক্ষেত্রে আপনার কার্ড নিয়ে যদি ঝামেলা মনে হয় তাহলে চাইলে বাংলাদেশের ভালো কিছু বেশ ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি আছে তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ফর্সা হওয়ার সাবানের নাম | পুরো শরীর ফর্সা হওয়ার সাবান
Bkash এর মাধ্যমে বুস্ট করার নিয়ম
ফেসবুকে সরাসরি বিকাশ দিয়ে বুস্ট করার কোন অপশন নাই। এক্ষেত্রে আপনাকে যে কোন ভালো একটি এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে হবে সেই এজেন্সি ডুয়াল কারেন্সি কার্ড দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করে দিতে পারবে এক্ষেত্রে আপনি তাদেরকে বিকাশের মাধ্যমে টাকা দিলেই তারা বুস্ট করে দিবে। সেটা কিভাবে করবেন দেখুন:
- ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সিকে বিকাশের মাধ্যমে টাকা দিন
- অথবা বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকা প্রদান করুন
- কতদিনের অ্যাড চালাবেন সেই অনুযায়ী টাকা প্রদান করতে হবে
- ফেসবুকে অ্যাড দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো তাদের দিন
- এজেন্সি কি আপনার সকল বিষয়গুলো খুলে বলুন
- এবং সর্বশেষ বিকাশের মাধ্যমে ডলার রেট অনুযায়ী পেমেন্ট করুন
- তাদের যদি সার্ভিস চার্জ লাগে সেই চার্জ দিয়ে দিন
এভাবে আপনারা বিকাশের মাধ্যমে বুস্ট করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনারা অবশ্যই সাথে যোগাযোগ করে নেওয়া উচিত যে কোন পেজে অথবা যে কোন জায়গায় অযথা টাকা খরচ করবেন না।
ভিসা কার্ড দিয়ে ফেসবুক বুস্ট
ভিসা কার্ড দিয়ে ফেসবুকে বুস্ট করা যাবে। এক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই কার্ডে ৫ ডলার থাকলেই ফেসবুকে ছোট পরিসরে বুস্ট শুরু করতে পারবেন। তবে আপনি যদি আরো দীর্ঘদিন যাবত বুস্ট চালিয়ে যেতে চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই আরো বেশি ডলার লাগবে।
প্রথমত আপনাকে এই কার্ড ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজার একাউন্টে সেটআপ করে নিতে হবে তারপরে সেখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় টার্গেটেড অডিয়েন্স অনুযায়ী বুস্ট করিয়ে করতে পারবেন।
আপনি কি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান
বিকাশ দিয়ে পেজ প্রমোট
আপনাদেরকে ইতিমধ্যে আমরা জানিয়েছি যে বিকাশ দিয়ে কখনোই পেজ প্রমোট করা যায় না তবে এক্ষেত্রে আপনি ভাল কোন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সিকে যদি বিকাশের মাধ্যমে টাকা দিয়ে করে নিতে পারেন তাহলে সেভাবে করতে পারবেন। তাছাড়া সরাসরি কখনোই ফেসবুক বিকাশ এর মাধ্যমে পেইড বুস্ট করায় না।
কি কি কার্ড দিয়ে ফেসবুক বুস্ট করা যায়?
ফেসবুকে বুস্ট করার জন্য ডুয়াল কারেন্সি সাপোর্টেড কার্ড হওয়া লাগে। বাংলাদেশের ব্যাঙ্গালোতে এখন ডুয়াল কারেন্সি সাপোর্ট করে তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই পাসপোর্ট এর মাধ্যমে প্রথমে এন্ড্রোস করে নিতে হয়। এর পরে আপনার কার্ডে টাকা থাকলে সেটা দিয়ে আপনি ফেসবুকে বুস্ট করতে পারবেন।
স্বাধীন মাস্টার কার্ড, পেপাল, পেওনিয়ার, ডাচ বাংলা ব্যাংক, ব্রাক ব্যাংক সহ আরো বেশ কিছু ব্যাংকের মাস্টার কার্ড রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই ফেসবুকে বুস্ট করতে পারবেন।
ফেসবুক বুস্ট পোস্ট খরচ কত?
ফেসবুক বুস্ট করার জন্য সর্বনিম্ন খরচ ৭৫০ টাকা। মূলত এটা ডলার রেট অনুযায়ী এবং এজেন্সি খরচের উপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে আপনি মিনিমাম ৭৫০ টাকা থেকে আরও বেশি টাকা দিয়ে ফেসবুক পোস্ট বুস্ট করতে পারবেন।
কিভাবে পেজ বুস্ট করতে হয়?
পেজ বুস্ট করার জন্য ডুয়াল কারেন্সি সাপোর্টেড কার্ড করতে হয়। অথবা ভালো কোন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সির মাধ্যমেও পেজ বুস্ট করাতে পারবেন। এক্ষেত্রে তাদের নির্ধারিত ফি প্রদান করে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য টার্গেটেড অডিয়েন্স অথবা আপনার প্রোডাক্টের ছবি দিয়ে পেজ বুস্ট করতে হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন