সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ ২০২৫

সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ

সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ আগের তুলনায় অনেকটাই সহজ হয়েছে এক্ষেত্রে যদি আপনি ভাল কোন কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে একাডেমিক একটি প্রশিক্ষণ সার্টিফিকেট নিতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আগের তুলনায় এখন সহজেই সরকারিভাবে বিদেশ যেতে পারবেন


সরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার জন্য এখন বিএমআইটি থেকে রেজিস্ট্রেশন করে রাখতে হবে এক্ষেত্রে নতুন কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আসা মাত্রই আপনাকে জানানো হবে এবং আপনি যদি যেতে ইচ্ছে করেন তাহলে পরবর্তীতে ভিসা কার্যক্রমের মাধ্যমে বিদেশে ভালো একটি কাজ নিয়ে যেতে পারবেন


সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৫

সরকারিভাবে ইউরোপে যাওয়ার জন্য আগের তুলনায় এখন অনেকটাই সহজ এখন দেশ থেকে আপনারা ইউরোপে যাওয়ার ভিসা করতে পারবেন। গ্লোবাল ভিসা সার্ভিস সেন্টার থেকে খুব সহজেই আগের তুলনায় ইউরোপে যাওয়ার ভিসা করা যাচ্ছে


মূলত বিগত বছরগুলোতে সরকারিভাবে ইউরোপে যাওয়ার জন্য অথবা যেকোনো মূল্যে আপনি যদি ইউরোপে যেতে চান তাহলে কিন্তু নেপাল অথবা ইন্ডিয়ার মাধ্যমে ভিসা করা লাগতো। কিন্তু এখন কিন্তু এই ব্যবস্থা একেবারে সম্পূর্ণ পাল্টে গিয়েছে এখন বাংলাদেশের ঢাকা থেকে ভিসা করা যাচ্ছে


এতে করে যারা বিদেশে বা ইউরোপে যেতে চাচ্ছেন তাদের ঝামেলা অনেকটাই কম হয়েছে এখন আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সকল বিষয়গুলো এখন ঢাকা অফিসের মাধ্যমে করতে পারবেন এবং যেকোন ধরনের ফ্রি এবং প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য বা ইউরোপে যাওয়ার জন্য ভিসা ব্যবস্থা এখন গ্লোবাল ভিসা সার্ভিস সেন্টার থেকে করা যাবে


এক্ষেত্রে কত টাকা খরচ হচ্ছে এবং সরকারিভাবে কেন বিদেশ যাবেন তা এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো নিচে দেখুন। সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য কিন্তু অবশ্যই আপনাকে নির্ধারিত কাজের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে সেখানে একটা সার্টিফিকেট বা একাডেমিক প্রশিক্ষণ পত্র থাকা লাগবে


সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার সুযোগ ২০২৫

আপনি যদি সরকারিভাবে বিদেশ যেতে চান তাহলে খরচ পড়ে ২ লক্ষ টাকা থেকে ৫ লক্ষ টাকার মত। তাছাড়া অনেক দেশেই কিন্তু সরকারিভাবে ফ্রিতে যাওয়া যায় এক্ষেত্রে আপনাকে বাংলাদেশের টিটিসি কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে যদি প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন তাহলে কোরিয়া, জাপান, মালয়েশিয়া, সহ আরো অনেক দেশ রয়েছে যেগুলোতে সরকারিভাবেই যাওয়া যায়


তবে এক্ষেত্রে যদি আপনারা অন্য কোন কান্ট্রিতে যেতে চান তাহলেও যেতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে অনেক দেশেই কিন্তু যাওয়ার জন্য ভিসা অথবা অন্যান্য ফ্রি বাবদ আপনাকে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া লাগতে পারে


তবে যদি আপনি কোরিয়া সহ অন্য কোন দেশে যেতে চান তাহলে আপনার শারীরিকভাবে ফিট থাকতে হবে সেই সাথে অবশ্যই আপনাকে ভাষা এবং কাজ জানতে হবে নির্ধারিত একটি কাজের উপর প্রশিক্ষণ নিয়েই যে কোন সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি কলার মাধ্যমেও কিন্তু যাওয়া যায়


তবে অনেক পদ্ধতি না জানার কারণে কিন্তু অনেকেই বেশি টাকা খরচ করে বিদেশে যাচ্ছে যাওয়ার পরে ৫০ হাজার টাকা ৬০ হাজার টাকা বেতনে তারা কাজ করছে এক্ষেত্রে তাদের মেন টাকা তুলতেই দুই বছর লেগে যায়। কিন্তু আপনারা যদি সরকারি ভাবে কম খরচের মধ্যে যেতে পারেন তাহলে নিজের টাকাও বেঁচে যাবে এবং আপনার সুযোগ সুবিধা বেশি থাকবে

সরকারিভাবে বিদেশে কেন যাবেন

কেউ যদি সরকারিভাবে বিদেশে যেতে পারে তাহলে তার জন্য হবে সুবর্ণ একটি সুযোগ। কেননা বর্তমান সময়ে বিদেশে যাওয়ার জন্য অনেক টাকা পয়সা খরচ করতে হয় পাশাপাশি বিদেশে কাজ পাওয়া কিন্তু অনেকটা কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। আবার অনেকেই আছে যারা বেসরকারিভাবে বিদেশে যাওয়ার জন্য অত পরিমান টাকা পয়সা খরচ করতে পারে না তাই সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্যই চিন্তা ভাবনা করে থাকেন।


সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য নানারকমের সুযোগ সুবিধা পাবেন ভালো পরিমাণ বেতন এবং থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা পাশাপাশি ভালো কোন কোম্পানিতে চাকরি করার। এক্ষেত্রে সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য খুবই সীমিত খরচ বহন করা লাগে এবং কোন ধরনের সমস্যা দেখা দিলে সরাসরি সরকার কর্তৃক সেটা সমাধান করা হয়। তাছাড়া আরও অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা আছে নিচে তা বিস্তারিত করে তুলে ধরা হলো।

মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি


সরকারিভাবে
বিদেশ যাওয়ার উপায় কি

সরকারিভাবে বিদেশ যেতে হলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে ছয় মাস মেয়াদ একটি পাসপোর্ট তৈরি করতে হবে।সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত রেকর্ডিং এজেন্সি গুলো রয়েছে ওই সমস্ত রেকর্ডিং এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনাকে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। তাহলে আপনারা সরকারিভাবে বিদেশে যেতে পারবেন


সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য কয়েক ধরনের উপায় রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু ক্যাটাগরি নিচে আমরা উল্লেখ করলাম। যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা সরকারিভাবে বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন এক্ষেত্রে কি কি দক্ষতা থাকা লাগবে এবং কি কি কাগজপত্র লাগবে তাও আমরা নিচে তুলে ধরেছি

  • শ্রমিক ভিসা নিয়ে
  • ক্লিনার
  • ফ্যাক্টরি
  • কোম্পানি
  • শিক্ষার্থী হিসেবে
  • টুরিস্ট ভিসা নিয়ে
  • কৃষি ভিসা নিয়ে
  • ফুট প্যাকেজিং
  • মেকানিক্যাল
  • ইঞ্জিনিয়ার
  • ডাক্তার
  • টিচার
  • গার্মেন্টস কর্মী
  • ফুড ডেলিভারি
  • রেস্টুরেন্ট কর্মী
  • সিকিউরিটি গার্ড
  • ইত্যাদি

এই সমস্ত কাজগুলোর উপর দক্ষতা অর্জন করে আপনারা সরকারিভাবে বিদেশে যেতে পারবেন। তবে দেখতে হবে এ সমস্ত কাজের উপর বর্তমানে কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে কিনা এ ক্ষেত্রে আপনারা বাংলাদেশের বিভিন্ন যে সমস্ত পত্রিকা রয়েছে এ পত্রিকাগুলো ফলো করে দেখতে পারেন এক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত ওই পত্রিকা গুলোতে সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে।



এছাড়াও আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে সরকারি সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত তথ্য এবং বিদেশে যাওয়ার প্রসেস সম্পর্কে আলোচনা করে থাকি। তাই নিয়মিত আমাদের এই ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন এবং বিদেশে যাওয়ার সুযোগ সুবিধা নিয়ে খবরাখবর জানতে থাকুন।


সরকারিভাবে বিদেশ যেতে কত টাকা লাগে

বর্তমানে সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়। এটা শুধুমাত্র ভিসা প্রসেসিং ফ্রি সহ অন্যান্য সকল খরচ এবং বিমান ভাড়া এর মধ্যে সংযুক্ত থাকে। তবে আপনি যদি স্পেসিফিক কিছু কান্ট্রিতে যেতে চান সেক্ষেত্রে কিন্তু সরকারি ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সকল খরচ দিয়ে কিন্তু আপনাকে বিদেশে পাঠাবে যেমন দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, আরো কিছু দেশ রয়েছে সেগুলোতে সরকারিভাবেই কোন খরচ ছাড়াই যাওয়া যায়


তবে এক্ষেত্রে আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে স্পেসিফিক ভাবে কিছু দেশেই কিন্তু এমন চালু করা আছে তবে এক্ষেত্রে যদি আপনি অন্য কোন দেশের মাধ্যমে যেতে চান তাহলে বিএমআইটি অথবা বোয়েসেলের নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আপনাকে যেতে হবে এক্ষেত্রে অগ্রিমভাবে যদি রেজিস্ট্রেশন করে রাখেন তাহলে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনাকে সে সমস্ত দেশে সরকারি খরচে পাঠানো হবে তবে কম খরচের মধ্যেই


আগের তুলনায় সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার প্রসেস অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে সরকারিভাবে বিভিন্ন দেশে কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে সেই কাজের উপর একটি সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। পরবর্তীতে আপনার প্রয়োজনীয় আরো রিকোয়ারমেন্ট গুলো সঙ্গে নিয়ে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।


আবেদন প্রসেসে যদি দেখে আপনার সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং আপনি ওই কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেছেন তাহলে আপনি সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য নির্বাচিত হবেন। তবে মনে রাখবেন বর্তমানে যে সমস্ত স্কিল এবং দক্ষতার প্রয়োজন শুধুমাত্র সেই সমস্ত দক্ষতা দিয়েই আপনি বিদেশে কাজে নিয়োজিত হতে পারবেন।


সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে রোমানিয়াদুবাইসিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসৌদি আরব, ওমান, ইতালি, ফিজি সহ আরো অনেক দেশ রয়েছে যেখানে কম খরচে সরকারিভাবে যাওয়া যায়। তাছাড়া আরো অনেক দেশ রয়েছে যেখানে সরকারিভাবে কর্মী পাঠানো হয়।


সরকারিভাবে যদি আপনি বিদেশে যেতে পারেন তাহলে কম খরচের মধ্যে যেতে পারবেন এবং নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে অনেক দেশ আছে যেখানে একেবারেই কোন ধরনের টাকা পয়সা লাগে না বিদেশে যাওয়ার জন্য। এক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় আপনাকে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা খরচ করতে হতে পারে তবে পরবর্তীতে আপনি যখন নির্বাচিত হয়ে যাবেন এবং আপনার কর্মস্থানে যোগদান করার পরেই আপনার টাকা ব্যাক করে দেয় তারা।


সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়


চাকরি নিয়ে সরকারিভাবে যাওয়ার উপায়

সরাসরি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কোন ধরনের চাকরি নিয়ে আপনি বিদেশে যেতে পারবেন না এক্ষেত্রে আপনাকে নিজেকেই একটি চাকরি ঠিক করে তারপরেই বিদেশে যেতে হবে। তাছাড়া আপনি যদি প্রবাসী কর্মী হিসেবে চাকরি নিয়ে সরকারিভাবে যেতে চান তাহলে কিন্তু যেতে পারবেন। তাছাড়া কিন্তু সরকার কর্তৃক বিভিন্ন দেশে চাকরি নিয়ে আপনি যেতে পারবেন না।


আপনি
অন্য দেশে গিয়ে চাকরি করতে চাইলে আপনাকে সর্বপ্রথম দেখতে হবে কোন দেশের কোম্পানি বা সেক্টরে চাকরির
জন্য কোন সার্কুলার দিয়েছে কিনা। আশেপাশে দেশগুলোতে চাকরির জন্য দক্ষতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সে তো আপনি
দক্ষতা সম্পন্ন হলে চাকরি পাওয়া সহজ হবে।


দুবাই ড্রাইভার কর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি


বিদেশে
যেসব চাকরির জন্য সার্কুলার দেওয়া হয় সেই সব সার্কুলার গুলোতে
আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন এবং বিভিন্ন নোটিশ দেখতে পারবেন। সরকারি ভাবে আপনি বুঝিয়েছেন যেতে চাইলে পারভীন নামের লিস্ট বের করতে হবে। এজন্য আপনাকে নিকটস্থ জেলা থেকেই বা প্রবাসীকল্যাণ শাখায়
যোগাযোগ করে নির্দেশনা অনুযায়ী কার্যাবলী সম্পন্ন করতে হবে।


সরকারিভাবে শ্রমিক ভিসা পাওয়ার উপায়

আপনি যদি সরকারিভাবে শ্রমিক ভিসা নিতে চান তাহলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে একটি নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে হতে পারে সেটা কৃষি কাজ, ফ্যাক্টরির কাজ, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিশিয়ান, ডাইভিং সহ বিভিন্ন কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেই সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন


সেই সাথে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক কোন ধরনের বিদেশ যাওয়ার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হওয়া মাত্রই আপনাকে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দক্ষতা গুলো আগে থেকেই আপনাকে সম্পূর্ণ করতে হবে এক্ষেত্রে আপনারা সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য নির্বাচিত হতে পারবেন। মনে রাখবেন আপনি যে দেশে যাচ্ছেন সেই দেশের ভাষা ও কিন্তু অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।


রোমানিয়া যাওয়ার এজেন্সি এবং কাজের চাহিদা কি জেনে নিন


তবে স্পেসিফিক কিছু দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট ভাষা শেখা লাগে তবে সাধারণত দুবাই মালোশিয়া সিঙ্গাপুর অন্যান্য রাষ্ট্রগুলোতে যাওয়ার জন্য ভাষা কিন্তু অতটা জরুরি না। তবে এখানে কিন্তু কাজের বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেই ঐ সমস্ত দেশগুলোতে যাতে হয়।


সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যোগ্যতা

সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যোগ্যতা হিসেবে কয়েকটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় হলো আপনার শারীরিক গঠননির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা। আপনি যে দেশে যাবেন সেই দেশের ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান। তাছাড়াও আরো অন্যান্য বিষয়গুলো দেখা হয়ে থাকে তাহলে চলুন নিছে দেখা নেওয়া যাক সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যোগ্যতা গুলো কি কি


  • নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা
  • ৬ মাস মেয়াদে একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট
  • কোন ধরনের অবৈধ কাজে জড়িত না থাকা
  • কাজের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্যতা
  • পূর্বে কোথাও কাজ করে থাকলে তার প্রমাণ
  • শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গ না হওয়া
  • দীর্ঘদিন যাবত বিদেশে কাজ করার মনোভাব
  • শরীরের জটিল কোন রোগ না থাকা


তাছাড়াও বিভিন্ন ধরনের গুলো দেওয়া থাকে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য তবে অবশ্যই আপনারা যেই দেশে যাচ্ছেন অথবা যেই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে সরকারিভাবে যাচ্ছেন। ওই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনারা ভালোমতো জেনে নিবেন কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে এবং কি কি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা লাগবে সেই বিষয় সম্পর্কে


সরকারি ভাবে বিদেশ গেলে বেতন কত

সরকারি ভাবে বিদেশ গেলেই যে সবাই একরকম বেতন পায় তা কিন্তু না। এক্ষেত্রে একেক দেশে একেক কাজের বেতন কিন্তু একেকরকম। দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, এই দেশগুলোর বেতন কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন। যেমন দুবাইয়ে এক মাসে কাজ করলে বেতন প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা থেকে আরো বেশি পরিমাণ বেতন তোলা যায়। আর সৌদি আরবে কাজ করলেও কিন্তু একই রকম সমপরিমাণ বেতন পাওয়া যায় কিন্তু মালয়েশিয়া তে কাজ করলে কিন্তু ৭০ হাজার টাকা বেতন থেকে আরও বেশি পরিমাণ পাওয়া যায় তবে অনেক অভিজ্ঞ হতে হয়


তাই বলা যায় যে সরকারি ভাবে বিদেশ গেলে যে একই রকম বেতন পাওয়া যায় তা কিন্তু না আপনি যদি ভালো অভিজ্ঞ থাকেন তাহলে বেতন বেশি পাবেন এবং কাজের ধরন অনুযায়ী মূলত বেতন নির্ধারণ হয় আপনি যদি কোয়ালিটি সম্পন্ন কাজ করতে পারেন এবং ভালো এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে বেশি পাবেন


সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগে যেগুলার মাধ্যমে আপনারা সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য কাগজপত্রে কোন ধরনের ভুল ত্রুটি থাকলে তা আগে থেকেই সংশোধন করে নিতে হবে। আপনার কাগজপত্র যদি কোন ধরনের ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে কিন্তু সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য আবেদন বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে

  • পাসপোর্ট
  • চাকুরির
    চুক্তিপত্র
  • ব্যাংক
    একাউন্ট
  •  ভিসা
  • দূতাবাসের
    ঠিকানা ফোন নাম্বার
  • জনশক্তি
    ব্যুরো ছাড়পত্র
  • মেডিকেল
    রিপোর্ট
  • টিকিট
  • টাকা
    প্রদানের রসিদ চুক্তিপত্র
তবে উপরোক্ত কাগজপত্র গুলো অবশ্যই বৈধ উপায়ে আপনাদেরকে করতে হবে বর্তমানে অনেক অবৈধ উপায়ে সমস্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করা যায়। তবে এ সমস্ত কাগজপত্রগুলো কিন্তু অবৈধ উপায়ে যদি আপনি ধরা পড়ে যান তাহলে আপনার বিদেশ যাওয়ার সম্পূর্ণ ভাবে  বাতিল হয়ে যেতে পারে এমনকি পরবর্তীতে আপনার বিদেশ যাওয়া নিয়ে সমস্যা দেখা দিতে পারে

সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার উপায়

আপনি যদি সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসাতে যেতে চান তাহলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে নির্দিষ্ট একটি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ইনভাইটেশন লেটার সংগ্রহ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি মালয়েশিয়া অথবা ইংল্যান্ডের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপের মাধ্যমে সুযোগ পান তাহলে আপনারা সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে

এক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক রিকোয়ারমেন্ট গুলো সম্পন্ন হতে হবে যেমন আইএলটিএস স্কোর মিনিমাম 5.00 থাকতে হবে। এবং ওই বিশ্ববিদ্যালয় করতে কি কি কাগজপত্র চাওয়া হয় এবং প্রয়োজনীয় ভাষার জ্ঞান থাকতে হবে এবং পরীক্ষার রেজাল্ট কত চাওয়া হয়েছে এ বিষয়গুলো দেখা হয়ে থাকে।

উপরোক্তর রিকোয়ারমেন্ট গুলো যদি আপনারা সম্পূর্ণভাবে পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনারা সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন একেবারে নামমাত্র টাকা খরচ হয়ে থাকে সরকারিভাবে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য।

সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার আগে লক্ষ্যণীয় বিষয়

সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য অনেকেই অনেক ভাবে চেষ্টা করে থাকেন। অনেকেই আছে যারা সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য দালালের দ্বারস্থ হয়ে থাকে। তাই অবশ্যই আপনারা যারা দালালের মাধ্যমে সরকারিভাবে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা এই বিষয়গুলো লক্ষ্য করে দেখবেন নিচে আমরা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরলাম। কর্মসংস্থান কোথায়, তাদের ফোন নাম্বার কি, তাদের অরজিনাল ঠিকানা সহ এই বিষয়গুলো লক্ষ্য করে দেখবেন।



কর্মসংস্থান

বিদেশে
সরকারিভাবে চাকরি করতে গেলে আপনাকে কর্মসংস্থান সম্পর্কিত সকল ইনফরমেশন জানতে হবে। তারা কি ধরনের কাজ করে থাকে এবং বেতন কত টাকা প্রদান করে থাকে এবং সুযোগ-সুবিধা কি এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো জেনে নিতে হবে


কোম্পানির ফোন নাম্বার

ঠিকানা

আপনি
যে কোম্পানিতে চাকরির জন্য যাবেন সে কোম্পানি চাকরি
দাতার ফোন নাম্বার ঠিকানা রাখতে
হবে। এতে করে আপনি যদি কোন ধরনের সমস্যায় পড়ে যান তাহলে কিন্তু সেই কোম্পানির নাম্বার অনুযায়ী যোগাযোগ করলে আপনার প্রতি একটি ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। তাই অবশ্যই কোম্পানির ফোন নাম্বার এবং ঠিকানাটি সংগ্রহ করে নিবেন


কর্ম

আপনি
কি কাজের জন্য যাচ্ছেন সে কর্ম সম্পর্কে
জেনে নিতে হবে। এবং আপনাকে সেই কর্মের জন্য কত টাকা বেতন দেয়া হবে এবং কি কি সুযোগ সুবিধা পাবেন এবং থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা কি সেই বিষয় নিয়ে আপনারা অবশ্যই আপনার এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যোগাযোগ করে নিবেন


চাকরির মেয়াদ

আপনি
যে চাকরির জন্য যাচ্ছেন সে চাকরির মেয়াদ
কতদিন তার সম্পর্কে খুঁটিনাটি সকল কিছু দেখে নিতে হবে। কেননা অনেকেই বর্তমানে চাকরি নিয়ে যাচ্ছে যাওয়ার পরে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেও চাকরি হারিয়ে যাই। 


কুয়েত কাজের ভিসা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি


সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনি বিদেশে বেকার অবস্থায় থাকা লাগতে পারে আবার এমনও হতে পারে আপনাকে আবার দেশেও ফেরত আসা লাগতে পারে তাই অবশ্যই আপনার চাকরির মেয়াদ সম্পর্কে জেনে নিবেন এবং আপনার বেতন কত এই বিষয়টি ভালোমতো জেনে নিবেন এবং তাদের কোম্পানি কতদিন পর্যন্ত চালু থাকবে সেই বিষয়গুলো জেনে


মাসিক বেতন

চাকুরীর
ক্ষেত্রে আপনার মাসিক বেতন জায়গাটা অনেক বেশি জরুরী। চাকরি যাওয়ার পুর্বে আপনার মাসিক বেতন সম্পর্কে জেনে নিবেন। আপনি যদি দালালের মাধ্যমে যেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে কিন্তু বেতন দালালের হাতেই দেওয়া হয় এক্ষেত্রে দালাল আপনার অধিকাংশ বেতন কেটে রেখে আপনার হাতে দিতে পারে তাই অবশ্যই বেতন সম্পর্কে এই বিষয়টি ক্লিয়ার করে নিবেন


নিরাপত্তা ব্যবস্থা

আপনি
যেখানে চাকরির জন্য যাচ্ছেন সেখানে আপনার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরী। কোনরকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে কিনা এবং ঝুঁকি থাকলে যুক্তিগুলো কেমন তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন। থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা কোথায় এবং আপনারা কতদিন পর্যন্ত এই সুযোগ-সুবিধা গুলো পাবেন এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো জেনে নেওয়া উচিত


ওভারটাইম

সাধারণত
নিম্নবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েরা অনেক পরিশ্রম করে টাকা আয় করে। তারা অনেক পরিশ্রম করে সে তো ওভারটাইম
সম্পর্কে জেনে যাওয়া জরুরী। কেননা ওভারটাইম এর সুযোগ থাকলে
টাকা আয় করা বেশি হবে। তাই অবশ্যই ওভারটাইম সম্পর্কে আপনার কোম্পানির মাধ্যমে সেটা জেনে নিতে হবে


বুয়েসেলের মাধ্যমে কাতার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি


সাপ্তাহিক ছুটি

আপনি
যেখানে চাকরি করতে চাচ্ছেন সেখানে সপ্তাহিক ছুটি কেমন তার সম্পর্কে জেনে নেবেন। অনে কোম্পানি রয়েছে সপ্তাহে দুইদিন পর্যন্ত ছুটি দেয় আবার অনেক কোম্পানি রয়েছে শুধুমাত্র একদিন অথবা নির্দিষ্ট ঘন্টা অনুযায়ী ছুটি দিয়ে থাকে তাই অবশ্যই সাপ্তাহিক ছুটি কতদিন দিচ্ছে এবং আপনি কত ঘন্টা ডিউটি করছেন এই বিষয়টি জেনে নিতে হবে

Leave a Comment